
২১ নভেম্বর দুবাই এয়ার শোতে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি হালকা যুদ্ধবিমান (এলসিএ) তেজস এমকে-১-এর দুর্ঘটনার পর থেকেই এই প্রকল্পের দীর্ঘদিনের দুর্বলতাগুলো নতুন করে আলোচনায় এসেছে। দুর্ঘটনার পর বিশ্বজুড়ে সম্ভাব্য ক্রেতাদের সামনে এই ঘটনা ঘটতে দেখে হিন্দুস্তান অ্যারোনটিকস লিমিটেড...

দুবাই এয়ার শোতে ভারতের তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এই ঘটনা বিশ্বজুড়ে অস্ত্রক্রেতাদের সামনে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ এক প্রতীকের আস্থায় নতুন আঘাত হেনেছে। দীর্ঘ চার দশকের লড়াই পেরিয়ে ভারত এই যুদ্ধবিমান তৈরিতে সফল হয়। কিন্তু দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই যুদ্ধবিমানের বেশির ভাগেরই ক্রেতা ভারতীয় সামরিক বাহিনী

আন্তর্জাতিক মঞ্চে বড়সড় ধাক্কা খেল ভারতের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা। দুবাইয়ে চলমান দুবাই এয়ার শোতে প্রদর্শনী চলাকালে ভারতের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফট (এলসিএ) তেজস যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে। এই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় বিমানটির পাইলট নিহত হয়েছেন।

এর আগে নিজেদের প্রযুক্তিতে ভারতকে এ ধরনের প্রবেশাধিকার কোনো দেশই দেয়নি। প্রস্তাবটি গ্রহণ করলে ভারত এমন সক্ষমতা পাবে, যা পশ্চিমা দেশগুলো বারবার দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এর মাধ্যমে ভারত উন্নতমানের হেলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করতে সক্ষম হবে।