খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) উৎসবমুখর পরিবেশে উদ্যাপিত হলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। দিনব্যাপী নানা আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ে বরণ করা হয় বাংলা নতুন বছরকে।
সকালে ‘এসো হে বৈশাখ, এসো...এসো...’ বর্ষ আবাহন সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে সূচনা হয় বর্ষবরণের আনুষ্ঠানিকতার। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বেলুন, ফেস্টুন ও পায়রা উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম।
এ সময় উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘পয়লা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসব। এই আয়োজন আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার সম্মিলিতভাবে যেভাবে এই উৎসব উদ্যাপন করেছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘বেশ কয়েক বছর পর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা নববর্ষ ঘিরে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। দিনটিকে ঘিরে খুলনার সব পর্যায়ের মানুষ এখানে একত্রিত হন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। শিক্ষার্থীদের নানা রকম কারুকার্যে বর্ষবরণের অনুষ্ঠান সবার কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এ জন্য আমি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ এ অনুষ্ঠানে আগত সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নূরুন্নবী, বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন কমিটির সভাপতি এবং ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নূর আলম, কমিটির সদস্যসচিব ও ছাত্রবিষয়ক পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. নাজমুস সাদাত প্রমুখ।
পরে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে চারুকলা স্কুল থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। নানা ধরনের মুখোশ, আলপনা, ঢাক-ঢোল, কাঠের তৈরি কারুকাজ ও ঐতিহ্যবাহী অনুষঙ্গে সজ্জিত শোভাযাত্রাটি গোটা ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে দেয় নববর্ষের রঙিন বার্তা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হয় বৈশাখী মেলা। শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে বসানো হয় পিঠাপুলি, হস্তশিল্প, ঐতিহ্যবাহী পোশাক ও পণ্যের স্টল। শিশুদের জন্য ছিল নাগরদোলা, ম্যাজিক শো ও অন্যান্য আনন্দ আয়োজন। মেলায় দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে গোটা প্রাঙ্গণ।
এ ছাড়া বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত আয়োজন করা হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের পরিবেশনায় গান, কবিতা, নৃত্য ও নাটকের মাধ্যমে বাংলা সংস্কৃতির নান্দনিক রূপ তুলে ধরা হয়।
শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থীর উপস্থিতিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সৃষ্টি হয় এক আনন্দঘন উৎসবের আবহ। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নেয় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন হয় পুরো অনুষ্ঠানমালা।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) উৎসবমুখর পরিবেশে উদ্যাপিত হলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। দিনব্যাপী নানা আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ে বরণ করা হয় বাংলা নতুন বছরকে।
সকালে ‘এসো হে বৈশাখ, এসো...এসো...’ বর্ষ আবাহন সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে সূচনা হয় বর্ষবরণের আনুষ্ঠানিকতার। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বেলুন, ফেস্টুন ও পায়রা উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম।
এ সময় উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘পয়লা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসব। এই আয়োজন আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার সম্মিলিতভাবে যেভাবে এই উৎসব উদ্যাপন করেছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।’
উপাচার্য আরও বলেন, ‘বেশ কয়েক বছর পর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা নববর্ষ ঘিরে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। দিনটিকে ঘিরে খুলনার সব পর্যায়ের মানুষ এখানে একত্রিত হন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। শিক্ষার্থীদের নানা রকম কারুকার্যে বর্ষবরণের অনুষ্ঠান সবার কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এ জন্য আমি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ এ অনুষ্ঠানে আগত সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. নূরুন্নবী, বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন কমিটির সভাপতি এবং ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নূর আলম, কমিটির সদস্যসচিব ও ছাত্রবিষয়ক পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. নাজমুস সাদাত প্রমুখ।
পরে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে চারুকলা স্কুল থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। নানা ধরনের মুখোশ, আলপনা, ঢাক-ঢোল, কাঠের তৈরি কারুকাজ ও ঐতিহ্যবাহী অনুষঙ্গে সজ্জিত শোভাযাত্রাটি গোটা ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে দেয় নববর্ষের রঙিন বার্তা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হয় বৈশাখী মেলা। শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে বসানো হয় পিঠাপুলি, হস্তশিল্প, ঐতিহ্যবাহী পোশাক ও পণ্যের স্টল। শিশুদের জন্য ছিল নাগরদোলা, ম্যাজিক শো ও অন্যান্য আনন্দ আয়োজন। মেলায় দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে গোটা প্রাঙ্গণ।
এ ছাড়া বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত আয়োজন করা হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের পরিবেশনায় গান, কবিতা, নৃত্য ও নাটকের মাধ্যমে বাংলা সংস্কৃতির নান্দনিক রূপ তুলে ধরা হয়।
শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পাশাপাশি বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থীর উপস্থিতিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে সৃষ্টি হয় এক আনন্দঘন উৎসবের আবহ। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নেয় কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন হয় পুরো অনুষ্ঠানমালা।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে ট্রেনের ইঞ্জিন থেকে দীর্ঘদিন ধরে তেল চুরি হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, চোর চক্রের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও স্থানীয় যুবদল নেতা সোহরাব হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেবরিশাল নগরীর ১৫টি হাটবাজার থেকে গতবারের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি খাজনা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট ইজারাদারদের বিরুদ্ধে। এতে সব কটি বাজারে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। বাড়তি খাজনার কারণে পণ্যের দামও বেশি গুনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।
২ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে এক পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রামীণ সড়কের গাইডওয়াল খুলে নিজ বাড়ির পুকুরে ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে পেঁয়াজের সবচেয়ে বড় সংগ্রহ হয় হালি পেঁয়াজ থেকে। এই পেঁয়াজের আবাদ হয় ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে আর খেত থেকে তোলা হয় মার্চ-এপ্রিলে। সেই হিসেবে হালি পেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে