জাতীয় নির্বাচন
রেজা করিম ও তানিম আহমেদ, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী জুনের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হবে। জুলাইয়ের ১ তারিখেও যাবে না। কিন্তু বিএনপির দাবি ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত ব্যবধান ৬ মাস। এই ৬ মাসের দাবি ছাড়তে নারাজ উভয় পক্ষ। এ নিয়ে বাড়ছে বিরোধ। চলছে পাল্টিপাল্টি অভিযোগ। বিএনপি এটাও বলছে, ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট না হলে, ভোট আর কখনোই হবে না।
পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন ১০ মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে সন্দেহ ও সংশয় ভর করেছে বিএনপির মনে। সেই থেকে আস্থাহীনতায় কোনো ছাড় দিতে চাইছে না দলটি। সরকার পক্ষও তাদের অবস্থানে অটল থাকায় অনেকটা মুখোমুখি অবস্থানে দুই পক্ষ। এতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হচ্ছে।
জানতে চাইলে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের কাজের পরিধি কেবল নির্বাচনেই সীমাবদ্ধ নয়। সরকারকে যেহেতু কিছু সংস্কার আর বিচারকাজও করতে হচ্ছে, তাই সরকার কোনো নির্দিষ্ট মাস না বলে একটি সর্বোচ্চ সীমা দিয়েছে এবং বারবার বলছে, নির্বাচন জুনের পরে যাবে না। সরকারের কিছু কাজ প্রণিধানযোগ্যভাবে এগিয়ে গেলে সরকার নিশ্চয়ই নির্বাচনের তারিখটি ঘোষণা করবে। এ বিষয়ে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ আলোচনাসহ নানা ইস্যুতে সৃষ্ট অস্থির পরিস্থিতিতে চলতি মাসের মাঝামাঝি নড়েচড়ে বসে বিএনপিসহ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। এ পরিস্থিতিতে ২৪ ও ২৫ মে বিএনপিসহ দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। এসব বৈঠকে অধিকাংশ দলের পক্ষ থেকেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা দিতে প্রধান উপদেষ্টাকে আহ্বান জানানো হয়। বিএনপি নির্বাচনের রোডম্যাপ, জামায়াত সংস্কার ও নির্বাচন, এনসিপির পক্ষ থেকে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে আহ্বান জানানো হয়।
বৈঠকের পর বিএনপির দিক থেকে আশা করা হয়েছিল, নির্বাচনের দিন-ক্ষণ নিয়ে সরকারের তরফ থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসবে। কিন্তু সেটা না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করে দলটি।
এ পরিস্থিতির মধ্যেই জাপান সফরে থাকা প্রধান উপদেষ্টার এক বক্তব্যে বিএনপির এ সংশয় আরও জোরদার হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার টোকিওতে এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, দেশের সব রাজনৈতিক দল নয়, কেবল একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে।
প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে হতাশার পাশাপাশি সরকারকে নিয়ে বিএনপির সন্দেহ-সংশয় আরও ঘনীভূত হয়েছে। দলীয় সূত্র বলছে, সংস্কার ও বিচারের নামে সরকার কালক্ষেপণ করে অন্য অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চাইছে।
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের জবাবে গতকাল এক অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘খুব দুঃখের সঙ্গে বলছি, দেখলাম ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব জাপানে বসে বিএনপির বদনাম করছেন। একটু লজ্জাও লাগল না দেশের সম্পর্কে বিদেশে বসে বদনাম করতে। তিনি বললেন, একটি দল নির্বাচন চায়। আর আমরা বলতে চাই, একটি লোক নির্বাচন চায় না। সে হলো ড. ইউনূস, উনি নির্বাচন চান না।’
সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘জুন মাসে যদি নির্বাচনের কথা বলেন, এই নির্বাচন কখনো বাংলাদেশে হবে না। নির্বাচন যদি করতে হয় ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে।’
এর আগে গত বুধবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও ডিসেম্বরে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান। পরদিন আরেক অনুষ্ঠানেও ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে আহ্বান জানান তিনি।
বিরাজমান সংকট নিয়ে নানা মত এসেছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কাছ থেকে। তাঁদের অনেকের ধারণা, ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত—সেনাপ্রধানের এমন বক্তব্যের পর বিষয়টি জোরালভাবে সামনে এসেছে। নির্বাচন নিয়ে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি দল ছাড়া অধিকাংশ দলই নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করছে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক শারমীন আহমেদ আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘জাতীয় সংলাপ বা আলোচনার টেবিলে বসে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের সময় নির্দিষ্ট করে নিলে (ডিসেম্বর থেকে জুন) দেশের রাজনীতিতে সংকটের যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, তা প্রশমিত হতে পারে।’
তবে বিরাজমান সংকট নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মনে করি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হয়ে যাওয়া উচিত। সেটা না হলে ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হবে, আশঙ্কা, অস্থিরতা সৃষ্টি হবে এবং জাতি বিভক্ত হয়ে যাবে।’
সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে অধ্যাপক মজিবুর রহমান আরও বলেন, উপদেষ্টা ও সরকারের দায়িত্বশীলদের নানা বক্তব্যের কারণে বিতর্ক সৃষ্টি হচ্ছে, যাতে সরকার নিজেদের প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এত রকম অস্পষ্টতা না রেখে একেবারে পরিষ্কারভাবে বলে দিলেই হয় নির্বাচন কবে হবে, সেটা অবশ্যই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেই হতে হবে।’
আরও খবর পড়ুন:

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী জুনের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হবে। জুলাইয়ের ১ তারিখেও যাবে না। কিন্তু বিএনপির দাবি ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত ব্যবধান ৬ মাস। এই ৬ মাসের দাবি ছাড়তে নারাজ উভয় পক্ষ। এ নিয়ে বাড়ছে বিরোধ। চলছে পাল্টিপাল্টি অভিযোগ। বিএনপি এটাও বলছে, ডিসেম্বরের মধ্যে ভোট না হলে, ভোট আর কখনোই হবে না।
পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন ১০ মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারকে নিয়ে সন্দেহ ও সংশয় ভর করেছে বিএনপির মনে। সেই থেকে আস্থাহীনতায় কোনো ছাড় দিতে চাইছে না দলটি। সরকার পক্ষও তাদের অবস্থানে অটল থাকায় অনেকটা মুখোমুখি অবস্থানে দুই পক্ষ। এতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হচ্ছে।
জানতে চাইলে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান গতকাল শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের কাজের পরিধি কেবল নির্বাচনেই সীমাবদ্ধ নয়। সরকারকে যেহেতু কিছু সংস্কার আর বিচারকাজও করতে হচ্ছে, তাই সরকার কোনো নির্দিষ্ট মাস না বলে একটি সর্বোচ্চ সীমা দিয়েছে এবং বারবার বলছে, নির্বাচন জুনের পরে যাবে না। সরকারের কিছু কাজ প্রণিধানযোগ্যভাবে এগিয়ে গেলে সরকার নিশ্চয়ই নির্বাচনের তারিখটি ঘোষণা করবে। এ বিষয়ে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ আলোচনাসহ নানা ইস্যুতে সৃষ্ট অস্থির পরিস্থিতিতে চলতি মাসের মাঝামাঝি নড়েচড়ে বসে বিএনপিসহ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। এ পরিস্থিতিতে ২৪ ও ২৫ মে বিএনপিসহ দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। এসব বৈঠকে অধিকাংশ দলের পক্ষ থেকেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা দিতে প্রধান উপদেষ্টাকে আহ্বান জানানো হয়। বিএনপি নির্বাচনের রোডম্যাপ, জামায়াত সংস্কার ও নির্বাচন, এনসিপির পক্ষ থেকে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে আহ্বান জানানো হয়।
বৈঠকের পর বিএনপির দিক থেকে আশা করা হয়েছিল, নির্বাচনের দিন-ক্ষণ নিয়ে সরকারের তরফ থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসবে। কিন্তু সেটা না পেয়ে হতাশা প্রকাশ করে দলটি।
এ পরিস্থিতির মধ্যেই জাপান সফরে থাকা প্রধান উপদেষ্টার এক বক্তব্যে বিএনপির এ সংশয় আরও জোরদার হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার টোকিওতে এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, দেশের সব রাজনৈতিক দল নয়, কেবল একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে।
প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে হতাশার পাশাপাশি সরকারকে নিয়ে বিএনপির সন্দেহ-সংশয় আরও ঘনীভূত হয়েছে। দলীয় সূত্র বলছে, সংস্কার ও বিচারের নামে সরকার কালক্ষেপণ করে অন্য অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চাইছে।
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের জবাবে গতকাল এক অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘খুব দুঃখের সঙ্গে বলছি, দেখলাম ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব জাপানে বসে বিএনপির বদনাম করছেন। একটু লজ্জাও লাগল না দেশের সম্পর্কে বিদেশে বসে বদনাম করতে। তিনি বললেন, একটি দল নির্বাচন চায়। আর আমরা বলতে চাই, একটি লোক নির্বাচন চায় না। সে হলো ড. ইউনূস, উনি নির্বাচন চান না।’
সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘জুন মাসে যদি নির্বাচনের কথা বলেন, এই নির্বাচন কখনো বাংলাদেশে হবে না। নির্বাচন যদি করতে হয় ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে।’
এর আগে গত বুধবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও ডিসেম্বরে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান। পরদিন আরেক অনুষ্ঠানেও ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে আহ্বান জানান তিনি।
বিরাজমান সংকট নিয়ে নানা মত এসেছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কাছ থেকে। তাঁদের অনেকের ধারণা, ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত—সেনাপ্রধানের এমন বক্তব্যের পর বিষয়টি জোরালভাবে সামনে এসেছে। নির্বাচন নিয়ে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি দল ছাড়া অধিকাংশ দলই নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করছে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক শারমীন আহমেদ আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘জাতীয় সংলাপ বা আলোচনার টেবিলে বসে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের সময় নির্দিষ্ট করে নিলে (ডিসেম্বর থেকে জুন) দেশের রাজনীতিতে সংকটের যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, তা প্রশমিত হতে পারে।’
তবে বিরাজমান সংকট নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মনে করি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হয়ে যাওয়া উচিত। সেটা না হলে ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হবে, আশঙ্কা, অস্থিরতা সৃষ্টি হবে এবং জাতি বিভক্ত হয়ে যাবে।’
সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করে অধ্যাপক মজিবুর রহমান আরও বলেন, উপদেষ্টা ও সরকারের দায়িত্বশীলদের নানা বক্তব্যের কারণে বিতর্ক সৃষ্টি হচ্ছে, যাতে সরকার নিজেদের প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এত রকম অস্পষ্টতা না রেখে একেবারে পরিষ্কারভাবে বলে দিলেই হয় নির্বাচন কবে হবে, সেটা অবশ্যই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেই হতে হবে।’
আরও খবর পড়ুন:

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে খোলা হয় শোক বই। এর পর থেকে আসতে থাকেন দলের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।

আজ রাতে শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। তাঁরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন। এ সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি বিএনপির মহাসচিবসহ দলটির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন।

অন্যদিকে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও শোক জানানো হয়েছে। দলটির নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আজ সন্ধ্যায় শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
খালেদা জিয়ার প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জানাতে শোক বইটি উন্মুক্ত রয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব ও সর্বস্তরের মানুষ স্বাক্ষর অব্যাহত রেখেছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী জুনের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হবে। জুলাইয়ের ১ তারিখেও যাবে না। কিন্তু বিএনপির দাবি ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত ব্যবধান ৬ মাস। এই ৬ মাসের দাবি ছাড়তে নারাজ উভয় পক্ষ।
৩১ মে ২০২৫
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর সাবেক নেত্রীর প্রতি নেপালের গভীর শ্রদ্ধা এবং তাঁর তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বকালে নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নের অবদানকে সম্মান জানানোর প্রতিফলন।
সফরের সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা থাকবেন। জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি কাঠমান্ডু ফিরবেন।
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সফরকে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং কূটনৈতিক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালী করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবেও উল্লেখ করেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী জুনের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হবে। জুলাইয়ের ১ তারিখেও যাবে না। কিন্তু বিএনপির দাবি ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত ব্যবধান ৬ মাস। এই ৬ মাসের দাবি ছাড়তে নারাজ উভয় পক্ষ।
৩১ মে ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে সরকার। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তার স্বার্থে কোনো ধরনের ব্যাগ বা ভারী সামগ্রী বহন না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বেগম খালেদা জিয়াকে শেষ বিদায় জানাতে আগত সবার সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী জুনের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হবে। জুলাইয়ের ১ তারিখেও যাবে না। কিন্তু বিএনপির দাবি ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত ব্যবধান ৬ মাস। এই ৬ মাসের দাবি ছাড়তে নারাজ উভয় পক্ষ।
৩১ মে ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পার্লামেন্টের স্পিকার সরদার আইয়াজ সাদিক।
পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার আজ মঙ্গলবার তাঁর এক্স হ্যান্ডলে এ তথ্য জানিয়েছেন। ইসহাক দার লিখেছেন, আগামীকাল ঢাকায় খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেবেন পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার।
এর আগে দুপুরে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের একটি সূত্র জানিয়েছিল খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন সে দেশের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার।
Sardar Ayaz Sadiq, Speaker, National Assembly of Pakistan, will represent Pakistan tomorrow at the funeral of Late Begum Khaleda Zia in Dhaka, Bangladesh. https://t.co/BBV93jK5a7
— Ishaq Dar (@MIshaqDar50) December 30, 2025

অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী জুনের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হবে। জুলাইয়ের ১ তারিখেও যাবে না। কিন্তু বিএনপির দাবি ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। ডিসেম্বর থেকে জুন পর্যন্ত ব্যবধান ৬ মাস। এই ৬ মাসের দাবি ছাড়তে নারাজ উভয় পক্ষ।
৩১ মে ২০২৫
বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর শোকের আবহ বিরাজ করছে। তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাখা শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, বিশিষ্ট নাগরিক ও সর্বস্তরের জনগণ।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাষ্ট্রীয় জানাজায় অংশ নেবেন নেপালের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বালা নন্দ শর্মা। আগামীকাল বুধবারের জানাজায় অংশগ্রহণ ও শ্রদ্ধা জানাতে আজ মঙ্গলবারই তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির চেয়ারপারসন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় নারীদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যাতে তাঁরা সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ পরিবেশে জানাজায় অংশ নিতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগে