বাগেরহাট ও চিতলমারী প্রতিনিধি
বাগেরহাটের চিতলমারীতে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত উপজেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি নিজাম কাজী (৪৫) মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত উভয় পক্ষের চারজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজাম কাজী মারা যান। নিজাম কাজী হিজলা মাঠপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
এ ঘটনায় নিজামের বড় ভাই বিএনপি নেতা মো. জামাল কাজী বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ মামলার প্রধান আসামি মো. সাইফুল মোল্লাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে নিজাম কাজীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুরে আসামিপক্ষের তিনটি বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে প্রতিপক্ষ। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক যৌথ বাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টায় উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জামাল কাজী ও হিজলা ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী মো. সাইফুল মোল্লার লোকজনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে জামাল কাজীর ভাই উপজেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি নিজাম কাজী (৪৫), হিজলা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক নওশের কাজী (৪০), জামাল কাজীর ছেলে হিজলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ছাব্বির কাজী (৩০), সাইফুল পক্ষের হিটলু শেখ (৫৫), এনায়েত শেখ ও সুবিয়ান শেখ (৪০) আহত হন।
রাতেই আহতদের চিতলমারী, টুঙ্গিপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। নিজাম কাজীর অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে বুধবার বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজাম কাজী মারা যান। তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুরে উত্তেজিত জনতা আসামিপক্ষের রফিক শেখ, রশিদ শেখ ও সাইফুল মোল্লার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে।
নিজাম কাজীর ভাই মো. জামাল কাজী বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে তাঁর ভাই নিজামসহ অন্যরা বসে ছিলেন। এ সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে সাইফুল মোল্লাসহ ৩০-৩৫ জন আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করেন। হামলায় আমার দুই ভাই ও ছেলে গুরুতর আহত হয়।’
জানা গেছে, নিহত নিজাম কাজীর তানভির আহম্মেদ নামের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এক ছেলে ও তাজিম আক্তার নামের দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ুয়া এক মেয়ে সন্তান রয়েছে। ঢাকায় তাঁর মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে গ্রামের বাড়ি হিজলা ঈদগাঁ মাঠ কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হবে।
বাগেরহাট জেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি শিকদার ইমরান বলেন, ‘নিহত নিজাম কাজী চিতলমারী উপজেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি ছিলেন। আমি এই ন্যক্কারজনক হত্যার বিচার চাই।’
চিতলমারী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোমিনুল হক টুলু বিশ্বাস বলেন, ‘দলীয় বিষয় নিয়ে কোনো ঘটনা নয়। এলাকায় বংশীয় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয়কে শান্ত থাকতে বলেছি।’
চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘নিহতের বড় ভাই জামাল কাজী বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। আমরা প্রধান আসামি সাইফুল মোল্লাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছি। অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক যৌথ বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।’
বাগেরহাটের চিতলমারীতে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত উপজেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি নিজাম কাজী (৪৫) মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত উভয় পক্ষের চারজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজাম কাজী মারা যান। নিজাম কাজী হিজলা মাঠপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।
এ ঘটনায় নিজামের বড় ভাই বিএনপি নেতা মো. জামাল কাজী বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ মামলার প্রধান আসামি মো. সাইফুল মোল্লাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে নিজাম কাজীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুরে আসামিপক্ষের তিনটি বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে প্রতিপক্ষ। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক যৌথ বাহিনী, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টায় উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. জামাল কাজী ও হিজলা ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী মো. সাইফুল মোল্লার লোকজনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে জামাল কাজীর ভাই উপজেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি নিজাম কাজী (৪৫), হিজলা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক নওশের কাজী (৪০), জামাল কাজীর ছেলে হিজলা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ছাব্বির কাজী (৩০), সাইফুল পক্ষের হিটলু শেখ (৫৫), এনায়েত শেখ ও সুবিয়ান শেখ (৪০) আহত হন।
রাতেই আহতদের চিতলমারী, টুঙ্গিপাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। নিজাম কাজীর অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে বুধবার বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজাম কাজী মারা যান। তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে দুপুরে উত্তেজিত জনতা আসামিপক্ষের রফিক শেখ, রশিদ শেখ ও সাইফুল মোল্লার বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে।
নিজাম কাজীর ভাই মো. জামাল কাজী বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে তাঁর ভাই নিজামসহ অন্যরা বসে ছিলেন। এ সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে সাইফুল মোল্লাসহ ৩০-৩৫ জন আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা করেন। হামলায় আমার দুই ভাই ও ছেলে গুরুতর আহত হয়।’
জানা গেছে, নিহত নিজাম কাজীর তানভির আহম্মেদ নামের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত এক ছেলে ও তাজিম আক্তার নামের দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ুয়া এক মেয়ে সন্তান রয়েছে। ঢাকায় তাঁর মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে গ্রামের বাড়ি হিজলা ঈদগাঁ মাঠ কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হবে।
বাগেরহাট জেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি শিকদার ইমরান বলেন, ‘নিহত নিজাম কাজী চিতলমারী উপজেলা জিয়া মঞ্চের সভাপতি ছিলেন। আমি এই ন্যক্কারজনক হত্যার বিচার চাই।’
চিতলমারী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোমিনুল হক টুলু বিশ্বাস বলেন, ‘দলীয় বিষয় নিয়ে কোনো ঘটনা নয়। এলাকায় বংশীয় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উভয়কে শান্ত থাকতে বলেছি।’
চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘নিহতের বড় ভাই জামাল কাজী বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। আমরা প্রধান আসামি সাইফুল মোল্লাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছি। অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক যৌথ বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।’
রাজশাহীতে এক ব্যক্তির ৬৮ বছর আগে কেনা জমি দখলচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আদালতে মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার আগেই এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল ওই জমিতে ইট-বালু ফেলে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ শুরু করেছেন। ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে দেওয়া হচ্ছে হুমকিও।
২ ঘণ্টা আগে‘জালালাবাদ অন্ধ কল্যাণ সমিতি, সিলেট’র গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করে ক্ষমতার জোরে অ্যাডহক কমিটি গঠনের অভিযোগ উঠেছে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদের বিরুদ্ধে। সদস্যরা বলছেন, সমিতির বাইরের লোকজন দিয়ে আট সদস্যের ‘মনগড়া’ এই কমিটির আহ্বায়ক ডিসি নিজেই।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার আটপাড়ায় নিয়মবহির্ভূতভাবে সারের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ উঠেছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষকের নাম নুরুল আমিন তালুকদার। তিনি উপজেলার সীতারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
৩ ঘণ্টা আগেনরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর মাধবদী রেস্টহাউসের কেয়ারটেকার হাবিবুর রহমান শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছেন। ভুয়া স্থায়ী ঠিকানা ও ভুয়া সনদে চাকরি নিয়ে দালালি আর অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে কোটিপতি হওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে।
৩ ঘণ্টা আগে