
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈলটি।
এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
হিমশৈলটি ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল, তবে তার পরপরই উপকূলের কাছে আটকে যায়। হিমশৈলটির গভীরতা এত বেশি ছিল যে এর তলদেশ ওয়েডেল সাগরের (দক্ষিণ মহাসাগরের একটি অংশ) তলদেশের জমিতে আটকে গিয়েছিল এবং এটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় স্থির অবস্থায় ছিল।
২০২০ সালে এটি উত্তর দিকে চলাচল শুরু করে, কিন্তু এ বছরের বসন্তে এটি দক্ষিণ ওর্কনি দ্বীপপুঞ্জের কাছে একটি ঘূর্ণমান পানির স্তম্ভে আটকা পড়ে ঘুরতে থাকে। গত শুক্রবার, ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে (বিএএস) জানিয়েছে এটি এখন আরও উত্তর দিকে সরে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের মহাসাগর বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্ড্রু মেইজার্স বলেছেন, ‘এ২৩এ-কে আবার চলতে দেখা উত্তেজনাপূর্ণ। এটি আটকে থাকার পর নতুন করে গতিশীল হয়েছে। আমরা জানতে আগ্রহী, যে পথে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন অন্যান্য বড় হিমশৈলগুলো গিয়েছে এটি কী সে পথেই যাবে?’

ধারণা করা হচ্ছে, এ২৩এ শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ মহাসাগর ছেড়ে আটলান্টিক মহাসাগরে প্রবেশ করবে, যেখানে এটি উষ্ণ পানির সংস্পর্শে এসে ভেঙে ছোট ছোট হিমশৈলে পরিণত হবে এবং অবশেষে গলে যাবে।
ড. মেইজার্স এবং ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের সদস্যরা স্থানীয় পরিবেশে আইসবার্গের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করছেন। এক বছর আগে, ‘আরআরএস স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো’ জাহাজের গবেষকেরা এ২৩এ-র চারপাশের পানির তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন।’
জাহাজের ক্রু এবং জীব রসায়নবিদ লরা টেইলর বলেন, ‘আমরা জানি যে এই বিশাল হিমশৈলগুলো তাদের চলাচলের পথে পানিতে পুষ্টি সরবরাহ করে, যা তুলনামূলকভাবে কম উৎপাদনশীল এলাকায় সমৃদ্ধ পরিবেশ তৈরি করে। কিন্তু আমরা এখনো জানি না যে নির্দিষ্ট হিমশৈল, তাদের আকার এবং উৎস এই প্রক্রিয়ায় কী ধরনের পার্থক্য আনতে পারে।’

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈলটি।
এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
হিমশৈলটি ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল, তবে তার পরপরই উপকূলের কাছে আটকে যায়। হিমশৈলটির গভীরতা এত বেশি ছিল যে এর তলদেশ ওয়েডেল সাগরের (দক্ষিণ মহাসাগরের একটি অংশ) তলদেশের জমিতে আটকে গিয়েছিল এবং এটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় স্থির অবস্থায় ছিল।
২০২০ সালে এটি উত্তর দিকে চলাচল শুরু করে, কিন্তু এ বছরের বসন্তে এটি দক্ষিণ ওর্কনি দ্বীপপুঞ্জের কাছে একটি ঘূর্ণমান পানির স্তম্ভে আটকা পড়ে ঘুরতে থাকে। গত শুক্রবার, ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে (বিএএস) জানিয়েছে এটি এখন আরও উত্তর দিকে সরে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের মহাসাগর বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্ড্রু মেইজার্স বলেছেন, ‘এ২৩এ-কে আবার চলতে দেখা উত্তেজনাপূর্ণ। এটি আটকে থাকার পর নতুন করে গতিশীল হয়েছে। আমরা জানতে আগ্রহী, যে পথে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন অন্যান্য বড় হিমশৈলগুলো গিয়েছে এটি কী সে পথেই যাবে?’

ধারণা করা হচ্ছে, এ২৩এ শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ মহাসাগর ছেড়ে আটলান্টিক মহাসাগরে প্রবেশ করবে, যেখানে এটি উষ্ণ পানির সংস্পর্শে এসে ভেঙে ছোট ছোট হিমশৈলে পরিণত হবে এবং অবশেষে গলে যাবে।
ড. মেইজার্স এবং ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের সদস্যরা স্থানীয় পরিবেশে আইসবার্গের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করছেন। এক বছর আগে, ‘আরআরএস স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো’ জাহাজের গবেষকেরা এ২৩এ-র চারপাশের পানির তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন।’
জাহাজের ক্রু এবং জীব রসায়নবিদ লরা টেইলর বলেন, ‘আমরা জানি যে এই বিশাল হিমশৈলগুলো তাদের চলাচলের পথে পানিতে পুষ্টি সরবরাহ করে, যা তুলনামূলকভাবে কম উৎপাদনশীল এলাকায় সমৃদ্ধ পরিবেশ তৈরি করে। কিন্তু আমরা এখনো জানি না যে নির্দিষ্ট হিমশৈল, তাদের আকার এবং উৎস এই প্রক্রিয়ায় কী ধরনের পার্থক্য আনতে পারে।’

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈলটি।
এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
হিমশৈলটি ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল, তবে তার পরপরই উপকূলের কাছে আটকে যায়। হিমশৈলটির গভীরতা এত বেশি ছিল যে এর তলদেশ ওয়েডেল সাগরের (দক্ষিণ মহাসাগরের একটি অংশ) তলদেশের জমিতে আটকে গিয়েছিল এবং এটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় স্থির অবস্থায় ছিল।
২০২০ সালে এটি উত্তর দিকে চলাচল শুরু করে, কিন্তু এ বছরের বসন্তে এটি দক্ষিণ ওর্কনি দ্বীপপুঞ্জের কাছে একটি ঘূর্ণমান পানির স্তম্ভে আটকা পড়ে ঘুরতে থাকে। গত শুক্রবার, ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে (বিএএস) জানিয়েছে এটি এখন আরও উত্তর দিকে সরে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের মহাসাগর বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্ড্রু মেইজার্স বলেছেন, ‘এ২৩এ-কে আবার চলতে দেখা উত্তেজনাপূর্ণ। এটি আটকে থাকার পর নতুন করে গতিশীল হয়েছে। আমরা জানতে আগ্রহী, যে পথে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন অন্যান্য বড় হিমশৈলগুলো গিয়েছে এটি কী সে পথেই যাবে?’

ধারণা করা হচ্ছে, এ২৩এ শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ মহাসাগর ছেড়ে আটলান্টিক মহাসাগরে প্রবেশ করবে, যেখানে এটি উষ্ণ পানির সংস্পর্শে এসে ভেঙে ছোট ছোট হিমশৈলে পরিণত হবে এবং অবশেষে গলে যাবে।
ড. মেইজার্স এবং ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের সদস্যরা স্থানীয় পরিবেশে আইসবার্গের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করছেন। এক বছর আগে, ‘আরআরএস স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো’ জাহাজের গবেষকেরা এ২৩এ-র চারপাশের পানির তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন।’
জাহাজের ক্রু এবং জীব রসায়নবিদ লরা টেইলর বলেন, ‘আমরা জানি যে এই বিশাল হিমশৈলগুলো তাদের চলাচলের পথে পানিতে পুষ্টি সরবরাহ করে, যা তুলনামূলকভাবে কম উৎপাদনশীল এলাকায় সমৃদ্ধ পরিবেশ তৈরি করে। কিন্তু আমরা এখনো জানি না যে নির্দিষ্ট হিমশৈল, তাদের আকার এবং উৎস এই প্রক্রিয়ায় কী ধরনের পার্থক্য আনতে পারে।’

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈলটি।
এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
হিমশৈলটি ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল, তবে তার পরপরই উপকূলের কাছে আটকে যায়। হিমশৈলটির গভীরতা এত বেশি ছিল যে এর তলদেশ ওয়েডেল সাগরের (দক্ষিণ মহাসাগরের একটি অংশ) তলদেশের জমিতে আটকে গিয়েছিল এবং এটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় স্থির অবস্থায় ছিল।
২০২০ সালে এটি উত্তর দিকে চলাচল শুরু করে, কিন্তু এ বছরের বসন্তে এটি দক্ষিণ ওর্কনি দ্বীপপুঞ্জের কাছে একটি ঘূর্ণমান পানির স্তম্ভে আটকা পড়ে ঘুরতে থাকে। গত শুক্রবার, ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভে (বিএএস) জানিয়েছে এটি এখন আরও উত্তর দিকে সরে যাচ্ছে।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের মহাসাগর বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্ড্রু মেইজার্স বলেছেন, ‘এ২৩এ-কে আবার চলতে দেখা উত্তেজনাপূর্ণ। এটি আটকে থাকার পর নতুন করে গতিশীল হয়েছে। আমরা জানতে আগ্রহী, যে পথে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন অন্যান্য বড় হিমশৈলগুলো গিয়েছে এটি কী সে পথেই যাবে?’

ধারণা করা হচ্ছে, এ২৩এ শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ মহাসাগর ছেড়ে আটলান্টিক মহাসাগরে প্রবেশ করবে, যেখানে এটি উষ্ণ পানির সংস্পর্শে এসে ভেঙে ছোট ছোট হিমশৈলে পরিণত হবে এবং অবশেষে গলে যাবে।
ড. মেইজার্স এবং ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের সদস্যরা স্থানীয় পরিবেশে আইসবার্গের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করছেন। এক বছর আগে, ‘আরআরএস স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো’ জাহাজের গবেষকেরা এ২৩এ-র চারপাশের পানির তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন।’
জাহাজের ক্রু এবং জীব রসায়নবিদ লরা টেইলর বলেন, ‘আমরা জানি যে এই বিশাল হিমশৈলগুলো তাদের চলাচলের পথে পানিতে পুষ্টি সরবরাহ করে, যা তুলনামূলকভাবে কম উৎপাদনশীল এলাকায় সমৃদ্ধ পরিবেশ তৈরি করে। কিন্তু আমরা এখনো জানি না যে নির্দিষ্ট হিমশৈল, তাদের আকার এবং উৎস এই প্রক্রিয়ায় কী ধরনের পার্থক্য আনতে পারে।’

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈ
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈ
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈ
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির আয়তন চমকে দেবে আপনাকে। ‘এ২৩এ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হিমশৈলটির আয়তন তিন হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল), যা গ্রেটার লন্ডনের দুই গুণেরও বেশি বড়। এর পুরুত্বও কম নয়, ৪০০ মিটার বা ১,৩১২ ফুট। দীর্ঘ সময় একটি ঘূর্ণি প্রবাহে আটকে থাকার পর আবারও চলতে শুরু করেছে হিমশৈ
১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে