
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার ধর্মগঞ্জ এলাকায় নোঙর করে রাখা একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে যাত্রীবাহী লঞ্চের সংঘর্ষে দুজন প্রাণ হারিয়েছে। এ ঘটনায় ডুবে গেছে নোঙর করে রাখা বাল্কহেডটি। আজ শুক্রবার সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে বিকেলে বাল্কহেডের ভেতর থেকে দুজনের লাশ পাওয়া যায়।

নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার চরকিং ও সুখচর ইউনিয়নসংলগ্ন মেঘনা নদীর জাগলার চরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনার দুই দিন পর সামছুর লাশ খুঁজে পেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা।

চকবাজার থানার উপপরিদর্শক মো. আশরাফুল আলম জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে চাঁদনীঘাটের কেবি চন্দ্র রোডের একটি সরু গলিতে নবজাতক ছেলেটির লাশ পাওয়া যায়। একটি কালো পলিথিনে মুড়িয়ে লাশ ফেলে রাখা হয়েছিল। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে অজ্ঞাতনামা এক তরুণীর মরদেহ ফেলে কৌশলে পালিয়ে গেছেন স্বামী পরিচয় দেওয়া এক ব্যক্তি। নিহত তরুণীর বয়স আনুমানিক ২০ বছর এবং তাঁর থুতনিতে কালো দাগ পাওয়া গেছে।