আমানুর রহমান রনি, ঢাকা

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ (২৪) হত্যা মামলা তদন্ত এখনও রূপগঞ্জের চনপাড়া বস্তিতে ঘুরপাক খাচ্ছে। এই বস্তিটিকে প্রাধান্য দিয়ে তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও র্যাব। তবে এখনো হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি কেউ। উত্তর মেলেনি ফারদিন কীভাবে গভীর রাতে সেখানে গিয়েছিলেন। সেজন্য সম্ভাব্য সব পথের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ জব্দ করেছে র্যাব ও ডিবি। অন্তত ৫০০ সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ ও যাচাই বাছাই করছে দুই তদন্ত সংস্থা।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট র্যাবের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াই টার দিকে ফারদিনের মোবাইলের অবস্থান ছিল রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নেই পড়েছে চনপাড়া বস্তি। চনপাড়ায় হত্যা করে কায়েতপাড়া দিয়ে তাকে শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলা হয়। যেখানে লাশটি পাওয়া গেছে সেখানে দেড় দিনের স্রোতে মরদেহ ভেসে যেতে পারে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে হয়েছে। স্রোতের যে গতি তাতে কায়েতপাড়ার ইউনিয়নের চনপাড়ার আশপাশের কোনো স্থান থেকে তাকে ফেলা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘মাদক নিয়ে কোনো ঝামেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়। তবে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও কিছু অপরাধী এখনো পলাতক থাকায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আরও কয়েকজনকে আটক করতে পারলে তাদের সবাইকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসা করলে রহস্য উদ্ঘাটন হবে। আমরা সম্ভাব্য সকল পথের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ নিয়ে এসেছি। তবে ডেমরার পর গ্রাম্য এলাকায় এবং রামপুরা থেকে স্টাফ কোয়ার্টারের দিকে যেতে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পাইনি। যেসব পথ দিয়ে তিনি রূপগঞ্জের দিকে যেতে পারেন, সেই সব পথে ডিজিটাল ও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে তদন্ত করা করা হচ্ছে।’
র্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সম্ভাব্য সবগুলো কারণ নিয়ে কাজ করছি। ফারদিন সেখানে কীভাবে গেল, সেই রহস্য এখনো উদ্ঘাটন হয়নি। অনেকে অনেক কিছু বলছে, তবে কোনোটিই এখনো নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। আমাদের কয়েকটি টিম কাজ করছে।’
অপরদিকে মামলার তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে এতদিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি প্রতিবার একই তথ্য দিচ্ছেন। তার তথ্যে কোনো গরমিল নেই। তাই আমরা ফারদিনের রামপুরা থেকে রূপগঞ্জ যাওয়ার রুটটিতে তদন্তে জোড় দিচ্ছি। বেশ কিছু তথ্য মিলছে, তবে তাতে উপসংহারে আসার মত কিছু এখনো মেলেনি।’
গত ৪ নভেম্বর ফারদিন নিখোঁজ হওয়ার পর তাঁর বাবা ৫ নভেম্বর রামপুরা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। ৭ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের মরদেহ উদ্ধারের পর গত বুধবার দিবাগত রাতে ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে আসামি করে মামলা করেন বাবা নূর উদ্দীন রানা। ওই মামলায় বুশরা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
ফারদিনের বাবা নূর উদ্দীন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেভাবেই তাকে হত্যা করা হোক না কেন, যারাই হত্যা করুক, তার সন্দেহাতীত একটি তদন্ত প্রতিবেদন হওয়া উচিত। যা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ থাকবে না। আমি আমার সন্তানকে ফিরে পাব না, কিন্তু অপরাধীরা গ্রেপ্তার হয়েছে এটা দেখতে চাই। এ জন্যই আমি মামলা করেছি।’
মামলার তদন্তকারী সংস্থা ডিবির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রাজীব আল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্তে বলার মত এখনো তেমন কিছু নেই। আমরা সবকিছু মাথায় রেখে তদন্ত করছি।’
এদিকে, ফারদিন হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে আগামী সোমবার মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়েছেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। তারা বুয়েট ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করবেন। হত্যার মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও অপরাধীরা দ্রুত গ্রেপ্তার না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা আসতে পারে। তবে তারা কেউ এ বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলতে রাজী হননি।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ (২৪) হত্যা মামলা তদন্ত এখনও রূপগঞ্জের চনপাড়া বস্তিতে ঘুরপাক খাচ্ছে। এই বস্তিটিকে প্রাধান্য দিয়ে তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও র্যাব। তবে এখনো হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি কেউ। উত্তর মেলেনি ফারদিন কীভাবে গভীর রাতে সেখানে গিয়েছিলেন। সেজন্য সম্ভাব্য সব পথের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ জব্দ করেছে র্যাব ও ডিবি। অন্তত ৫০০ সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ ও যাচাই বাছাই করছে দুই তদন্ত সংস্থা।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট র্যাবের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াই টার দিকে ফারদিনের মোবাইলের অবস্থান ছিল রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নেই পড়েছে চনপাড়া বস্তি। চনপাড়ায় হত্যা করে কায়েতপাড়া দিয়ে তাকে শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলা হয়। যেখানে লাশটি পাওয়া গেছে সেখানে দেড় দিনের স্রোতে মরদেহ ভেসে যেতে পারে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে হয়েছে। স্রোতের যে গতি তাতে কায়েতপাড়ার ইউনিয়নের চনপাড়ার আশপাশের কোনো স্থান থেকে তাকে ফেলা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘মাদক নিয়ে কোনো ঝামেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়। তবে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও কিছু অপরাধী এখনো পলাতক থাকায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আরও কয়েকজনকে আটক করতে পারলে তাদের সবাইকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসা করলে রহস্য উদ্ঘাটন হবে। আমরা সম্ভাব্য সকল পথের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ নিয়ে এসেছি। তবে ডেমরার পর গ্রাম্য এলাকায় এবং রামপুরা থেকে স্টাফ কোয়ার্টারের দিকে যেতে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পাইনি। যেসব পথ দিয়ে তিনি রূপগঞ্জের দিকে যেতে পারেন, সেই সব পথে ডিজিটাল ও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে তদন্ত করা করা হচ্ছে।’
র্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সম্ভাব্য সবগুলো কারণ নিয়ে কাজ করছি। ফারদিন সেখানে কীভাবে গেল, সেই রহস্য এখনো উদ্ঘাটন হয়নি। অনেকে অনেক কিছু বলছে, তবে কোনোটিই এখনো নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। আমাদের কয়েকটি টিম কাজ করছে।’
অপরদিকে মামলার তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে এতদিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি প্রতিবার একই তথ্য দিচ্ছেন। তার তথ্যে কোনো গরমিল নেই। তাই আমরা ফারদিনের রামপুরা থেকে রূপগঞ্জ যাওয়ার রুটটিতে তদন্তে জোড় দিচ্ছি। বেশ কিছু তথ্য মিলছে, তবে তাতে উপসংহারে আসার মত কিছু এখনো মেলেনি।’
গত ৪ নভেম্বর ফারদিন নিখোঁজ হওয়ার পর তাঁর বাবা ৫ নভেম্বর রামপুরা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। ৭ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের মরদেহ উদ্ধারের পর গত বুধবার দিবাগত রাতে ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে আসামি করে মামলা করেন বাবা নূর উদ্দীন রানা। ওই মামলায় বুশরা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
ফারদিনের বাবা নূর উদ্দীন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেভাবেই তাকে হত্যা করা হোক না কেন, যারাই হত্যা করুক, তার সন্দেহাতীত একটি তদন্ত প্রতিবেদন হওয়া উচিত। যা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ থাকবে না। আমি আমার সন্তানকে ফিরে পাব না, কিন্তু অপরাধীরা গ্রেপ্তার হয়েছে এটা দেখতে চাই। এ জন্যই আমি মামলা করেছি।’
মামলার তদন্তকারী সংস্থা ডিবির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রাজীব আল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্তে বলার মত এখনো তেমন কিছু নেই। আমরা সবকিছু মাথায় রেখে তদন্ত করছি।’
এদিকে, ফারদিন হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে আগামী সোমবার মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়েছেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। তারা বুয়েট ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করবেন। হত্যার মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও অপরাধীরা দ্রুত গ্রেপ্তার না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা আসতে পারে। তবে তারা কেউ এ বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলতে রাজী হননি।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
আমানুর রহমান রনি, ঢাকা

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ (২৪) হত্যা মামলা তদন্ত এখনও রূপগঞ্জের চনপাড়া বস্তিতে ঘুরপাক খাচ্ছে। এই বস্তিটিকে প্রাধান্য দিয়ে তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও র্যাব। তবে এখনো হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি কেউ। উত্তর মেলেনি ফারদিন কীভাবে গভীর রাতে সেখানে গিয়েছিলেন। সেজন্য সম্ভাব্য সব পথের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ জব্দ করেছে র্যাব ও ডিবি। অন্তত ৫০০ সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ ও যাচাই বাছাই করছে দুই তদন্ত সংস্থা।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট র্যাবের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াই টার দিকে ফারদিনের মোবাইলের অবস্থান ছিল রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নেই পড়েছে চনপাড়া বস্তি। চনপাড়ায় হত্যা করে কায়েতপাড়া দিয়ে তাকে শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলা হয়। যেখানে লাশটি পাওয়া গেছে সেখানে দেড় দিনের স্রোতে মরদেহ ভেসে যেতে পারে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে হয়েছে। স্রোতের যে গতি তাতে কায়েতপাড়ার ইউনিয়নের চনপাড়ার আশপাশের কোনো স্থান থেকে তাকে ফেলা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘মাদক নিয়ে কোনো ঝামেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়। তবে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও কিছু অপরাধী এখনো পলাতক থাকায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আরও কয়েকজনকে আটক করতে পারলে তাদের সবাইকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসা করলে রহস্য উদ্ঘাটন হবে। আমরা সম্ভাব্য সকল পথের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ নিয়ে এসেছি। তবে ডেমরার পর গ্রাম্য এলাকায় এবং রামপুরা থেকে স্টাফ কোয়ার্টারের দিকে যেতে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পাইনি। যেসব পথ দিয়ে তিনি রূপগঞ্জের দিকে যেতে পারেন, সেই সব পথে ডিজিটাল ও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে তদন্ত করা করা হচ্ছে।’
র্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সম্ভাব্য সবগুলো কারণ নিয়ে কাজ করছি। ফারদিন সেখানে কীভাবে গেল, সেই রহস্য এখনো উদ্ঘাটন হয়নি। অনেকে অনেক কিছু বলছে, তবে কোনোটিই এখনো নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। আমাদের কয়েকটি টিম কাজ করছে।’
অপরদিকে মামলার তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে এতদিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি প্রতিবার একই তথ্য দিচ্ছেন। তার তথ্যে কোনো গরমিল নেই। তাই আমরা ফারদিনের রামপুরা থেকে রূপগঞ্জ যাওয়ার রুটটিতে তদন্তে জোড় দিচ্ছি। বেশ কিছু তথ্য মিলছে, তবে তাতে উপসংহারে আসার মত কিছু এখনো মেলেনি।’
গত ৪ নভেম্বর ফারদিন নিখোঁজ হওয়ার পর তাঁর বাবা ৫ নভেম্বর রামপুরা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। ৭ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের মরদেহ উদ্ধারের পর গত বুধবার দিবাগত রাতে ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে আসামি করে মামলা করেন বাবা নূর উদ্দীন রানা। ওই মামলায় বুশরা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
ফারদিনের বাবা নূর উদ্দীন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেভাবেই তাকে হত্যা করা হোক না কেন, যারাই হত্যা করুক, তার সন্দেহাতীত একটি তদন্ত প্রতিবেদন হওয়া উচিত। যা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ থাকবে না। আমি আমার সন্তানকে ফিরে পাব না, কিন্তু অপরাধীরা গ্রেপ্তার হয়েছে এটা দেখতে চাই। এ জন্যই আমি মামলা করেছি।’
মামলার তদন্তকারী সংস্থা ডিবির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রাজীব আল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্তে বলার মত এখনো তেমন কিছু নেই। আমরা সবকিছু মাথায় রেখে তদন্ত করছি।’
এদিকে, ফারদিন হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে আগামী সোমবার মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়েছেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। তারা বুয়েট ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করবেন। হত্যার মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও অপরাধীরা দ্রুত গ্রেপ্তার না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা আসতে পারে। তবে তারা কেউ এ বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলতে রাজী হননি।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ (২৪) হত্যা মামলা তদন্ত এখনও রূপগঞ্জের চনপাড়া বস্তিতে ঘুরপাক খাচ্ছে। এই বস্তিটিকে প্রাধান্য দিয়ে তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও র্যাব। তবে এখনো হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি কেউ। উত্তর মেলেনি ফারদিন কীভাবে গভীর রাতে সেখানে গিয়েছিলেন। সেজন্য সম্ভাব্য সব পথের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ জব্দ করেছে র্যাব ও ডিবি। অন্তত ৫০০ সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ ও যাচাই বাছাই করছে দুই তদন্ত সংস্থা।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট র্যাবের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াই টার দিকে ফারদিনের মোবাইলের অবস্থান ছিল রূপগঞ্জের কায়েতপাড়া ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নেই পড়েছে চনপাড়া বস্তি। চনপাড়ায় হত্যা করে কায়েতপাড়া দিয়ে তাকে শীতলক্ষ্যা নদীতে ফেলা হয়। যেখানে লাশটি পাওয়া গেছে সেখানে দেড় দিনের স্রোতে মরদেহ ভেসে যেতে পারে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে হয়েছে। স্রোতের যে গতি তাতে কায়েতপাড়ার ইউনিয়নের চনপাড়ার আশপাশের কোনো স্থান থেকে তাকে ফেলা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘মাদক নিয়ে কোনো ঝামেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়। তবে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও কিছু অপরাধী এখনো পলাতক থাকায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আরও কয়েকজনকে আটক করতে পারলে তাদের সবাইকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসা করলে রহস্য উদ্ঘাটন হবে। আমরা সম্ভাব্য সকল পথের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ নিয়ে এসেছি। তবে ডেমরার পর গ্রাম্য এলাকায় এবং রামপুরা থেকে স্টাফ কোয়ার্টারের দিকে যেতে পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পাইনি। যেসব পথ দিয়ে তিনি রূপগঞ্জের দিকে যেতে পারেন, সেই সব পথে ডিজিটাল ও ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে তদন্ত করা করা হচ্ছে।’
র্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সম্ভাব্য সবগুলো কারণ নিয়ে কাজ করছি। ফারদিন সেখানে কীভাবে গেল, সেই রহস্য এখনো উদ্ঘাটন হয়নি। অনেকে অনেক কিছু বলছে, তবে কোনোটিই এখনো নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। আমাদের কয়েকটি টিম কাজ করছে।’
অপরদিকে মামলার তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তার ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে এতদিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি প্রতিবার একই তথ্য দিচ্ছেন। তার তথ্যে কোনো গরমিল নেই। তাই আমরা ফারদিনের রামপুরা থেকে রূপগঞ্জ যাওয়ার রুটটিতে তদন্তে জোড় দিচ্ছি। বেশ কিছু তথ্য মিলছে, তবে তাতে উপসংহারে আসার মত কিছু এখনো মেলেনি।’
গত ৪ নভেম্বর ফারদিন নিখোঁজ হওয়ার পর তাঁর বাবা ৫ নভেম্বর রামপুরা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। ৭ নভেম্বর নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিনের মরদেহ উদ্ধারের পর গত বুধবার দিবাগত রাতে ফারদিনের বান্ধবী বুশরাকে আসামি করে মামলা করেন বাবা নূর উদ্দীন রানা। ওই মামলায় বুশরা পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
ফারদিনের বাবা নূর উদ্দীন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেভাবেই তাকে হত্যা করা হোক না কেন, যারাই হত্যা করুক, তার সন্দেহাতীত একটি তদন্ত প্রতিবেদন হওয়া উচিত। যা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ থাকবে না। আমি আমার সন্তানকে ফিরে পাব না, কিন্তু অপরাধীরা গ্রেপ্তার হয়েছে এটা দেখতে চাই। এ জন্যই আমি মামলা করেছি।’
মামলার তদন্তকারী সংস্থা ডিবির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রাজীব আল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্তে বলার মত এখনো তেমন কিছু নেই। আমরা সবকিছু মাথায় রেখে তদন্ত করছি।’
এদিকে, ফারদিন হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে আগামী সোমবার মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়েছেন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা। তারা বুয়েট ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করবেন। হত্যার মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও অপরাধীরা দ্রুত গ্রেপ্তার না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা আসতে পারে। তবে তারা কেউ এ বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলতে রাজী হননি।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

মাদক নিয়ে কোনো ঝামেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়। তবে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও কিছু অপরাধী এখনো পলাতক থাকায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আরও কয়েকজনকে আটক করতে পারলে তাদের সবাইকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসা করলে রহস্য উদ্ঘাটন হবে...
১৩ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

মাদক নিয়ে কোনো ঝামেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়। তবে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও কিছু অপরাধী এখনো পলাতক থাকায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আরও কয়েকজনকে আটক করতে পারলে তাদের সবাইকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসা করলে রহস্য উদ্ঘাটন হবে...
১৩ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

মাদক নিয়ে কোনো ঝামেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়। তবে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও কিছু অপরাধী এখনো পলাতক থাকায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আরও কয়েকজনকে আটক করতে পারলে তাদের সবাইকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসা করলে রহস্য উদ্ঘাটন হবে...
১৩ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

মাদক নিয়ে কোনো ঝামেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়। তবে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করা গেলেও কিছু অপরাধী এখনো পলাতক থাকায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়নি। আরও কয়েকজনকে আটক করতে পারলে তাদের সবাইকে মুখোমুখি জিজ্ঞাসা করলে রহস্য উদ্ঘাটন হবে...
১৩ নভেম্বর ২০২২
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগে