
কার্যক্রম নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের আজকের কর্মসূচিকে ঘিরে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সিগঞ্জ অংশে উভয়মুখী লেনে গণপরিবহনের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। যানবাহন না পাওয়ায় আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলগামী যাত্রীরা ভোগান্তির শিকার হয়।

রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দেখা গেছে—বাস স্টপেজে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের। নির্ধারিত গন্তব্যের পর্যাপ্ত গাড়ি পাচ্ছেন না, ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে বিকল্প পরিবহন হিসেবে ব্যাটারিচালিত রিকশা, মোটরসাইকেল বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা ব্যবহার করেন। এতে অতিরিক্ত ভাড়ার চাপও গুনতে হচ্ছে তাদের।

সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আজ বুধবার পর্যন্ত সারা দেশে ৭ থেকে ১০টি বাসে আগুন দেওয়ার খবর আমরা পেয়েছি। আমরা পুলিশকে অনুরোধ করেছি, তারা যেন গণপরিবহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। একটি বাসে সাধারণত চালক ও হেলপার থাকে। রাতে তারা গাড়ি থামিয়ে বিশ্রাম নেয়। সেই সময় কেউ যদি গিয়ে আগুন লাগায়, তা খুবই দুঃখজনক ও অন্যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ নিরাপদভাবে চলাচল করছে। যাত্রীদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।