আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার আমতলীতে নির্বাচনে ভোট না দেওয়ায় প্রকৃত ইলিশ শিকারি জেলেদের চাল না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের উত্তর ঘোপখালী ও বালিয়াতলী গ্রামের প্রায় অর্ধশত জেলে খালি হাতে বাড়ি ফিরে গেছেন বলে জানা গেছে।
জেলেদের অভিযোগ—ইউপি সদস্য মো. আব্দুল লতিফ মুন্সি স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে প্রকৃত জেলেদের চাল না দিয়ে ব্যবসায়ী ও কৃষকদের চাল দিয়েছেন।
ইউপি সদস্য ব্যবসায়ী ও কৃষককে চাল দেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি তাদের নাম দেইনি, চেয়ারম্যান দিয়েছেন।’
অভিযুক্ত মো. আব্দুল লতিফ মুন্সি আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।
জেলেরা অভিযোগ করে বলেন, জাটকা ইলিশ শিকার বন্ধে সরকার মার্চ ও এপ্রিল মাসে জাটকা ইলিশ শিকারি জেলেদের জন্য চাল বরাদ্দ দিয়েছেন। প্রতি মাসে জেলেরা ৪০ কেজি করে চাল পাওয়ার কথা। সোমবার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের উত্তর ঘোপখালী ও বালিয়াতলী জেলেদের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়। সেখানে ভোট না দেওয়ার কারণে ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফ মুন্সি স্বজনপ্রীতি করে জাটকা শিকারি জেলে নয়, এমন জেলেকে চাল দিয়েছেন। এতে প্রকৃত জেলেরা চাল না পেয়ে ওই ইউনিয়নের অন্তত অর্ধশতাধিক জেলে বাড়ি ফিরে গেছেন। জাটকা শিকারি জেলেদের চাল দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও ইউপি সদস্যদের চাল বিতরণের তালিকায় ছিল ব্যবসায়ী ও কৃষকেরা।
জেলে সাইদুর রহমান, মন্নান ফকির ও জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একই পরিবারের একাধিক মানুষ চাল পেয়েছেন কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা ইলিশ জেলে নয়। ইব্রাহিম ও জসিম নামের দুই ভাই ফেনিতে থাকেন, তাঁরাও চাল পেয়েছেন। হাসান নামের এক লোক তিনি কৃষক, ইলিশ জেলে নয় কিন্তু তিনিও চাল পেয়েছেন।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফ মুন্সিকে যারা ভোট দিয়েছেন তিনি তাদের চাল দিয়েছেন। আমরা প্রকৃত ইলিশ জেলে হওয়া সত্ত্বেও ভোট না দেওয়ার কারণে তিনি চাল দেয়নি। মোয়াজ্জেম, মোজাম্মেল, ইব্রাহিম, জসিম, হাসান, মিলন মিয়া ও রুহুল আমিন নামের যে ব্যক্তিদের চাল দেওয়া হয়েছে যারা ইলিশ জেলে নয়। তারা অনেকেই ব্যবসায়ী ও কৃষক। মোনসের মিয়া মিয়া নামের যেই ব্যক্তি রয়েছে তিনি জেলে নন কিন্তু তাঁর পরিবারে পাঁচজনকে চাল দেওয়া হয়েছে। ইউপি সদস্য তাঁর এলাকার এমন অনেককে চাল দিয়েছেন।’
এদিকে ইউপি সদস্য ভোট না দেওয়ার কারণে চাল দেননি এমন অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ওয়ার্ডে জেলে তালিকায় নাম রয়েছে ২৩৫ জনের। কিন্তু আমি নাম পেয়েছি মাত্র ১১০ জনের। তাই কিছু হের ফের হয়েছে।’
ইউপি সদস্য আরও বলেন, ‘যাদের চাল দিয়েছি তাঁরা সবাই জেলে।’ তবে তাঁরা প্রকৃত ইলিশ শিকারি জেলে কিনা এ প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেনি তিনি।
আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোসা. সোহেলী পারভীন মালা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকৃত জেলেদের মাঝে চাল দেওয়া হয়েছে। তবে তালিকা করেছে ইউপি সদস্যরা। প্রকৃত ইলিশ জেলে আছে কিনা তাঁরাই জানেন।’
এ বিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বরগুনার আমতলীতে নির্বাচনে ভোট না দেওয়ায় প্রকৃত ইলিশ শিকারি জেলেদের চাল না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের উত্তর ঘোপখালী ও বালিয়াতলী গ্রামের প্রায় অর্ধশত জেলে খালি হাতে বাড়ি ফিরে গেছেন বলে জানা গেছে।
জেলেদের অভিযোগ—ইউপি সদস্য মো. আব্দুল লতিফ মুন্সি স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে প্রকৃত জেলেদের চাল না দিয়ে ব্যবসায়ী ও কৃষকদের চাল দিয়েছেন।
ইউপি সদস্য ব্যবসায়ী ও কৃষককে চাল দেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি তাদের নাম দেইনি, চেয়ারম্যান দিয়েছেন।’
অভিযুক্ত মো. আব্দুল লতিফ মুন্সি আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।
জেলেরা অভিযোগ করে বলেন, জাটকা ইলিশ শিকার বন্ধে সরকার মার্চ ও এপ্রিল মাসে জাটকা ইলিশ শিকারি জেলেদের জন্য চাল বরাদ্দ দিয়েছেন। প্রতি মাসে জেলেরা ৪০ কেজি করে চাল পাওয়ার কথা। সোমবার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের উত্তর ঘোপখালী ও বালিয়াতলী জেলেদের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়। সেখানে ভোট না দেওয়ার কারণে ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফ মুন্সি স্বজনপ্রীতি করে জাটকা শিকারি জেলে নয়, এমন জেলেকে চাল দিয়েছেন। এতে প্রকৃত জেলেরা চাল না পেয়ে ওই ইউনিয়নের অন্তত অর্ধশতাধিক জেলে বাড়ি ফিরে গেছেন। জাটকা শিকারি জেলেদের চাল দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও ইউপি সদস্যদের চাল বিতরণের তালিকায় ছিল ব্যবসায়ী ও কৃষকেরা।
জেলে সাইদুর রহমান, মন্নান ফকির ও জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একই পরিবারের একাধিক মানুষ চাল পেয়েছেন কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা ইলিশ জেলে নয়। ইব্রাহিম ও জসিম নামের দুই ভাই ফেনিতে থাকেন, তাঁরাও চাল পেয়েছেন। হাসান নামের এক লোক তিনি কৃষক, ইলিশ জেলে নয় কিন্তু তিনিও চাল পেয়েছেন।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফ মুন্সিকে যারা ভোট দিয়েছেন তিনি তাদের চাল দিয়েছেন। আমরা প্রকৃত ইলিশ জেলে হওয়া সত্ত্বেও ভোট না দেওয়ার কারণে তিনি চাল দেয়নি। মোয়াজ্জেম, মোজাম্মেল, ইব্রাহিম, জসিম, হাসান, মিলন মিয়া ও রুহুল আমিন নামের যে ব্যক্তিদের চাল দেওয়া হয়েছে যারা ইলিশ জেলে নয়। তারা অনেকেই ব্যবসায়ী ও কৃষক। মোনসের মিয়া মিয়া নামের যেই ব্যক্তি রয়েছে তিনি জেলে নন কিন্তু তাঁর পরিবারে পাঁচজনকে চাল দেওয়া হয়েছে। ইউপি সদস্য তাঁর এলাকার এমন অনেককে চাল দিয়েছেন।’
এদিকে ইউপি সদস্য ভোট না দেওয়ার কারণে চাল দেননি এমন অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ওয়ার্ডে জেলে তালিকায় নাম রয়েছে ২৩৫ জনের। কিন্তু আমি নাম পেয়েছি মাত্র ১১০ জনের। তাই কিছু হের ফের হয়েছে।’
ইউপি সদস্য আরও বলেন, ‘যাদের চাল দিয়েছি তাঁরা সবাই জেলে।’ তবে তাঁরা প্রকৃত ইলিশ শিকারি জেলে কিনা এ প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেনি তিনি।
আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোসা. সোহেলী পারভীন মালা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকৃত জেলেদের মাঝে চাল দেওয়া হয়েছে। তবে তালিকা করেছে ইউপি সদস্যরা। প্রকৃত ইলিশ জেলে আছে কিনা তাঁরাই জানেন।’
এ বিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার আমতলীতে নির্বাচনে ভোট না দেওয়ায় প্রকৃত ইলিশ শিকারি জেলেদের চাল না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের উত্তর ঘোপখালী ও বালিয়াতলী গ্রামের প্রায় অর্ধশত জেলে খালি হাতে বাড়ি ফিরে গেছেন বলে জানা গেছে।
জেলেদের অভিযোগ—ইউপি সদস্য মো. আব্দুল লতিফ মুন্সি স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে প্রকৃত জেলেদের চাল না দিয়ে ব্যবসায়ী ও কৃষকদের চাল দিয়েছেন।
ইউপি সদস্য ব্যবসায়ী ও কৃষককে চাল দেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি তাদের নাম দেইনি, চেয়ারম্যান দিয়েছেন।’
অভিযুক্ত মো. আব্দুল লতিফ মুন্সি আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।
জেলেরা অভিযোগ করে বলেন, জাটকা ইলিশ শিকার বন্ধে সরকার মার্চ ও এপ্রিল মাসে জাটকা ইলিশ শিকারি জেলেদের জন্য চাল বরাদ্দ দিয়েছেন। প্রতি মাসে জেলেরা ৪০ কেজি করে চাল পাওয়ার কথা। সোমবার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের উত্তর ঘোপখালী ও বালিয়াতলী জেলেদের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়। সেখানে ভোট না দেওয়ার কারণে ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফ মুন্সি স্বজনপ্রীতি করে জাটকা শিকারি জেলে নয়, এমন জেলেকে চাল দিয়েছেন। এতে প্রকৃত জেলেরা চাল না পেয়ে ওই ইউনিয়নের অন্তত অর্ধশতাধিক জেলে বাড়ি ফিরে গেছেন। জাটকা শিকারি জেলেদের চাল দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও ইউপি সদস্যদের চাল বিতরণের তালিকায় ছিল ব্যবসায়ী ও কৃষকেরা।
জেলে সাইদুর রহমান, মন্নান ফকির ও জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একই পরিবারের একাধিক মানুষ চাল পেয়েছেন কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা ইলিশ জেলে নয়। ইব্রাহিম ও জসিম নামের দুই ভাই ফেনিতে থাকেন, তাঁরাও চাল পেয়েছেন। হাসান নামের এক লোক তিনি কৃষক, ইলিশ জেলে নয় কিন্তু তিনিও চাল পেয়েছেন।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফ মুন্সিকে যারা ভোট দিয়েছেন তিনি তাদের চাল দিয়েছেন। আমরা প্রকৃত ইলিশ জেলে হওয়া সত্ত্বেও ভোট না দেওয়ার কারণে তিনি চাল দেয়নি। মোয়াজ্জেম, মোজাম্মেল, ইব্রাহিম, জসিম, হাসান, মিলন মিয়া ও রুহুল আমিন নামের যে ব্যক্তিদের চাল দেওয়া হয়েছে যারা ইলিশ জেলে নয়। তারা অনেকেই ব্যবসায়ী ও কৃষক। মোনসের মিয়া মিয়া নামের যেই ব্যক্তি রয়েছে তিনি জেলে নন কিন্তু তাঁর পরিবারে পাঁচজনকে চাল দেওয়া হয়েছে। ইউপি সদস্য তাঁর এলাকার এমন অনেককে চাল দিয়েছেন।’
এদিকে ইউপি সদস্য ভোট না দেওয়ার কারণে চাল দেননি এমন অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ওয়ার্ডে জেলে তালিকায় নাম রয়েছে ২৩৫ জনের। কিন্তু আমি নাম পেয়েছি মাত্র ১১০ জনের। তাই কিছু হের ফের হয়েছে।’
ইউপি সদস্য আরও বলেন, ‘যাদের চাল দিয়েছি তাঁরা সবাই জেলে।’ তবে তাঁরা প্রকৃত ইলিশ শিকারি জেলে কিনা এ প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেনি তিনি।
আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোসা. সোহেলী পারভীন মালা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকৃত জেলেদের মাঝে চাল দেওয়া হয়েছে। তবে তালিকা করেছে ইউপি সদস্যরা। প্রকৃত ইলিশ জেলে আছে কিনা তাঁরাই জানেন।’
এ বিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বরগুনার আমতলীতে নির্বাচনে ভোট না দেওয়ায় প্রকৃত ইলিশ শিকারি জেলেদের চাল না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের উত্তর ঘোপখালী ও বালিয়াতলী গ্রামের প্রায় অর্ধশত জেলে খালি হাতে বাড়ি ফিরে গেছেন বলে জানা গেছে।
জেলেদের অভিযোগ—ইউপি সদস্য মো. আব্দুল লতিফ মুন্সি স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে প্রকৃত জেলেদের চাল না দিয়ে ব্যবসায়ী ও কৃষকদের চাল দিয়েছেন।
ইউপি সদস্য ব্যবসায়ী ও কৃষককে চাল দেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি তাদের নাম দেইনি, চেয়ারম্যান দিয়েছেন।’
অভিযুক্ত মো. আব্দুল লতিফ মুন্সি আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।
জেলেরা অভিযোগ করে বলেন, জাটকা ইলিশ শিকার বন্ধে সরকার মার্চ ও এপ্রিল মাসে জাটকা ইলিশ শিকারি জেলেদের জন্য চাল বরাদ্দ দিয়েছেন। প্রতি মাসে জেলেরা ৪০ কেজি করে চাল পাওয়ার কথা। সোমবার আমতলী উপজেলার আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের উত্তর ঘোপখালী ও বালিয়াতলী জেলেদের মাঝে চাল বিতরণ করা হয়। সেখানে ভোট না দেওয়ার কারণে ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফ মুন্সি স্বজনপ্রীতি করে জাটকা শিকারি জেলে নয়, এমন জেলেকে চাল দিয়েছেন। এতে প্রকৃত জেলেরা চাল না পেয়ে ওই ইউনিয়নের অন্তত অর্ধশতাধিক জেলে বাড়ি ফিরে গেছেন। জাটকা শিকারি জেলেদের চাল দেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও ইউপি সদস্যদের চাল বিতরণের তালিকায় ছিল ব্যবসায়ী ও কৃষকেরা।
