ঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠির ছত্রকান্দা এলাকায় বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে ১৭ যাত্রী নিহতের ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। পুলিশ জানিয়েছে, ক্ষতিগ্রস্তদের কেউ মামলা করতে আগ্রহী নন। তবে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি। এদিকে আহত যাত্রীদের অধিকাংশই বাড়ি ফিরে গেছেন।
ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দীন সরকার বলেন, বাস দুর্ঘটনায় স্বজনদের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ বা মামলা করা হয়নি। কেউ মামলা দিলে তা রেকর্ড করা হবে। এ ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
ঝালকাঠির পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফরুজুল হক টুটুল বলেন, ‘জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে বাস দুর্ঘটনায় নিহতদের স্বজনদের সঙ্গে ও চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকা আহতদের সঙ্গে একাধিকবার কথা বলা হয়েছে। তাঁরা কেউই মামলা করতে আগ্রহী না থাকায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা রুজু হয়নি। আমরা আরও কিছু সময় অপেক্ষা করব। এর মধ্যে কেউ মামলা করতে আগ্রহী না হলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করবে।’
এদিকে এ ঘটনায় ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুন শিবলী বলেন, কমিটি তদন্ত শুরু করেছে। এখনো ঘটনাস্থলে না গেলেও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত বাসযাত্রীদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। গাড়ির ফিটনেসসহ কাগজ সঠিক ছিল কি না বা কী কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে, তা তদন্ত সম্পন্ন না হলে বলা যাচ্ছে না।
এ ছাড়া বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া আহত ৩৫ জনের মধ্যে ৩৩ জন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল ও বরিশালের শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তাঁরা চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলে জানিয়েছেন ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম জহিরুল ইসলাম। তিনি জানান, আহত বাকি দুজন মো. জলিল ও তাঁর স্ত্রী মিনারা বেগম এখনো ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে তাঁদের অবস্থা শঙ্কামুক্ত বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।

ঝালকাঠির ছত্রকান্দা এলাকায় বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পুকুরে পড়ে ১৭ যাত্রী নিহতের ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। পুলিশ জানিয়েছে, ক্ষতিগ্রস্তদের কেউ মামলা করতে আগ্রহী নন। তবে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে জেলা প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি। এদিকে আহত যাত্রীদের অধিকাংশই বাড়ি ফিরে গেছেন।
ঝালকাঠি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দীন সরকার বলেন, বাস দুর্ঘটনায় স্বজনদের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ বা মামলা করা হয়নি। কেউ মামলা দিলে তা রেকর্ড করা হবে। এ ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।
ঝালকাঠির পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফরুজুল হক টুটুল বলেন, ‘জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে বাস দুর্ঘটনায় নিহতদের স্বজনদের সঙ্গে ও চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকা আহতদের সঙ্গে একাধিকবার কথা বলা হয়েছে। তাঁরা কেউই মামলা করতে আগ্রহী না থাকায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা রুজু হয়নি। আমরা আরও কিছু সময় অপেক্ষা করব। এর মধ্যে কেউ মামলা করতে আগ্রহী না হলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করবে।’
এদিকে এ ঘটনায় ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুন শিবলী বলেন, কমিটি তদন্ত শুরু করেছে। এখনো ঘটনাস্থলে না গেলেও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত বাসযাত্রীদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। গাড়ির ফিটনেসসহ কাগজ সঠিক ছিল কি না বা কী কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে, তা তদন্ত সম্পন্ন না হলে বলা যাচ্ছে না।
এ ছাড়া বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া আহত ৩৫ জনের মধ্যে ৩৩ জন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল ও বরিশালের শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তাঁরা চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলে জানিয়েছেন ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম জহিরুল ইসলাম। তিনি জানান, আহত বাকি দুজন মো. জলিল ও তাঁর স্ত্রী মিনারা বেগম এখনো ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে তাঁদের অবস্থা শঙ্কামুক্ত বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে