আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ৫৪তম আবর্তনের ভর্তি পরীক্ষা। ‘এ’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী আরাফ মোহাম্মদ মাহিন।
শিক্ষা ডেস্ক

গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজিভুক্ত (আইআইটি) ‘এ’ ইউনিটে ৭টি বিষয়ের ৪০০+ আসনের বিপরীতে লড়াই করবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের মতো বিভাগ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা তুলনামূলক আগে হয়। এই কম সময়ের মধ্যে সিলেবাস পুরােটা শেষ করা কিছুটা কঠিন। তবে আপনি যদি স্পেসিফিকভাবে পূর্বের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করেন তাহলে সহজেই একটা রোডম্যাপ করে ফেলতে পারবেন। এই শেষ সময়ে সবচেয়ে বেশি ইফেকটিভ হবে আপনি যদি কিছু বিশেষ বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দেন এবং পরীক্ষার হলের কিছু সহজ টেকনিক আপনাকে বাকিদের থেকে এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।
প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় আশার জায়গা হচ্ছে আগের বছরের প্রশ্নপত্র। প্রশ্নব্যাংক থেকে পরীক্ষার প্যাটার্ন, প্রশ্নের ধরন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। প্রতিবছরই আগের বছরের প্রশ্ন কমন পড়তে দেখা যায়। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন প্র্যাকটিস করলে নিজের মধ্যে একটা আত্মবিশ্বাস বাড়বে। সবচেয়ে ইফেকটিভ এই শেষ মুহূর্তে হলো বিগত বছরের প্রশ্নের ওপর মক টেস্ট দিয়ে নিজেকে যাচাই করা এবং নিজের ভুলগুলো শেষ সময়ে ঠিক করে ফেলা।
মূল বইয়ের অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি
জাবিতে চান্স পাওয়ার মূলমন্ত্রই হলো অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি। বিশেষ করে কেমিস্ট্রি বিষয়ে হাজারী স্যারের চ্যাপ্টারের ভেতরের এমসিকিউ এবং চ্যাপ্টারের শেষের এমসিকিউ খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ফিজিকসের ইসহাক স্যারের বইয়ের এমসিকিউ বেশি কমন পড়ে। এরপরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো দাগানো বই। আপনারা চাইলে সহজেই biohaters এর ওয়েবসাইট থেকে দাগানো বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ পিডিএফ ডাউনলোড করে পড়ে নিতে পারেন।
ক্যালকুলেটর ছাড়া ম্যাথমেটিকস
ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার একটা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ক্যালকুলেটর ছাড়া হিসাব করা। তবে আপনারা কিছু কৌশল করতে পারেন এ বিষয়ে। সবচেয়ে বড় কৌশল হলো অপশন টেস্ট। আরেকটি কথা আছে, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আপনাকে সবচেয়ে এগিয়ে রাখবে যে আপনি কোনটা এড়িয়ে যেতে পারেন। এমন অনেক প্রশ্ন থাকবে, যেগুলো কেউই পারবেন না। ওগুলো দেওয়া হয় সময় নষ্ট করার জন্য। ওইগুলো যাঁরা এড়িয়ে যেতে পারবেন, ধরেই নেন তিনিই দাবার ঘোড়ার চাল ভালোভাবে দিতে সক্ষম হবেন। আপনাকে ওই প্রশ্নগুলো বাছাই করতে হবে সবার আগে এবং সেগুলো এড়িয়ে যেতে হবে।
কোনটা আগে উত্তর করব
আপনারা জানেন, ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষায় ফিজিকস, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ ২২ নম্বর করে এবং বাংলা, ইংরেজি থাকে ৩ নম্বর করে ও আইসিটি থাকে ৮ নম্বর। আপনাদের উচিত সবচেয়ে ভালো যেটা পারেন সেটার উত্তর আগে দেওয়া। সে ক্ষেত্রে আপনারা যদি শুরুতেই ম্যাথ উত্তর করেন তাহলে সময় নিয়ে একটা সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই আমি বলব, আপনারা মুখস্থ টপিকগুলো আগে উত্তর করবেন। যেমন—বাংলা, ইংরেজি, আইসিটি, কেমিস্ট্রির পরে ফিজিকস এবং শেষে ম্যাথমেটিকস।
এই সিকোয়েন্সটা মেইনটেইন করলে পরীক্ষা হলে আশা করি একটু বাড়তি সুবিধা পাবেন। জাহাঙ্গীরনগরের পরীক্ষা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনার যদি বেসিক ক্লিয়ার থাকে এবং আপনি যদি একটু দক্ষতার সঙ্গে পড়াশোনা করেন, তাহলে আপনাকে কেউ আটকাতে পারবে না। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির সঙ্গে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরীক্ষা দিলে সফলতা আসবেই
ইনশা আল্লাহ।

গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজিভুক্ত (আইআইটি) ‘এ’ ইউনিটে ৭টি বিষয়ের ৪০০+ আসনের বিপরীতে লড়াই করবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের মতো বিভাগ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা তুলনামূলক আগে হয়। এই কম সময়ের মধ্যে সিলেবাস পুরােটা শেষ করা কিছুটা কঠিন। তবে আপনি যদি স্পেসিফিকভাবে পূর্বের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করেন তাহলে সহজেই একটা রোডম্যাপ করে ফেলতে পারবেন। এই শেষ সময়ে সবচেয়ে বেশি ইফেকটিভ হবে আপনি যদি কিছু বিশেষ বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দেন এবং পরীক্ষার হলের কিছু সহজ টেকনিক আপনাকে বাকিদের থেকে এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।
প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় আশার জায়গা হচ্ছে আগের বছরের প্রশ্নপত্র। প্রশ্নব্যাংক থেকে পরীক্ষার প্যাটার্ন, প্রশ্নের ধরন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। প্রতিবছরই আগের বছরের প্রশ্ন কমন পড়তে দেখা যায়। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন প্র্যাকটিস করলে নিজের মধ্যে একটা আত্মবিশ্বাস বাড়বে। সবচেয়ে ইফেকটিভ এই শেষ মুহূর্তে হলো বিগত বছরের প্রশ্নের ওপর মক টেস্ট দিয়ে নিজেকে যাচাই করা এবং নিজের ভুলগুলো শেষ সময়ে ঠিক করে ফেলা।
মূল বইয়ের অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি
জাবিতে চান্স পাওয়ার মূলমন্ত্রই হলো অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি। বিশেষ করে কেমিস্ট্রি বিষয়ে হাজারী স্যারের চ্যাপ্টারের ভেতরের এমসিকিউ এবং চ্যাপ্টারের শেষের এমসিকিউ খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ফিজিকসের ইসহাক স্যারের বইয়ের এমসিকিউ বেশি কমন পড়ে। এরপরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো দাগানো বই। আপনারা চাইলে সহজেই biohaters এর ওয়েবসাইট থেকে দাগানো বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ পিডিএফ ডাউনলোড করে পড়ে নিতে পারেন।
ক্যালকুলেটর ছাড়া ম্যাথমেটিকস
ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার একটা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ক্যালকুলেটর ছাড়া হিসাব করা। তবে আপনারা কিছু কৌশল করতে পারেন এ বিষয়ে। সবচেয়ে বড় কৌশল হলো অপশন টেস্ট। আরেকটি কথা আছে, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আপনাকে সবচেয়ে এগিয়ে রাখবে যে আপনি কোনটা এড়িয়ে যেতে পারেন। এমন অনেক প্রশ্ন থাকবে, যেগুলো কেউই পারবেন না। ওগুলো দেওয়া হয় সময় নষ্ট করার জন্য। ওইগুলো যাঁরা এড়িয়ে যেতে পারবেন, ধরেই নেন তিনিই দাবার ঘোড়ার চাল ভালোভাবে দিতে সক্ষম হবেন। আপনাকে ওই প্রশ্নগুলো বাছাই করতে হবে সবার আগে এবং সেগুলো এড়িয়ে যেতে হবে।
কোনটা আগে উত্তর করব
আপনারা জানেন, ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষায় ফিজিকস, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ ২২ নম্বর করে এবং বাংলা, ইংরেজি থাকে ৩ নম্বর করে ও আইসিটি থাকে ৮ নম্বর। আপনাদের উচিত সবচেয়ে ভালো যেটা পারেন সেটার উত্তর আগে দেওয়া। সে ক্ষেত্রে আপনারা যদি শুরুতেই ম্যাথ উত্তর করেন তাহলে সময় নিয়ে একটা সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই আমি বলব, আপনারা মুখস্থ টপিকগুলো আগে উত্তর করবেন। যেমন—বাংলা, ইংরেজি, আইসিটি, কেমিস্ট্রির পরে ফিজিকস এবং শেষে ম্যাথমেটিকস।
এই সিকোয়েন্সটা মেইনটেইন করলে পরীক্ষা হলে আশা করি একটু বাড়তি সুবিধা পাবেন। জাহাঙ্গীরনগরের পরীক্ষা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনার যদি বেসিক ক্লিয়ার থাকে এবং আপনি যদি একটু দক্ষতার সঙ্গে পড়াশোনা করেন, তাহলে আপনাকে কেউ আটকাতে পারবে না। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির সঙ্গে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরীক্ষা দিলে সফলতা আসবেই
ইনশা আল্লাহ।
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ৫৪তম আবর্তনের ভর্তি পরীক্ষা। ‘এ’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী আরাফ মোহাম্মদ মাহিন।
শিক্ষা ডেস্ক

গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজিভুক্ত (আইআইটি) ‘এ’ ইউনিটে ৭টি বিষয়ের ৪০০+ আসনের বিপরীতে লড়াই করবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের মতো বিভাগ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা তুলনামূলক আগে হয়। এই কম সময়ের মধ্যে সিলেবাস পুরােটা শেষ করা কিছুটা কঠিন। তবে আপনি যদি স্পেসিফিকভাবে পূর্বের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করেন তাহলে সহজেই একটা রোডম্যাপ করে ফেলতে পারবেন। এই শেষ সময়ে সবচেয়ে বেশি ইফেকটিভ হবে আপনি যদি কিছু বিশেষ বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দেন এবং পরীক্ষার হলের কিছু সহজ টেকনিক আপনাকে বাকিদের থেকে এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।
প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় আশার জায়গা হচ্ছে আগের বছরের প্রশ্নপত্র। প্রশ্নব্যাংক থেকে পরীক্ষার প্যাটার্ন, প্রশ্নের ধরন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। প্রতিবছরই আগের বছরের প্রশ্ন কমন পড়তে দেখা যায়। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন প্র্যাকটিস করলে নিজের মধ্যে একটা আত্মবিশ্বাস বাড়বে। সবচেয়ে ইফেকটিভ এই শেষ মুহূর্তে হলো বিগত বছরের প্রশ্নের ওপর মক টেস্ট দিয়ে নিজেকে যাচাই করা এবং নিজের ভুলগুলো শেষ সময়ে ঠিক করে ফেলা।
মূল বইয়ের অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি
জাবিতে চান্স পাওয়ার মূলমন্ত্রই হলো অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি। বিশেষ করে কেমিস্ট্রি বিষয়ে হাজারী স্যারের চ্যাপ্টারের ভেতরের এমসিকিউ এবং চ্যাপ্টারের শেষের এমসিকিউ খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ফিজিকসের ইসহাক স্যারের বইয়ের এমসিকিউ বেশি কমন পড়ে। এরপরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো দাগানো বই। আপনারা চাইলে সহজেই biohaters এর ওয়েবসাইট থেকে দাগানো বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ পিডিএফ ডাউনলোড করে পড়ে নিতে পারেন।
ক্যালকুলেটর ছাড়া ম্যাথমেটিকস
ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার একটা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ক্যালকুলেটর ছাড়া হিসাব করা। তবে আপনারা কিছু কৌশল করতে পারেন এ বিষয়ে। সবচেয়ে বড় কৌশল হলো অপশন টেস্ট। আরেকটি কথা আছে, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আপনাকে সবচেয়ে এগিয়ে রাখবে যে আপনি কোনটা এড়িয়ে যেতে পারেন। এমন অনেক প্রশ্ন থাকবে, যেগুলো কেউই পারবেন না। ওগুলো দেওয়া হয় সময় নষ্ট করার জন্য। ওইগুলো যাঁরা এড়িয়ে যেতে পারবেন, ধরেই নেন তিনিই দাবার ঘোড়ার চাল ভালোভাবে দিতে সক্ষম হবেন। আপনাকে ওই প্রশ্নগুলো বাছাই করতে হবে সবার আগে এবং সেগুলো এড়িয়ে যেতে হবে।
কোনটা আগে উত্তর করব
আপনারা জানেন, ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষায় ফিজিকস, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ ২২ নম্বর করে এবং বাংলা, ইংরেজি থাকে ৩ নম্বর করে ও আইসিটি থাকে ৮ নম্বর। আপনাদের উচিত সবচেয়ে ভালো যেটা পারেন সেটার উত্তর আগে দেওয়া। সে ক্ষেত্রে আপনারা যদি শুরুতেই ম্যাথ উত্তর করেন তাহলে সময় নিয়ে একটা সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই আমি বলব, আপনারা মুখস্থ টপিকগুলো আগে উত্তর করবেন। যেমন—বাংলা, ইংরেজি, আইসিটি, কেমিস্ট্রির পরে ফিজিকস এবং শেষে ম্যাথমেটিকস।
এই সিকোয়েন্সটা মেইনটেইন করলে পরীক্ষা হলে আশা করি একটু বাড়তি সুবিধা পাবেন। জাহাঙ্গীরনগরের পরীক্ষা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনার যদি বেসিক ক্লিয়ার থাকে এবং আপনি যদি একটু দক্ষতার সঙ্গে পড়াশোনা করেন, তাহলে আপনাকে কেউ আটকাতে পারবে না। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির সঙ্গে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরীক্ষা দিলে সফলতা আসবেই
ইনশা আল্লাহ।

গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজিভুক্ত (আইআইটি) ‘এ’ ইউনিটে ৭টি বিষয়ের ৪০০+ আসনের বিপরীতে লড়াই করবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের মতো বিভাগ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা তুলনামূলক আগে হয়। এই কম সময়ের মধ্যে সিলেবাস পুরােটা শেষ করা কিছুটা কঠিন। তবে আপনি যদি স্পেসিফিকভাবে পূর্বের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করেন তাহলে সহজেই একটা রোডম্যাপ করে ফেলতে পারবেন। এই শেষ সময়ে সবচেয়ে বেশি ইফেকটিভ হবে আপনি যদি কিছু বিশেষ বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দেন এবং পরীক্ষার হলের কিছু সহজ টেকনিক আপনাকে বাকিদের থেকে এগিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।
প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় আশার জায়গা হচ্ছে আগের বছরের প্রশ্নপত্র। প্রশ্নব্যাংক থেকে পরীক্ষার প্যাটার্ন, প্রশ্নের ধরন এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। প্রতিবছরই আগের বছরের প্রশ্ন কমন পড়তে দেখা যায়। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন প্র্যাকটিস করলে নিজের মধ্যে একটা আত্মবিশ্বাস বাড়বে। সবচেয়ে ইফেকটিভ এই শেষ মুহূর্তে হলো বিগত বছরের প্রশ্নের ওপর মক টেস্ট দিয়ে নিজেকে যাচাই করা এবং নিজের ভুলগুলো শেষ সময়ে ঠিক করে ফেলা।
মূল বইয়ের অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি
জাবিতে চান্স পাওয়ার মূলমন্ত্রই হলো অনুশীলনীর বহুনির্বাচনি। বিশেষ করে কেমিস্ট্রি বিষয়ে হাজারী স্যারের চ্যাপ্টারের ভেতরের এমসিকিউ এবং চ্যাপ্টারের শেষের এমসিকিউ খুব গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ফিজিকসের ইসহাক স্যারের বইয়ের এমসিকিউ বেশি কমন পড়ে। এরপরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো দাগানো বই। আপনারা চাইলে সহজেই biohaters এর ওয়েবসাইট থেকে দাগানো বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ পিডিএফ ডাউনলোড করে পড়ে নিতে পারেন।
ক্যালকুলেটর ছাড়া ম্যাথমেটিকস
ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার একটা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো ক্যালকুলেটর ছাড়া হিসাব করা। তবে আপনারা কিছু কৌশল করতে পারেন এ বিষয়ে। সবচেয়ে বড় কৌশল হলো অপশন টেস্ট। আরেকটি কথা আছে, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আপনাকে সবচেয়ে এগিয়ে রাখবে যে আপনি কোনটা এড়িয়ে যেতে পারেন। এমন অনেক প্রশ্ন থাকবে, যেগুলো কেউই পারবেন না। ওগুলো দেওয়া হয় সময় নষ্ট করার জন্য। ওইগুলো যাঁরা এড়িয়ে যেতে পারবেন, ধরেই নেন তিনিই দাবার ঘোড়ার চাল ভালোভাবে দিতে সক্ষম হবেন। আপনাকে ওই প্রশ্নগুলো বাছাই করতে হবে সবার আগে এবং সেগুলো এড়িয়ে যেতে হবে।
কোনটা আগে উত্তর করব
আপনারা জানেন, ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষায় ফিজিকস, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ ২২ নম্বর করে এবং বাংলা, ইংরেজি থাকে ৩ নম্বর করে ও আইসিটি থাকে ৮ নম্বর। আপনাদের উচিত সবচেয়ে ভালো যেটা পারেন সেটার উত্তর আগে দেওয়া। সে ক্ষেত্রে আপনারা যদি শুরুতেই ম্যাথ উত্তর করেন তাহলে সময় নিয়ে একটা সমস্যায় পড়তে পারেন। তাই আমি বলব, আপনারা মুখস্থ টপিকগুলো আগে উত্তর করবেন। যেমন—বাংলা, ইংরেজি, আইসিটি, কেমিস্ট্রির পরে ফিজিকস এবং শেষে ম্যাথমেটিকস।
এই সিকোয়েন্সটা মেইনটেইন করলে পরীক্ষা হলে আশা করি একটু বাড়তি সুবিধা পাবেন। জাহাঙ্গীরনগরের পরীক্ষা নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আপনার যদি বেসিক ক্লিয়ার থাকে এবং আপনি যদি একটু দক্ষতার সঙ্গে পড়াশোনা করেন, তাহলে আপনাকে কেউ আটকাতে পারবে না। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতির সঙ্গে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরীক্ষা দিলে সফলতা আসবেই
ইনশা আল্লাহ।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজিভুক্ত (আইআইটি) ‘এ’ ইউনিটে ৭টি বিষয়ের ৪০০+ আসনের বিপরীতে লড়াই করবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের মতো
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজিভুক্ত (আইআইটি) ‘এ’ ইউনিটে ৭টি বিষয়ের ৪০০+ আসনের বিপরীতে লড়াই করবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের মতো
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজিভুক্ত (আইআইটি) ‘এ’ ইউনিটে ৭টি বিষয়ের ৪০০+ আসনের বিপরীতে লড়াই করবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের মতো
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১৫ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজিভুক্ত (আইআইটি) ‘এ’ ইউনিটে ৭টি বিষয়ের ৪০০+ আসনের বিপরীতে লড়াই করবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী। এই ইউনিটে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), পরিবেশবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, গণিত, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের মতো
১৮ ডিসেম্বর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১২ ঘণ্টা আগে