জেলে সাইদুর রহমান, মন্নান ফকির ও জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একই পরিবারের একাধিক মানুষ চাল পেয়েছেন কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা ইলিশ জেলে নয়। ইব্রাহিম ও জসিম নামের দুই ভাই ফেনিতে থাকেন, তাঁরাও চাল পেয়েছেন। হাসান নামের এক লোক তিনি কৃষক, ইলিশ জেলে নয় কিন্তু তিনিও চাল পেয়েছেন।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘ইউপি সদস্য আব্দুল লতিফ মুন্সিকে যারা ভোট দিয়েছেন তিনি তাদের চাল দিয়েছেন। আমরা প্রকৃত ইলিশ জেলে হওয়া সত্ত্বেও ভোট না দেওয়ার কারণে তিনি চাল দেয়নি। মোয়াজ্জেম, মোজাম্মেল, ইব্রাহিম, জসিম, হাসান, মিলন মিয়া ও রুহুল আমিন নামের যে ব্যক্তিদের চাল দেওয়া হয়েছে যারা ইলিশ জেলে নয়। তারা অনেকেই ব্যবসায়ী ও কৃষক। মোনসের মিয়া মিয়া নামের যেই ব্যক্তি রয়েছে তিনি জেলে নন কিন্তু তাঁর পরিবারে পাঁচজনকে চাল দেওয়া হয়েছে। ইউপি সদস্য তাঁর এলাকার এমন অনেককে চাল দিয়েছেন।’
এদিকে ইউপি সদস্য ভোট না দেওয়ার কারণে চাল দেননি এমন অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ওয়ার্ডে জেলে তালিকায় নাম রয়েছে ২৩৫ জনের। কিন্তু আমি নাম পেয়েছি মাত্র ১১০ জনের। তাই কিছু হের ফের হয়েছে।’
ইউপি সদস্য আরও বলেন, ‘যাদের চাল দিয়েছি তাঁরা সবাই জেলে।’ তবে তাঁরা প্রকৃত ইলিশ শিকারি জেলে কিনা এ প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেনি তিনি।
আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোসা. সোহেলী পারভীন মালা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকৃত জেলেদের মাঝে চাল দেওয়া হয়েছে। তবে তালিকা করেছে ইউপি সদস্যরা। প্রকৃত ইলিশ জেলে আছে কিনা তাঁরাই জানেন।’
এ বিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
১৩ মিনিট আগে
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
৩৭ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
১ ঘণ্টা আগেসাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও

আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ জেলায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। যদিও ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো আবহাওয়া অফিস নেই, তবে জেলার ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্রের তথ্যমতে, সকাল ৭টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ১০টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে বাতাসের কারণে অনুভূত তাপমাত্রা ছিল প্রায় ১০ ডিগ্রির মতো।
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ দোকানপাট তখন বন্ধ। পশ্চিম দিক থেকে আসা হিমেল বাতাস শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্য দিনের তুলনায় সড়কে যানবাহনের সংখ্যাও কম। জীবিকার তাগিদে শ্রমজীবী মানুষ বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হলেও পড়ছেন চরম দুর্ভোগে। পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র না থাকায় ফুটপাতে আশ্রয় নেওয়া দরিদ্র লোকজন আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে হতদরিদ্র মানুষ। তাদের অনেকেরই গরম কাপড় নেই। তাই ঠান্ডা থেকে বাঁচতে কাগজ, পলিথিন ও ছেঁড়া কাপড় জ্বালিয়ে রাত ও সকাল পার করছে তারা।
সকালে সদর উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় কথা হয় রিকশাচালক হাসান রাব্বির সঙ্গে। সড়কের পাশে কাগজ ও পলিথিন জ্বালিয়ে আগুন পোহাতে পোহাতে তিনি বলেন, ‘আগে সকাল ৭টায় রিকশা নিয়ে বের হতাম। কিন্তু এখন ঠান্ডা এত বেড়েছে যে আজ ১০টার আগে বের হতে পারিনি। কুয়াশা একটু কমার অপেক্ষা করছি।’ শীতের কারণে ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেও কষ্ট হচ্ছে বলে জানান শহরের কালীবাড়ি এলাকার কলা বিক্রেতা ভূষণ রায়। তিনি বলেন, ‘সোয়েটার, টুপি, মাফলার পরেও শরীর বাঁচে না। শীত কিছুতেই মানছে না।’
এদিকে শীত মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রস্তুতির কথা জানানো হয়েছে। ঠাকুরগাঁও জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘জেলার পাঁচটি উপজেলায় ৬ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকায় ৮ হাজার ৫০০ কম্বল কেনা হয়েছে।’
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা বলেন, এ বছর ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়ে কম্বল কেনা হয়েছে। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে সাড়ে ৭ হাজার কম্বল এবং বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান থেকে আরও দেড় হাজার কম্বল পাওয়া গেছে।

আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
গত কয়েক দিনের তুলনায় আজ জেলায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। যদিও ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো আবহাওয়া অফিস নেই, তবে জেলার ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্রের তথ্যমতে, সকাল ৭টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সকাল ১০টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে বাতাসের কারণে অনুভূত তাপমাত্রা ছিল প্রায় ১০ ডিগ্রির মতো।
আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ দোকানপাট তখন বন্ধ। পশ্চিম দিক থেকে আসা হিমেল বাতাস শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্য দিনের তুলনায় সড়কে যানবাহনের সংখ্যাও কম। জীবিকার তাগিদে শ্রমজীবী মানুষ বাধ্য হয়ে ঘর থেকে বের হলেও পড়ছেন চরম দুর্ভোগে। পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র না থাকায় ফুটপাতে আশ্রয় নেওয়া দরিদ্র লোকজন আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে হতদরিদ্র মানুষ। তাদের অনেকেরই গরম কাপড় নেই। তাই ঠান্ডা থেকে বাঁচতে কাগজ, পলিথিন ও ছেঁড়া কাপড় জ্বালিয়ে রাত ও সকাল পার করছে তারা।
সকালে সদর উপজেলার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় কথা হয় রিকশাচালক হাসান রাব্বির সঙ্গে। সড়কের পাশে কাগজ ও পলিথিন জ্বালিয়ে আগুন পোহাতে পোহাতে তিনি বলেন, ‘আগে সকাল ৭টায় রিকশা নিয়ে বের হতাম। কিন্তু এখন ঠান্ডা এত বেড়েছে যে আজ ১০টার আগে বের হতে পারিনি। কুয়াশা একটু কমার অপেক্ষা করছি।’ শীতের কারণে ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেও কষ্ট হচ্ছে বলে জানান শহরের কালীবাড়ি এলাকার কলা বিক্রেতা ভূষণ রায়। তিনি বলেন, ‘সোয়েটার, টুপি, মাফলার পরেও শরীর বাঁচে না। শীত কিছুতেই মানছে না।’
এদিকে শীত মোকাবিলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রস্তুতির কথা জানানো হয়েছে। ঠাকুরগাঁও জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘জেলার পাঁচটি উপজেলায় ৬ লাখ টাকা করে মোট ৩০ লাখ টাকায় ৮ হাজার ৫০০ কম্বল কেনা হয়েছে।’
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারজানা বলেন, এ বছর ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ পেয়ে কম্বল কেনা হয়েছে। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে সাড়ে ৭ হাজার কম্বল এবং বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান থেকে আরও দেড় হাজার কম্বল পাওয়া গেছে।

একই পরিবারের একাধিক মানুষ চাল পেয়েছেন কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা ইলিশ জেলে নয়। ইব্রাহিম ও জসিম নামের দুই ভাই ফেনিতে থাকেন, তাঁরাও চাল পেয়েছেন। হাসান নামের এক লোক তিনি কৃষক, ইলিশ শিকারি জেলে নয় কিন্তু তিনিও চাল পেয়েছেন...
২৭ মার্চ ২০২৩
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
৩৭ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
১ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক ও প্রতিবাদ মিছিল করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিবাদ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাকসু, শাখা ছাত্রশিবির, শাখা ছাত্রশক্তি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে ‘আগামীকালকে (শুক্রবার) বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে’ বলে মন্তব্য করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
সমাবেশে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক লড়াই করে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব নয়। আমাদের লড়াই শুরু হবে শহীদ ওসমান হাদির ইনকিলাব মঞ্চের সাংস্কৃতিক লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে। আগামীকালকে বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর ধরে আমরা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। এই খুনি হাসিনার দল হাজার হাজার নিষ্পাপ বাংলাদেশের দামাল ছেলেদেরকে হত্যা করেও ওর রক্ত পিপাসা মেটেনি। বিদেশে বসে এখনো বিপ্লবীদের হত্যা করার ছক করছে। আমরা আজ এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই শহীদ ওসমান হাদির রক্তের ওপর দিয়ে, শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক থাকবে না। যে সমস্ত ভারতীয়রা বাংলাদেশে বৈধভাবে অবৈধভাবে বাংলাদেশে চাকরি করছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের ভারতে পুশব্যাক করতে হবে। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ওরা ওসমান হাদির খুনিকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করবে ততক্ষণ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
মোস্তাফিজুর রহমানের দেওয়া বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সমালোচনা।
এরপর আজ শুক্রবার দুপুরেও মোস্তাফিজুর রহমান তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে অ্যাকাউন্টে একই ধরনের বক্তব্য লিখে পোস্ট করেন। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, শুধু রাজনৈতিক লড়াইয়ে প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয় না। শহীদ ওসমান হাদি ভাই ইনকিলাব মঞ্চের মাধ্যমে ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী প্রক্সি উদীচী, ছায়ানটের কালচারাল হেজেমনির বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছিল, সেই লড়াই জারি রাখতে হবে। তাদের সকল আধিপত্যবাদী বয়ানকে তছনছ করে দিতে হবে। ইট, পাথরের দেয়াল ভেঙে আধিপত্যবাদকে মোকাবিলা করা যায় না, সেটা হাদি আমাদের শিখিয়েছে।’
অন্য আরেকটি ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘গতকাল শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের মৃত্যু-পরবর্তী প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশে প্রদত্ত আমার বক্তব্যের কিছু শব্দ নিয়ে এই স্পষ্টীকরণ প্রদান করছি। বক্তব্যে ব্যবহৃত “তছনছ” শব্দটির মাধ্যমে ভাঙচুরকে বোঝানো হয়নি। বরং এর অর্থ ছিল শহীদ হাদির যে স্বপ্ন নিয়মতান্ত্রিক ও প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে বিকল্প কাঠামো গড়ে তুলে, সর্বদা সচেতন থেকে ফ্যাসিবাদী বয়ানকে মোকাবিলা করা।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘এ প্রসঙ্গে আরও যুক্ত করা প্রয়োজন যে, উদীচীসহ উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানসমূহ বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের তল্পিবাহক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকা রেখে আসছে। তারা বাংলাদেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। তবে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক ভিত্তিকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিকভাবেই মোকাবিলা করব, ইনশা আল্লাহ।’

‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোক ও প্রতিবাদ মিছিল করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিবাদ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাকসু, শাখা ছাত্রশিবির, শাখা ছাত্রশক্তি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে ‘আগামীকালকে (শুক্রবার) বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে’ বলে মন্তব্য করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
সমাবেশে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক লড়াই করে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব নয়। আমাদের লড়াই শুরু হবে শহীদ ওসমান হাদির ইনকিলাব মঞ্চের সাংস্কৃতিক লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে। আগামীকালকে বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর ধরে আমরা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। এই খুনি হাসিনার দল হাজার হাজার নিষ্পাপ বাংলাদেশের দামাল ছেলেদেরকে হত্যা করেও ওর রক্ত পিপাসা মেটেনি। বিদেশে বসে এখনো বিপ্লবীদের হত্যা করার ছক করছে। আমরা আজ এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই শহীদ ওসমান হাদির রক্তের ওপর দিয়ে, শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক থাকবে না। যে সমস্ত ভারতীয়রা বাংলাদেশে বৈধভাবে অবৈধভাবে বাংলাদেশে চাকরি করছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের ভারতে পুশব্যাক করতে হবে। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ওরা ওসমান হাদির খুনিকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করবে ততক্ষণ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
মোস্তাফিজুর রহমানের দেওয়া বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সমালোচনা।
এরপর আজ শুক্রবার দুপুরেও মোস্তাফিজুর রহমান তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে অ্যাকাউন্টে একই ধরনের বক্তব্য লিখে পোস্ট করেন। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, শুধু রাজনৈতিক লড়াইয়ে প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয় না। শহীদ ওসমান হাদি ভাই ইনকিলাব মঞ্চের মাধ্যমে ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী প্রক্সি উদীচী, ছায়ানটের কালচারাল হেজেমনির বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছিল, সেই লড়াই জারি রাখতে হবে। তাদের সকল আধিপত্যবাদী বয়ানকে তছনছ করে দিতে হবে। ইট, পাথরের দেয়াল ভেঙে আধিপত্যবাদকে মোকাবিলা করা যায় না, সেটা হাদি আমাদের শিখিয়েছে।’
অন্য আরেকটি ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘গতকাল শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের মৃত্যু-পরবর্তী প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশে প্রদত্ত আমার বক্তব্যের কিছু শব্দ নিয়ে এই স্পষ্টীকরণ প্রদান করছি। বক্তব্যে ব্যবহৃত “তছনছ” শব্দটির মাধ্যমে ভাঙচুরকে বোঝানো হয়নি। বরং এর অর্থ ছিল শহীদ হাদির যে স্বপ্ন নিয়মতান্ত্রিক ও প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে বিকল্প কাঠামো গড়ে তুলে, সর্বদা সচেতন থেকে ফ্যাসিবাদী বয়ানকে মোকাবিলা করা।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘এ প্রসঙ্গে আরও যুক্ত করা প্রয়োজন যে, উদীচীসহ উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানসমূহ বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের তল্পিবাহক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকা রেখে আসছে। তারা বাংলাদেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। তবে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক ভিত্তিকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিকভাবেই মোকাবিলা করব, ইনশা আল্লাহ।’

একই পরিবারের একাধিক মানুষ চাল পেয়েছেন কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা ইলিশ জেলে নয়। ইব্রাহিম ও জসিম নামের দুই ভাই ফেনিতে থাকেন, তাঁরাও চাল পেয়েছেন। হাসান নামের এক লোক তিনি কৃষক, ইলিশ শিকারি জেলে নয় কিন্তু তিনিও চাল পেয়েছেন...
২৭ মার্চ ২০২৩
আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
১৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সকালে ধোঁয়া দেখে আগুন লাগার বিষয়টি স্থানীয় বাসিন্দাদের নজরে আসে। পরে নির্বাচন অফিসের প্রহরী ও স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নেভান।
সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবু দাউদ জানান, আগুনে কিছু নথি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। স্টোররুমের পেছনের জানালার পাশ থেকে আগুন লাগানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
খবর পেয়ে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক ইকবাল হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোকনুজ জামানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করা হয়েছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সকালে ধোঁয়া দেখে আগুন লাগার বিষয়টি স্থানীয় বাসিন্দাদের নজরে আসে। পরে নির্বাচন অফিসের প্রহরী ও স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নেভান।
সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবু দাউদ জানান, আগুনে কিছু নথি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। স্টোররুমের পেছনের জানালার পাশ থেকে আগুন লাগানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
খবর পেয়ে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক ইকবাল হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোকনুজ জামানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করা হয়েছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

একই পরিবারের একাধিক মানুষ চাল পেয়েছেন কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা ইলিশ জেলে নয়। ইব্রাহিম ও জসিম নামের দুই ভাই ফেনিতে থাকেন, তাঁরাও চাল পেয়েছেন। হাসান নামের এক লোক তিনি কৃষক, ইলিশ শিকারি জেলে নয় কিন্তু তিনিও চাল পেয়েছেন...
২৭ মার্চ ২০২৩
আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
১৩ মিনিট আগে
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
৩৭ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
১ ঘণ্টা আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের। ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদটির হিসাবরক্ষক কাম কম্পিউটার অপারেটর আবু সুফিয়ানের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নান্টু আলী নামের এক ব্যক্তি। অভিযোগের সপক্ষে ভিডিও প্রমাণও দাখিল করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, গ্রাম আদালতে দেওয়ানি মামলার ফি ২০ টাকা এবং ফৌজদারি মামলার ফি ১০ টাকা। অথচ ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, এখানে মামলা দায়ের থেকে শুরু করে হাজিরা পর্যন্ত ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হচ্ছে।
ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা জানান, স্বল্প সময়ে ও কম খরচে বিচার পাওয়ার আশায় তাঁরা গ্রাম আদালতে আসেন। কিন্তু এখানে এসেও তাঁদের অনেক টাকা খরচ হচ্ছে।
আল্লাহর দরগা বাজার এলাকার এক ঝালমুড়ি ও ফুচকা বিক্রেতা জানান, পারিবারিক কলহ-সংক্রান্ত মামলায় তাঁর কাছ থেকে ধাপে ধাপে ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মুন্না নামের অন্য এক ভুক্তভোগী জানান, একটি সাধারণ অভিযোগ দায়ের করতে তাঁকে ৪০০ টাকা দিতে হয়েছে।
অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে হিসাবরক্ষক আবু সুফিয়ান জানান, যোগদানের পর থেকেই তিনি এমনভাবে টাকা নিয়ে আসছেন।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও চেয়ারম্যান উভয়ে অতিরিক্ত ফি আদায়ের ব্যাপারে অবগত নন বলে দাবি করেছেন।
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিন্দ্য গুহ বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে এবং সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের। ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদটির হিসাবরক্ষক কাম কম্পিউটার অপারেটর আবু সুফিয়ানের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নান্টু আলী নামের এক ব্যক্তি। অভিযোগের সপক্ষে ভিডিও প্রমাণও দাখিল করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, গ্রাম আদালতে দেওয়ানি মামলার ফি ২০ টাকা এবং ফৌজদারি মামলার ফি ১০ টাকা। অথচ ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, এখানে মামলা দায়ের থেকে শুরু করে হাজিরা পর্যন্ত ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হচ্ছে।
ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা জানান, স্বল্প সময়ে ও কম খরচে বিচার পাওয়ার আশায় তাঁরা গ্রাম আদালতে আসেন। কিন্তু এখানে এসেও তাঁদের অনেক টাকা খরচ হচ্ছে।
আল্লাহর দরগা বাজার এলাকার এক ঝালমুড়ি ও ফুচকা বিক্রেতা জানান, পারিবারিক কলহ-সংক্রান্ত মামলায় তাঁর কাছ থেকে ধাপে ধাপে ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মুন্না নামের অন্য এক ভুক্তভোগী জানান, একটি সাধারণ অভিযোগ দায়ের করতে তাঁকে ৪০০ টাকা দিতে হয়েছে।
অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে হিসাবরক্ষক আবু সুফিয়ান জানান, যোগদানের পর থেকেই তিনি এমনভাবে টাকা নিয়ে আসছেন।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও চেয়ারম্যান উভয়ে অতিরিক্ত ফি আদায়ের ব্যাপারে অবগত নন বলে দাবি করেছেন।
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিন্দ্য গুহ বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে এবং সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

একই পরিবারের একাধিক মানুষ চাল পেয়েছেন কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা ইলিশ জেলে নয়। ইব্রাহিম ও জসিম নামের দুই ভাই ফেনিতে থাকেন, তাঁরাও চাল পেয়েছেন। হাসান নামের এক লোক তিনি কৃষক, ইলিশ শিকারি জেলে নয় কিন্তু তিনিও চাল পেয়েছেন...
২৭ মার্চ ২০২৩
আকাশে সূর্যের কোনো দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় মোড়া ঠাকুরগাঁও শহর। সড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে। কনকনে ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে সড়কের পাশে আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা খুঁজছে শীতার্ত লোকজন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে ঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড চৌরাস্তা ঘুরে এই দৃশ্য চোখে পড়ে।
১৩ মিনিট আগে
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
৩৭ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে