জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

গ্রাহককে টাকা দিতে না পারার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সুদের ভিত্তিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিশেষ ধার নিয়েছে শরীয়াহ্ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক। এমন তারল্যসংকটেও বড় ঋণ বিতরণ থেকে বিরত থাকছে না ব্যাংকটি। সম্প্রতি পুরোনো গ্রাহক নিপা এন্টারপ্রাইজকে ৪৮০ কোটি টাকা ঋণ ছাড়ের যাবতীয় আয়োজন চূড়ান্ত করে এক্সিম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নজরে এলে একক গ্রাহককে এত বড় ঋণ বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এক্সিম ব্যাংকের আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষায় একক গ্রাহককে এত বড় ঋণ বিতরণ আটকে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে নির্ধারিত সীমার বাইরে ঋণ বিতরণের মাধ্যমে ব্যাংকটি গ্রাহকের জন্য যে ঝুঁকি সৃষ্টি করছে, এ নিয়ে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে কর্তৃপক্ষকে।
এক্সিম ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে অ্যাডভান্স ডিপোজিট রেশিও (এডিআর) বা ইনভেস্টমেন্ট ডিপোজিট রেশিও (আইডিআর) সীমার অতিরিক্ত ঋণ দিয়ে আসছে। কিন্তু সেই হারে ঋণ আদায় করতে পারছিল না। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এক্সিম ব্যাংকের বর্তমান আইডিআর সীমা ১০২ শতাংশ ছাড়িয়েছে। অর্থাৎ ব্যাংকটি ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে ইতিমধ্যে ১০২ টাকা বিনিয়োগ করেছে। এটি নির্ধারিত সীমার চেয়ে বেশি, যাকে ব্যাংকিংয়ের পরিভাষায় আগ্রাসী বিনিয়োগ বলা হয়। ঝুঁকি বিবেচনায় শরিয়াহ ব্যাংক ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৯২ টাকা বা ৯২% ঋণ বিতরণ করতে পারে।
আগ্রাসী ঋণ বিতরণের বিষয়ে জানতে চাইলে এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শরিয়াহ ব্যাংকিং হিসাবে আমরা বিনিয়োগে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করি। বড় ঋণ বিতরণে নীতিমালার বিভিন্ন দিক সতর্কতার সঙ্গে খতিয়ে দেখা হয়। নিপা এন্টারপ্রাইজের অনুকূলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রাহকের স্বার্থে আগ্রাসী ঋণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তাই শেষ পর্যন্ত এই গ্রাহকের অনুকূলে ঋণ বিতরণ করা হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, তারল্যসংকটের চাপ সামলাতে এক্সিম ব্যাংককে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদে ৯০ দিনের জন্য ১ হাজার কোটি টাকার বিশেষ ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকটির প্রচলিত পদ্ধতিতে ঋণের সব টুল (বন্ড, সুকুক প্রভৃতি) ব্যবহারের মাধ্যমে আগেই ধার নেওয়ার সীমা শেষ হয়েছে। এ জন্য ব্যাংকটিকে ডিমান্ড প্রমিসরি (ডিপি) নোটের বিপরীতে নতুন করে ১ হাজার টাকা ছাপিয়ে ধার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের ১৬ (৪) (ডি) ধারা ও ১৭ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী, ৯০ দিন মেয়াদে এ বিশেষ ধার দেওয়া হয়।
সূত্র জানায়, সাধারণভাবে এ ধরনের ব্যাংক প্রচলিত সুদভিত্তিক রীতিতে টাকা ধার নিতে পারে না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বিদ্যমান নিয়মে ‘লেন্ডার অব দ্য লাস্ট রিসোর্ট’ হিসেবে সুদভিত্তিক বিশেষ ধার দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটিতে (এসএলএফ) সাড়ে ১০ শতাংশ সুদহার প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের ১৬ (৪) (ডি) ধারা ও ১৭ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী, ৯০ দিন মেয়াদে এ অর্থ দেওয়া হয়। ব্যাংকিং পরিভাষায় যা ওভারনাইট ঋণসুবিধা হিসেবে বিবেচিত।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, এক্সিম ব্যাংকের আগ্রসী ঋণ আটকে দেওয়া হয়েছে। কারণ, এ ধরনের ঋণ গ্রাহকের ঝুঁকি সৃষ্টি করে। আর বিশেষ ব্যবস্থায় ১ হাজার কোটি টাকার ঋণের পেছনে যৌক্তিক কারণ রয়েছে। কিন্তু ঋণ করার পরেও বড় ঋণ অনুমোদন কাম্য নয়।
উল্লেখ্য, নিয়মনীতি, ব্যবস্থাপনাগত ত্রুটি, পরিচালনা দক্ষতা, তারল্য এবং খেলাপি প্রভৃতি অবস্থা বিবেচনায় ইয়েলো জোনে রয়েছে এক্সিম ব্যাংক। আর ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা, সম্পদের মান, ব্যবস্থাপনা, উপার্জন ক্ষমতা, তারল্যপ্রবাহ, বাজার ঝুঁকির প্রতি সংবেদনশীলতাসহ ছয়টি সূচকের ভিত্তিতে ক্যামেলস রেটিং-২ অবস্থান করছে ব্যাংকটি। এ অবস্থায় গত ২৯ আগস্ট এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে সরিয়ে ব্যাংকটির পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আরও খবর পড়ুন:

গ্রাহককে টাকা দিতে না পারার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সুদের ভিত্তিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিশেষ ধার নিয়েছে শরীয়াহ্ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক। এমন তারল্যসংকটেও বড় ঋণ বিতরণ থেকে বিরত থাকছে না ব্যাংকটি। সম্প্রতি পুরোনো গ্রাহক নিপা এন্টারপ্রাইজকে ৪৮০ কোটি টাকা ঋণ ছাড়ের যাবতীয় আয়োজন চূড়ান্ত করে এক্সিম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নজরে এলে একক গ্রাহককে এত বড় ঋণ বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এক্সিম ব্যাংকের আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষায় একক গ্রাহককে এত বড় ঋণ বিতরণ আটকে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে নির্ধারিত সীমার বাইরে ঋণ বিতরণের মাধ্যমে ব্যাংকটি গ্রাহকের জন্য যে ঝুঁকি সৃষ্টি করছে, এ নিয়ে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে কর্তৃপক্ষকে।
এক্সিম ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে অ্যাডভান্স ডিপোজিট রেশিও (এডিআর) বা ইনভেস্টমেন্ট ডিপোজিট রেশিও (আইডিআর) সীমার অতিরিক্ত ঋণ দিয়ে আসছে। কিন্তু সেই হারে ঋণ আদায় করতে পারছিল না। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এক্সিম ব্যাংকের বর্তমান আইডিআর সীমা ১০২ শতাংশ ছাড়িয়েছে। অর্থাৎ ব্যাংকটি ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে ইতিমধ্যে ১০২ টাকা বিনিয়োগ করেছে। এটি নির্ধারিত সীমার চেয়ে বেশি, যাকে ব্যাংকিংয়ের পরিভাষায় আগ্রাসী বিনিয়োগ বলা হয়। ঝুঁকি বিবেচনায় শরিয়াহ ব্যাংক ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৯২ টাকা বা ৯২% ঋণ বিতরণ করতে পারে।
আগ্রাসী ঋণ বিতরণের বিষয়ে জানতে চাইলে এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শরিয়াহ ব্যাংকিং হিসাবে আমরা বিনিয়োগে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করি। বড় ঋণ বিতরণে নীতিমালার বিভিন্ন দিক সতর্কতার সঙ্গে খতিয়ে দেখা হয়। নিপা এন্টারপ্রাইজের অনুকূলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রাহকের স্বার্থে আগ্রাসী ঋণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তাই শেষ পর্যন্ত এই গ্রাহকের অনুকূলে ঋণ বিতরণ করা হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, তারল্যসংকটের চাপ সামলাতে এক্সিম ব্যাংককে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদে ৯০ দিনের জন্য ১ হাজার কোটি টাকার বিশেষ ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকটির প্রচলিত পদ্ধতিতে ঋণের সব টুল (বন্ড, সুকুক প্রভৃতি) ব্যবহারের মাধ্যমে আগেই ধার নেওয়ার সীমা শেষ হয়েছে। এ জন্য ব্যাংকটিকে ডিমান্ড প্রমিসরি (ডিপি) নোটের বিপরীতে নতুন করে ১ হাজার টাকা ছাপিয়ে ধার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের ১৬ (৪) (ডি) ধারা ও ১৭ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী, ৯০ দিন মেয়াদে এ বিশেষ ধার দেওয়া হয়।
সূত্র জানায়, সাধারণভাবে এ ধরনের ব্যাংক প্রচলিত সুদভিত্তিক রীতিতে টাকা ধার নিতে পারে না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বিদ্যমান নিয়মে ‘লেন্ডার অব দ্য লাস্ট রিসোর্ট’ হিসেবে সুদভিত্তিক বিশেষ ধার দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটিতে (এসএলএফ) সাড়ে ১০ শতাংশ সুদহার প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের ১৬ (৪) (ডি) ধারা ও ১৭ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী, ৯০ দিন মেয়াদে এ অর্থ দেওয়া হয়। ব্যাংকিং পরিভাষায় যা ওভারনাইট ঋণসুবিধা হিসেবে বিবেচিত।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, এক্সিম ব্যাংকের আগ্রসী ঋণ আটকে দেওয়া হয়েছে। কারণ, এ ধরনের ঋণ গ্রাহকের ঝুঁকি সৃষ্টি করে। আর বিশেষ ব্যবস্থায় ১ হাজার কোটি টাকার ঋণের পেছনে যৌক্তিক কারণ রয়েছে। কিন্তু ঋণ করার পরেও বড় ঋণ অনুমোদন কাম্য নয়।
উল্লেখ্য, নিয়মনীতি, ব্যবস্থাপনাগত ত্রুটি, পরিচালনা দক্ষতা, তারল্য এবং খেলাপি প্রভৃতি অবস্থা বিবেচনায় ইয়েলো জোনে রয়েছে এক্সিম ব্যাংক। আর ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা, সম্পদের মান, ব্যবস্থাপনা, উপার্জন ক্ষমতা, তারল্যপ্রবাহ, বাজার ঝুঁকির প্রতি সংবেদনশীলতাসহ ছয়টি সূচকের ভিত্তিতে ক্যামেলস রেটিং-২ অবস্থান করছে ব্যাংকটি। এ অবস্থায় গত ২৯ আগস্ট এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে সরিয়ে ব্যাংকটির পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আরও খবর পড়ুন:
জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

গ্রাহককে টাকা দিতে না পারার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সুদের ভিত্তিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিশেষ ধার নিয়েছে শরীয়াহ্ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক। এমন তারল্যসংকটেও বড় ঋণ বিতরণ থেকে বিরত থাকছে না ব্যাংকটি। সম্প্রতি পুরোনো গ্রাহক নিপা এন্টারপ্রাইজকে ৪৮০ কোটি টাকা ঋণ ছাড়ের যাবতীয় আয়োজন চূড়ান্ত করে এক্সিম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নজরে এলে একক গ্রাহককে এত বড় ঋণ বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এক্সিম ব্যাংকের আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষায় একক গ্রাহককে এত বড় ঋণ বিতরণ আটকে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে নির্ধারিত সীমার বাইরে ঋণ বিতরণের মাধ্যমে ব্যাংকটি গ্রাহকের জন্য যে ঝুঁকি সৃষ্টি করছে, এ নিয়ে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে কর্তৃপক্ষকে।
এক্সিম ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে অ্যাডভান্স ডিপোজিট রেশিও (এডিআর) বা ইনভেস্টমেন্ট ডিপোজিট রেশিও (আইডিআর) সীমার অতিরিক্ত ঋণ দিয়ে আসছে। কিন্তু সেই হারে ঋণ আদায় করতে পারছিল না। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এক্সিম ব্যাংকের বর্তমান আইডিআর সীমা ১০২ শতাংশ ছাড়িয়েছে। অর্থাৎ ব্যাংকটি ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে ইতিমধ্যে ১০২ টাকা বিনিয়োগ করেছে। এটি নির্ধারিত সীমার চেয়ে বেশি, যাকে ব্যাংকিংয়ের পরিভাষায় আগ্রাসী বিনিয়োগ বলা হয়। ঝুঁকি বিবেচনায় শরিয়াহ ব্যাংক ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৯২ টাকা বা ৯২% ঋণ বিতরণ করতে পারে।
আগ্রাসী ঋণ বিতরণের বিষয়ে জানতে চাইলে এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শরিয়াহ ব্যাংকিং হিসাবে আমরা বিনিয়োগে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করি। বড় ঋণ বিতরণে নীতিমালার বিভিন্ন দিক সতর্কতার সঙ্গে খতিয়ে দেখা হয়। নিপা এন্টারপ্রাইজের অনুকূলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রাহকের স্বার্থে আগ্রাসী ঋণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তাই শেষ পর্যন্ত এই গ্রাহকের অনুকূলে ঋণ বিতরণ করা হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, তারল্যসংকটের চাপ সামলাতে এক্সিম ব্যাংককে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদে ৯০ দিনের জন্য ১ হাজার কোটি টাকার বিশেষ ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকটির প্রচলিত পদ্ধতিতে ঋণের সব টুল (বন্ড, সুকুক প্রভৃতি) ব্যবহারের মাধ্যমে আগেই ধার নেওয়ার সীমা শেষ হয়েছে। এ জন্য ব্যাংকটিকে ডিমান্ড প্রমিসরি (ডিপি) নোটের বিপরীতে নতুন করে ১ হাজার টাকা ছাপিয়ে ধার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের ১৬ (৪) (ডি) ধারা ও ১৭ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী, ৯০ দিন মেয়াদে এ বিশেষ ধার দেওয়া হয়।
সূত্র জানায়, সাধারণভাবে এ ধরনের ব্যাংক প্রচলিত সুদভিত্তিক রীতিতে টাকা ধার নিতে পারে না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বিদ্যমান নিয়মে ‘লেন্ডার অব দ্য লাস্ট রিসোর্ট’ হিসেবে সুদভিত্তিক বিশেষ ধার দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটিতে (এসএলএফ) সাড়ে ১০ শতাংশ সুদহার প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের ১৬ (৪) (ডি) ধারা ও ১৭ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী, ৯০ দিন মেয়াদে এ অর্থ দেওয়া হয়। ব্যাংকিং পরিভাষায় যা ওভারনাইট ঋণসুবিধা হিসেবে বিবেচিত।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, এক্সিম ব্যাংকের আগ্রসী ঋণ আটকে দেওয়া হয়েছে। কারণ, এ ধরনের ঋণ গ্রাহকের ঝুঁকি সৃষ্টি করে। আর বিশেষ ব্যবস্থায় ১ হাজার কোটি টাকার ঋণের পেছনে যৌক্তিক কারণ রয়েছে। কিন্তু ঋণ করার পরেও বড় ঋণ অনুমোদন কাম্য নয়।
উল্লেখ্য, নিয়মনীতি, ব্যবস্থাপনাগত ত্রুটি, পরিচালনা দক্ষতা, তারল্য এবং খেলাপি প্রভৃতি অবস্থা বিবেচনায় ইয়েলো জোনে রয়েছে এক্সিম ব্যাংক। আর ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা, সম্পদের মান, ব্যবস্থাপনা, উপার্জন ক্ষমতা, তারল্যপ্রবাহ, বাজার ঝুঁকির প্রতি সংবেদনশীলতাসহ ছয়টি সূচকের ভিত্তিতে ক্যামেলস রেটিং-২ অবস্থান করছে ব্যাংকটি। এ অবস্থায় গত ২৯ আগস্ট এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে সরিয়ে ব্যাংকটির পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আরও খবর পড়ুন:

