Ajker Patrika

বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে গেছে কেন্দ্র, বাঘাইছড়িতে এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

বাঘাইছড়ি (রাঙ্গামাটি) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৪ জুলাই ২০২৪, ১০: ০৭
বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তলিয়ে গেছে কেন্দ্র, বাঘাইছড়িতে এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলায় পানির উজান ঢলে চলমান এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসহ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় আজকের (বৃহস্পতিবার) ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিরীন আক্তার। 

তিনি বলেন, ‘বাঘাইছড়িতে কয়েক দিনের টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানিতে বাঘাইছড়ির নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে উপজেলার কাচালং সরকারি কলেজ বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। কাচালং সরকারি কলেজ এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র। পরীক্ষা কেন্দ্র ও পরীক্ষার্থীদের বাড়িঘর পানিতে ডুবে থাকায় তাদের কথা বিবেচনা করে বৃহস্পতিবারের ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।’ 

ইউএনও শিরীন আক্তার আরও বলেন, ‘যদি শুক্রবার ও শনিবারের মধ্যে ঢলের পানি সরে যায়, তাহলে যথারীতি রোববার পরীক্ষা হবে। তবে বাঘাইছড়ি উপজেলা সিজক কলেজ কেন্দ্রের পরীক্ষা যথারীতি চলবে।’ 

কাচালং সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, কাচালং সরকারি কলেজ কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ৪৬৮ জন এবং স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের ১৭৪ জন শিক্ষার্থী। 

উল্লেখ্য, গত শনিবার থেকে টানা বর্ষণে বাঘাইছড়ি উপজেলার পৌরসভাসহ ৮ ইউনিয়নের ৩২টি গ্রামের চার হাজার মানুষ পানিবন্দী রয়েছে। গত মঙ্গলবার প্রায় ৩ থেকে ৫ ফুট পানি মাড়িয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয় এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা। 

বুধবার একইভাবে স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষার্থীরা নৌকায় করে পার হয়ে পরীক্ষা দিতে দেখা গেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

যশোর বোর্ডে এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণ: ২১৬ জনের ফল পরিবর্তন

­যশোর প্রতিনিধি
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

যশোর শিক্ষা বোর্ডে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে ৫৪ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছেন। রোববার শিক্ষা বোর্ডের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

জানা যায়, যশোর শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। ফলাফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের নতুন করে ৭২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। নতুন করে জিপিএ-৫ পাওয়া ৭২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে এ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৭ জন, এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন, বি গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন ও ফেল করা থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন শিক্ষার্থী।

সেই সঙ্গে ৫৪ জন শিক্ষার্থী নতুন করে পাস করেছেন। নতুন পাস করা শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন, এ মাইনাস ৪ জন, বি গ্রেড ২৪ জন, সি গ্রেড ৪ জন ও ডি গ্রেড পেয়েছেন ২১ জন।

এ ছাড়া ফলাফল পরিবর্তন হওয়াদোর মধ্যে এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন, এ মাইনাস থেকে এ গ্রেড ৪৬ জন, বি গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ ১ জন, বি গ্রেড থেকে এ গ্রেড ৩ জন, বি গ্রেড থেকে এ মাইনাস ২২ জন, সি গ্রেড থেকে এ গ্রেড ১ জন, সি গ্রেড থেকে এ মাইনাস ২ জন, সি গ্রেড থেকে বি গ্রেড ১১ জন, ডি থেকে বি গ্রেড ১ জন ও ডি থেকে সি গ্রেড পেয়েছেন ৪ জন শিক্ষার্থী।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন জানান, খাতা পুনর্নিরীক্ষণে যশোর শিক্ষা বোর্ডে ৩৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেছিলেন। তার মধ্যে মাত্র ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। পুনর্নিরীক্ষণে নতুন করে খাতা মূল্যায়ন করা হয় না। শুধু প্রাপ্ত নম্বর গণনা করা হয়। গণনায় যেসব শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে ভুল হয়েছিল, তাঁদের সঠিক করে দেওয়া হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অভিনেত্রী মেহজাবীন ও তাঁর ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মেহজাবীন চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত
মেহজাবীন চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

ব্যবসায়িক অংশীদারকে হুমকি-ধমকি এবং ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে করা মামলায় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী এবং তাঁর ভাই আলিসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গত ১০ নভেম্বর ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আফরোজা তানিয়া এই পরোয়ানা জারি করেন।

আজ রোববার (১৬ নভেম্বর) আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

মামলার নথি থেকে দেখা যায়, গত ১৯ নভেম্বর মেহজাবীন ও তাঁর ভাই আলিসানের আদালতে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তাঁরা হাজির না হওয়ায় আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। একই সঙ্গে গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মেহজাবীনের সঙ্গে দীর্ঘদিনের পরিচয় ছিল বাদী আমিরুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ীর। মেহজাবীন চৌধুরী তাঁর সঙ্গে আমিরুল ইসলামকে একটি ব্যবসায় অংশীদার হওয়ার জন্য প্রস্তাব দেন। অধিক মুনাফা হবে এই আশ্বাস দিয়ে আমিরুল ইসলামকে রাজিও করান। বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে আমিরুল ইসলাম মেহজাবীনকে ২৭ লাখ টাকা দেন। এরপর মেহজাবীন ও তাঁর ভাই দীর্ঘদিন ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ না নেওয়ায় বাদী বিভিন্ন সময় টাকা চাইতে গেলে আজকে দেব, কালকে দেব বলে দীর্ঘদিন কালক্ষেপণ করেন।

গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে পাওনা টাকা চাইতে গেলে তাঁরা ১৬ মার্চ হাতিরঝিল রোডের পাশে একটি রেস্টুরেন্টে আসতে বলেন। ওই দিন ঘটনাস্থলে গেলে মেহজাবীন ও তাঁর ভাইসহ আরও অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন আমিরুলকে। একই সঙ্গে তাঁরা আমিরুলকে বলেন এরপর আর কখনো টাকা চাইতে পারবেন না। পুনরায় টাকা চাইলে জীবননাশের হুমকি দেন তাঁরা।

মামলার অভিযোগে আমিরুল আরও বলেন, অভিযোগ নিয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় গেলে থানা কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা দায়ের করার জন্য পরামর্শ দেয়।

এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম গত ২৪ মার্চ বাদী হয়ে ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন। মামলার পর আসামিদের হাজির হতে সময় জারি করা হয়। কিন্তু তাঁরা হাজির হননি।

এই মামলায় অভিযোগ প্রমাণ হলে মেহজাবীন ও তাঁর ভাইকে আদালতে শান্তি রক্ষার মুচলেকা দিতে হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গাংনীতে অশ্লীল ভিডিও-কাণ্ডের সেই প্রধান শিক্ষক সাময়িক বহিষ্কার

গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
আজ সকালে প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদের স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মানববন্ধন করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ সকালে প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদের স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মানববন্ধন করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই শিক্ষককে স্থায়ী বহিষ্কার করতে হবে। না হলে লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। রোববার সকালে হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মানববন্ধন করে প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদের স্থায়ী বহিষ্কার দাবি করেন।

শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ‘একজন প্রধান শিক্ষকের চরিত্র যদি এমন হয়, তাহলে শিক্ষার্থীরা সঠিক শিক্ষা পাবে কোথায়! আর এই ভিডিও যখন ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে, তখন তো ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও দেখেছে, দেখছে। ওই শিক্ষকের লজ্জা-শরম যদি থাকে, তাহলে কখনোই ওই স্কুলে প্রবেশ করবে না। তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে আমরা আরও কঠিন আন্দোলনে যাব। এমন নোংরা মানুষ কখনোই শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। তাই তার স্থায়ী বহিষ্কার চাই।’

স্থানীয় মনিরুজ্জামান সেন্টু বলেন, ‘এই শিক্ষক যদি বিদ্যালয়ে থাঁকে তাহলে নতুন কোনো ছাত্র-ছাত্রী আর এই বিদ্যালয়ে ভর্তি হবে না। তাই আমরা সাময়িক বহিষ্কার নয়, স্থায়ী বহিষ্কার চাই। তা ছাড়া এই শিক্ষক চাকরি করার কোনো যোগ্যতা রাখে না। এটা আমাদের প্রতিষ্ঠান। আমরা এই শিক্ষককে আর এখানে দেখতে চাই না।’

বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মাসুম পারভেজ বলেন, ‘আমি গতবার এই প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি। এখন আমার বোন পড়ে এই প্রতিষ্ঠানে। প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদের সঙ্গে ছাত্রীদের যে অশ্লীল ভিডিও প্রকাশ হয়েছে, তা অত্যন্ত জঘন্য। আমরা তার সাময়িক পদত্যাগ নয়, স্থায়ী পদত্যাগ চাই। পদত্যাগ না করলে তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে।’

নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ইয়াসমিন খাতুন বলে, ‘ছাত্রীর সঙ্গে যে অনৈতিক কাজ করেছে প্রধান শিক্ষক, এটা অত্যন্ত জঘন্য। আমরা এবার প্রমাণ পেয়েছি। তাই এই শিক্ষকের সম্পূর্ণ পদত্যাগ দাবি করছি। আমরা ওই ছাত্রীরও বিচার চাই। কারণ, ওই ছাত্রীও দোষী।’

হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামশেদ আলী বলেন, ‘আমরা চাই এটার বিচার হোক। আমাদের অনেক কষ্টে গড়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একজন শিক্ষকের জন্য এটা নষ্ট হয়ে যাবে, তা কখনোই আমরা হতে দেব না।’

হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. মকলেছুর রহমান বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে ছাত্রীর যে অনৈতিক ঘটনা ঘটে গেছে, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি বসে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। আর স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য সরকারি বিধি মোতাবেক বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। এ ছাড়া এই ঘটনা নিয়ে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও স্থানীয়রা খুব ক্ষুব্ধ রয়েছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’

গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের ভিডিও আমরা দেখেছি। তবে এ ব্যাপারে এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। লিখিত অভিযোগটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছেও পাঠানো হবে।’

গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা বিষয়টি জেনেছি। তবে এ ব্যাপারে এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখে তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

উল্লেখ্য, গত শুক্রবার বিকেলে প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদ ও এক ছাত্রীর একটি অশ্লীল ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি নিয়ে পুরো গাংনীতে তোলপাড় শুরু হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাজশাহী বোর্ডে এইচএসসিতে ফেল থেকে পাস করলেন ৫৩ শিক্ষার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।

এতে দেখা গেছে, এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ জন পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।

এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’

এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত