
রাজশাহী, নওগাঁ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪ হাজার ৯১১ মৌজায় এখন খাবারের পানি ছাড়া অন্য কোনো কাজে ব্যবহারের জন্য ভূগর্ভস্থ পানি তোলা নিষিদ্ধ। সেচ কিংবা শিল্পকারখানার জন্য আর গভীর নলকূপের পানি ব্যবহার করা যাবে না।

বান্দরবানের থানচি উপজেলায় কয়েক হাজার মানুষের বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট লাঘবে ২০২২ সালে ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। তবে ভূমি জটিলতাসহ নানা কারণে জনগুরুত্বপূর্ণ এ প্রকল্পের কাজ চার বছরেও শেষ হয়নি। এখনো ঝিরি, পাহাড়ি ঝরনা ও কূপের পানি পান করতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।

সেই পানি পড়াকে অলৌকিক ভেবে দলে দলে লোকজন আসতে শুরু করেন। রোগমুক্তির আশায় কেউ বোতল নিয়ে এসে পানি সংগ্রহ করতে শুরু করেন, কেউবা আবার সেখানেই পানি পান করেন।

বছরের এ সময় এলেই মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া বনের ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া ছড়াগুলো শুকিয়ে যায়। একই সঙ্গে বনের অনেক লতাপাতা মরে যায়। ফলে বনের প্রাণীরা পড়ে খাবার ও পানির সংকটে। খাবারের সন্ধানে বন্যপ্রাণী তখন লোকালয়ে ঢুকে পড়ে।