Ajker Patrika

চট্টগ্রামে সংঘর্ষ: প্রাইভেটকারে আসে অস্ত্র, নেতৃত্ব দেন যুবলীগ নেতা বাবর

সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
আপডেট : ১৮ জুলাই ২০২৪, ১১: ৪৪
চট্টগ্রামে সংঘর্ষ: প্রাইভেটকারে আসে অস্ত্র, নেতৃত্ব দেন যুবলীগ নেতা বাবর

চট্টগ্রামে গতকাল মঙ্গলবার সংঘর্ষের সময় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে সংঘর্ষে গুলি বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন। অস্ত্রধারীদের ছবি ও পরিচয় সংবাদমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু এ বিষয়ে পুলিশ এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। 

যদিও সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা ও আহত পরিবারের পক্ষ আরও দুটি মামলা করা হয়েছে। এ মামলায় যাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে, তাঁরা ছাত্রদল, যুবদল, বাম ছাত্রসংগঠনসহ কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (ডিসি) মোখলেসুর রহমান আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘এই সংঘর্ষের ঘটনায় চারটি মামলা হয়েছে। আর ঘটনার সময় অবৈধ অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ছাড় দেওয়া হবে না। তবে এটা সময় লাগবে। আপনারা তো অবস্থা বুঝছেন। ঝামেলার মধ্যে আছি।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবারের সংঘর্ষে যেসব অস্ত্র দিয়ে গুলি করা হয়েছে, সেগুলোর কয়েকটি একটি প্রাইভেটকারে করে সরবরাহ করা হয়েছে। চট্ট মেট্রো-গ-১৪-৩২২১ নিবন্ধন নম্বরের প্রাইভেটকারটির মালিক যুবলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবরের ঘনিষ্ঠ জাফর উল্লাহ নামে এক ব্যক্তি। ঘটনার দিন ওই গাড়িতে করে এসে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক নেতা ও সিআরবির ডাবল মার্ডার মামলার আসামি হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর মিছিলে নেতৃত্ব দেন। 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ একাধিক সোর্স থেকে পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, সংঘর্ষে পাঁচ যুবককে প্রকাশ্যে গুলি করতে দেখা গেছে। তাঁদের মধ্যে জাফর উল্লাহও রয়েছেন। তাঁদের হাতে ছিল দুটি এলজি, দুটি পিস্তল ও একটি শটগান। 

পৃথক আরেকটি ছবিতে দেখা যায়, সংঘর্ষের সময় ওই প্রাইভেটকার ষোলোশহর এলাকায় অবস্থান করছিল। যুবলীগের নেতা–কর্মীরা তখন গাড়ির পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এরপর সেই ব্যাগগুলো কাঁধে নেন বেশ কয়েকজন। এরপর গাড়িটি সেখান থেকে চলে যায়। 

সরেজমিন ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুরের দিকে নগরীর মুরাদপুর ও ষোলোশহর রেলস্টেশনে অবস্থান নিতে শুরু করে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীরা।

বেলা আড়াইটার পর থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা মুরাদপুরসহ ষোলোশহর স্টেশনে জড়ো হওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় মুরাদপুরে অবস্থান করা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দেয়। পরে আন্দোলনকারীরা আবার মুরাদপুরে জড়ো হয়ে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ধাওয়া দিলে তারা পিছু হটে ষোলোশহর স্টেশনের দিকে চলে যায়। পরে আবার জড়ো হয়ে মুরাদপুরে অগ্রসর হয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দিলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীদের তথ্য অনুসারে, ওই সময় ছাত্রলীগ–যুবলীগের কয়েকজন গুলি ছুড়তে ছুড়তে আন্দোলনকারীদের ধাওয়া করে। পরে দ্বিতীয় দফা ধাওয়ার সময় একটি সাদা রঙের প্রাইভেটকার তাদের পেছনে ছিল। এর আগে সেই সাদা প্রাইভেটকার থেকে কয়েকটি ব্যাগ নামানো হয়। পরে অস্ত্রধারীরা হেলমেট পরে গুলি ছুড়তে ছুড়তে আন্দোলনকারীদের দিকে এগিয়ে যায়। 

ষোলোশহর দুই নম্বর গেট এলাকার এক সংবাদকর্মীর তথ্যমতে, সংঘর্ষের আগে যুবলীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর ষোলোশহর দুই নম্বর গেট মোড়ে একটি সাদা প্রাইভেট কারে করে এসেছিলেন। পরে সেখানে তিনি নেমে নেতা–কর্মীদের নিয়ে ষোলোশহরমুখী রাস্তায় একটি মিছিলে নেতৃত্ব দেন। কারও ইশারায় পরে তিনি সরে যান।

সংঘর্ষের সময় অস্ত্রধারীদের মধ্যে পাঁচজনের ছবি চিহ্নিত করা গেছে। এর মধ্যে চারজনের দলীয় পরিচয় জানা গেছে। তাঁরা হলেন-যুবলীগের ফিরোজ, জাফর, মিঠু ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দেলোয়ার। এরা যুবলীগের সাবেক নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নুরুল আজিম রনির অনুসারী বলে পরিচিত। বাকি একজনের পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। 

এ বিষয়ে জানতে হেলাল আকবর চৌধুরীর মোবাইল ফোনে কল করলে তিনি সাড়া দেননি। অভিযোগের বিষয়টি উল্লেখ করে এসএমএস পাঠালেও তাঁর সাড়া মেলেনি।

আরও খবর পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভোট চুরির এমপি হতে চাই না: অ্যাটর্নি জেনারেল

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত
অ্যাটর্নি জেনারেল আসাদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘আমি ভোট ডাকাতের এমপি হতে চাই না, ভোট চুরির এমপি হতে চাই না। এই সমাজকে পরিবর্তনের অঙ্গীকার নিয়ে আমি এমপি হতে চাই।’

শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে ঝিনাইদহের শৈলকুপার গাড়াগঞ্জ বাজারে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় এবং ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি দুর্নীতি বা আলিশান বাড়ি করার জন্য এমপি হতে চাইনি। আল্লাহ আমাকে বাড়ি-গাড়ি দিয়েছেন, সন্তান দিয়েছেন। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ ধারণ করে একটি সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য আমি স্বপ্ন দেখেছি।’

আসাদুজ্জামান বলেন, বিগত ১৭ বছর পর আপনারা দেশের মানুষ ভোট দিতে যাবেন। আপনারা এত দিন ভোট দিতে পারেননি। ভোট আপনার সাংবিধানিক অধিকার। সেই অধিকার কেড়ে রাখা হয়েছিল।

তিনি বলেন, ‘আমি শৈলকুপার শিক্ষক প্রতিনিধিদের বলেছি, প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে আপনি শুধু নিশ্চিত করবেন, প্রতিটা ভোটার যাতে তাঁর ভোট প্রয়োগ করতে পারেন।’ মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমার শৈলকুপার প্রতিটি ঘরে ঘরে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বিসিএস অফিসার তৈরি হবে। ভালো ব্যবসায়ী, সৎ মানুষ তৈরি হবে। এ রকম একটি শৈলকুপার স্বপ্ন দেখে আমি আগামী দিনে আপনাদের সামনে আসছি। আপনাদের পাশে থাকব। দেখা হবে রাজপথে, কথা হবে ধানের শীষের মিছিলে। উন্নয়নের মিছিলে, গণতন্ত্রের মিছিলে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মিছিলে। একটি স্বপ্নের শৈলকুপার মিছিলে আপনাদের সঙ্গে আমার দেখা হবে।’

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমরা জানি, আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। আমরা জানি না আমাদের বেহেশত হবে না দোজখ হবে, সেটা নির্ধারিত হবে কিয়ামতের দিন। অথচ একটি রাজনৈতিক দলের মহিলা কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বেহেশতের টিকিট বিক্রি করছে। আসলে এটা শিরক করা।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ধর্ষণের অভিযোগ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেত্রীর, থানায় মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

বরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। সুয়ান আল তালুকদার (২৪) নামের এক যুবককে আসামি করে ১৮ ডিসেম্বর বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী ওই নেত্রী।

কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন উল ইসলাম মামলার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘ওই মামলায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।’

অভিযুক্ত আসামি সুয়ান আল তালুকদার বরিশাল নগরের কাউনিয়া থানাধীন মনষা বাড়ি তালুকদার ভিলার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর তালুকদারের ছেলে। বিভিন্ন আন্দোলনে বরিশালে সক্রিয় ভূমিকায় ছিলেন সুয়ান। সুয়ান নিজেকে জুলাই আন্দোলনের পক্ষের শক্তি দাবি করেন।

মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক কমিটির একজন নেত্রী। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাঁর সঙ্গে সুয়ানের পরিচয় হয়। যেখান থেকে বন্ধুত্ব ও প্রেমের সম্পর্ক। পরবর্তীকালে অভিযুক্ত যুবক বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বাদীকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে একাধিকবার ধর্ষণ করেন।

গত ১১ অক্টোবর নগরের সদর রোডের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করে এবং ভিডিও ধারণ করে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন সময় বাদীকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। কিন্তু বিবাহের জন্য চাপ দিলে সুয়ান বাদীকে ঘোরাতে থাকেন। পরবর্তীকালে বিয়ের কথা বলে ১৭ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় বাদীকে নবগ্রাম রোডে নিয়ে যান সুয়ান এবং জানান তিনি বিয়ে করবেন না।

মামলার এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত সুয়ান হত্যার উদ্দেশ্যে তাঁর মোটরসাইকেলের হেলমেট দিয়ে বাদীর মাথায় আঘাত করেন। তবে বাদী মাথা সরিয়ে নিলে সেই আঘাত মুখে লাগে এবং রক্তাক্ত জখম হয়।

১৮ ডিসেম্বর মামলার বাদী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসে সুয়ানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তোলেন; যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সুয়ানও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর বক্তব্য লিখিত আকারে তুলে ধরেন। ১৮ ডিসেম্বর সুয়ানের বিরুদ্ধে বাদীর করা মামলা আমলে নেয় পুলিশ।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত সুয়ান আল তালুকদারকে ফোন দেওয়া হলে মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চলন্ত ফেরি থেকে মাঝনদীতে পড়ল ট্রাকসহ ৫ যান

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০০: ০১
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

নারায়ণগঞ্জে ধলেশ্বরী নদী পার হওয়ার সময় ফেরি থেকে পড়ে গেছে ট্রাকসহ পাঁচটি যানবাহন। এতে এক ব্যক্তি নিখোঁজ রয়েছেন বলেও জানিয়েছে পুলিশ।

শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে মাঝনদীতে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান বক্তাবলী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. রকিবুজ্জামান।

মো. রকিবুজ্জামান বলেন, ‘বক্তাবলীর পূর্বপাশের ঘাট থেকে যানবাহন ও যাত্রী নিয়ে ফেরিটি ছাড়ে। মাঝনদীতে হঠাৎ একটি ট্রাক চালু হয়ে যায়।’

এ সময় ট্রাকটি ছাড়াও সামনে থাকা একটা মোটরসাইকেল, দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও একটি ভ্যানগাড়ি পানিতে পড়ে যায়। এ ঘটনার পর ট্রাকের চালক সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও ভ্যানের চালক নিখোঁজ বলে জানান ওই পুলিশ কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাগেরহাটের চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যাঁরা

বাগেরহাট প্রতিনিধি
আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩: ৫৭
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি কার্যালয়ে এ ঘোষণা দেওয়া হয় বলে জানান মনোনয়নপ্রাপ্তরা।

মনোনয়ন পেলেন যাঁরা—বাগেরহাট-১ (চিতলমারী-মোল্লাহাট-ফকিরহাট) আসনে মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্য জোটের সাধারণ সম্পাদক কপিল কৃষ্ণ মণ্ডল, বাগেরহাট-২-এ (সদর ও কচুয়া) জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন, বাগেরহাট-৩-এ (মোংলা-রামপাল) জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম ও বাগেরহাট-৪-এ (মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা) মতুয়া বহুজন সমাজ ঐক্য জোটের সভাপতি সোমনাথ দে।

মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা মোবাইল ফোনে তাঁদের মনোনয়নের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত