বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

অনিয়ম রোধে বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সব ধরনের ভাতা পেতে উপকারভোগীদের নতুন করে নিবন্ধন করতে হবে বলে সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ জানিয়েছেন। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন আজ সোমবার সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কার্য-অধিবেশন শেষে তিনি এই তথ্য জানান।
শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ‘ডিসিদের একটি বিষয় জানিয়েছি, আমরা যে সোশ্যাল রেজিস্ট্রি করি, অর্থাৎ উপকারীদের আমরা যে সেবাটা দিই, তার ৪৬ শতাংশ ত্রুটিপূর্ণ। ১০০ জনের মধ্যে ভুল ৪৬ জনের কাছে ভাতার টাকাটা যাচ্ছে। এটি শুধু বিশাল অঙ্কের অপচয় নয়, যার ভাতা পাওয়ার কথা, সেই মানুষটা কষ্টে থেকে যায়। আমাদের যে সংস্কার কমিশন আছে, তাদের দিক থেকেও এই কথাটা ব্যক্ত করা হয়েছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যে উপকারভোগীদের তালিকা অতীত থেকে পেয়েছি, এখানে প্রচুর ত্রুটি আছে। ডিসিরাও আমাদের জানালেন, কী পরিমাণ ত্রুটি তাঁরা স্থানীয়ভাবে পাচ্ছেন। এ জন্য আমরা সোশ্যাল রেজিস্ট্রেশনটা (ভাতাভোগীদের নিবন্ধন) আবার নতুন করে করতে যাচ্ছি। এটার একটা এমআইএসও হচ্ছে। আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিবন্ধনটা করব। আমরা চাই খুব দ্রুত এই ত্রুটিগুলো থেকে বেরিয়ে আসতে, যাতে আমাদের এই কষ্টের টাকাগুলো ঠিক মানুষের কাছে পৌঁছায়। আমরা যাতে এই অন্যায়কে রোধ করতে পারি।’
সবাইকে নতুন করে নিবন্ধন করতে হবে জানিয়ে শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘নিবন্ধন ঠিক না হলে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কিংবা মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কোনো কাজই ঠিক হবে না। নিবন্ধনটা নিপুণ হতে হবে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আত্মহত্যার হার কিছু এলাকায় বেড়েছে, শিশুদের মাদকাসক্তি বেড়েছে, বাল্যবিবাহও বেড়েছে। এই কথাগুলো বিভিন্ন জেলা থেকে উঠে এসেছে। এ সমস্যাগুলো দূর করতে আমাদের দলিলভিত্তিক তথ্য লাগবে, গবেষণালব্ধ তথ্য আমাদের নেই। এ বিষয়ে ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
আরও খবর পড়ুন:

অনিয়ম রোধে বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সব ধরনের ভাতা পেতে উপকারভোগীদের নতুন করে নিবন্ধন করতে হবে বলে সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ জানিয়েছেন। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন আজ সোমবার সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কার্য-অধিবেশন শেষে তিনি এই তথ্য জানান।
শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ‘ডিসিদের একটি বিষয় জানিয়েছি, আমরা যে সোশ্যাল রেজিস্ট্রি করি, অর্থাৎ উপকারীদের আমরা যে সেবাটা দিই, তার ৪৬ শতাংশ ত্রুটিপূর্ণ। ১০০ জনের মধ্যে ভুল ৪৬ জনের কাছে ভাতার টাকাটা যাচ্ছে। এটি শুধু বিশাল অঙ্কের অপচয় নয়, যার ভাতা পাওয়ার কথা, সেই মানুষটা কষ্টে থেকে যায়। আমাদের যে সংস্কার কমিশন আছে, তাদের দিক থেকেও এই কথাটা ব্যক্ত করা হয়েছে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যে উপকারভোগীদের তালিকা অতীত থেকে পেয়েছি, এখানে প্রচুর ত্রুটি আছে। ডিসিরাও আমাদের জানালেন, কী পরিমাণ ত্রুটি তাঁরা স্থানীয়ভাবে পাচ্ছেন। এ জন্য আমরা সোশ্যাল রেজিস্ট্রেশনটা (ভাতাভোগীদের নিবন্ধন) আবার নতুন করে করতে যাচ্ছি। এটার একটা এমআইএসও হচ্ছে। আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিবন্ধনটা করব। আমরা চাই খুব দ্রুত এই ত্রুটিগুলো থেকে বেরিয়ে আসতে, যাতে আমাদের এই কষ্টের টাকাগুলো ঠিক মানুষের কাছে পৌঁছায়। আমরা যাতে এই অন্যায়কে রোধ করতে পারি।’
সবাইকে নতুন করে নিবন্ধন করতে হবে জানিয়ে শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘নিবন্ধন ঠিক না হলে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কিংবা মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কোনো কাজই ঠিক হবে না। নিবন্ধনটা নিপুণ হতে হবে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘আত্মহত্যার হার কিছু এলাকায় বেড়েছে, শিশুদের মাদকাসক্তি বেড়েছে, বাল্যবিবাহও বেড়েছে। এই কথাগুলো বিভিন্ন জেলা থেকে উঠে এসেছে। এ সমস্যাগুলো দূর করতে আমাদের দলিলভিত্তিক তথ্য লাগবে, গবেষণালব্ধ তথ্য আমাদের নেই। এ বিষয়ে ডিসিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
আরও খবর পড়ুন:

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৪ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে