নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বর্তমান রাজধানীবাসীর একাংশের অন্যতম প্রধান গণপরিবহন মেট্রোরেল। দ্রুত ও আরামদায়ক যাতায়াতে নিয়মিত মেট্রোরেল ব্যবহারের যাত্রী বেড়েছে অনেক। রীতিমতো ভিড় ঠেলেই মেট্রোরেলে করে চলাচল করছেন যাত্রীরা।
অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
ডিএমটিসিএল থেকে জানানো হয়েছে, ট্রলি ব্যাগ ও সাধারণ ব্যাগ বহনের ক্ষেত্রে ব্যাগটির দৈর্ঘ্য ২২ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি ও উচ্চতা ৯ ইঞ্চির মধ্যে থাকতে হবে এবং ওজন ১৫ কেজির বেশি হওয়া যাবে না। বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাক মেট্রো ট্রেনের ভেতরে পিঠে বহন না করে হাতে রাখতে হবে।
সকল প্রকার মালামালের কার্টন বহনের ক্ষেত্রে কার্টনটির আকার দৈর্ঘ্য ১৮ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৮ ইঞ্চি ও উচ্চতা ১৮ ইঞ্চির চেয়ে বড় আকারে বড় হতে পারবে না। মেট্রোরেলে নির্দিষ্ট আকারের ব্যাগ ও কার্টন বহন করা গেলেও সকল প্রকার মালামালের বস্তা (প্লাস্টিক, পাট, মোটা কাপড় ইত্যাদির তৈরি) বহন নিষিদ্ধ।
বহন করা যাবে না যেসব বস্তু বা পণ্য
যেকোনো পশু-পাখি ও জন্তু (তবে অনুমতি সাপেক্ষে অন্ধদের পথ দেখানোর জন্য প্রশিক্ষিত গাইড কুকুর নেওয়া যাবে)। হিমায়িত সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য (যেমন—মাছ, মাংস, দুধ, রসালো মিষ্টি, পানি ইত্যাদি) যা থেকে ঘনীভূত পানি পড়ে স্টেশন বা ট্রেন নোংরা হতে পারে এবং গন্ধ ছড়াতে পারে তা বহন করা যাবে না।
কাঁচাবাজার—সব ধরনের কাঁচা শাকসবজি, মাছ-মাংস অথবা পানি ঝরছে বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন কাঁচাবাজারের ব্যাগ, গন্ধ ছড়াতে পারে এমন দ্রব্য যেমন—শুঁটকি ইত্যাদি অনাবৃত অবস্থায় বহন করা যাবে না। একই সঙ্গে অনাবৃত অবস্থায় কোনো ধরনেই কৃষিপণ্যই বহন করা যাবে না।
অনাবৃত বা প্যাকিং ছাড়া গন্ধ ছড়ায় অথবা বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন সব ধরনের ফল (যেমন—আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, বাঙ্গি, তরমুজ, কমলা, আঙুর ইত্যাদি), অনাবৃত বা প্যাকেটবিহীন যেকোনো প্রকার খাবার এবং গন্ধ ছড়াতে পারে এমন খাবার যেমন—পোলাও, বিরিয়ানি ইত্যাদি এবং অনাবৃত অবস্থায় তাজা ফুল, ফুলের তোড়া, সকল প্রকার গাছের চারা, গাছের টব ইত্যাদি বহন করা যাবে না।
ছুরি, কাঁচি, দা, বঁটি ও অন্য যেকোনো ধারালো বস্তু, সব ধরনের ধাতব বা লৌহ বস্তু যেমন—রড, পাইপ, তীক্ষ্ণ ও ধারালো প্রান্তযুক্ত কোনো ধাতব বস্তু, ধাতব বস্তু দ্বারা তৈরি যে কোনো সামগ্রী যেমন—ট্রাংক, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি, খোলা অবস্থায় সকল প্রকার মেশিনারি পণ্য যেমন—ড্রিল মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, কাটার মেশিন, পাইপ রেঞ্জ ইত্যাদি মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
সব ধরনের গ্যাস ও এলপিজি সিলিন্ডার, যেকোনো ধরনের দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ, উন্মুক্ত অবস্থায় সব ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী যেমন—ক্রিকেট ব্যাট, স্ট্যাম্প, ফুটবল, হকি স্টিক, ব্যাডমিন্টন র্যাকেট, বাচ্চাদের যেকোনো ধরনের খেলনা ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিকস পণ্য যেমন—ব্লেন্ডার, ওভেন, কেটলি, ওয়াশিং মেশিন, গিজার, কম্পিউটার, মনিটর, প্রিন্টার, ইউপিএস, সাউন্ড বক্স ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন সকল ধরনের বাদ্যযন্ত্র যেমন—হারমোনিয়াম, তবলা, গিটার, বেহালা ইত্যাদিও মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
যেকোনো ধরনের জ্বালানি ও দাহ্য পদার্থ যেমন—পেট্রল, ডিজেল, অকটেন, কেরোসিন, তারপিন, অ্যালকোহল, স্প্রে জাতীয় ক্যান ইত্যাদি, যেকোনো ধরনের ক্ষয়কারী উপাদান ও ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য যেমন—গাড়ির ব্যাটারি, আইপিএস, অ্যাসিড, পারদ, ক্ষার ইত্যাদি, গ্যাসভর্তি বেলুন বা উড়ন্ত খেলনা, যেকোনো ধরনের বাজি ও আতশবাজি ও সব ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য মেট্রোরেলে বহন করা নিষিদ্ধ।
এসব ছাড়াও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ মেট্রোরেল সিস্টেম, যাত্রীসাধারণ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় মেট্রোরেল স্টেশন ও ট্রেনে বহন নিষিদ্ধ দ্রব্যসামগ্রীর তালিকা প্রয়োজন ও বাস্তবতা অনুযায়ী সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করতে পারবে।
আরও খবর পড়ুন:

বর্তমান রাজধানীবাসীর একাংশের অন্যতম প্রধান গণপরিবহন মেট্রোরেল। দ্রুত ও আরামদায়ক যাতায়াতে নিয়মিত মেট্রোরেল ব্যবহারের যাত্রী বেড়েছে অনেক। রীতিমতো ভিড় ঠেলেই মেট্রোরেলে করে চলাচল করছেন যাত্রীরা।
অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
ডিএমটিসিএল থেকে জানানো হয়েছে, ট্রলি ব্যাগ ও সাধারণ ব্যাগ বহনের ক্ষেত্রে ব্যাগটির দৈর্ঘ্য ২২ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি ও উচ্চতা ৯ ইঞ্চির মধ্যে থাকতে হবে এবং ওজন ১৫ কেজির বেশি হওয়া যাবে না। বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাক মেট্রো ট্রেনের ভেতরে পিঠে বহন না করে হাতে রাখতে হবে।
সকল প্রকার মালামালের কার্টন বহনের ক্ষেত্রে কার্টনটির আকার দৈর্ঘ্য ১৮ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৮ ইঞ্চি ও উচ্চতা ১৮ ইঞ্চির চেয়ে বড় আকারে বড় হতে পারবে না। মেট্রোরেলে নির্দিষ্ট আকারের ব্যাগ ও কার্টন বহন করা গেলেও সকল প্রকার মালামালের বস্তা (প্লাস্টিক, পাট, মোটা কাপড় ইত্যাদির তৈরি) বহন নিষিদ্ধ।
বহন করা যাবে না যেসব বস্তু বা পণ্য
যেকোনো পশু-পাখি ও জন্তু (তবে অনুমতি সাপেক্ষে অন্ধদের পথ দেখানোর জন্য প্রশিক্ষিত গাইড কুকুর নেওয়া যাবে)। হিমায়িত সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য (যেমন—মাছ, মাংস, দুধ, রসালো মিষ্টি, পানি ইত্যাদি) যা থেকে ঘনীভূত পানি পড়ে স্টেশন বা ট্রেন নোংরা হতে পারে এবং গন্ধ ছড়াতে পারে তা বহন করা যাবে না।
কাঁচাবাজার—সব ধরনের কাঁচা শাকসবজি, মাছ-মাংস অথবা পানি ঝরছে বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন কাঁচাবাজারের ব্যাগ, গন্ধ ছড়াতে পারে এমন দ্রব্য যেমন—শুঁটকি ইত্যাদি অনাবৃত অবস্থায় বহন করা যাবে না। একই সঙ্গে অনাবৃত অবস্থায় কোনো ধরনেই কৃষিপণ্যই বহন করা যাবে না।
অনাবৃত বা প্যাকিং ছাড়া গন্ধ ছড়ায় অথবা বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন সব ধরনের ফল (যেমন—আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, বাঙ্গি, তরমুজ, কমলা, আঙুর ইত্যাদি), অনাবৃত বা প্যাকেটবিহীন যেকোনো প্রকার খাবার এবং গন্ধ ছড়াতে পারে এমন খাবার যেমন—পোলাও, বিরিয়ানি ইত্যাদি এবং অনাবৃত অবস্থায় তাজা ফুল, ফুলের তোড়া, সকল প্রকার গাছের চারা, গাছের টব ইত্যাদি বহন করা যাবে না।
ছুরি, কাঁচি, দা, বঁটি ও অন্য যেকোনো ধারালো বস্তু, সব ধরনের ধাতব বা লৌহ বস্তু যেমন—রড, পাইপ, তীক্ষ্ণ ও ধারালো প্রান্তযুক্ত কোনো ধাতব বস্তু, ধাতব বস্তু দ্বারা তৈরি যে কোনো সামগ্রী যেমন—ট্রাংক, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি, খোলা অবস্থায় সকল প্রকার মেশিনারি পণ্য যেমন—ড্রিল মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, কাটার মেশিন, পাইপ রেঞ্জ ইত্যাদি মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
সব ধরনের গ্যাস ও এলপিজি সিলিন্ডার, যেকোনো ধরনের দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ, উন্মুক্ত অবস্থায় সব ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী যেমন—ক্রিকেট ব্যাট, স্ট্যাম্প, ফুটবল, হকি স্টিক, ব্যাডমিন্টন র্যাকেট, বাচ্চাদের যেকোনো ধরনের খেলনা ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিকস পণ্য যেমন—ব্লেন্ডার, ওভেন, কেটলি, ওয়াশিং মেশিন, গিজার, কম্পিউটার, মনিটর, প্রিন্টার, ইউপিএস, সাউন্ড বক্স ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন সকল ধরনের বাদ্যযন্ত্র যেমন—হারমোনিয়াম, তবলা, গিটার, বেহালা ইত্যাদিও মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
যেকোনো ধরনের জ্বালানি ও দাহ্য পদার্থ যেমন—পেট্রল, ডিজেল, অকটেন, কেরোসিন, তারপিন, অ্যালকোহল, স্প্রে জাতীয় ক্যান ইত্যাদি, যেকোনো ধরনের ক্ষয়কারী উপাদান ও ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য যেমন—গাড়ির ব্যাটারি, আইপিএস, অ্যাসিড, পারদ, ক্ষার ইত্যাদি, গ্যাসভর্তি বেলুন বা উড়ন্ত খেলনা, যেকোনো ধরনের বাজি ও আতশবাজি ও সব ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য মেট্রোরেলে বহন করা নিষিদ্ধ।
এসব ছাড়াও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ মেট্রোরেল সিস্টেম, যাত্রীসাধারণ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় মেট্রোরেল স্টেশন ও ট্রেনে বহন নিষিদ্ধ দ্রব্যসামগ্রীর তালিকা প্রয়োজন ও বাস্তবতা অনুযায়ী সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করতে পারবে।
আরও খবর পড়ুন:
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বর্তমান রাজধানীবাসীর একাংশের অন্যতম প্রধান গণপরিবহন মেট্রোরেল। দ্রুত ও আরামদায়ক যাতায়াতে নিয়মিত মেট্রোরেল ব্যবহারের যাত্রী বেড়েছে অনেক। রীতিমতো ভিড় ঠেলেই মেট্রোরেলে করে চলাচল করছেন যাত্রীরা।
অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
ডিএমটিসিএল থেকে জানানো হয়েছে, ট্রলি ব্যাগ ও সাধারণ ব্যাগ বহনের ক্ষেত্রে ব্যাগটির দৈর্ঘ্য ২২ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি ও উচ্চতা ৯ ইঞ্চির মধ্যে থাকতে হবে এবং ওজন ১৫ কেজির বেশি হওয়া যাবে না। বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাক মেট্রো ট্রেনের ভেতরে পিঠে বহন না করে হাতে রাখতে হবে।
সকল প্রকার মালামালের কার্টন বহনের ক্ষেত্রে কার্টনটির আকার দৈর্ঘ্য ১৮ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৮ ইঞ্চি ও উচ্চতা ১৮ ইঞ্চির চেয়ে বড় আকারে বড় হতে পারবে না। মেট্রোরেলে নির্দিষ্ট আকারের ব্যাগ ও কার্টন বহন করা গেলেও সকল প্রকার মালামালের বস্তা (প্লাস্টিক, পাট, মোটা কাপড় ইত্যাদির তৈরি) বহন নিষিদ্ধ।
বহন করা যাবে না যেসব বস্তু বা পণ্য
যেকোনো পশু-পাখি ও জন্তু (তবে অনুমতি সাপেক্ষে অন্ধদের পথ দেখানোর জন্য প্রশিক্ষিত গাইড কুকুর নেওয়া যাবে)। হিমায়িত সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য (যেমন—মাছ, মাংস, দুধ, রসালো মিষ্টি, পানি ইত্যাদি) যা থেকে ঘনীভূত পানি পড়ে স্টেশন বা ট্রেন নোংরা হতে পারে এবং গন্ধ ছড়াতে পারে তা বহন করা যাবে না।
কাঁচাবাজার—সব ধরনের কাঁচা শাকসবজি, মাছ-মাংস অথবা পানি ঝরছে বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন কাঁচাবাজারের ব্যাগ, গন্ধ ছড়াতে পারে এমন দ্রব্য যেমন—শুঁটকি ইত্যাদি অনাবৃত অবস্থায় বহন করা যাবে না। একই সঙ্গে অনাবৃত অবস্থায় কোনো ধরনেই কৃষিপণ্যই বহন করা যাবে না।
অনাবৃত বা প্যাকিং ছাড়া গন্ধ ছড়ায় অথবা বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন সব ধরনের ফল (যেমন—আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, বাঙ্গি, তরমুজ, কমলা, আঙুর ইত্যাদি), অনাবৃত বা প্যাকেটবিহীন যেকোনো প্রকার খাবার এবং গন্ধ ছড়াতে পারে এমন খাবার যেমন—পোলাও, বিরিয়ানি ইত্যাদি এবং অনাবৃত অবস্থায় তাজা ফুল, ফুলের তোড়া, সকল প্রকার গাছের চারা, গাছের টব ইত্যাদি বহন করা যাবে না।
ছুরি, কাঁচি, দা, বঁটি ও অন্য যেকোনো ধারালো বস্তু, সব ধরনের ধাতব বা লৌহ বস্তু যেমন—রড, পাইপ, তীক্ষ্ণ ও ধারালো প্রান্তযুক্ত কোনো ধাতব বস্তু, ধাতব বস্তু দ্বারা তৈরি যে কোনো সামগ্রী যেমন—ট্রাংক, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি, খোলা অবস্থায় সকল প্রকার মেশিনারি পণ্য যেমন—ড্রিল মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, কাটার মেশিন, পাইপ রেঞ্জ ইত্যাদি মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
সব ধরনের গ্যাস ও এলপিজি সিলিন্ডার, যেকোনো ধরনের দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ, উন্মুক্ত অবস্থায় সব ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী যেমন—ক্রিকেট ব্যাট, স্ট্যাম্প, ফুটবল, হকি স্টিক, ব্যাডমিন্টন র্যাকেট, বাচ্চাদের যেকোনো ধরনের খেলনা ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিকস পণ্য যেমন—ব্লেন্ডার, ওভেন, কেটলি, ওয়াশিং মেশিন, গিজার, কম্পিউটার, মনিটর, প্রিন্টার, ইউপিএস, সাউন্ড বক্স ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন সকল ধরনের বাদ্যযন্ত্র যেমন—হারমোনিয়াম, তবলা, গিটার, বেহালা ইত্যাদিও মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
যেকোনো ধরনের জ্বালানি ও দাহ্য পদার্থ যেমন—পেট্রল, ডিজেল, অকটেন, কেরোসিন, তারপিন, অ্যালকোহল, স্প্রে জাতীয় ক্যান ইত্যাদি, যেকোনো ধরনের ক্ষয়কারী উপাদান ও ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য যেমন—গাড়ির ব্যাটারি, আইপিএস, অ্যাসিড, পারদ, ক্ষার ইত্যাদি, গ্যাসভর্তি বেলুন বা উড়ন্ত খেলনা, যেকোনো ধরনের বাজি ও আতশবাজি ও সব ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য মেট্রোরেলে বহন করা নিষিদ্ধ।
এসব ছাড়াও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ মেট্রোরেল সিস্টেম, যাত্রীসাধারণ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় মেট্রোরেল স্টেশন ও ট্রেনে বহন নিষিদ্ধ দ্রব্যসামগ্রীর তালিকা প্রয়োজন ও বাস্তবতা অনুযায়ী সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করতে পারবে।
আরও খবর পড়ুন:

বর্তমান রাজধানীবাসীর একাংশের অন্যতম প্রধান গণপরিবহন মেট্রোরেল। দ্রুত ও আরামদায়ক যাতায়াতে নিয়মিত মেট্রোরেল ব্যবহারের যাত্রী বেড়েছে অনেক। রীতিমতো ভিড় ঠেলেই মেট্রোরেলে করে চলাচল করছেন যাত্রীরা।
অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
ডিএমটিসিএল থেকে জানানো হয়েছে, ট্রলি ব্যাগ ও সাধারণ ব্যাগ বহনের ক্ষেত্রে ব্যাগটির দৈর্ঘ্য ২২ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি ও উচ্চতা ৯ ইঞ্চির মধ্যে থাকতে হবে এবং ওজন ১৫ কেজির বেশি হওয়া যাবে না। বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাক মেট্রো ট্রেনের ভেতরে পিঠে বহন না করে হাতে রাখতে হবে।
সকল প্রকার মালামালের কার্টন বহনের ক্ষেত্রে কার্টনটির আকার দৈর্ঘ্য ১৮ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৮ ইঞ্চি ও উচ্চতা ১৮ ইঞ্চির চেয়ে বড় আকারে বড় হতে পারবে না। মেট্রোরেলে নির্দিষ্ট আকারের ব্যাগ ও কার্টন বহন করা গেলেও সকল প্রকার মালামালের বস্তা (প্লাস্টিক, পাট, মোটা কাপড় ইত্যাদির তৈরি) বহন নিষিদ্ধ।
বহন করা যাবে না যেসব বস্তু বা পণ্য
যেকোনো পশু-পাখি ও জন্তু (তবে অনুমতি সাপেক্ষে অন্ধদের পথ দেখানোর জন্য প্রশিক্ষিত গাইড কুকুর নেওয়া যাবে)। হিমায়িত সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য (যেমন—মাছ, মাংস, দুধ, রসালো মিষ্টি, পানি ইত্যাদি) যা থেকে ঘনীভূত পানি পড়ে স্টেশন বা ট্রেন নোংরা হতে পারে এবং গন্ধ ছড়াতে পারে তা বহন করা যাবে না।
কাঁচাবাজার—সব ধরনের কাঁচা শাকসবজি, মাছ-মাংস অথবা পানি ঝরছে বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন কাঁচাবাজারের ব্যাগ, গন্ধ ছড়াতে পারে এমন দ্রব্য যেমন—শুঁটকি ইত্যাদি অনাবৃত অবস্থায় বহন করা যাবে না। একই সঙ্গে অনাবৃত অবস্থায় কোনো ধরনেই কৃষিপণ্যই বহন করা যাবে না।
অনাবৃত বা প্যাকিং ছাড়া গন্ধ ছড়ায় অথবা বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন সব ধরনের ফল (যেমন—আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, বাঙ্গি, তরমুজ, কমলা, আঙুর ইত্যাদি), অনাবৃত বা প্যাকেটবিহীন যেকোনো প্রকার খাবার এবং গন্ধ ছড়াতে পারে এমন খাবার যেমন—পোলাও, বিরিয়ানি ইত্যাদি এবং অনাবৃত অবস্থায় তাজা ফুল, ফুলের তোড়া, সকল প্রকার গাছের চারা, গাছের টব ইত্যাদি বহন করা যাবে না।
ছুরি, কাঁচি, দা, বঁটি ও অন্য যেকোনো ধারালো বস্তু, সব ধরনের ধাতব বা লৌহ বস্তু যেমন—রড, পাইপ, তীক্ষ্ণ ও ধারালো প্রান্তযুক্ত কোনো ধাতব বস্তু, ধাতব বস্তু দ্বারা তৈরি যে কোনো সামগ্রী যেমন—ট্রাংক, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি, খোলা অবস্থায় সকল প্রকার মেশিনারি পণ্য যেমন—ড্রিল মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, কাটার মেশিন, পাইপ রেঞ্জ ইত্যাদি মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
সব ধরনের গ্যাস ও এলপিজি সিলিন্ডার, যেকোনো ধরনের দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ, উন্মুক্ত অবস্থায় সব ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী যেমন—ক্রিকেট ব্যাট, স্ট্যাম্প, ফুটবল, হকি স্টিক, ব্যাডমিন্টন র্যাকেট, বাচ্চাদের যেকোনো ধরনের খেলনা ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিকস পণ্য যেমন—ব্লেন্ডার, ওভেন, কেটলি, ওয়াশিং মেশিন, গিজার, কম্পিউটার, মনিটর, প্রিন্টার, ইউপিএস, সাউন্ড বক্স ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন সকল ধরনের বাদ্যযন্ত্র যেমন—হারমোনিয়াম, তবলা, গিটার, বেহালা ইত্যাদিও মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
যেকোনো ধরনের জ্বালানি ও দাহ্য পদার্থ যেমন—পেট্রল, ডিজেল, অকটেন, কেরোসিন, তারপিন, অ্যালকোহল, স্প্রে জাতীয় ক্যান ইত্যাদি, যেকোনো ধরনের ক্ষয়কারী উপাদান ও ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য যেমন—গাড়ির ব্যাটারি, আইপিএস, অ্যাসিড, পারদ, ক্ষার ইত্যাদি, গ্যাসভর্তি বেলুন বা উড়ন্ত খেলনা, যেকোনো ধরনের বাজি ও আতশবাজি ও সব ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য মেট্রোরেলে বহন করা নিষিদ্ধ।
এসব ছাড়াও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ মেট্রোরেল সিস্টেম, যাত্রীসাধারণ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় মেট্রোরেল স্টেশন ও ট্রেনে বহন নিষিদ্ধ দ্রব্যসামগ্রীর তালিকা প্রয়োজন ও বাস্তবতা অনুযায়ী সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করতে পারবে।
আরও খবর পড়ুন:

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত দেয়ার ব্যাপারে ভারত এখনও ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে, আমরাও তাদের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় আছি।
৩৯ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ওমর ফারুক সুমন নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম নগরীর খুলশী এলাকার একটি বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেরংপুর প্রতিনিধি

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত দেয়ার ব্যাপারে ভারত এখনও ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে, আমরাও তাদের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় আছি। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে রংপুর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। রংপুর অঞ্চলে চার দিনের সফরে এসেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তো চেয়েছি যে তাকে (শেখ হাসিনাকে) ফেরত পাঠানো হোক। যেহেতু উনি একজন কনভিক্টেড, যেহেতু সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা তাকে একটি শাস্তি দিয়েছে। কিন্তু আমরা ইতিবাচক কোনো সাড়া এখন পর্যন্ত পাইনি। এটা নিয়ে আমার মনে হয় স্পেকুলেট না করাই ভালো। দেখা যাক কী হয়। আমরা তো চেয়েছি খুব, এ ধরনের ঘটনায় তো ঝট করে একদিনে সাত দিনে কোনো পরিবর্তন ঘটে না। আমরা অপেক্ষা করব, দেখি, ভারতের পক্ষ থেকে কি আসছে রিঅ্যাকশন।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, একটা রিঅ্যাকশন আমরা দেখেছি যেটা, সেটা হলো তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছে, এরকম একটা কথা আসছে আমাদের। দেখুক তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে।
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে পররাষ্ট্র দপ্তরে কোনো তথ্য নেই বলে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, "তারেক সাহেব কখন আসবেন এই সম্বন্ধে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। উনার স্ত্রী সম্ভবত আসছেন বা পৌঁছে গেছেন হয়তো ইতিমধ্যে। আজকে সকালে পৌঁছার কথা ছিল। বেগম জিয়াকে আজকে নেওয়া হচ্ছে না, আমি ঢাকা থেকে আজকে সকালে জানলাম যে, আজকে নেওয়া হচ্ছে না। একটু টেকনিক্যাল প্রবলেম দেখা দিয়েছে ওই এয়ারক্রাফট নিয়ে। সেক্ষেত্রে হয়তো এক-আধ দিন দেরি হতে পারে। "
আরাকান আর্মি বাংলাদেশিদের ধরে নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, "আরাকান আর্মির সাথে আমাদের দ্বিপাক্ষিক আলোচনা সম্ভব নয়। তারা একটা নন-স্টেট অ্যাক্টর। আমরা স্টেট হিসেবে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা যেমন মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ, থাইল্যান্ড বা ভারতের সাথে করতে পারি সেটা তাদের সাথে করতে পারি না। তবে আমাদের স্বার্থ যেহেতু আছে, আমাদের দেখতে হবে। এই ঘটনা যাতে কমে বা আদৌ না ঘটে, এটার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। "
এছাড়াও নীলফামারীতে প্রস্তাবিত চীনা হাসপাতালের কার্যক্রম অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত শুরু করে যেতে চায় বলেও জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। একই সঙ্গে নির্বাচিত সরকার এলে এই কাজ সমাপ্ত করবে বলেও আশা তার। এ সময় পিছিয়ে পড়া রংপুরের প্রত্নতাত্ত্বিকসহ সবক্ষেত্রে নেয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সরকারের সদিচ্ছার কথা জানান তৌহিদ হোসেন।
এরপর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সপরিবারে রংপুর জমিদার বাড়ি তাজহাটে পরিদর্শনে যান। এছাড়াও বিকেলে রংপুর সার্কিট হাউসে চা-চক্রের কথা রয়েছে তৌহিদ হোসেনের। আগামীকাল রংপুরের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং রংপুরের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জিলা স্কুল পরিদর্শন করার কথাও রয়েছে তার।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত দেয়ার ব্যাপারে ভারত এখনও ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে, আমরাও তাদের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় আছি। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে রংপুর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি। রংপুর অঞ্চলে চার দিনের সফরে এসেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তো চেয়েছি যে তাকে (শেখ হাসিনাকে) ফেরত পাঠানো হোক। যেহেতু উনি একজন কনভিক্টেড, যেহেতু সর্বোচ্চ বিচারিক সংস্থা তাকে একটি শাস্তি দিয়েছে। কিন্তু আমরা ইতিবাচক কোনো সাড়া এখন পর্যন্ত পাইনি। এটা নিয়ে আমার মনে হয় স্পেকুলেট না করাই ভালো। দেখা যাক কী হয়। আমরা তো চেয়েছি খুব, এ ধরনের ঘটনায় তো ঝট করে একদিনে সাত দিনে কোনো পরিবর্তন ঘটে না। আমরা অপেক্ষা করব, দেখি, ভারতের পক্ষ থেকে কি আসছে রিঅ্যাকশন।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, একটা রিঅ্যাকশন আমরা দেখেছি যেটা, সেটা হলো তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছে, এরকম একটা কথা আসছে আমাদের। দেখুক তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে।
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে পররাষ্ট্র দপ্তরে কোনো তথ্য নেই বলে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, "তারেক সাহেব কখন আসবেন এই সম্বন্ধে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। উনার স্ত্রী সম্ভবত আসছেন বা পৌঁছে গেছেন হয়তো ইতিমধ্যে। আজকে সকালে পৌঁছার কথা ছিল। বেগম জিয়াকে আজকে নেওয়া হচ্ছে না, আমি ঢাকা থেকে আজকে সকালে জানলাম যে, আজকে নেওয়া হচ্ছে না। একটু টেকনিক্যাল প্রবলেম দেখা দিয়েছে ওই এয়ারক্রাফট নিয়ে। সেক্ষেত্রে হয়তো এক-আধ দিন দেরি হতে পারে। "
আরাকান আর্মি বাংলাদেশিদের ধরে নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, "আরাকান আর্মির সাথে আমাদের দ্বিপাক্ষিক আলোচনা সম্ভব নয়। তারা একটা নন-স্টেট অ্যাক্টর। আমরা স্টেট হিসেবে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা যেমন মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ, থাইল্যান্ড বা ভারতের সাথে করতে পারি সেটা তাদের সাথে করতে পারি না। তবে আমাদের স্বার্থ যেহেতু আছে, আমাদের দেখতে হবে। এই ঘটনা যাতে কমে বা আদৌ না ঘটে, এটার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। "
এছাড়াও নীলফামারীতে প্রস্তাবিত চীনা হাসপাতালের কার্যক্রম অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত শুরু করে যেতে চায় বলেও জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। একই সঙ্গে নির্বাচিত সরকার এলে এই কাজ সমাপ্ত করবে বলেও আশা তার। এ সময় পিছিয়ে পড়া রংপুরের প্রত্নতাত্ত্বিকসহ সবক্ষেত্রে নেয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সরকারের সদিচ্ছার কথা জানান তৌহিদ হোসেন।
এরপর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা সপরিবারে রংপুর জমিদার বাড়ি তাজহাটে পরিদর্শনে যান। এছাড়াও বিকেলে রংপুর সার্কিট হাউসে চা-চক্রের কথা রয়েছে তৌহিদ হোসেনের। আগামীকাল রংপুরের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং রংপুরের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জিলা স্কুল পরিদর্শন করার কথাও রয়েছে তার।

অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ওমর ফারুক সুমন নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম নগরীর খুলশী এলাকার একটি বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত দেয়ার ব্যাপারে ভারত এখনও ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে, আমরাও তাদের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় আছি।
৩৯ মিনিট আগে
ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ওমর ফারুক সুমন নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম নগরীর খুলশী এলাকার একটি বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। এই ঘটনায় মাঠ-সংলগ্ন সেতু থেকে চোখ বাঁধা অবস্থায় থাকা ফিরোজ মোল্যা নামের এক ভ্যানচালককে জীবিত উদ্ধার করে স্থানীয় লোকজন।
নিহত উৎপল ফরিদপুর জেলা সদরের কানাইপুর ইউনিয়নের রনকাইল গ্রামের অজয় সরকারের ছেলে। তাঁর স্ত্রী ও আড়াই বছর বয়সী এক শিশুসন্তান রয়েছে।
থানা-পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ ভোরে সড়কের পাশে ফাঁকা মাঠে রক্তাক্ত অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। পাশেই একটি সেতুর সঙ্গে একই গ্রামের ভ্যানচালক ফিরোজ মোল্যাকে চোখ বাঁধা অবস্থায় বেঁধে রাখা হয়েছিল। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি খুলে বলেন তিনি।
ভ্যানচালকের বরাত দিয়ে রনকাইল গ্রামের বাসিন্দা ও প্রতিবেশী কাজী শাহীন বলেন, উৎপল সরকার ব্যাটারিচালিত ভ্যানে করে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে মাছ কিনতে যাচ্ছিলেন। পথে অজ্ঞাতপরিচয় তিন-চার ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্রের মুখে ভ্যানচালক ফিরোজ মোল্যাকে গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে ব্রিজের রেলিংয়ে বেঁধে ফেলে। তারা উৎপলের সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা লুট করে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সালথা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কে এম মারুফ হাসান রাসেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই থেকে তিনজন দুর্বৃত্ত ঘটনাটি ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তবে এটাকে ডাকাতি বলা যায় না। ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষে মূল কারণ বলা যাবে।’

ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। এই ঘটনায় মাঠ-সংলগ্ন সেতু থেকে চোখ বাঁধা অবস্থায় থাকা ফিরোজ মোল্যা নামের এক ভ্যানচালককে জীবিত উদ্ধার করে স্থানীয় লোকজন।
নিহত উৎপল ফরিদপুর জেলা সদরের কানাইপুর ইউনিয়নের রনকাইল গ্রামের অজয় সরকারের ছেলে। তাঁর স্ত্রী ও আড়াই বছর বয়সী এক শিশুসন্তান রয়েছে।
থানা-পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ ভোরে সড়কের পাশে ফাঁকা মাঠে রক্তাক্ত অবস্থায় একটি লাশ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। পাশেই একটি সেতুর সঙ্গে একই গ্রামের ভ্যানচালক ফিরোজ মোল্যাকে চোখ বাঁধা অবস্থায় বেঁধে রাখা হয়েছিল। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি খুলে বলেন তিনি।
ভ্যানচালকের বরাত দিয়ে রনকাইল গ্রামের বাসিন্দা ও প্রতিবেশী কাজী শাহীন বলেন, উৎপল সরকার ব্যাটারিচালিত ভ্যানে করে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে মাছ কিনতে যাচ্ছিলেন। পথে অজ্ঞাতপরিচয় তিন-চার ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্রের মুখে ভ্যানচালক ফিরোজ মোল্যাকে গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে ব্রিজের রেলিংয়ে বেঁধে ফেলে। তারা উৎপলের সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা লুট করে তাঁকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সালথা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কে এম মারুফ হাসান রাসেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই থেকে তিনজন দুর্বৃত্ত ঘটনাটি ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তবে এটাকে ডাকাতি বলা যায় না। ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত চলমান। তদন্ত শেষে মূল কারণ বলা যাবে।’

অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত দেয়ার ব্যাপারে ভারত এখনও ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে, আমরাও তাদের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় আছি।
৩৯ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ওমর ফারুক সুমন নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম নগরীর খুলশী এলাকার একটি বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেচবি প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ওমর ফারুক সুমন নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম নগরীর খুলশী এলাকার একটি বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
ওমর ফারুক বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
স্থানীয় ও পরিবারের সদস্যরা জানান, সুমন খুলশীতে তাঁর মামার বাসায় থাকতেন। তাঁর বড় ভাইও সেখানে থাকেন। দুই দিন আগে সুমনের মামা পুরো পরিবার নিয়ে তুরস্কে বেড়াতে যান। বাসায় সুমন ও তাঁর বড় ভাই ছিলেন। গতকাল বিকেল ৪টার দিকে ভাইয়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন সুমন। ফোনে তাঁর বড় ভাই কখন বাসায় ফিরবেন জানতে চান সুমন। বড় ভাই জানান যে তাঁর আসতে একটু দেরি হবে। এর কিছুক্ষণ পর বড় ভাই সুমনকে ফোন করলে তিনি আর ফোন রিসিভ করেননি। পরে বাড়ি থেকে সুমনের মা ফোন দিয়ে যোগাযোগ করতে না পেরে বিষয়টি বড় ভাইকে জানান। এতে উদ্বেগ দেখা দিলে বড় ভাই বিল্ডিংয়ের দারোয়ানকে দিয়ে বাসা চেক করান।
দারোয়ান কলিংবেল বাজিয়েও কোনো সাড়া না পেয়ে বড় ভাইকে জানালে তিনি দ্রুত বাসায় এসে সুমনকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। ঘটনাস্থলে চিরকুট মিলেছে। এতে লেখা রয়েছে, ‘আমি সুমন, ওমর ফারুক সুমন। আমার কোনো আশা-আকাঙ্ক্ষা নেই। আর আমার কারও প্রতি কোনো অভিযোগ নেই। সবাই ভালো থাকবেন।’ এর আগে ১ ডিসেম্বর লেখা আরেকটি চিরকুট পাওয়া যায়। সেখানে লেখা ছিল—‘আশাই জীবন, আশাই মরণ, ব্যর্থতা হতাশা-অন্ধকারে নিয়ে যায়।’
খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুর জামান বলেন, ‘সুমন ও তাঁর বড় ভাই একসঙ্গে মামার বাসায় থাকতেন। মামা ও মামি বর্তমানে বিদেশে আছেন। বড় ভাই সন্ধ্যায় বাইরে যান। সে সময় সুমন বাসায় একা ছিলেন। বড় ভাই বাসায় ফিরে এসে বারবার ডাকলেও ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে কোনো সাড়া পাননি। পরে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকলে সুমনের মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। প্রাথমিক তদন্তে এটি আত্মহত্যা মনে হলেও আমরা সব সম্ভাব্য কারণ খতিয়ে দেখছি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ওমর ফারুক সুমন নামের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে চট্টগ্রাম নগরীর খুলশী এলাকার একটি বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
ওমর ফারুক বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
স্থানীয় ও পরিবারের সদস্যরা জানান, সুমন খুলশীতে তাঁর মামার বাসায় থাকতেন। তাঁর বড় ভাইও সেখানে থাকেন। দুই দিন আগে সুমনের মামা পুরো পরিবার নিয়ে তুরস্কে বেড়াতে যান। বাসায় সুমন ও তাঁর বড় ভাই ছিলেন। গতকাল বিকেল ৪টার দিকে ভাইয়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন সুমন। ফোনে তাঁর বড় ভাই কখন বাসায় ফিরবেন জানতে চান সুমন। বড় ভাই জানান যে তাঁর আসতে একটু দেরি হবে। এর কিছুক্ষণ পর বড় ভাই সুমনকে ফোন করলে তিনি আর ফোন রিসিভ করেননি। পরে বাড়ি থেকে সুমনের মা ফোন দিয়ে যোগাযোগ করতে না পেরে বিষয়টি বড় ভাইকে জানান। এতে উদ্বেগ দেখা দিলে বড় ভাই বিল্ডিংয়ের দারোয়ানকে দিয়ে বাসা চেক করান।
দারোয়ান কলিংবেল বাজিয়েও কোনো সাড়া না পেয়ে বড় ভাইকে জানালে তিনি দ্রুত বাসায় এসে সুমনকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। ঘটনাস্থলে চিরকুট মিলেছে। এতে লেখা রয়েছে, ‘আমি সুমন, ওমর ফারুক সুমন। আমার কোনো আশা-আকাঙ্ক্ষা নেই। আর আমার কারও প্রতি কোনো অভিযোগ নেই। সবাই ভালো থাকবেন।’ এর আগে ১ ডিসেম্বর লেখা আরেকটি চিরকুট পাওয়া যায়। সেখানে লেখা ছিল—‘আশাই জীবন, আশাই মরণ, ব্যর্থতা হতাশা-অন্ধকারে নিয়ে যায়।’
খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুর জামান বলেন, ‘সুমন ও তাঁর বড় ভাই একসঙ্গে মামার বাসায় থাকতেন। মামা ও মামি বর্তমানে বিদেশে আছেন। বড় ভাই সন্ধ্যায় বাইরে যান। সে সময় সুমন বাসায় একা ছিলেন। বড় ভাই বাসায় ফিরে এসে বারবার ডাকলেও ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে কোনো সাড়া পাননি। পরে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকলে সুমনের মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। প্রাথমিক তদন্তে এটি আত্মহত্যা মনে হলেও আমরা সব সম্ভাব্য কারণ খতিয়ে দেখছি। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত দেয়ার ব্যাপারে ভারত এখনও ইতিবাচক সাড়া দেয়নি। ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে, আমরাও তাদের প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় আছি।
৩৯ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগে
ফরিদপুরের সালথায় উৎপল সরকার (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের গৌরদিয়া এলাকার কালীতলা ব্রিজ-সংলগ্ন মাঠ থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে