
ইসরায়েলে সরাসরি আক্রমণ করেছে ইরান। এই অবস্থায় অনেকের মনেই কৌতূহল জেগেছে, যুদ্ধ শুরু হলে কোন দেশ এগিয়ে থাকবে। একটি যুদ্ধে কেবল কোনো একটি দেশের অস্ত্র-গোলাবারুদই নিয়ামক ফ্যাক্টর নয়। দেশটির ভূপ্রকৃতি, রাজনৈতিক অবস্থা, অর্থনীতিসহ নানা কিছুই যুদ্ধ জয় বা হারের পেছনে ভূমিকা রাখে। তবে সম্মুখ সমরের জয় অনেকটাই নিশ্চিত হয় অস্ত্র-গোলাবারুদের পরিমাণ দিয়েই।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে এগিয়ে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার আর্মস ইনডেক্সের সর্বশেষ হিসাব বলছে, বিশ্বের শীর্ষ সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান যেখানে ১৪তম, সেখানে ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম। লোকবল, অর্থনীতি, ভৌগোলিক অবস্থান, সামরিক যান, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনায় ইরান ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে আছে।
গ্লোবাল ফায়ার আর্মসের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে, ইরানের সামরিক বাহিনীতে সক্রিয় সেনা আছে ৬ লাখ ১০ হাজার, যা বিশ্বের অষ্টম শীর্ষ লোকবল। বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১ লাখ ৭০ হাজার সেনা। তবে ইরানের রিজার্ভ বাহিনীতে সেনাসংখ্যা ৩ লাখ ৫০ হাজার হলেও ইসরায়েলের এই সংখ্যা ৪ লাখ ৬৫ হাজার।
ইরানের আধাসামরিক বাহিনীর আকার যথেষ্ট বড়। দেশটির আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যসংখ্যা যেখানে ২ লাখ ২০ হাজার, সেখানে ইসরায়েলের মাত্র ৩৫ হাজার আধাসামরিক সেনা আছে। সেনাসংখ্যা বেশি হলেও ইসরায়েলের চেয়ে ইরানের সামরিক বাজেট কম। ইরান যেখানে সর্বশেষ প্রতিরক্ষা খাতে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে, সেখানে ইসরায়েল দিয়েছে ২৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ইরানের যেখানে মোট ৫৫১টি বিমান আছে, সেখানে ইসরায়েলের আছে মোট ৬১২টি বিমান। এ ছাড়া, ইরানের যুদ্ধবিমান আছে ১৮৬ এবং ইসরায়েলের আছে ২৪৬টি। তবে সেনা ও রসদ পরিবহন সক্ষমতায় ইরান এগিয়ে। তেহরান যেখানে ৮৬টি ট্রান্সপোর্ট বিমানের মালিক সেখানে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১২টি।
আকাশ সক্ষমতায় ইরানের চেয়ে ইসরায়েল যে এগিয়ে তার আরেকটি প্রমাণ পাওয়া যায় দুই দেশের হেলিকপ্টারের সংখ্যার তুলনা থেকে। ইরানের ১২৯টি সাধারণ হেলিকপ্টার ও ১৩টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে। বিপরীতে ইসরায়েলের ১৪৬টি সাধারণ হেলিকপ্টার ও ৪৮টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে।
স্থল আক্রমণের ক্ষেত্রে ইসরায়েলের চেয়ে ইরান তুলনামূলক এগিয়ে। ইরানের ট্যাংক আছে ১ হাজার ৯৯৬টি এবং ইসরায়েলের আছে ১ হাজার ৩৭০টি। ইরানের সাঁজোয়া যান যেখানে ৬৫ হাজার ৭৬৫টি, সেখানে ইসরায়েলে এ ধরনের যান আছে ৪৩ হাজার ৪০৭টি।
গোলন্দাজ বা আর্টিলারি ইউনিটের ক্ষেত্রে ইসরায়েল-ইরানের শক্তিমত্তা প্রায় কাছাকাছি। ইরানের সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ইউনিট আছে ৫৮০টি এবং ইসরায়েলের আছে ৬৫০টি। ইরানের টোয়েড আর্টিলারি আছে ২০৫০টি এবং ইসরায়েলের আছে মাত্র ৩০০টি। আবার ইরানের মোবাইল রকেট প্রজেক্টর আছে ৭৭৫টি, বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১৫০টি। সার্বিক বিবেচনায় এই খাতে ইরান এগিয়ে আছে।
নৌশক্তির দিক থেকেও ইরান ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে। ইরানের সামগ্রিকভাবে যুদ্ধসংক্রান্ত নৌযান আছে ১০১টি, বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ৬৭টি। দুই দেশের কারওরই বিমানবাহী রণতরি নেই। তবে সাবমেরিনের ক্ষেত্রে ইরান এগিয়ে। দেশটির ১৯ সাবমেরিনের বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ৫টি।
ইরান বা ইসরায়েল কোনো দেশরই ডেস্ট্রয়ার নেই। তবে ইরানের ফ্রিগেট ৭টি, ইসরায়েলের নেই একটিও। তবে ইরানের করভেট যেখানে মাত্র ৩টি, সেখানে ইসরায়েলের আছে ৭টি। পেট্রল ভেসেলের ক্ষেত্রেও এগিয়ে ইসরায়েল। দেশটির ৪৫ নৌযানের বিপরীতে ইরানের আছে মাত্র ২১টি। তবে ইসরায়েলের কোনো মাইন ওয়ারফেয়ার শিপ না থাকলেও ইরানের আছে একটি।
আরও পড়ুন:

ইসরায়েলে সরাসরি আক্রমণ করেছে ইরান। এই অবস্থায় অনেকের মনেই কৌতূহল জেগেছে, যুদ্ধ শুরু হলে কোন দেশ এগিয়ে থাকবে। একটি যুদ্ধে কেবল কোনো একটি দেশের অস্ত্র-গোলাবারুদই নিয়ামক ফ্যাক্টর নয়। দেশটির ভূপ্রকৃতি, রাজনৈতিক অবস্থা, অর্থনীতিসহ নানা কিছুই যুদ্ধ জয় বা হারের পেছনে ভূমিকা রাখে। তবে সম্মুখ সমরের জয় অনেকটাই নিশ্চিত হয় অস্ত্র-গোলাবারুদের পরিমাণ দিয়েই।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে এগিয়ে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার আর্মস ইনডেক্সের সর্বশেষ হিসাব বলছে, বিশ্বের শীর্ষ সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান যেখানে ১৪তম, সেখানে ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম। লোকবল, অর্থনীতি, ভৌগোলিক অবস্থান, সামরিক যান, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনায় ইরান ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে আছে।
গ্লোবাল ফায়ার আর্মসের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে, ইরানের সামরিক বাহিনীতে সক্রিয় সেনা আছে ৬ লাখ ১০ হাজার, যা বিশ্বের অষ্টম শীর্ষ লোকবল। বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১ লাখ ৭০ হাজার সেনা। তবে ইরানের রিজার্ভ বাহিনীতে সেনাসংখ্যা ৩ লাখ ৫০ হাজার হলেও ইসরায়েলের এই সংখ্যা ৪ লাখ ৬৫ হাজার।
ইরানের আধাসামরিক বাহিনীর আকার যথেষ্ট বড়। দেশটির আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যসংখ্যা যেখানে ২ লাখ ২০ হাজার, সেখানে ইসরায়েলের মাত্র ৩৫ হাজার আধাসামরিক সেনা আছে। সেনাসংখ্যা বেশি হলেও ইসরায়েলের চেয়ে ইরানের সামরিক বাজেট কম। ইরান যেখানে সর্বশেষ প্রতিরক্ষা খাতে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে, সেখানে ইসরায়েল দিয়েছে ২৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ইরানের যেখানে মোট ৫৫১টি বিমান আছে, সেখানে ইসরায়েলের আছে মোট ৬১২টি বিমান। এ ছাড়া, ইরানের যুদ্ধবিমান আছে ১৮৬ এবং ইসরায়েলের আছে ২৪৬টি। তবে সেনা ও রসদ পরিবহন সক্ষমতায় ইরান এগিয়ে। তেহরান যেখানে ৮৬টি ট্রান্সপোর্ট বিমানের মালিক সেখানে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১২টি।
আকাশ সক্ষমতায় ইরানের চেয়ে ইসরায়েল যে এগিয়ে তার আরেকটি প্রমাণ পাওয়া যায় দুই দেশের হেলিকপ্টারের সংখ্যার তুলনা থেকে। ইরানের ১২৯টি সাধারণ হেলিকপ্টার ও ১৩টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে। বিপরীতে ইসরায়েলের ১৪৬টি সাধারণ হেলিকপ্টার ও ৪৮টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে।
স্থল আক্রমণের ক্ষেত্রে ইসরায়েলের চেয়ে ইরান তুলনামূলক এগিয়ে। ইরানের ট্যাংক আছে ১ হাজার ৯৯৬টি এবং ইসরায়েলের আছে ১ হাজার ৩৭০টি। ইরানের সাঁজোয়া যান যেখানে ৬৫ হাজার ৭৬৫টি, সেখানে ইসরায়েলে এ ধরনের যান আছে ৪৩ হাজার ৪০৭টি।
গোলন্দাজ বা আর্টিলারি ইউনিটের ক্ষেত্রে ইসরায়েল-ইরানের শক্তিমত্তা প্রায় কাছাকাছি। ইরানের সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ইউনিট আছে ৫৮০টি এবং ইসরায়েলের আছে ৬৫০টি। ইরানের টোয়েড আর্টিলারি আছে ২০৫০টি এবং ইসরায়েলের আছে মাত্র ৩০০টি। আবার ইরানের মোবাইল রকেট প্রজেক্টর আছে ৭৭৫টি, বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১৫০টি। সার্বিক বিবেচনায় এই খাতে ইরান এগিয়ে আছে।
নৌশক্তির দিক থেকেও ইরান ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে। ইরানের সামগ্রিকভাবে যুদ্ধসংক্রান্ত নৌযান আছে ১০১টি, বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ৬৭টি। দুই দেশের কারওরই বিমানবাহী রণতরি নেই। তবে সাবমেরিনের ক্ষেত্রে ইরান এগিয়ে। দেশটির ১৯ সাবমেরিনের বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ৫টি।
ইরান বা ইসরায়েল কোনো দেশরই ডেস্ট্রয়ার নেই। তবে ইরানের ফ্রিগেট ৭টি, ইসরায়েলের নেই একটিও। তবে ইরানের করভেট যেখানে মাত্র ৩টি, সেখানে ইসরায়েলের আছে ৭টি। পেট্রল ভেসেলের ক্ষেত্রেও এগিয়ে ইসরায়েল। দেশটির ৪৫ নৌযানের বিপরীতে ইরানের আছে মাত্র ২১টি। তবে ইসরায়েলের কোনো মাইন ওয়ারফেয়ার শিপ না থাকলেও ইরানের আছে একটি।
আরও পড়ুন:

ইসরায়েলে সরাসরি আক্রমণ করেছে ইরান। এই অবস্থায় অনেকের মনেই কৌতূহল জেগেছে, যুদ্ধ শুরু হলে কোন দেশ এগিয়ে থাকবে। একটি যুদ্ধে কেবল কোনো একটি দেশের অস্ত্র-গোলাবারুদই নিয়ামক ফ্যাক্টর নয়। দেশটির ভূপ্রকৃতি, রাজনৈতিক অবস্থা, অর্থনীতিসহ নানা কিছুই যুদ্ধ জয় বা হারের পেছনে ভূমিকা রাখে। তবে সম্মুখ সমরের জয় অনেকটাই নিশ্চিত হয় অস্ত্র-গোলাবারুদের পরিমাণ দিয়েই।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে এগিয়ে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার আর্মস ইনডেক্সের সর্বশেষ হিসাব বলছে, বিশ্বের শীর্ষ সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান যেখানে ১৪তম, সেখানে ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম। লোকবল, অর্থনীতি, ভৌগোলিক অবস্থান, সামরিক যান, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনায় ইরান ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে আছে।
গ্লোবাল ফায়ার আর্মসের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে, ইরানের সামরিক বাহিনীতে সক্রিয় সেনা আছে ৬ লাখ ১০ হাজার, যা বিশ্বের অষ্টম শীর্ষ লোকবল। বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১ লাখ ৭০ হাজার সেনা। তবে ইরানের রিজার্ভ বাহিনীতে সেনাসংখ্যা ৩ লাখ ৫০ হাজার হলেও ইসরায়েলের এই সংখ্যা ৪ লাখ ৬৫ হাজার।
ইরানের আধাসামরিক বাহিনীর আকার যথেষ্ট বড়। দেশটির আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যসংখ্যা যেখানে ২ লাখ ২০ হাজার, সেখানে ইসরায়েলের মাত্র ৩৫ হাজার আধাসামরিক সেনা আছে। সেনাসংখ্যা বেশি হলেও ইসরায়েলের চেয়ে ইরানের সামরিক বাজেট কম। ইরান যেখানে সর্বশেষ প্রতিরক্ষা খাতে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে, সেখানে ইসরায়েল দিয়েছে ২৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ইরানের যেখানে মোট ৫৫১টি বিমান আছে, সেখানে ইসরায়েলের আছে মোট ৬১২টি বিমান। এ ছাড়া, ইরানের যুদ্ধবিমান আছে ১৮৬ এবং ইসরায়েলের আছে ২৪৬টি। তবে সেনা ও রসদ পরিবহন সক্ষমতায় ইরান এগিয়ে। তেহরান যেখানে ৮৬টি ট্রান্সপোর্ট বিমানের মালিক সেখানে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১২টি।
আকাশ সক্ষমতায় ইরানের চেয়ে ইসরায়েল যে এগিয়ে তার আরেকটি প্রমাণ পাওয়া যায় দুই দেশের হেলিকপ্টারের সংখ্যার তুলনা থেকে। ইরানের ১২৯টি সাধারণ হেলিকপ্টার ও ১৩টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে। বিপরীতে ইসরায়েলের ১৪৬টি সাধারণ হেলিকপ্টার ও ৪৮টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে।
স্থল আক্রমণের ক্ষেত্রে ইসরায়েলের চেয়ে ইরান তুলনামূলক এগিয়ে। ইরানের ট্যাংক আছে ১ হাজার ৯৯৬টি এবং ইসরায়েলের আছে ১ হাজার ৩৭০টি। ইরানের সাঁজোয়া যান যেখানে ৬৫ হাজার ৭৬৫টি, সেখানে ইসরায়েলে এ ধরনের যান আছে ৪৩ হাজার ৪০৭টি।
গোলন্দাজ বা আর্টিলারি ইউনিটের ক্ষেত্রে ইসরায়েল-ইরানের শক্তিমত্তা প্রায় কাছাকাছি। ইরানের সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ইউনিট আছে ৫৮০টি এবং ইসরায়েলের আছে ৬৫০টি। ইরানের টোয়েড আর্টিলারি আছে ২০৫০টি এবং ইসরায়েলের আছে মাত্র ৩০০টি। আবার ইরানের মোবাইল রকেট প্রজেক্টর আছে ৭৭৫টি, বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১৫০টি। সার্বিক বিবেচনায় এই খাতে ইরান এগিয়ে আছে।
নৌশক্তির দিক থেকেও ইরান ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে। ইরানের সামগ্রিকভাবে যুদ্ধসংক্রান্ত নৌযান আছে ১০১টি, বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ৬৭টি। দুই দেশের কারওরই বিমানবাহী রণতরি নেই। তবে সাবমেরিনের ক্ষেত্রে ইরান এগিয়ে। দেশটির ১৯ সাবমেরিনের বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ৫টি।
ইরান বা ইসরায়েল কোনো দেশরই ডেস্ট্রয়ার নেই। তবে ইরানের ফ্রিগেট ৭টি, ইসরায়েলের নেই একটিও। তবে ইরানের করভেট যেখানে মাত্র ৩টি, সেখানে ইসরায়েলের আছে ৭টি। পেট্রল ভেসেলের ক্ষেত্রেও এগিয়ে ইসরায়েল। দেশটির ৪৫ নৌযানের বিপরীতে ইরানের আছে মাত্র ২১টি। তবে ইসরায়েলের কোনো মাইন ওয়ারফেয়ার শিপ না থাকলেও ইরানের আছে একটি।
আরও পড়ুন:

ইসরায়েলে সরাসরি আক্রমণ করেছে ইরান। এই অবস্থায় অনেকের মনেই কৌতূহল জেগেছে, যুদ্ধ শুরু হলে কোন দেশ এগিয়ে থাকবে। একটি যুদ্ধে কেবল কোনো একটি দেশের অস্ত্র-গোলাবারুদই নিয়ামক ফ্যাক্টর নয়। দেশটির ভূপ্রকৃতি, রাজনৈতিক অবস্থা, অর্থনীতিসহ নানা কিছুই যুদ্ধ জয় বা হারের পেছনে ভূমিকা রাখে। তবে সম্মুখ সমরের জয় অনেকটাই নিশ্চিত হয় অস্ত্র-গোলাবারুদের পরিমাণ দিয়েই।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে এগিয়ে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার আর্মস ইনডেক্সের সর্বশেষ হিসাব বলছে, বিশ্বের শীর্ষ সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান যেখানে ১৪তম, সেখানে ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম। লোকবল, অর্থনীতি, ভৌগোলিক অবস্থান, সামরিক যান, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনায় ইরান ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে আছে।
গ্লোবাল ফায়ার আর্মসের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে, ইরানের সামরিক বাহিনীতে সক্রিয় সেনা আছে ৬ লাখ ১০ হাজার, যা বিশ্বের অষ্টম শীর্ষ লোকবল। বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১ লাখ ৭০ হাজার সেনা। তবে ইরানের রিজার্ভ বাহিনীতে সেনাসংখ্যা ৩ লাখ ৫০ হাজার হলেও ইসরায়েলের এই সংখ্যা ৪ লাখ ৬৫ হাজার।
ইরানের আধাসামরিক বাহিনীর আকার যথেষ্ট বড়। দেশটির আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যসংখ্যা যেখানে ২ লাখ ২০ হাজার, সেখানে ইসরায়েলের মাত্র ৩৫ হাজার আধাসামরিক সেনা আছে। সেনাসংখ্যা বেশি হলেও ইসরায়েলের চেয়ে ইরানের সামরিক বাজেট কম। ইরান যেখানে সর্বশেষ প্রতিরক্ষা খাতে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিয়েছে, সেখানে ইসরায়েল দিয়েছে ২৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ইরানের যেখানে মোট ৫৫১টি বিমান আছে, সেখানে ইসরায়েলের আছে মোট ৬১২টি বিমান। এ ছাড়া, ইরানের যুদ্ধবিমান আছে ১৮৬ এবং ইসরায়েলের আছে ২৪৬টি। তবে সেনা ও রসদ পরিবহন সক্ষমতায় ইরান এগিয়ে। তেহরান যেখানে ৮৬টি ট্রান্সপোর্ট বিমানের মালিক সেখানে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১২টি।
আকাশ সক্ষমতায় ইরানের চেয়ে ইসরায়েল যে এগিয়ে তার আরেকটি প্রমাণ পাওয়া যায় দুই দেশের হেলিকপ্টারের সংখ্যার তুলনা থেকে। ইরানের ১২৯টি সাধারণ হেলিকপ্টার ও ১৩টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে। বিপরীতে ইসরায়েলের ১৪৬টি সাধারণ হেলিকপ্টার ও ৪৮টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে।
স্থল আক্রমণের ক্ষেত্রে ইসরায়েলের চেয়ে ইরান তুলনামূলক এগিয়ে। ইরানের ট্যাংক আছে ১ হাজার ৯৯৬টি এবং ইসরায়েলের আছে ১ হাজার ৩৭০টি। ইরানের সাঁজোয়া যান যেখানে ৬৫ হাজার ৭৬৫টি, সেখানে ইসরায়েলে এ ধরনের যান আছে ৪৩ হাজার ৪০৭টি।
গোলন্দাজ বা আর্টিলারি ইউনিটের ক্ষেত্রে ইসরায়েল-ইরানের শক্তিমত্তা প্রায় কাছাকাছি। ইরানের সেলফ প্রপেলড আর্টিলারি ইউনিট আছে ৫৮০টি এবং ইসরায়েলের আছে ৬৫০টি। ইরানের টোয়েড আর্টিলারি আছে ২০৫০টি এবং ইসরায়েলের আছে মাত্র ৩০০টি। আবার ইরানের মোবাইল রকেট প্রজেক্টর আছে ৭৭৫টি, বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ১৫০টি। সার্বিক বিবেচনায় এই খাতে ইরান এগিয়ে আছে।
নৌশক্তির দিক থেকেও ইরান ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে। ইরানের সামগ্রিকভাবে যুদ্ধসংক্রান্ত নৌযান আছে ১০১টি, বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ৬৭টি। দুই দেশের কারওরই বিমানবাহী রণতরি নেই। তবে সাবমেরিনের ক্ষেত্রে ইরান এগিয়ে। দেশটির ১৯ সাবমেরিনের বিপরীতে ইসরায়েলের আছে মাত্র ৫টি।
ইরান বা ইসরায়েল কোনো দেশরই ডেস্ট্রয়ার নেই। তবে ইরানের ফ্রিগেট ৭টি, ইসরায়েলের নেই একটিও। তবে ইরানের করভেট যেখানে মাত্র ৩টি, সেখানে ইসরায়েলের আছে ৭টি। পেট্রল ভেসেলের ক্ষেত্রেও এগিয়ে ইসরায়েল। দেশটির ৪৫ নৌযানের বিপরীতে ইরানের আছে মাত্র ২১টি। তবে ইসরায়েলের কোনো মাইন ওয়ারফেয়ার শিপ না থাকলেও ইরানের আছে একটি।
আরও পড়ুন:

মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নৌবাহিনী জানিয়েছে, মেক্সিকো উপসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী রুটে চলাচল করে ওই ট্রেন। ট্রেনটিতে ২৪১ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু ছিলেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৩৬ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, নিজান্দা শহরের কাছে একটি বাঁক ঘোরার সময় ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়।
ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছেন মেক্সিকোর অ্যাটর্নি জেনারেল।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউম বলেন, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি আরও জানান, নেভির সেক্রেটারিসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যাচ্ছেন।
দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, উদ্ধারকর্মীরা লাইনচ্যুত ট্রেন থেকে যাত্রীদের নামতে সহায়তা করছেন। ট্রেনটি রেললাইন থেকে ছিটকে পড়ে আংশিকভাবে একটি খাদের পাশে কাত হয়ে যায়।
নৌবাহিনী জানিয়েছে, প্রশান্ত মহাসাগরের বন্দর সালিনা ক্রুজকে উপসাগরীয় উপকূলের কোয়াটজাকোয়ালকোসের সঙ্গে যুক্ত করা ‘ইন্টারওশেনিক’ (Interoceanic) ট্রেনটিতে দুটি লোকোমোটিভ ও চারটি যাত্রীবাহী বগি ছিল। মেক্সিকোর নৌবাহিনী দেশটির রেলওয়ে নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে।
ওয়াহাকা রাজ্যের গভর্নর সলোমোন জারা ক্রুজ এক বিবৃতিতে দুর্ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় রাজ্য সরকার ফেডারেল সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
আঞ্চলিক অর্থনীতি চাঙা করতে সাবেক প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাদরের উদ্যোগে দুই বছর আগে ইন্টারওশেনিক রেলসংযোগটি উদ্বোধন করা হয়েছিল।
আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী দূরত্ব কমিয়ে আনতে তেহুয়ান্তেপেক ইস্থমাস এলাকাজুড়ে রেল যোগাযোগ আধুনিকায়নের লক্ষ্যে অঞ্চলটিকে একটি কৌশলগত বাণিজ্য করিডোরে রূপ দিতে চেয়েছে মেক্সিকো সরকার। এর অংশ হিসেবে বন্দর, রেলপথ ও শিল্প অবকাঠামো সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। এই রেল পরিষেবাটি দক্ষিণ মেক্সিকোতে যাত্রী ও পণ্যবাহী রেল যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি বড় অংশ।

মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নৌবাহিনী জানিয়েছে, মেক্সিকো উপসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী রুটে চলাচল করে ওই ট্রেন। ট্রেনটিতে ২৪১ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু ছিলেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৩৬ জনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, নিজান্দা শহরের কাছে একটি বাঁক ঘোরার সময় ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়।
ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছেন মেক্সিকোর অ্যাটর্নি জেনারেল।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউম বলেন, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি আরও জানান, নেভির সেক্রেটারিসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যাচ্ছেন।
দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, উদ্ধারকর্মীরা লাইনচ্যুত ট্রেন থেকে যাত্রীদের নামতে সহায়তা করছেন। ট্রেনটি রেললাইন থেকে ছিটকে পড়ে আংশিকভাবে একটি খাদের পাশে কাত হয়ে যায়।
নৌবাহিনী জানিয়েছে, প্রশান্ত মহাসাগরের বন্দর সালিনা ক্রুজকে উপসাগরীয় উপকূলের কোয়াটজাকোয়ালকোসের সঙ্গে যুক্ত করা ‘ইন্টারওশেনিক’ (Interoceanic) ট্রেনটিতে দুটি লোকোমোটিভ ও চারটি যাত্রীবাহী বগি ছিল। মেক্সিকোর নৌবাহিনী দেশটির রেলওয়ে নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে।
ওয়াহাকা রাজ্যের গভর্নর সলোমোন জারা ক্রুজ এক বিবৃতিতে দুর্ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন। তিনি জানান, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় রাজ্য সরকার ফেডারেল সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে।
আঞ্চলিক অর্থনীতি চাঙা করতে সাবেক প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাদরের উদ্যোগে দুই বছর আগে ইন্টারওশেনিক রেলসংযোগটি উদ্বোধন করা হয়েছিল।
আটলান্টিক মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী দূরত্ব কমিয়ে আনতে তেহুয়ান্তেপেক ইস্থমাস এলাকাজুড়ে রেল যোগাযোগ আধুনিকায়নের লক্ষ্যে অঞ্চলটিকে একটি কৌশলগত বাণিজ্য করিডোরে রূপ দিতে চেয়েছে মেক্সিকো সরকার। এর অংশ হিসেবে বন্দর, রেলপথ ও শিল্প অবকাঠামো সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। এই রেল পরিষেবাটি দক্ষিণ মেক্সিকোতে যাত্রী ও পণ্যবাহী রেল যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি বড় অংশ।

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে এগিয়ে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার আর্মস ইনডেক্সের সর্বশেষ হিসাব বলছে, বিশ্বের শীর্ষ সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান যেখানে ১৪তম, সেখানে ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম। লোকবল, অর্থনীতি, ভৌগোলিক অবস্থান, সামরিক যান, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনায় ইরান ইসরায়েলের
১৪ এপ্রিল ২০২৪
ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
শহরটির ফায়ার অ্যান্ড রেস্কিউ এজেন্সির প্রধান জিমি রোটিনসুলু জানান, নার্সিং হোমটিতে স্থানীয় সময় রোববার রাত ৮টা ৩১ মিনিটে আগুন লাগার খবর পান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এ ঘটনায় ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন।
জিমি জানান, ভুক্তভোগীদের অনেক দেহ তাঁদের ঘরের ভেতরেই পাওয়া গেছে। তিনি আরও যোগ করেন, সন্ধ্যায় যখন আগুন ছড়িয়ে পড়ে তখন বয়স্ক বাসিন্দাদের অনেকেই সম্ভবত তাদের নিজ নিজ ঘরে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।
কর্তৃপক্ষ ১২ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে এবং তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় সম্প্রচার মাধ্যম মেট্রো টিভি-তে প্রচারিত ফুটেজে দেখা গেছে, আগুন নার্সিং হোমটিকে পুরোপুরি গ্রাস করে নিয়েছে এবং স্থানীয়রা এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে সরিয়ে নিতে সাহায্য করছেন।
১৭ হাজারেরও বেশি দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় এই দ্বীপরাষ্ট্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা খুব একটা বিরল নয়। চলতি মাসেই ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় একটি সাততলা অফিস ভবনে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২২ জন নিহত হন। ২০২৩ সালে দেশটির পূর্বাঞ্চলে একটি নিকেল প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় বিস্ফোরণে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছিলেন।

ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
শহরটির ফায়ার অ্যান্ড রেস্কিউ এজেন্সির প্রধান জিমি রোটিনসুলু জানান, নার্সিং হোমটিতে স্থানীয় সময় রোববার রাত ৮টা ৩১ মিনিটে আগুন লাগার খবর পান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এ ঘটনায় ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন।
জিমি জানান, ভুক্তভোগীদের অনেক দেহ তাঁদের ঘরের ভেতরেই পাওয়া গেছে। তিনি আরও যোগ করেন, সন্ধ্যায় যখন আগুন ছড়িয়ে পড়ে তখন বয়স্ক বাসিন্দাদের অনেকেই সম্ভবত তাদের নিজ নিজ ঘরে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।
কর্তৃপক্ষ ১২ জনকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে এবং তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
স্থানীয় সম্প্রচার মাধ্যম মেট্রো টিভি-তে প্রচারিত ফুটেজে দেখা গেছে, আগুন নার্সিং হোমটিকে পুরোপুরি গ্রাস করে নিয়েছে এবং স্থানীয়রা এক বৃদ্ধ ব্যক্তিকে সরিয়ে নিতে সাহায্য করছেন।
১৭ হাজারেরও বেশি দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় এই দ্বীপরাষ্ট্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা খুব একটা বিরল নয়। চলতি মাসেই ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় একটি সাততলা অফিস ভবনে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২২ জন নিহত হন। ২০২৩ সালে দেশটির পূর্বাঞ্চলে একটি নিকেল প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় বিস্ফোরণে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছিলেন।

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে এগিয়ে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার আর্মস ইনডেক্সের সর্বশেষ হিসাব বলছে, বিশ্বের শীর্ষ সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান যেখানে ১৪তম, সেখানে ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম। লোকবল, অর্থনীতি, ভৌগোলিক অবস্থান, সামরিক যান, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনায় ইরান ইসরায়েলের
১৪ এপ্রিল ২০২৪
মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
৬ ঘণ্টা আগে
লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
এছাড়া, শিল্পজাত হেম্প ও হেম্প বীজের তেলের ওপর থেকে আবগারি শুল্ক তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ফুল-স্পেকট্রাম ক্যানাবিডিওল (CBD) ও টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল (THC)-এর ওপর আবগারি শুল্ক বাড়ানোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সরকারি নথি বরাতে দ্য ডন জানিয়েছে, সিআরএ গাঁজা চাষের লাইসেন্স ফি ৬ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ৫ লাখ রুপি করেছে এবং গাঁজা প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্স ফি ১৫ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ১০ লাখ রুপি নির্ধারণ করেছে।
এছাড়া হেম্প প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্স ফি ৭ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ৫ লাখ রুপি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ফুল-স্পেকট্রাম ক্যানাবিডিওল ও টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনলের ওপর আবগারি শুল্ক প্রতি কেজিতে ৩ হাজার রুপি থেকে বাড়িয়ে ৫ হাজার রুপি করা হয়েছে।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, ২২ ডিসেম্বর আবগারি, কর ও মাদকদ্রব্য বিষয়ক মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে আরও বলা হয়, ওই বৈঠকটি ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপ-কমিটির বৈঠকের ধারাবাহিকতা ছিল, যেখানে এসব পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছিল।
নথি অনুযায়ী, সিআরএ-এর বৈঠকে খাইবার পাখতুনখোয়ার জন্য প্রস্তাবিত হেম্প মডেল কমিটির সামনে উপস্থাপন করা হয়। এ সময় আবগারি, কর ও মাদক নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সচিব এবং স্বাস্থ্য সচিব জোর দিয়ে বলেন, ব্যবসা পরিচালনাকে সহজ করা এবং বিনিয়োগকারীদের সুবিধা দিতে প্রস্তাবিত মডেলটি আরও সরল করা প্রয়োজন।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, খাইবার পাখতুনখোয়ায় স্বনামধন্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরীক্ষামূলকভাবে হেম্প চাষের লাইসেন্স দেওয়া হবে এবং এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান কৃষকদের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করবে।
হেম্প চাষ ও প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্সের আবেদন ফরম, টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল (টিএইচসি) নমুনা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ ফরম, পর্যায়ক্রমিক পরিদর্শন ফরমসহ অন্যান্য বাধ্যতামূলক রেজিস্টার অনুমোদন করেছে সিআরএ।
শিল্প ও কৃষকদের যৌথ উদ্যোগে বোর্ড অব ইনভেস্টমেন্ট (বিওআই) এবং শিল্প বিভাগ সহায়তা প্রদানের বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। কৃষকদের নিবন্ধন ব্যক্তিগত বা সমবায় কোম্পানি হিসেবে উভয় ক্ষেত্রেই ঐচ্ছিক রাখা হয়েছে।
হেম্প বীজ আমদানি ও এর শংসাপত্রের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট লাইসেন্সপ্রাপ্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ওপর রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আপাতত গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াকরণ আপাতত স্থগিত রাখা হবে এবং ওষুধ শিল্পের প্রয়োজনীয় গাঁজা নিয়ন্ত্রণ ও এর পণ্য ব্যবস্থাপনা পাকিস্তানের ড্রাগ রেগুলেটরি অথরিটির (ডিআরএপি) চাহিদা ও মানদণ্ডের আলোকে বিবেচনা করা হবে।
নথিতে আরও বলা হয়, ক্যানাবিস মডেল প্রণয়ন এবং ক্যানাবিস সংক্রান্ত বিধিবিধান পুনর্বিবেচনার জন্য ১৫ দিনের মধ্যে একটি উপকমিটি গঠন করা হবে।

গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
এছাড়া, শিল্পজাত হেম্প ও হেম্প বীজের তেলের ওপর থেকে আবগারি শুল্ক তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ফুল-স্পেকট্রাম ক্যানাবিডিওল (CBD) ও টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল (THC)-এর ওপর আবগারি শুল্ক বাড়ানোর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সরকারি নথি বরাতে দ্য ডন জানিয়েছে, সিআরএ গাঁজা চাষের লাইসেন্স ফি ৬ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ৫ লাখ রুপি করেছে এবং গাঁজা প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্স ফি ১৫ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ১০ লাখ রুপি নির্ধারণ করেছে।
এছাড়া হেম্প প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্স ফি ৭ লাখ রুপি থেকে কমিয়ে ৫ লাখ রুপি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ফুল-স্পেকট্রাম ক্যানাবিডিওল ও টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনলের ওপর আবগারি শুল্ক প্রতি কেজিতে ৩ হাজার রুপি থেকে বাড়িয়ে ৫ হাজার রুপি করা হয়েছে।
নথিতে আরও বলা হয়েছে, ২২ ডিসেম্বর আবগারি, কর ও মাদকদ্রব্য বিষয়ক মন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে আরও বলা হয়, ওই বৈঠকটি ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপ-কমিটির বৈঠকের ধারাবাহিকতা ছিল, যেখানে এসব পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছিল।
নথি অনুযায়ী, সিআরএ-এর বৈঠকে খাইবার পাখতুনখোয়ার জন্য প্রস্তাবিত হেম্প মডেল কমিটির সামনে উপস্থাপন করা হয়। এ সময় আবগারি, কর ও মাদক নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সচিব এবং স্বাস্থ্য সচিব জোর দিয়ে বলেন, ব্যবসা পরিচালনাকে সহজ করা এবং বিনিয়োগকারীদের সুবিধা দিতে প্রস্তাবিত মডেলটি আরও সরল করা প্রয়োজন।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, খাইবার পাখতুনখোয়ায় স্বনামধন্য শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরীক্ষামূলকভাবে হেম্প চাষের লাইসেন্স দেওয়া হবে এবং এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান কৃষকদের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করবে।
হেম্প চাষ ও প্রক্রিয়াকরণের লাইসেন্সের আবেদন ফরম, টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনল (টিএইচসি) নমুনা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ ফরম, পর্যায়ক্রমিক পরিদর্শন ফরমসহ অন্যান্য বাধ্যতামূলক রেজিস্টার অনুমোদন করেছে সিআরএ।
শিল্প ও কৃষকদের যৌথ উদ্যোগে বোর্ড অব ইনভেস্টমেন্ট (বিওআই) এবং শিল্প বিভাগ সহায়তা প্রদানের বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। কৃষকদের নিবন্ধন ব্যক্তিগত বা সমবায় কোম্পানি হিসেবে উভয় ক্ষেত্রেই ঐচ্ছিক রাখা হয়েছে।
হেম্প বীজ আমদানি ও এর শংসাপত্রের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট লাইসেন্সপ্রাপ্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ওপর রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আপাতত গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াকরণ আপাতত স্থগিত রাখা হবে এবং ওষুধ শিল্পের প্রয়োজনীয় গাঁজা নিয়ন্ত্রণ ও এর পণ্য ব্যবস্থাপনা পাকিস্তানের ড্রাগ রেগুলেটরি অথরিটির (ডিআরএপি) চাহিদা ও মানদণ্ডের আলোকে বিবেচনা করা হবে।
নথিতে আরও বলা হয়, ক্যানাবিস মডেল প্রণয়ন এবং ক্যানাবিস সংক্রান্ত বিধিবিধান পুনর্বিবেচনার জন্য ১৫ দিনের মধ্যে একটি উপকমিটি গঠন করা হবে।

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে এগিয়ে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার আর্মস ইনডেক্সের সর্বশেষ হিসাব বলছে, বিশ্বের শীর্ষ সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান যেখানে ১৪তম, সেখানে ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম। লোকবল, অর্থনীতি, ভৌগোলিক অবস্থান, সামরিক যান, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনায় ইরান ইসরায়েলের
১৪ এপ্রিল ২০২৪
মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্রিটিশ পুলিশকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আয়োজকদের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি দৈনিক ডন-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে আয়োজিত সমাবেশে খালিস্তান রেফারেন্ডাম অভিযানের সমন্বয়ক পরমজিৎ সিং পাম্মা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের হাতে ধরা প্ল্যাকার্ডে হরদীপ সিং নিজ্জার এবং শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি দেখা গেছে। সমাবেশের একপর্যায়ে ভারতীয় এক হিন্দু বিক্ষোভকারীর সঙ্গে পাম্মার কথা-কাটাকাটি এবং পরে হাতাহাতি শুরু হয়। ঘটনার গুরুত্ব বুঝে সেখানে দায়িত্বরত মেট্রোপলিটন পুলিশের কর্মকর্তারা দ্রুত পদক্ষেপ নেন এবং দুই পক্ষকে আলাদা করে দেন।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রবেশপথের কাছে একটি কর্ডন তৈরি করে তাদের কর্মসূচি চালিয়ে যান। এ সময় তাঁরা ভারত সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাজনৈতিক স্লোগান দেন। বিশেষ করে হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যা এবং অন্যান্য শিখ নেতাদের খুনের পেছনে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত রয়েছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন।
উল্লেখ্য, ভারত সরকার পরমজিৎ সিং পাম্মাকে ‘মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট’ বা অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত করলেও পাম্মা ও তাঁর সমর্থকেরা এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।
গত বছরের জুনে কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার খুন হওয়ার পর থেকে ভারত ও কানাডার মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন চরম আকার ধারণ করেছে। একইভাবে, যুক্তরাষ্ট্রে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গেও ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ তুলেছে মার্কিন বিচার বিভাগ।
লন্ডনের এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সেই বৈশ্বিক উত্তেজনার ছায়া দেখা গেছে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, কোনো বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি এবং পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।
খালিস্তান আন্দোলনের শিকড় ১৯৪৭ সালের ভারত ভাগ এবং পাঞ্জাব বিভাজনের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত। স্বাধীন শিখ রাষ্ট্রের দাবিতে এই আন্দোলন দশকের পর দশক ধরে চলে আসছে। এই আন্দোলন বর্তমানে বৈশ্বিক রাজনীতিতে ভারত-কানাডা এবং ভারত-মার্কিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি সংবেদনশীল ইস্যু হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

লন্ডনে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে গত শনিবার একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা তৈরি হয়। বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর কথিত নির্যাতনের প্রতিবাদে আয়োজিত এই সমাবেশে স্বাধীন খালিস্তানপন্থী শিখ অধিকার কর্মী এবং একদল হিন্দু বিক্ষোভকারী মুখোমুখি হলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্রিটিশ পুলিশকে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আয়োজকদের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি দৈনিক ডন-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে আয়োজিত সমাবেশে খালিস্তান রেফারেন্ডাম অভিযানের সমন্বয়ক পরমজিৎ সিং পাম্মা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের হাতে ধরা প্ল্যাকার্ডে হরদীপ সিং নিজ্জার এবং শরিফ ওসমান বিন হাদির ছবি দেখা গেছে। সমাবেশের একপর্যায়ে ভারতীয় এক হিন্দু বিক্ষোভকারীর সঙ্গে পাম্মার কথা-কাটাকাটি এবং পরে হাতাহাতি শুরু হয়। ঘটনার গুরুত্ব বুঝে সেখানে দায়িত্বরত মেট্রোপলিটন পুলিশের কর্মকর্তারা দ্রুত পদক্ষেপ নেন এবং দুই পক্ষকে আলাদা করে দেন।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রবেশপথের কাছে একটি কর্ডন তৈরি করে তাদের কর্মসূচি চালিয়ে যান। এ সময় তাঁরা ভারত সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাজনৈতিক স্লোগান দেন। বিশেষ করে হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যা এবং অন্যান্য শিখ নেতাদের খুনের পেছনে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত রয়েছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন।
উল্লেখ্য, ভারত সরকার পরমজিৎ সিং পাম্মাকে ‘মোস্ট ওয়ান্টেড টেররিস্ট’ বা অন্যতম শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত করলেও পাম্মা ও তাঁর সমর্থকেরা এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।
গত বছরের জুনে কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার খুন হওয়ার পর থেকে ভারত ও কানাডার মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন চরম আকার ধারণ করেছে। একইভাবে, যুক্তরাষ্ট্রে শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রের সঙ্গেও ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ তুলেছে মার্কিন বিচার বিভাগ।
লন্ডনের এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সেই বৈশ্বিক উত্তেজনার ছায়া দেখা গেছে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, কোনো বড় ধরনের হতাহতের ঘটনা ঘটেনি এবং পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।
খালিস্তান আন্দোলনের শিকড় ১৯৪৭ সালের ভারত ভাগ এবং পাঞ্জাব বিভাজনের সময় পর্যন্ত বিস্তৃত। স্বাধীন শিখ রাষ্ট্রের দাবিতে এই আন্দোলন দশকের পর দশক ধরে চলে আসছে। এই আন্দোলন বর্তমানে বৈশ্বিক রাজনীতিতে ভারত-কানাডা এবং ভারত-মার্কিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি সংবেদনশীল ইস্যু হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সামগ্রিকভাবে এগিয়ে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার আর্মস ইনডেক্সের সর্বশেষ হিসাব বলছে, বিশ্বের শীর্ষ সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ইরানের অবস্থান যেখানে ১৪তম, সেখানে ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম। লোকবল, অর্থনীতি, ভৌগোলিক অবস্থান, সামরিক যান, ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ইত্যাদি বিবেচনায় ইরান ইসরায়েলের
১৪ এপ্রিল ২০২৪
মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির নৌবাহিনীর বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াহাকা রাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ায় একটি নার্সিং হোমে আগুন লেগে ১৬ জন নিহত এবং ৩ জন আহত হয়েছেন। আজ সোমবার এএফপির প্রতিবেদনে স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাতে জানানো হয়, উত্তর সুলাওয়েসি প্রদেশের রাজধানী মানাদোর একটি নার্সিং হোমে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাঁজা চাষ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের লাইসেন্স ফি কমানোর অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের সরকার। দ্য ডনের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, খাইবার পাখতুনখোয়া এলাকায় গাঁজা চাষের এই ফি কমাচ্ছে ক্যানাবিস রেগুলেটরি অথরিটি (সিআরএ)।
৬ ঘণ্টা আগে