হিমেল চাকমা, রাঙামাটি

ফুরোমোন পাহাড়ের বুক চিরে নেমে আসা মানিকছড়ি ছড়ার ওপর এক সময় নির্ভর করত আশপাশের মানুষ। সুপেয় পানি পানসহ দৈনন্দিন ধোয়া-মোছার কাজ ও জমিতে সেচ দেওয়া হতো এ ছড়ার পানি দিয়ে। স্বচ্ছ জলাধারার ছড়াটি দূষণে এখন অস্তিত্ব সংকটে। রাঙামাটির মানিকছড়ির একটি রাবার কারখানার বর্জ্যে দূষিত হচ্ছে ছড়ার পানি।
কারখানার দূষিত পানি সরাসরি ফেলা হচ্ছে ছড়ায়। এতে মরছে মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী। পানি সংস্পর্শে হচ্ছে চর্মরোগ। জমিতে সেচ দিলে মরে যাচ্ছে ধান ও সবজি খেত। ধানগাছ মরে যাওয়ায় জমিতে সেচ দেওয়া বন্ধ রেখেছেন কৃষকেরা।
যে ছড়ায় দূষিত পানি ফেলা হচ্ছে সেটি ফুরোমোন পাহাড় থেকে নেমে এসে সাপছড়ি, মানিকছড়ি, দেপ্পোয়াছড়ি মুখ, গাত্তছড়া, আমছড়ি, কার্বোপাড়া রংঙ্গ্যাছড়ি ওগেয়াছড়ি, আদর্শ গ্রাম, আজাছড়ি মারমা পাড়া হয়ে কাপ্তাই হ্রদে মিশে গেছে। শুষ্ক মৌসুমে এ ছড়ার ওপর নির্ভর করতে হয় এসব গ্রামের প্রায় ৩ হাজার মানুষকে। ভূগর্ভে পাথর থাকার কারণে এসব এলাকায় স্থাপন করা হয় না গভীর নলকূপ। ফলে ছড়ার পানি পান করাসহ গোসলে ব্যবহার করেন তাঁরা।
মানিকছড়ি শিল্পনগরী এলাকায় মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ছড়ায় আগে মানুষ গোসল করত। উৎপাদিত সবজি ধুয়ে বাজারে নিত। এখন এ ছড়ার পানি ব্যবহারই করা যাচ্ছে না। পানি ধরলে চুলকানিসহ চর্মরোগ হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ছড়ার পানি সাদা হয়ে দুধের মতো রং ধারণ করেছে। দুই পাড়ে ধানের জমিতে সেচ দেওয়া বন্ধ রেখেছেন কৃষকেরা।
দোপ্পোছড়ি মুখ পাড়ার কৃষক নিক্সন চাকমা বলেন, জমিতে পানি সেচ দেওয়া হলে এ সেচের পানি যখন শুকিয়ে যায় তখন পুরো জমিতে একটি আবরণ পড়ে। এরপর ধানগাছের পাতা লালচে হয়ে যায়। আর ধানগাছ বাড়তে পারে না, মারা যায়। যার জমিতে এ পানি উঠেছে তার জমির এ অবস্থা হয়েছে। এ অবস্থায় সবাই পানি সেচ দেওয়া বন্ধ রেখেছে।
শিল্পনগরী সড়ক মুখের বাসিন্দা সুষমা চাকমা বলেন, ‘আমার বাচ্চার বয়স তিন বছর। ছড়ায় পানিতে বাচ্চাকে গোসল করানোর পর পুরো শরীরে চর্মরোগ দেখা দিয়েছে। ডাক্তার দেখে বলেছে বাচ্চার শরীরে যে চর্মরোগ তা ভালো করতে হাই পাওয়ার ওষুধ দিতে হবে। কিন্তু সে এ ওষুধ নিতে পারবে না। এমন অবস্থায় খুব কষ্টে আছি। বাচ্চাটা সারা দিন কান্না করে।’

মানিকছড়িতে দায়িত্বরত সরকারি চাকরিজীবী নয়ন চক্রবর্তী বলেন, রাবার কারখানাটি এলাকার বায়ু দূষণ করেছে চরমভাবে। এর আশপাশে আর মুক্ত বাতাস নেই। এমন দুর্গন্ধ, আশপাশে খেলাধুলা বা ঘুরে বেড়ানো যায় না।
রাবার কারখানায় গিয়ে দেখা গেছে, স্থানীয় ছড়া নির্ভর পরিবারগুলোর জন্য একটি পানির ট্যাংক বসানো হয়েছে। সেখান থেকে পানি সংগ্রহ ও গোসল করছেন এসব পরিবারের সদস্যরা। কারখানার পাশে ছড়ায় ভাসমান অবস্থায় মরা তেলাপিয়া, পুঁটি, বেলে, চিংড়ি মাছ দেখা গেছে। কারখানার ভেতরে গিয়ে দেখা গেছে পাঁচটি পাকা হাউজে রাখা হয়েছে রাবার মিশ্রিত পানি।
কারখানার শ্রমিক মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, ‘আমরা একটি অ্যাসিড ব্যবহার করি। এটি হাতে ধরি। আমাদের কিছু হয় না। আর্মিরা আমাদের কারখানার বর্জ্য পরীক্ষা করে কিছুই পায়নি। কারখানার বর্জ্য আমরা কারখানার বাইরে এক সপ্তাহ রাখি। এরপর ছড়ায় ফেলি।’
রাঙামাটি সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু মো. মনিরুজ্জামান বলেন, দূষিত পানির জমিতে সেচ দেওয়ার কারণে জমির ওপরে একটি রাবার আবরণ জমা হচ্ছে। এ জমির ও ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। পানি বিষাক্ত হলে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন করা সম্ভব হবে না। কারখানা বন্ধ করতে বলছি না, এটি সঠিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে দূষণ রোধ করতে হবে। না হলে এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে এখানে।’
রাবার কারখানায় যে কেমিক্যাল ব্যবহার করা হচ্ছে তা মানব শরীর, ফসল, পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকর। এটি পানিতে দূষণ করছে। এর প্রভাব সবখানে ফেলবে। দূষণ দীর্ঘমেয়াদি হলে এ এলাকার মানুষ ক্যানসারেও আক্রান্ত হবে বলে জানান রাঙামাটি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভিসি প্রাণ ও রসায়নবিদ ড. কাঞ্চন চাকমা।
রাঙামাটি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোস্তফা জাভেদ কায়সার বলেন, কারখানাটি যদি পরিবেশের ক্ষতি করে তাহলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) রাঙামাটির শিল্প নগরী কর্তৃপক্ষ প্লট বরাদ্দ দিলেও পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত কারখানা গড়ে তোলা হচ্ছে কিনা তা নিয়ে কোন নজরদারি নেই।
রাঙামাটি বিসিকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমি রসায়ন বিজ্ঞানে পড়াশোনা করেছি। কারখানায় ক্ষতিকারক কিছুই নেই। যা বলা হচ্ছে সব মিথ্যা। আর্মিদের পরীক্ষা করতে বলেছি। তারা পরীক্ষা করে কিছুই পায়নি। এটি পরীক্ষা করে ক্ষতিকারক কিছু পেলে আমি বন্ধ করে দেব। সে ক্ষমতা আমার আছে। এ নিয়ে আমাকে অনেকে বিরক্ত করছে। সাংবাদিকও আমার পিছে লেগে আছে। সব বুঝি এরা চাঁদার জন্য মূলত এ কাজ করছে।’

ফুরোমোন পাহাড়ের বুক চিরে নেমে আসা মানিকছড়ি ছড়ার ওপর এক সময় নির্ভর করত আশপাশের মানুষ। সুপেয় পানি পানসহ দৈনন্দিন ধোয়া-মোছার কাজ ও জমিতে সেচ দেওয়া হতো এ ছড়ার পানি দিয়ে। স্বচ্ছ জলাধারার ছড়াটি দূষণে এখন অস্তিত্ব সংকটে। রাঙামাটির মানিকছড়ির একটি রাবার কারখানার বর্জ্যে দূষিত হচ্ছে ছড়ার পানি।
কারখানার দূষিত পানি সরাসরি ফেলা হচ্ছে ছড়ায়। এতে মরছে মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী। পানি সংস্পর্শে হচ্ছে চর্মরোগ। জমিতে সেচ দিলে মরে যাচ্ছে ধান ও সবজি খেত। ধানগাছ মরে যাওয়ায় জমিতে সেচ দেওয়া বন্ধ রেখেছেন কৃষকেরা।
যে ছড়ায় দূষিত পানি ফেলা হচ্ছে সেটি ফুরোমোন পাহাড় থেকে নেমে এসে সাপছড়ি, মানিকছড়ি, দেপ্পোয়াছড়ি মুখ, গাত্তছড়া, আমছড়ি, কার্বোপাড়া রংঙ্গ্যাছড়ি ওগেয়াছড়ি, আদর্শ গ্রাম, আজাছড়ি মারমা পাড়া হয়ে কাপ্তাই হ্রদে মিশে গেছে। শুষ্ক মৌসুমে এ ছড়ার ওপর নির্ভর করতে হয় এসব গ্রামের প্রায় ৩ হাজার মানুষকে। ভূগর্ভে পাথর থাকার কারণে এসব এলাকায় স্থাপন করা হয় না গভীর নলকূপ। ফলে ছড়ার পানি পান করাসহ গোসলে ব্যবহার করেন তাঁরা।
মানিকছড়ি শিল্পনগরী এলাকায় মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ছড়ায় আগে মানুষ গোসল করত। উৎপাদিত সবজি ধুয়ে বাজারে নিত। এখন এ ছড়ার পানি ব্যবহারই করা যাচ্ছে না। পানি ধরলে চুলকানিসহ চর্মরোগ হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ছড়ার পানি সাদা হয়ে দুধের মতো রং ধারণ করেছে। দুই পাড়ে ধানের জমিতে সেচ দেওয়া বন্ধ রেখেছেন কৃষকেরা।
দোপ্পোছড়ি মুখ পাড়ার কৃষক নিক্সন চাকমা বলেন, জমিতে পানি সেচ দেওয়া হলে এ সেচের পানি যখন শুকিয়ে যায় তখন পুরো জমিতে একটি আবরণ পড়ে। এরপর ধানগাছের পাতা লালচে হয়ে যায়। আর ধানগাছ বাড়তে পারে না, মারা যায়। যার জমিতে এ পানি উঠেছে তার জমির এ অবস্থা হয়েছে। এ অবস্থায় সবাই পানি সেচ দেওয়া বন্ধ রেখেছে।
শিল্পনগরী সড়ক মুখের বাসিন্দা সুষমা চাকমা বলেন, ‘আমার বাচ্চার বয়স তিন বছর। ছড়ায় পানিতে বাচ্চাকে গোসল করানোর পর পুরো শরীরে চর্মরোগ দেখা দিয়েছে। ডাক্তার দেখে বলেছে বাচ্চার শরীরে যে চর্মরোগ তা ভালো করতে হাই পাওয়ার ওষুধ দিতে হবে। কিন্তু সে এ ওষুধ নিতে পারবে না। এমন অবস্থায় খুব কষ্টে আছি। বাচ্চাটা সারা দিন কান্না করে।’

মানিকছড়িতে দায়িত্বরত সরকারি চাকরিজীবী নয়ন চক্রবর্তী বলেন, রাবার কারখানাটি এলাকার বায়ু দূষণ করেছে চরমভাবে। এর আশপাশে আর মুক্ত বাতাস নেই। এমন দুর্গন্ধ, আশপাশে খেলাধুলা বা ঘুরে বেড়ানো যায় না।
রাবার কারখানায় গিয়ে দেখা গেছে, স্থানীয় ছড়া নির্ভর পরিবারগুলোর জন্য একটি পানির ট্যাংক বসানো হয়েছে। সেখান থেকে পানি সংগ্রহ ও গোসল করছেন এসব পরিবারের সদস্যরা। কারখানার পাশে ছড়ায় ভাসমান অবস্থায় মরা তেলাপিয়া, পুঁটি, বেলে, চিংড়ি মাছ দেখা গেছে। কারখানার ভেতরে গিয়ে দেখা গেছে পাঁচটি পাকা হাউজে রাখা হয়েছে রাবার মিশ্রিত পানি।
কারখানার শ্রমিক মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, ‘আমরা একটি অ্যাসিড ব্যবহার করি। এটি হাতে ধরি। আমাদের কিছু হয় না। আর্মিরা আমাদের কারখানার বর্জ্য পরীক্ষা করে কিছুই পায়নি। কারখানার বর্জ্য আমরা কারখানার বাইরে এক সপ্তাহ রাখি। এরপর ছড়ায় ফেলি।’
রাঙামাটি সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু মো. মনিরুজ্জামান বলেন, দূষিত পানির জমিতে সেচ দেওয়ার কারণে জমির ওপরে একটি রাবার আবরণ জমা হচ্ছে। এ জমির ও ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। পানি বিষাক্ত হলে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন করা সম্ভব হবে না। কারখানা বন্ধ করতে বলছি না, এটি সঠিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে দূষণ রোধ করতে হবে। না হলে এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে এখানে।’
রাবার কারখানায় যে কেমিক্যাল ব্যবহার করা হচ্ছে তা মানব শরীর, ফসল, পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকর। এটি পানিতে দূষণ করছে। এর প্রভাব সবখানে ফেলবে। দূষণ দীর্ঘমেয়াদি হলে এ এলাকার মানুষ ক্যানসারেও আক্রান্ত হবে বলে জানান রাঙামাটি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভিসি প্রাণ ও রসায়নবিদ ড. কাঞ্চন চাকমা।
রাঙামাটি সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোস্তফা জাভেদ কায়সার বলেন, কারখানাটি যদি পরিবেশের ক্ষতি করে তাহলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) রাঙামাটির শিল্প নগরী কর্তৃপক্ষ প্লট বরাদ্দ দিলেও পরিবেশবান্ধব পরিকল্পিত কারখানা গড়ে তোলা হচ্ছে কিনা তা নিয়ে কোন নজরদারি নেই।
রাঙামাটি বিসিকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আমি রসায়ন বিজ্ঞানে পড়াশোনা করেছি। কারখানায় ক্ষতিকারক কিছুই নেই। যা বলা হচ্ছে সব মিথ্যা। আর্মিদের পরীক্ষা করতে বলেছি। তারা পরীক্ষা করে কিছুই পায়নি। এটি পরীক্ষা করে ক্ষতিকারক কিছু পেলে আমি বন্ধ করে দেব। সে ক্ষমতা আমার আছে। এ নিয়ে আমাকে অনেকে বিরক্ত করছে। সাংবাদিকও আমার পিছে লেগে আছে। সব বুঝি এরা চাঁদার জন্য মূলত এ কাজ করছে।’

সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
গতকাল সোমবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৯।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রধানত থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪১ মিনিটে।

সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
গতকাল সোমবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৯।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রধানত থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪১ মিনিটে।

ফুরোমোন পাহাড়ের বুক চিরে নেমে আসা মানিকছড়ি ছড়ার ওপর এক সময় নির্ভর করত আশপাশের মানুষ। সুপেয় পানি পানসহ দৈনন্দিন ধোয়া-মোছার কাজ ও জমিতে সেচ দেওয়া হতো এ ছড়ার পানি দিয়ে। স্বচ্ছ জলাধারার ছড়াটি দূষণে এখন অস্তিত্ব সংকটে।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে।
এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। তবে আগামীকাল বুধবার ও পরদিন বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আর শুক্রবার অপরিবর্তিত থাকতে পারে তাপমাত্রা।
টানা তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে এবার বোরো বীজতলাসহ ফসল নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা। দেশের বিভিন্ন জেলায় বর্তমানে বোরো বীজতলা তৈরির মৌসুম চললেও কম তাপমাত্রা ও সূর্যের আলো না থাকায় অনেক এলাকায় বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা চেষ্টা চালালেও কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।
গত রোববারের মতো গতকালও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়। এদিন সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাজধানীতে আগের দুই দিনের মতো গতকালও সারা দিনে সূর্যের দেখা পায়নি মানুষ। গতকাল সকাল ৬টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর মধ্যে সন্ধ্যার পর বৃষ্টির মতো ঝিরঝির করে ঝরতে থাকে শিশির। এতে ভয়ানক কষ্টের মধ্যে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষ।
ঘন কুয়াশা আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কায় রাজধানীর সদরঘাট থেকে চাঁদপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে সব ধরনের লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন।
সারা দেশে গ্রামাঞ্চলে শীতের প্রভাব পড়েছে ফসলি জমিসহ বোরো বীজতলায়। কৃষি বিভাগ ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে সৃষ্ট ‘কোল্ড ইনজুরি’-তে নাবি বীজতলার চারা পচে যাচ্ছে। এতে চলতি মৌসুমে বোরো আবাদে চারার সংকটের আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
নওগাঁর মান্দা উপজেলা, যশোরের শার্শা, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ, রংপুর জেলার আট উপজেলা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা বলেছেন।
ঘন কুয়াশা ও হাড়কাঁপানো শীতে জনজীবনও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। টানা তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় শিশির বৃষ্টির মতো ঝরছে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষার জন্য কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। যেসব বীজতলা ঢেকে রাখা হয়নি, সেগুলোর চারা হলুদ ও বিবর্ণ হয়ে গেছে।
মান্দার নাড়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে তৈরি করা বীজতলায় সবে চারা উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু কয়েক দিন ধরে সূর্যের আলো না থাকায় দুশ্চিন্তায় আছি। পরিস্থিতি এভাবে চললে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে, এতে বাড়তি খরচ পড়বে।’
মান্দা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিরূপ আবহাওয়া অব্যাহত থাকলে রোপণের সময় চারার সংকট দেখা দিতে পারে। এ কারণে কৃষকদের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে দিনের অধিকাংশ সময় সড়কে যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। এতে হাটবাজারে ক্রেতার উপস্থিতি কমে গেছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ, বিশেষ করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও চার্জার ভ্যানচালকেরা।
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, পৌষ মাসের মাঝামাঝি সময় চলছে। সামনের দিনগুলোতে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। চলতি মাসেই এ অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। সোমবার বহির্বিভাগে ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ৩৫৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেশি।

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে।
এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। তবে আগামীকাল বুধবার ও পরদিন বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আর শুক্রবার অপরিবর্তিত থাকতে পারে তাপমাত্রা।
টানা তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে এবার বোরো বীজতলাসহ ফসল নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা। দেশের বিভিন্ন জেলায় বর্তমানে বোরো বীজতলা তৈরির মৌসুম চললেও কম তাপমাত্রা ও সূর্যের আলো না থাকায় অনেক এলাকায় বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা চেষ্টা চালালেও কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।
গত রোববারের মতো গতকালও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়। এদিন সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাজধানীতে আগের দুই দিনের মতো গতকালও সারা দিনে সূর্যের দেখা পায়নি মানুষ। গতকাল সকাল ৬টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর মধ্যে সন্ধ্যার পর বৃষ্টির মতো ঝিরঝির করে ঝরতে থাকে শিশির। এতে ভয়ানক কষ্টের মধ্যে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষ।
ঘন কুয়াশা আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কায় রাজধানীর সদরঘাট থেকে চাঁদপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে সব ধরনের লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন।
সারা দেশে গ্রামাঞ্চলে শীতের প্রভাব পড়েছে ফসলি জমিসহ বোরো বীজতলায়। কৃষি বিভাগ ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে সৃষ্ট ‘কোল্ড ইনজুরি’-তে নাবি বীজতলার চারা পচে যাচ্ছে। এতে চলতি মৌসুমে বোরো আবাদে চারার সংকটের আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
নওগাঁর মান্দা উপজেলা, যশোরের শার্শা, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ, রংপুর জেলার আট উপজেলা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা বলেছেন।
ঘন কুয়াশা ও হাড়কাঁপানো শীতে জনজীবনও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। টানা তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় শিশির বৃষ্টির মতো ঝরছে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষার জন্য কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। যেসব বীজতলা ঢেকে রাখা হয়নি, সেগুলোর চারা হলুদ ও বিবর্ণ হয়ে গেছে।
মান্দার নাড়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে তৈরি করা বীজতলায় সবে চারা উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু কয়েক দিন ধরে সূর্যের আলো না থাকায় দুশ্চিন্তায় আছি। পরিস্থিতি এভাবে চললে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে, এতে বাড়তি খরচ পড়বে।’
মান্দা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিরূপ আবহাওয়া অব্যাহত থাকলে রোপণের সময় চারার সংকট দেখা দিতে পারে। এ কারণে কৃষকদের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে দিনের অধিকাংশ সময় সড়কে যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। এতে হাটবাজারে ক্রেতার উপস্থিতি কমে গেছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ, বিশেষ করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও চার্জার ভ্যানচালকেরা।
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, পৌষ মাসের মাঝামাঝি সময় চলছে। সামনের দিনগুলোতে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। চলতি মাসেই এ অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। সোমবার বহির্বিভাগে ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ৩৫৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেশি।

ফুরোমোন পাহাড়ের বুক চিরে নেমে আসা মানিকছড়ি ছড়ার ওপর এক সময় নির্ভর করত আশপাশের মানুষ। সুপেয় পানি পানসহ দৈনন্দিন ধোয়া-মোছার কাজ ও জমিতে সেচ দেওয়া হতো এ ছড়ার পানি দিয়ে। স্বচ্ছ জলাধারার ছড়াটি দূষণে এখন অস্তিত্ব সংকটে।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

ফুরোমোন পাহাড়ের বুক চিরে নেমে আসা মানিকছড়ি ছড়ার ওপর এক সময় নির্ভর করত আশপাশের মানুষ। সুপেয় পানি পানসহ দৈনন্দিন ধোয়া-মোছার কাজ ও জমিতে সেচ দেওয়া হতো এ ছড়ার পানি দিয়ে। স্বচ্ছ জলাধারার ছড়াটি দূষণে এখন অস্তিত্ব সংকটে।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

ফুরোমোন পাহাড়ের বুক চিরে নেমে আসা মানিকছড়ি ছড়ার ওপর এক সময় নির্ভর করত আশপাশের মানুষ। সুপেয় পানি পানসহ দৈনন্দিন ধোয়া-মোছার কাজ ও জমিতে সেচ দেওয়া হতো এ ছড়ার পানি দিয়ে। স্বচ্ছ জলাধারার ছড়াটি দূষণে এখন অস্তিত্ব সংকটে।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে