‘পোশাকে সাদার সঙ্গে কালোর মিলন মানেই নিখুঁত সম্প্রীতি।’ এমন একটি কথা বলেছিলেন ফরাসি ফ্যাশন ডিজাইনার কোকো শ্যানেল। পোশাকে সাদা ও কালোর প্রসঙ্গ আসার কারণ নিশ্চয় বুঝতে বাকি নেই। আর কদিন পর একুশে ফেব্রুয়ারি। মানুষের রুচি, পছন্দ এবং গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ...
ইউটিউবে ‘ইশক ভিশক রিবাউন্ড’ চলচ্চিত্রে দর্শন রাভালের গাওয়া ‘সোনি সোনি’ গানটি এখন পর্যন্ত কত মিলিয়ন ভিউ পেয়েছে, তার হিসেব পরে। আগে রোহিত সারাফের কথায় আসি। হালের হার্টথ্রব এই গানটির জন্যই যেন হাজারো তরুণীর মন কেড়ে নিয়েছেন তিনি। ঘোর লাগা
ভালোবাসার অন্য নাম জামদানি—এটা না বললেও চলে এ দেশের মানুষকে। এই এক বস্ত্র নিয়ে কত আলোচনা, কত লেখালেখি আর তর্কবিতর্ক, তার কোনো হিসাব নেই। আসছে ভালোবাসা দিবসে তাই অঙ্গে জড়িয়ে থাক জামদানি।
একটি মাফলারের দাম দেড় লাখ টাকার ওপর! চোখ কপালে তোলার কোনো কারণ নেই। ঘটনা সত্য। পোশাক নিয়ে আলোচনার কমতি নেই যুগে যুগে। সেই কতকাল আগে শেখ সাদি তাঁর পোশাক নিয়ে বিড়ম্বনা ও সমাদর—দুই অভিজ্ঞতারই মুখোমুখি হয়েছিলেন।
জুতা ডিজাইনে আলিম লতিফের রয়েছে ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি। আলিম লতিফ বিশ্বাস করেন, জুতা কখনোই লৈঙ্গিকভিত্ত ছিল না। রাজা চতুর্দশ লুই থেকে শুরু করে গ্ল্যাম রকের যুগ পর্যন্ত, পুরুষেরা প্ল্যাটফর্ম জুতা (উঁচু হিলযুক্ত) পরতেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন তা হারিয়ে গেল? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে তিনি তাঁর ব্র্যান্ড
এখন মধ্য মাঘ। ত্বক কেটে বসে যাওয়া গাঢ় শীত তা-ই মনে করিয়ে দিচ্ছে। আর মাত্র কটা দিন। ফুলে ফুলে উষ্ণ হয়ে উঠবে প্রকৃতি। কোকিল গাইবে ধীর লয়ে। পত্রপল্লব ছড়িয়ে গা ঝাড়া দিয়ে উঠবে বৃক্ষ। রং লাগবে চারদিকে। নেশা লাগবে চোখে।
নেটিজেনরা এখন মেতে রয়েছেন ভারতীয় সংগীতশিল্পী দর্শন রাভালকে নিয়ে। সম্প্রতি বিয়ে করে দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্কের পূর্ণতা দিলেন তিনি। মিষ্টি হাসির এই সুদর্শন গায়ক ফ্যাশনের দিক থেকেও কিন্তু কম যান না। স্টাইলিংয়ের জন্য রীতিমতো তার ইনস্টাগ্রাম স্টক করে উঠতি বয়সীরা।
ফ্যাশনের ধারণা কখনো এক জায়গায় আটকে থাকে না। প্রায় প্রতিবছর এর ভিন্নতা চোখে পড়ে। এতে শুধু যে নতুনত্ব যোগ হয়, তা কিন্তু নয়। অনেক সময় পুরোনো হারিয়ে যাওয়া ফ্যাশনও ফিরে আসে। এসব জটিলতার মিশেলে নতুন বছরের ফ্যাশন কেমন হবে? ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে সেটাই বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
ঘুম থেকে উঠেই ফেসবুক স্ক্রল করে মন খারাপ হলো নাকি ঠোঁটে ছড়িয়ে পড়ল হাসি? হুম, ঘটনা সত্য়। লাখো নারী ভক্তদের মন ভেঙে ভারতীয় সঙ্গীত তারকা দর্শন রাভাল গতকাল শনিবার গাঁটছড়া বেঁধেছেন। কনে আর কেউ না, তারই প্রিয় বন্ধু। তবে শোনা যাচ্ছে, সদ্য় বিয়ে করা স্ত্রী ধারাল সুরেলিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে প্রেম করছিলেন...
এই ফিউশন ফ্যাশনের যুগে কোনটা কী, তা ভেবে কখনো কখনো কনফিউশন তৈরি হয়। তবে এ বিষয়ে কোনো কনফিউশন নেই যে নারীরা শাড়ি পছন্দ করে। আর বিষয়টি যদি হয় শাড়িতে ফিউশনের, তাহলে তো কথাই নেই। শাড়ির জগতে এবার নতুন মাত্রা যোগ করেছে ডেনিম শাড়ি।
ফ্যাশনের একটি অঙ্গ হয়ে উঠেছে চুলের সাজসজ্জা। আধুনিক স্টাইলিংয়ে মাথার ব্যান্ড অপরিহার্য অনুষঙ্গ। এটি শুধু চুল গুছিয়ে রাখার জন্য নয়, বরং ব্যক্তিত্ব প্রকাশ এবং ফ্যাশন স্টেটমেন্ট তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে স্টাইলিংয়ের দুনিয়ায় বো টাই ব্যান্ড, ব্লসম ব্যান্ড ও বাটারফ্লাই ক্লিপ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে...
বড় নখ রাখা যে কারও ব্যক্তিগত পছন্দের বিষয়। যাঁরা নখ বড় রাখতে ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য বিখ্যাত ম্যাগাজিন ‘ভোগ’ এবার ১০টি ট্রেন্ডের কথা উল্লেখ করেছে। ২০২৫ সালের নখের ট্রেন্ড বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ বছরে নখের ডিজাইন ও ফিনিশিংয়ের ক্ষেত্রে আরও বোল্ডনেস দেখা যাবে।
ছেলেরা চুলের যত্নে সচেতন না হলেও হেয়ার স্প্রে, জেল, ফোম—এগুলো ব্যবহার করে। এর ফলে চুল পড়া বা খুশকিও দেখা দেয়। এসব ছাড়া আরও অনেক কারণ আছে। এগুলোর পরিবর্তে কোনো কসমেসিউটিক্যালস, হেয়ার এসেন্স, হেয়ার সেরাম বা লিভ অন কন্ডিশনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
সংবেদনশীল ত্বক কিংবা সেনসিটিভ স্কিনের জন্য পণ্য নির্বাচন বেশ কষ্টসাধ্য বিষয়। কারণ, একেক ঋতুতে এ ধরনের ত্বক একেক রকম হয়ে ওঠে। অনেক সময় একই ঋতুতেও একাধিকবার পরিবর্তন আসতে পারে।
ফ্যাশন ম্যাগাজিন ভোগ বলছে, বায়োটেক স্কিনকেয়ারের নতুন উদ্ভাবনগুলো মানুষকে তাদের ঘরে সব উপাদান একসঙ্গে এনে দেবে। পাশাপাশি প্রাকৃতিক উপাদানগুলো নতুনভাবে ব্যবহার করা ফার্ম-টু-ফেস ট্রেন্ড আসছে নতুন বছর। আসছে মাল্টি-ইউজ পণ্য, যা স্কিনকেয়ার ইনভেস্টমেন্টকে অর্থপূর্ণ করে তুলবে বলে জানিয়েছে ভোগ...
সৌন্দর্যের দুনিয়ায় নতুন ট্রেন্ডের আনাগোনা চলেছে বছরজুড়ে। ২০২৪ সাল ছিল এমনই এক সৌন্দর্যের অভূতপূর্ব যাত্রা, যা ছিল সাহসী, মজার এবং পরীক্ষামূলক। বছরটির কিছু ট্রেন্ড আমাদের মুগ্ধ এবং বিস্মিত করেছে। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি থেকে অনুপ্রাণিত ইন্টারগ্যালাকটিক শিমার থেকে শুরু করে স্ক্যাল্প স্কিনকেয়ারের নতুন ধার
জীবন ও স্মৃতির সঙ্গে জড়িয়ে থাকা কাঁথার ঐতিহ্য আমাদের এই জনপদে যে বহু প্রাচীন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রায় সাড়ে চার শ বছর আগে কৃষ্ণদাস কবিরাজের লেখা শ্রীশ্রী চৈতন্য চরিতামৃত বইয়ে প্রথম কাঁথার কথা পাওয়া যায়। লহরি, সুজনি, লেপ-কাঁথা, রুমাল-কাঁথা, আসন-কাঁথা, বস্তানী বা গাত্রী ইত্যাদি...