১৯৮৮ সালে রুশদির দ্য স্যাটানিক ভার্সেস প্রকাশিত হওয়ার পর মুসলিম সম্প্রদায় বইটিকে ধর্মবিরোধী আখ্যা দেয়। এই বই প্রকাশের প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ হয় ভারতেও। পরে ওই বছরই ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস সরকার স্যাটানিক ভার্সেস বইটিকে ভারতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে ‘হাত মিলিয়ে’ নির্বাচনে লড়াইয়ের মাধ্যমে কংগ্রেসের ‘ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ' পুরোপুরি খসে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রভাবশালী বাম দল সিপিএম শাসিত কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে উদ্দেশ্য করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করে
১৯৬৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে সংখ্যালঘু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদা হারিয়েছিল আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়। সেসময় এস আজিজ বনাম কেন্দ্র সরকার মামলায় সুপ্রিম কোর্ট বলেন, কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাবি করতে পারে না।
ভারত ভাগের পর ১৯৪৭ সালে জলপাইগুড়ির নাওতারি দেবত্তুর, বড়শশী, কাজলদিঘি ও চিলাহাটি গ্রামগুলো ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে থাকলেও সেগুলো তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ও পরে বাংলাদেশের মানচিত্রের অংশ ছিল। পরে ২০১৫ সালে ভারত-বাংলাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করার সময় প্রয়োজনীয় সংশোধন শেষে গ্রামগুলোকে আনুষ্ঠানিকভ
বাংলাদেশের চট্টগ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রতিক হামলার ঘটনায় আবারও নিন্দা জানিয়েছে ভারত। আজ বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) নয়াদিল্লির সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (এমইএ) মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ মন্তব্য করেন।
ছাত্র–জনতার আন্দোলনের মুখে দেশ ছেড়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিবেচনা করে ভারত।
ভারতের উত্তরপ্রদেশে মাদ্রাসা শিক্ষাকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। আজ মঙ্গলবার এ রায় ঘোষণা করা হয়। এর ফলে উত্তরপ্রদেশে মাদ্রাসা পরিচালনায় আর কোনো সমস্যা থাকল না। বার্তা সংস্থা পিটিআই এ তথ্য জানিয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যে অনুপ্রবেশকালে ৭ বাংলাদেশিকে আটক করেছে গ্রামবাসী। গতকাল সোমবার মেঘালয় রাজ্যের দক্ষিণ-পশ্চিম গারো পাহাড়ের গ্রাম বোলডেংরে গ্রামে ওই ৭ জনকে আটক করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
কাশ্মীরে বর্তমানে অর্থনৈতিক হতাশা স্পষ্ট। কারণ অসংখ্য শিক্ষিত যুবক সেখানে চাকরি খুঁজে পেতে সংগ্রাম করছে। যদিও ২০১৯ সালে এই অঞ্চলটিতে সমৃদ্ধির আশ্বাস দিয়ে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল নয়াদিল্লি। এর আগে স্বায়ত্তশাসিত ছিল এই রাজ্যটি।
মন্দিরের দেয়ালে লাগানো হাতির আবক্ষ মূর্তির মুখ থেকে গড়িয়ে পড়ছে পানি। এটিকে ‘চরণামৃত’ ভেবে পানের জন্য হুড়োহুড়ি করছেন পুণ্যার্থীরা। কেউ দুই হাতের আঁজলা পেতে, কেউ বা চায়ের কাপে সংগ্রহ করছেন সেই ‘পবিত্র’ পানি।
আজ সোমবার ঝাড়খন্ডের গড়ওয়াড়ায় এক জনসভায় মোদি ঝাড়খন্ডে ক্ষমতাসীন ঝাড়খন্ড জনমুক্তি মোর্চার নেতৃত্বাধীন সরকারকে ‘ঘুসপাতিয়া বান্ধান’ বা অনুপ্রবেশকারীদের দোসর বলেছেন। একই সঙ্গে, তাদের ‘মাফিয়া কা গোলাম’ বা মাফিয়ার দাস বলে আখ্যা দিয়েছেন। মূলত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে ঝাড়খন্ড সরকারের যোগসাজশ আছে—এই ই
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, ঝাড়খন্ডের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে কমে যাচ্ছে। মূলত, তিনি সাঁওতাল পরগনা ও কোলহান অঞ্চলকে ইঙ্গিত করে এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের মাটি, বেটি ও রুটি জেএমএম শাসনের কারণে হুমকির মুখে
বাংলাদেশ ও ত্রিপুরার মধ্যে সীমান্ত আছে ৮৫৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৮৩১ কিলোমিটার সীমান্ত এরই মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে আটকে দিয়েছে ভারত সরকার। এবার বাকি ২৬ কিলোমিটার সীমান্তেও বেড়া দেওয়ার কাজ শেষ করতে ভারতের কেন্দ্র সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা
ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন আর কয়েক দিন পরেই। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন দল নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। তেমনি কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি এবার রাজ্যে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। আর এ লক্ষ্যে তারাও ইশতেহার প্রণয়ন করেছে। যেখানে প্রধান দফাই হলো, বাংলাদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডে যাওয়া ব
ভারতের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি তাদের নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়ে বারবার মন্তব্য করছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশিদের লক্ষ্য করে বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি। ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশিদের কারণে একদিন স্থানীয়রাই সংখ্যালঘু হয়ে যাবে—এমন মন্তব্য
ভারতের উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে এক তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে মুম্বাই পুলিশ। রোববার ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, সম্প্রতি হত্যাকাণ্ডের শিকার মহারাষ্ট্রের সাবেক মন্ত্রী বাবা সিদ্দিকির মতো পরিণতি হবে বলে যোগীকে একটি বার্তা পাঠিয়েছিলেন ওই তরুণী।
ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি সারা বিশ্বেই ভারতের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। সংখ্যাগরিষ্ঠতার দোহাই দিয়ে কর্তৃত্ববাদের রমরমা চলছে। চলছে সংখ্যালঘু নিপীড়নও। এই সময়ে রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকলে নরেন্দ্র মোদির এই বিজেপি সরকার নিয়ে কী বলতেন? সেই প্রশ্নে একটি ধারণা দিয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অ