গ্রাহককে টাকা দিতে না পারার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সুদের ভিত্তিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিশেষ ধার নিয়েছে শরীয়াহ্ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক। এমন তারল্যসংকটেও বড় ঋণ বিতরণ থেকে বিরত থাকছে না ব্যাংকটি। সম্প্রতি পুরোনো গ্রাহক নিপা এন্টারপ্রাইজকে ৪৮০ কোটি টাকা ঋণ ছাড়ের যাবতীয় আয়োজন চূড়ান্ত করে এক্সিম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি নজরে এলে একক গ্রাহককে এত বড় ঋণ বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, এক্সিম ব্যাংকের আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষায় একক গ্রাহককে এত বড় ঋণ বিতরণ আটকে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে নির্ধারিত সীমার বাইরে ঋণ বিতরণের মাধ্যমে ব্যাংকটি গ্রাহকের জন্য যে ঝুঁকি সৃষ্টি করছে, এ নিয়ে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে কর্তৃপক্ষকে।
এক্সিম ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে অ্যাডভান্স ডিপোজিট রেশিও (এডিআর) বা ইনভেস্টমেন্ট ডিপোজিট রেশিও (আইডিআর) সীমার অতিরিক্ত ঋণ দিয়ে আসছে। কিন্তু সেই হারে ঋণ আদায় করতে পারছিল না। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এক্সিম ব্যাংকের বর্তমান আইডিআর সীমা ১০২ শতাংশ ছাড়িয়েছে। অর্থাৎ ব্যাংকটি ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে ইতিমধ্যে ১০২ টাকা বিনিয়োগ করেছে। এটি নির্ধারিত সীমার চেয়ে বেশি, যাকে ব্যাংকিংয়ের পরিভাষায় আগ্রাসী বিনিয়োগ বলা হয়। ঝুঁকি বিবেচনায় শরিয়াহ ব্যাংক ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৯২ টাকা বা ৯২% ঋণ বিতরণ করতে পারে।
আগ্রাসী ঋণ বিতরণের বিষয়ে জানতে চাইলে এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শরিয়াহ ব্যাংকিং হিসাবে আমরা বিনিয়োগে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করি। বড় ঋণ বিতরণে নীতিমালার বিভিন্ন দিক সতর্কতার সঙ্গে খতিয়ে দেখা হয়। নিপা এন্টারপ্রাইজের অনুকূলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রাহকের স্বার্থে আগ্রাসী ঋণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তাই শেষ পর্যন্ত এই গ্রাহকের অনুকূলে ঋণ বিতরণ করা হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, তারল্যসংকটের চাপ সামলাতে এক্সিম ব্যাংককে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ সুদে ৯০ দিনের জন্য ১ হাজার কোটি টাকার বিশেষ ধার দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকটির প্রচলিত পদ্ধতিতে ঋণের সব টুল (বন্ড, সুকুক প্রভৃতি) ব্যবহারের মাধ্যমে আগেই ধার নেওয়ার সীমা শেষ হয়েছে। এ জন্য ব্যাংকটিকে ডিমান্ড প্রমিসরি (ডিপি) নোটের বিপরীতে নতুন করে ১ হাজার টাকা ছাপিয়ে ধার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের ১৬ (৪) (ডি) ধারা ও ১৭ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী, ৯০ দিন মেয়াদে এ বিশেষ ধার দেওয়া হয়।
সূত্র জানায়, সাধারণভাবে এ ধরনের ব্যাংক প্রচলিত সুদভিত্তিক রীতিতে টাকা ধার নিতে পারে না। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বিদ্যমান নিয়মে ‘লেন্ডার অব দ্য লাস্ট রিসোর্ট’ হিসেবে সুদভিত্তিক বিশেষ ধার দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ঋণের বিপরীতে স্ট্যান্ডিং লেন্ডিং ফ্যাসিলিটিতে (এসএলএফ) সাড়ে ১০ শতাংশ সুদহার প্রযোজ্য হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক অর্ডারের ১৬ (৪) (ডি) ধারা ও ১৭ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী, ৯০ দিন মেয়াদে এ অর্থ দেওয়া হয়। ব্যাংকিং পরিভাষায় যা ওভারনাইট ঋণসুবিধা হিসেবে বিবেচিত।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, এক্সিম ব্যাংকের আগ্রসী ঋণ আটকে দেওয়া হয়েছে। কারণ, এ ধরনের ঋণ গ্রাহকের ঝুঁকি সৃষ্টি করে। আর বিশেষ ব্যবস্থায় ১ হাজার কোটি টাকার ঋণের পেছনে যৌক্তিক কারণ রয়েছে। কিন্তু ঋণ করার পরেও বড় ঋণ অনুমোদন কাম্য নয়।
উল্লেখ্য, নিয়মনীতি, ব্যবস্থাপনাগত ত্রুটি, পরিচালনা দক্ষতা, তারল্য এবং খেলাপি প্রভৃতি অবস্থা বিবেচনায় ইয়েলো জোনে রয়েছে এক্সিম ব্যাংক। আর ব্যাংকের মূলধন পর্যাপ্ততা, সম্পদের মান, ব্যবস্থাপনা, উপার্জন ক্ষমতা, তারল্যপ্রবাহ, বাজার ঝুঁকির প্রতি সংবেদনশীলতাসহ ছয়টি সূচকের ভিত্তিতে ক্যামেলস রেটিং-২ অবস্থান করছে ব্যাংকটি। এ অবস্থায় গত ২৯ আগস্ট এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে সরিয়ে ব্যাংকটির পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আরও খবর পড়ুন:

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

গ্রাহককে টাকা দিতে না পারার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সুদের ভিত্তিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিশেষ ধার নিয়েছে শরীয়াহ্ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক। এমন তারল্যসংকটেও বড় ঋণ বিতরণ থেকে বিরত থাকছে না ব্যাংকটি। সম্প্রতি পুরোনো গ্রাহক নিপা এন্টারপ্রাইজকে ৪৮০ কোটি টাকা ঋণ ছাড়ের যাবতীয় আয়োজন চূড়ান্ত করে এ
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

গ্রাহককে টাকা দিতে না পারার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সুদের ভিত্তিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিশেষ ধার নিয়েছে শরীয়াহ্ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক। এমন তারল্যসংকটেও বড় ঋণ বিতরণ থেকে বিরত থাকছে না ব্যাংকটি। সম্প্রতি পুরোনো গ্রাহক নিপা এন্টারপ্রাইজকে ৪৮০ কোটি টাকা ঋণ ছাড়ের যাবতীয় আয়োজন চূড়ান্ত করে এ
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

গ্রাহককে টাকা দিতে না পারার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সুদের ভিত্তিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিশেষ ধার নিয়েছে শরীয়াহ্ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক। এমন তারল্যসংকটেও বড় ঋণ বিতরণ থেকে বিরত থাকছে না ব্যাংকটি। সম্প্রতি পুরোনো গ্রাহক নিপা এন্টারপ্রাইজকে ৪৮০ কোটি টাকা ঋণ ছাড়ের যাবতীয় আয়োজন চূড়ান্ত করে এ
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

গ্রাহককে টাকা দিতে না পারার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সুদের ভিত্তিতে ১ হাজার কোটি টাকা বিশেষ ধার নিয়েছে শরীয়াহ্ভিত্তিক এক্সিম ব্যাংক। এমন তারল্যসংকটেও বড় ঋণ বিতরণ থেকে বিরত থাকছে না ব্যাংকটি। সম্প্রতি পুরোনো গ্রাহক নিপা এন্টারপ্রাইজকে ৪৮০ কোটি টাকা ঋণ ছাড়ের যাবতীয় আয়োজন চূড়ান্ত করে এ
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
২ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
২ দিন আগে