মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার শিশুটির মায়ের করা মামলায় চার আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সব্যসাচী রায় আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন শিশুটির বড় বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, তাঁদের দুই ছেলে। দুই ছেলের একজন শিশুর বড় বোনের স্বামী।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শিশুটির মা বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে আজ শনিবার বেলা ১টায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। এর আগেই ওই চার আসামি পুলিশ হেফাজতে ছিল।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা, থানার এসআই মো. আলাউদ্দিন জানান, বিশেষ নিরাপত্তায় বিকেল ৫টায় মাগুরা সদর থানা থেকে আসামিদের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেওয়া হয়। সেখানে সিনিয়র চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সব্যসাচী রায় আসামিদের সরাসরি কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, চার মাস আগে তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে ওই তরুণীকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন শ্বশুর। ঘটনাটি জানতেন অন্য আসামিরা। ১ মার্চ বাদীর ছোট মেয়ে (৮) তার বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যায়। এরপর ৬ মার্চ বড় মেয়ে মোবাইল ফোনে মাকে জানান, তাঁর ছোট বোন অসুস্থ।
খবর পেয়ে বাদী বড় মেয়ের শ্বশুরবাড়ি যান এবং জানতে পারেন, তাঁর ছোট মেয়ে ৫ মার্চ রাতে বড় মেয়ে ও তাঁর স্বামীর সঙ্গে একই কক্ষে ঘুমিয়ে ছিল। গভীর রাতে বড় মেয়ে ঘুম থেকে জেগে দেখেন, ছোট বোন মেঝেতে পড়ে আছে। তখন শিশুটি জানায়, তার যৌনাঙ্গে ব্যথা শুরু হয়েছে। এরপর সে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে পরে ফরিদপুর ও ঢাকায় নেওয়া হয়।
মামলার বাদী উল্লেখ করেন, ঢাকায় হাসপাতালে মেয়ের জরুরি চিকিৎসা চলছে। এ জন্য মামলা করতে দেরি হয়েছে।
আরও পড়ুন:–
মাগুরায় বড় বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার শিশুটির মায়ের করা মামলায় চার আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সব্যসাচী রায় আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন শিশুটির বড় বোনের শ্বশুর, শাশুড়ি, তাঁদের দুই ছেলে। দুই ছেলের একজন শিশুর বড় বোনের স্বামী।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শিশুটির মা বাদী হয়ে চারজনকে আসামি করে আজ শনিবার বেলা ১টায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। এর আগেই ওই চার আসামি পুলিশ হেফাজতে ছিল।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা, থানার এসআই মো. আলাউদ্দিন জানান, বিশেষ নিরাপত্তায় বিকেল ৫টায় মাগুরা সদর থানা থেকে আসামিদের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নেওয়া হয়। সেখানে সিনিয়র চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সব্যসাচী রায় আসামিদের সরাসরি কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, চার মাস আগে তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে ওই তরুণীকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন শ্বশুর। ঘটনাটি জানতেন অন্য আসামিরা। ১ মার্চ বাদীর ছোট মেয়ে (৮) তার বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে যায়। এরপর ৬ মার্চ বড় মেয়ে মোবাইল ফোনে মাকে জানান, তাঁর ছোট বোন অসুস্থ।
খবর পেয়ে বাদী বড় মেয়ের শ্বশুরবাড়ি যান এবং জানতে পারেন, তাঁর ছোট মেয়ে ৫ মার্চ রাতে বড় মেয়ে ও তাঁর স্বামীর সঙ্গে একই কক্ষে ঘুমিয়ে ছিল। গভীর রাতে বড় মেয়ে ঘুম থেকে জেগে দেখেন, ছোট বোন মেঝেতে পড়ে আছে। তখন শিশুটি জানায়, তার যৌনাঙ্গে ব্যথা শুরু হয়েছে। এরপর সে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে পরে ফরিদপুর ও ঢাকায় নেওয়া হয়।
মামলার বাদী উল্লেখ করেন, ঢাকায় হাসপাতালে মেয়ের জরুরি চিকিৎসা চলছে। এ জন্য মামলা করতে দেরি হয়েছে।
আরও পড়ুন:–
রাজবাড়ীতে ট্রাক চাপায় বাইসাইকেল আরোহী এক কিশোর নিহত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার রাজবাড়ী পাসপোর্ট কার্যালয়ের সামনে রাজবাড়ী-কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
১ সেকেন্ড আগেঠাকুরগাঁওয়ে সরকারি ওএমএস (খোলা বাজারে বিক্রি) কর্মসূচির চাল কালোবাজারে বিক্রির চেষ্টার অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। সদর উপজেলার বেগুনবাড়ি ইউনিয়নের রাজাপুকুর এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেআসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরছে মানুষ। রাজধানী ও আশপাশের এলাকা থেকে উত্তরাঞ্চলগামী লোকজন ঘরে যাচ্ছেন যমুনা সেতু পাড়ি দিয়ে। আজ শুক্রবার সকাল থেকে সেতুর সংযোগ মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়লেও যানজট হয়নি। আজ অনেকে যাত্রীবাহী যানের পাশাপাশি ট্রাক, পিকআপ ও মোটরসাইকেলে করেও যাত্রা করেছেন।
৮ মিনিট আগেময়মনসিংহে ঈদুল ফিতরের জামাতের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন জেলার ১৩টি উপজেলায় ঈদুল ফিতরের জামাতের সময় নির্ধারণ করে বিভাগীয় কমিশনারসহ সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরকে অনুলিপি পাঠিয়েছেন।
১২ মিনিট আগে