কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জে এক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম রাজন মিয়া (২৭)। আজ সোমবার সকালে সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নের কাটাখাল গ্রামে মাটিতে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে যায় তাঁকে। পরে পুলিশ গিয়ে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লাশ উদ্ধার করে।
স্বজনদের অভিযোগ, রাজনের গলায় শার্ট প্যাঁচানো ছিল। তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
তবে পুলিশ বলছে, রাজনের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাঁর গলায় স্বাভাবিকভাবে শার্ট ঝুলিয়ে রাখা ছিল। ময়নাতদন্তে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
রাজন মিয়া সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নের ব্রাহ্মণকান্দি গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে। তিনি শহরের বড়বাজারে কাঁচামাল আড়তে শ্রমিকের কাজ করতেন।
স্বজনদের বরাতে পুলিশ জানায়, তিন বছর আগে সদর উপজেলার চৌদ্দশত এলাকার আব্দুল বাতেনের মেয়ে সুরাইয়ার সঙ্গে রাজনের বিয়ে হয়। তাঁদের ছয় মাসের এক মেয়ে রয়েছে। গতকাল রোববার রাতে আড়তের কাজ শেষ করে তিনি একটি ওয়াজ মাহফিলে যাবেন বলে স্বজনদের জানিয়েছিলেন। আজ সোমবার সকালে তাঁর লাশ পাওয়া গেল।
রাজনের মা কল্পনা বেগম বলেন, ‘রাজনের বাবা হাবিবুর রহমান চার বছর আগে শহরতলির মনিপুরঘাট এলাকায় ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছিলেন। সেই মামলা এখনো চলছে। রাজনরা তিন ভাই। তিন ভাইয়ের মধ্যে রাজন মেজ। আমার ছেলেকে কেউ মেরে ফেলছে। পুলিশের প্রতি অনুরোধ থাকবে সঠিক তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার। আমার ছেলেকে যারা হত্যা করেছে আমি তাদের বিচার চাই।’
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, রাজনের দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাঁর গলায় স্বাভাবিকভাবে শার্ট ঝুলিয়ে রাখা ছিল। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

কিশোরগঞ্জে এক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁর নাম রাজন মিয়া (২৭)। আজ সোমবার সকালে সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নের কাটাখাল গ্রামে মাটিতে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে যায় তাঁকে। পরে পুলিশ গিয়ে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লাশ উদ্ধার করে।
স্বজনদের অভিযোগ, রাজনের গলায় শার্ট প্যাঁচানো ছিল। তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
তবে পুলিশ বলছে, রাজনের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাঁর গলায় স্বাভাবিকভাবে শার্ট ঝুলিয়ে রাখা ছিল। ময়নাতদন্তে মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।
রাজন মিয়া সদর উপজেলার যশোদল ইউনিয়নের ব্রাহ্মণকান্দি গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে। তিনি শহরের বড়বাজারে কাঁচামাল আড়তে শ্রমিকের কাজ করতেন।
স্বজনদের বরাতে পুলিশ জানায়, তিন বছর আগে সদর উপজেলার চৌদ্দশত এলাকার আব্দুল বাতেনের মেয়ে সুরাইয়ার সঙ্গে রাজনের বিয়ে হয়। তাঁদের ছয় মাসের এক মেয়ে রয়েছে। গতকাল রোববার রাতে আড়তের কাজ শেষ করে তিনি একটি ওয়াজ মাহফিলে যাবেন বলে স্বজনদের জানিয়েছিলেন। আজ সোমবার সকালে তাঁর লাশ পাওয়া গেল।
রাজনের মা কল্পনা বেগম বলেন, ‘রাজনের বাবা হাবিবুর রহমান চার বছর আগে শহরতলির মনিপুরঘাট এলাকায় ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছিলেন। সেই মামলা এখনো চলছে। রাজনরা তিন ভাই। তিন ভাইয়ের মধ্যে রাজন মেজ। আমার ছেলেকে কেউ মেরে ফেলছে। পুলিশের প্রতি অনুরোধ থাকবে সঠিক তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় আনার। আমার ছেলেকে যারা হত্যা করেছে আমি তাদের বিচার চাই।’
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, রাজনের দেহে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাঁর গলায় স্বাভাবিকভাবে শার্ট ঝুলিয়ে রাখা ছিল। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে