পাবনা প্রতিনিধি

বিচার বিভাগ দুর্বল হলে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী বলা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
আজ শনিবার দুপুরে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার ন্যায়কুঞ্জের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, রাষ্ট্রের যে তিনটি অঙ্গ, সেই অঙ্গের একটি হলো বিচার বিভাগ। যদি বিচার বিভাগ দুর্বল হয়, তাহলে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী বলা যাবে না। সে জন্য আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে করে পাবলিক (সাধারণ জনগণ) ন্যায় বিচার প্রার্থণায় আদালতে আসেন।
হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেন, জনগণ যাতে সহজে, স্বল্প সময় ও স্বল্প খরচে ন্যায় বিচার পায় তা নিশ্চিত করতে আমরা চেষ্টা করছি। বিচার বিভাগকে গতিশীল করে দ্রুততম সময়ে বিচার প্রক্রিয়া শেষ করতে বিচারকদের তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। কখনো কখনো প্রেসারও দিচ্ছি। যাতে বিচার বিভাগকে আরেকটু গতিশীল করা যায়।
তিনি বলেন, আমরা হিসাব-নিকাষ করে দেখেছি যে, যদি মামলা নিষ্পত্তির হার মোটামুটি ১২৫ শতাংশ করা যায় তাহলে এখন থেকে ৫-৭ বছরের মধ্যে বর্তমান যে মামলার জট রয়েছে তা আস্তে আস্তে কমে যাবে এবং সহনশীল অবস্থায় আসবে।
পরে প্রধান বিচারপতি পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্বরে বকুল ফুলের চারা রোপণ করেন ও জাদুঘর পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া তিনি স্থানীয় আদালতের বিচারকদের সঙ্গে মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে বৈঠক করেন। বিকেলে জেলা আইনজীবী সমিতির কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সব আইনজীবীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগ দেন।
জেলা বার সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আক্তারুজ্জামান মুক্তার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল আহাদ বাবুর সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামীম আহমেদ, বার কাউন্সিলের ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাড. রবিউল আলম বুদু ও সিনিয়র এডভোকেট আব্দুর রহিম খান।
এ সময় সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিচারক ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিচার বিভাগ দুর্বল হলে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী বলা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
আজ শনিবার দুপুরে পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার ন্যায়কুঞ্জের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, রাষ্ট্রের যে তিনটি অঙ্গ, সেই অঙ্গের একটি হলো বিচার বিভাগ। যদি বিচার বিভাগ দুর্বল হয়, তাহলে রাষ্ট্রকে শক্তিশালী বলা যাবে না। সে জন্য আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে করে পাবলিক (সাধারণ জনগণ) ন্যায় বিচার প্রার্থণায় আদালতে আসেন।
হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেন, জনগণ যাতে সহজে, স্বল্প সময় ও স্বল্প খরচে ন্যায় বিচার পায় তা নিশ্চিত করতে আমরা চেষ্টা করছি। বিচার বিভাগকে গতিশীল করে দ্রুততম সময়ে বিচার প্রক্রিয়া শেষ করতে বিচারকদের তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। কখনো কখনো প্রেসারও দিচ্ছি। যাতে বিচার বিভাগকে আরেকটু গতিশীল করা যায়।
তিনি বলেন, আমরা হিসাব-নিকাষ করে দেখেছি যে, যদি মামলা নিষ্পত্তির হার মোটামুটি ১২৫ শতাংশ করা যায় তাহলে এখন থেকে ৫-৭ বছরের মধ্যে বর্তমান যে মামলার জট রয়েছে তা আস্তে আস্তে কমে যাবে এবং সহনশীল অবস্থায় আসবে।
পরে প্রধান বিচারপতি পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালত চত্বরে বকুল ফুলের চারা রোপণ করেন ও জাদুঘর পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া তিনি স্থানীয় আদালতের বিচারকদের সঙ্গে মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে বৈঠক করেন। বিকেলে জেলা আইনজীবী সমিতির কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সব আইনজীবীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগ দেন।
জেলা বার সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আক্তারুজ্জামান মুক্তার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল আহাদ বাবুর সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামীম আহমেদ, বার কাউন্সিলের ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাড. রবিউল আলম বুদু ও সিনিয়র এডভোকেট আব্দুর রহিম খান।
এ সময় সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিচারক ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
২৩ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে