সৌগত বসু ও নাজমুল হাসান সাগর, গাজীপুর থেকে
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন এখন পর্যন্ত নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে সন্তুষ্ট আছেন বলে জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। তবে ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলছেন ভিন্ন কথা। তাঁর অভিযোগ, প্রশাসনের লোকেরা জায়েদা খাতুনের সমর্থকদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন।
আজ বুধবার জায়েদা খাতুনের বাসায় মা ও ছেলে একই সঙ্গে সাক্ষাৎকার দেন গণমাধ্যমে। জায়েদা খাতুনকে নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি সুষ্ঠু ভোট নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় তিনি ইভিএমের প্রতি আস্থা আছে বলেও জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আজকে পর্যন্ত যা দেখতে পেলাম, এখানে ৪৮০টি কেন্দ্র আছে। বিভিন্ন ওয়ার্ডে আমাদের যেসব নেতা-কর্মী আছেন, তাঁদের প্রত্যেকের বাড়িতে গিয়ে প্রশাসনের লোকেরা বলেছে জায়েদা খাতুনের ঘড়ি মার্কায় যেন ভোট না দেয়।’
আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত সাবেক এই মেয়র বলেন, প্রশাসনে অনেক ভালো পুলিশ কর্মকর্তা আছেন। তবে অনেক খারাপ পুলিশ কর্মকর্তাও আছেন; যারা প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে বিতর্ক করার চেষ্টা করছেন। ১ থেকে ৫৭ ওয়ার্ডে যারা কাউন্সিলর নির্বাচন করছেন, প্রত্যেকটা ওয়ার্ডে তাঁদের সবাইকে বাসায় অথবা অফিসে ডেকে এনে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
পোলিং এজেন্টকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি এজেন্টের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, ফোনেও তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। অনেক অফিসারের কল রেকর্ড আছে।’
জাহাঙ্গীর বলেন, ‘এগুলো প্রশাসনের কাজ নয়। আমরা নির্বাচন করছি একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। একটা সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জায়েদা খাতুন নির্বাচন করছেন। প্রশাসনের কেউ কেউ ভালো কাজ করছেন, কেউ কেউ ঝামেলা করছেন। অনেক লোককে ধরে নিয়ে গেছেন। কাউকে জেলে রেখেছেন, আবার কাউকে বাসাবাড়িতে আটকে রেখেছেন।’
প্রশাসনের সুনির্দিষ্ট কার প্রতি অভিযোগ আছে—জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর তেমন কিছু বলতে পারেননি।
গাজীপুর সিটি নির্বাচন সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন এখন পর্যন্ত নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে সন্তুষ্ট আছেন বলে জানিয়েছেন আজকের পত্রিকাকে। তবে ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলছেন ভিন্ন কথা। তাঁর অভিযোগ, প্রশাসনের লোকেরা জায়েদা খাতুনের সমর্থকদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন।
আজ বুধবার জায়েদা খাতুনের বাসায় মা ও ছেলে একই সঙ্গে সাক্ষাৎকার দেন গণমাধ্যমে। জায়েদা খাতুনকে নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি সুষ্ঠু ভোট নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ সময় তিনি ইভিএমের প্রতি আস্থা আছে বলেও জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আজকে পর্যন্ত যা দেখতে পেলাম, এখানে ৪৮০টি কেন্দ্র আছে। বিভিন্ন ওয়ার্ডে আমাদের যেসব নেতা-কর্মী আছেন, তাঁদের প্রত্যেকের বাড়িতে গিয়ে প্রশাসনের লোকেরা বলেছে জায়েদা খাতুনের ঘড়ি মার্কায় যেন ভোট না দেয়।’
আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত সাবেক এই মেয়র বলেন, প্রশাসনে অনেক ভালো পুলিশ কর্মকর্তা আছেন। তবে অনেক খারাপ পুলিশ কর্মকর্তাও আছেন; যারা প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে বিতর্ক করার চেষ্টা করছেন। ১ থেকে ৫৭ ওয়ার্ডে যারা কাউন্সিলর নির্বাচন করছেন, প্রত্যেকটা ওয়ার্ডে তাঁদের সবাইকে বাসায় অথবা অফিসে ডেকে এনে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
পোলিং এজেন্টকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি এজেন্টের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, ফোনেও তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। অনেক অফিসারের কল রেকর্ড আছে।’
জাহাঙ্গীর বলেন, ‘এগুলো প্রশাসনের কাজ নয়। আমরা নির্বাচন করছি একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। একটা সত্যকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জায়েদা খাতুন নির্বাচন করছেন। প্রশাসনের কেউ কেউ ভালো কাজ করছেন, কেউ কেউ ঝামেলা করছেন। অনেক লোককে ধরে নিয়ে গেছেন। কাউকে জেলে রেখেছেন, আবার কাউকে বাসাবাড়িতে আটকে রেখেছেন।’
প্রশাসনের সুনির্দিষ্ট কার প্রতি অভিযোগ আছে—জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর তেমন কিছু বলতে পারেননি।
গাজীপুর সিটি নির্বাচন সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজসংলগ্ন নড়াই খাল যেন মশার কারখানায় পরিণত হয়েছে। খালটির স্থির পানিতে সারা বছরই চোখে পড়ে মশার লার্ভা। নিকটবর্তী জিরানি খালেরও একই দশা। এতে খাল দুটি হয়ে উঠছে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও মশাবাহিত অন্যান্য রোগ বিস্তারের উৎস। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ এ দুটি খালসংলগ্ন বনশ্রী, আফতাবনগর ও নন্দীপাড়া
২ ঘণ্টা আগেমৎস্য ও বন্য প্রাণীর প্রজনন, বংশ বৃদ্ধি ও বিচরণ কার্যক্রমের সুরক্ষার জন্য ১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত টানা তিন মাস বনজীবীদের সুন্দরবনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা চলছে। কিন্তু এই সময়ে থেমে নেই হরিণশিকারিরা। তাঁরা নানা কৌশলে বন থেকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে এনে মাংস বিক্রি করছেন চড়া দামে। চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম
৩ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় প্রতিবছর কমছে অর্থকরী ফসল পাট চাষ। গত চার বছরে জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পাট চাষ কমেছে। কৃষকেরা বলছেন, খরচ বেশি আর দাম কম পাওয়ায় পাট চাষে তাঁদের আগ্রহ কমছে। অন্যদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, উন্মুক্ত জলাশয় কমে যাওয়ার কারণে পাট জাগ দেওয়া প্রধান সমস্যা। যার কারণে পাট চাষ প্রতিবছর কমে
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকায় বর্তমানে চলা প্রায় ২৫ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার মধ্যে অন্তত ৫ হাজার অবৈধ। বৈধ রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিটসহ দরকারি কাগজপত্র ছাড়াই এগুলো চলছে। ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) এক সাম্প্রতিক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি ডিটিসিএতে এক সভায় রাজধানীতে বৈধ সিএনজিচালি
৩ ঘণ্টা আগে