তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের স্ত্রীর নামে দুস্থদের ভিজিডি কার্ড হয়েছে। সচ্ছল এই পরিবার প্রতি মাসে ভিজিডির ৩০ কেজি করে চাল তুলে নিচ্ছেন। আর এতে বঞ্চিত হচ্ছেন অসহায় ও দুস্থরা। হতদরিদ্র-দুস্থদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি ভিজিডি কার্ড বিতরণে এমন অনিয়ম ও দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বড়বগী ইউনিয়নে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বড় বগী ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শাহ নেওয়াজ সেলিম। তিনি মেনিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। তার স্ত্রী সালমা বেগমের নামে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ভিজিডি কার্ড হয়েছে। তিনি এই ভিজিডি চালও তুলে নিয়েছেন।
এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেন এক ভুক্তভোগী। সেখানে তিনি দাবি করেন দুস্থ নিজেই। তার তিনটি সন্তান ও আয়-রোজগারের করার কোনো মাধ্যম নেই। তার নামে ভিজিডি নেই। তবে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি চাকরিজীবীরা ভিজিডির কার্ড পেয়েছেন।
মহিলা বিষায়ক অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়ন পরিষদের চুড়ান্ত তালিকায় ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তালুকদার পাড়া গ্রামে ৪২ নম্বর সিরিয়ালে ভিজিডির কার্ডধারী সালমা বেগমের নামে একটি ভিজিডি কার্ড রয়েছে। তার নামে ২০২৩-২৪ সালের মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর থেকে ইস্যুকৃত কার্ডে ভিজিডির চাল পাচ্ছেন তিনি। সালমা বেগমের পরিবার বেশ সচ্ছল। স্বামী সরকারি শিক্ষক।
সালমা বেগমের স্বামী শাহ নেওয়াজ সেলিম বলেন, ‘আমি সরকারি চাকরি করি এটা সঠিক। আমার স্ত্রীর নামের ভিজিট কার্ড আছে এটাও সঠিক। আমাদের ভিজিডি তালিকায় নাম দিয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান।’
বড়বগী ইউনিয়ন সচিব এমরান হোসাইন বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ঐ কার্ড বাতিলের জন্য রেজুলেশন করে মহিলা বিষয়াক অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। তার ইউনিয়ন পরিষদ ভিজিডি কার্ড নম্বর ১৩৫।’
এবিষয়ে বড়বগী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন আলম মুন্সী বলেন, ‘এই ভিজিডি নামের তালিকা উপজেলা চেয়ারম্যান দিয়েছেন। আপনারা তার সঙ্গে যোগাযোগ করেন।’
তালতলী উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা রূপ কুমার পাল বলেন, ‘ইউনিয়নের চেয়ারম্যান-মেম্বারদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চুড়ন্ত তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তা ছাড়া অভিযোগ পাওয়ার পরে ঐ শিক্ষকের স্ত্রীর নামের ভিজিডির কার্ডটি বাতিল করা হবে। নতুন কারও নামে কার্ড তৈরি করা হবে।’
তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা ভিজিডি কমিটির সভাপতি সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, ‘এটাসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ এসেছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে তদন্ত করার জন্য বলা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট আসার পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনো স্বজনপ্রীতি হলে অবশ্যই বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা চেয়ারম্যান রেজবি উল কবির জোমাদ্দার বলেন, ‘ভিজিডি কার্ডের নামের তালিকা দেওয়ার সময় ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী সুপারিশ করা হয়েছে। ভোটার আইডি কার্ডে স্বামীর নাম থাকে না। এজন্য এই ভুলগুলো হয়। তিনি আরও বলেন পরিচয় গোপন করে যদি এমন কিছু হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বরগুনার তালতলীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের স্ত্রীর নামে দুস্থদের ভিজিডি কার্ড হয়েছে। সচ্ছল এই পরিবার প্রতি মাসে ভিজিডির ৩০ কেজি করে চাল তুলে নিচ্ছেন। আর এতে বঞ্চিত হচ্ছেন অসহায় ও দুস্থরা। হতদরিদ্র-দুস্থদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি ভিজিডি কার্ড বিতরণে এমন অনিয়ম ও দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বড়বগী ইউনিয়নে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বড় বগী ইউনিয়নের তিন নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শাহ নেওয়াজ সেলিম। তিনি মেনিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। তার স্ত্রী সালমা বেগমের নামে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ভিজিডি কার্ড হয়েছে। তিনি এই ভিজিডি চালও তুলে নিয়েছেন।
এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেন এক ভুক্তভোগী। সেখানে তিনি দাবি করেন দুস্থ নিজেই। তার তিনটি সন্তান ও আয়-রোজগারের করার কোনো মাধ্যম নেই। তার নামে ভিজিডি নেই। তবে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি চাকরিজীবীরা ভিজিডির কার্ড পেয়েছেন।
মহিলা বিষায়ক অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়ন পরিষদের চুড়ান্ত তালিকায় ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তালুকদার পাড়া গ্রামে ৪২ নম্বর সিরিয়ালে ভিজিডির কার্ডধারী সালমা বেগমের নামে একটি ভিজিডি কার্ড রয়েছে। তার নামে ২০২৩-২৪ সালের মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর থেকে ইস্যুকৃত কার্ডে ভিজিডির চাল পাচ্ছেন তিনি। সালমা বেগমের পরিবার বেশ সচ্ছল। স্বামী সরকারি শিক্ষক।
সালমা বেগমের স্বামী শাহ নেওয়াজ সেলিম বলেন, ‘আমি সরকারি চাকরি করি এটা সঠিক। আমার স্ত্রীর নামের ভিজিট কার্ড আছে এটাও সঠিক। আমাদের ভিজিডি তালিকায় নাম দিয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান।’
বড়বগী ইউনিয়ন সচিব এমরান হোসাইন বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ঐ কার্ড বাতিলের জন্য রেজুলেশন করে মহিলা বিষয়াক অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। তার ইউনিয়ন পরিষদ ভিজিডি কার্ড নম্বর ১৩৫।’
এবিষয়ে বড়বগী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন আলম মুন্সী বলেন, ‘এই ভিজিডি নামের তালিকা উপজেলা চেয়ারম্যান দিয়েছেন। আপনারা তার সঙ্গে যোগাযোগ করেন।’
তালতলী উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা রূপ কুমার পাল বলেন, ‘ইউনিয়নের চেয়ারম্যান-মেম্বারদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চুড়ন্ত তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তা ছাড়া অভিযোগ পাওয়ার পরে ঐ শিক্ষকের স্ত্রীর নামের ভিজিডির কার্ডটি বাতিল করা হবে। নতুন কারও নামে কার্ড তৈরি করা হবে।’
তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা ভিজিডি কমিটির সভাপতি সিফাত আনোয়ার তুমপা বলেন, ‘এটাসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ এসেছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে তদন্ত করার জন্য বলা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট আসার পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনো স্বজনপ্রীতি হলে অবশ্যই বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা চেয়ারম্যান রেজবি উল কবির জোমাদ্দার বলেন, ‘ভিজিডি কার্ডের নামের তালিকা দেওয়ার সময় ভোটার আইডি কার্ড অনুযায়ী সুপারিশ করা হয়েছে। ভোটার আইডি কার্ডে স্বামীর নাম থাকে না। এজন্য এই ভুলগুলো হয়। তিনি আরও বলেন পরিচয় গোপন করে যদি এমন কিছু হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
১৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসায় ‘খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্পের (ফেজ-২)’ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) নিয়োগ নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড ঘটেছে। রাজনৈতিক চাপে ষষ্ঠ গ্রেডের একজন প্রকৌশলীকে এমন পদে বসানো হয়েছে, যেখানে কমপক্ষে চতুর্থ গ্রেডের যোগ্যতা দরকার।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহ শহরের গুলকীবাড়িতে ২০ তলা ভবনের পাইলিং কাজ করার সময় হেলে পড়েছে পাশের ৫ তলা ভবন। আতঙ্কে বাসা ছেড়েছেন মালিক ও ভাড়াটেরা। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

বরগুনার তালতলীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের স্ত্রীর নামে দুস্থদের ভিজিডি কার্ড হয়েছে। সচ্ছল এই পরিবার প্রতি মাসে ভিজিডির ৩০ কেজি করে চাল তুলে নিচ্ছেন। আর এতে বঞ্চিত হচ্ছেন অসহায় ও দুস্থরা। হতদরিদ্র-দুস্থদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি ভিজিডি কার্ড বিতরণে এমন অনিয়ম ও দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বড়বগী ইউন
০৫ এপ্রিল ২০২৩
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসায় ‘খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্পের (ফেজ-২)’ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) নিয়োগ নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড ঘটেছে। রাজনৈতিক চাপে ষষ্ঠ গ্রেডের একজন প্রকৌশলীকে এমন পদে বসানো হয়েছে, যেখানে কমপক্ষে চতুর্থ গ্রেডের যোগ্যতা দরকার।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহ শহরের গুলকীবাড়িতে ২০ তলা ভবনের পাইলিং কাজ করার সময় হেলে পড়েছে পাশের ৫ তলা ভবন। আতঙ্কে বাসা ছেড়েছেন মালিক ও ভাড়াটেরা। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেশহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাইদ জানান, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে গফরগাঁওয়ের লঞ্চঘাটা বধ্যভূমিতে মুক্তিযোদ্ধাসহ কয়েক হাজার মানুষকে এনে হত্যা করা হয়েছিল। ২০০৫ সালে গফরগাঁওয়ের তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গৌতম কুমার স্থানটি নির্ধারণের পর তৈরি করেন বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ। পরে ২০১১ সালে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ সংস্কার করলেও এলাকাটি সংরক্ষিত হিসেবে ঘোষণা করা হয়নি। বাকি ১০ বধ্যভূমিতে এখনো স্মৃতিস্তম্ভ গড়ে ওঠেনি এবং সংরক্ষণের উদ্যোগও নেওয়া হয়নি।
অনাদরে পড়ে আছে গফরগাঁও পৌর শহরের শিলাসী ইমামবাড়ী, উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নের সাইদুর রহমান উচ্চবিদ্যালয় সেনাবাহিনীর ক্যাম্প, সুতার চাপর বাজার, মশাখালী ইউনিয়নের প্রসাদপুর, ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজ, পাইথল ইউনিয়নের কাওরাইদ-গয়েশপুর রেলব্রিজ, রাওনা ইউনিয়নের ভারইল ও গণ্ডগ্রাম, রসুলপুর ইউনিয়নের রসুলপুর পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্প, দত্তেরবাজার ইউনিয়নের বারইগাঁও পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্প। মুক্তিযোদ্ধারা বলছেন, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে অগণিত মানুষকে এসব স্থানে ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং তাদের এ দেশীয় দোসরেরা। লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা এসব বধ্যভূমি থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর অসংখ্য মানুষের মাথার খুলি ও হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব বধ্যভূমি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। কোনোটি হারিয়ে যাচ্ছে নদীগর্ভে। কোনোটি ঝোপঝাড়ে আচ্ছাদিত হয়ে আছে। কোনো কোনোটি এখনো চিহ্নিতই হয়নি।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সদস্যরা মশাখালী ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজের ওপর দাঁড় করিয়ে স্থানীয় নিরীহ মানুষজনকে নির্মমভাবে গুলি চালিয়ে হত্যা করত। পরে সেচকাজের জন্য সেখানে একটি জলকপাট নির্মাণ করা হলেও এ স্থান আজও চিহ্নিত করা হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ গফরগাঁও ইসলামিয়া (পরে সরকারি) হাইস্কুলের শিক্ষক রাস বিহারী মিশ্রর ছেলে রণদা প্রসাদ মিশ্র বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসরেরা মুক্তিকামী বাঙালিদের ওপর ব্যাপক গণহত্যা চালিয়েছিল। সারা দেশে সরকারি উদ্যোগে এসব গণহত্যার স্থানগুলো চিহ্নিত করে সংরক্ষণের দাবি জানাচ্ছি।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘যাদের আত্মত্যাগে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে, আমরা যেন সেসব বীরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে পারি, সে জন্য স্মৃতিচিহ্নটুকু সংরক্ষণ করা জরুরি।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এন এম আব্দুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, ‘অরক্ষিত বধ্যভূমিগুলো চিহ্নিত করে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে চরআলগী ইউনিয়নে একটি বধ্যভূমি চিহ্নিত করে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে।’

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাইদ জানান, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে গফরগাঁওয়ের লঞ্চঘাটা বধ্যভূমিতে মুক্তিযোদ্ধাসহ কয়েক হাজার মানুষকে এনে হত্যা করা হয়েছিল। ২০০৫ সালে গফরগাঁওয়ের তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গৌতম কুমার স্থানটি নির্ধারণের পর তৈরি করেন বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ। পরে ২০১১ সালে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ সংস্কার করলেও এলাকাটি সংরক্ষিত হিসেবে ঘোষণা করা হয়নি। বাকি ১০ বধ্যভূমিতে এখনো স্মৃতিস্তম্ভ গড়ে ওঠেনি এবং সংরক্ষণের উদ্যোগও নেওয়া হয়নি।
অনাদরে পড়ে আছে গফরগাঁও পৌর শহরের শিলাসী ইমামবাড়ী, উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নের সাইদুর রহমান উচ্চবিদ্যালয় সেনাবাহিনীর ক্যাম্প, সুতার চাপর বাজার, মশাখালী ইউনিয়নের প্রসাদপুর, ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজ, পাইথল ইউনিয়নের কাওরাইদ-গয়েশপুর রেলব্রিজ, রাওনা ইউনিয়নের ভারইল ও গণ্ডগ্রাম, রসুলপুর ইউনিয়নের রসুলপুর পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্প, দত্তেরবাজার ইউনিয়নের বারইগাঁও পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্প। মুক্তিযোদ্ধারা বলছেন, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে অগণিত মানুষকে এসব স্থানে ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং তাদের এ দেশীয় দোসরেরা। লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা এসব বধ্যভূমি থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর অসংখ্য মানুষের মাথার খুলি ও হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব বধ্যভূমি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। কোনোটি হারিয়ে যাচ্ছে নদীগর্ভে। কোনোটি ঝোপঝাড়ে আচ্ছাদিত হয়ে আছে। কোনো কোনোটি এখনো চিহ্নিতই হয়নি।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সদস্যরা মশাখালী ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজের ওপর দাঁড় করিয়ে স্থানীয় নিরীহ মানুষজনকে নির্মমভাবে গুলি চালিয়ে হত্যা করত। পরে সেচকাজের জন্য সেখানে একটি জলকপাট নির্মাণ করা হলেও এ স্থান আজও চিহ্নিত করা হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ গফরগাঁও ইসলামিয়া (পরে সরকারি) হাইস্কুলের শিক্ষক রাস বিহারী মিশ্রর ছেলে রণদা প্রসাদ মিশ্র বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসরেরা মুক্তিকামী বাঙালিদের ওপর ব্যাপক গণহত্যা চালিয়েছিল। সারা দেশে সরকারি উদ্যোগে এসব গণহত্যার স্থানগুলো চিহ্নিত করে সংরক্ষণের দাবি জানাচ্ছি।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘যাদের আত্মত্যাগে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে, আমরা যেন সেসব বীরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে পারি, সে জন্য স্মৃতিচিহ্নটুকু সংরক্ষণ করা জরুরি।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এন এম আব্দুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, ‘অরক্ষিত বধ্যভূমিগুলো চিহ্নিত করে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে চরআলগী ইউনিয়নে একটি বধ্যভূমি চিহ্নিত করে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে।’

বরগুনার তালতলীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের স্ত্রীর নামে দুস্থদের ভিজিডি কার্ড হয়েছে। সচ্ছল এই পরিবার প্রতি মাসে ভিজিডির ৩০ কেজি করে চাল তুলে নিচ্ছেন। আর এতে বঞ্চিত হচ্ছেন অসহায় ও দুস্থরা। হতদরিদ্র-দুস্থদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি ভিজিডি কার্ড বিতরণে এমন অনিয়ম ও দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বড়বগী ইউন
০৫ এপ্রিল ২০২৩
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
১৬ মিনিট আগে
খুলনা ওয়াসায় ‘খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্পের (ফেজ-২)’ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) নিয়োগ নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড ঘটেছে। রাজনৈতিক চাপে ষষ্ঠ গ্রেডের একজন প্রকৌশলীকে এমন পদে বসানো হয়েছে, যেখানে কমপক্ষে চতুর্থ গ্রেডের যোগ্যতা দরকার।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহ শহরের গুলকীবাড়িতে ২০ তলা ভবনের পাইলিং কাজ করার সময় হেলে পড়েছে পাশের ৫ তলা ভবন। আতঙ্কে বাসা ছেড়েছেন মালিক ও ভাড়াটেরা। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেকাজী শামিম আহমেদ, খুলনা

খুলনা ওয়াসায় ‘খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্পের (ফেজ-২)’ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) নিয়োগ নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড ঘটেছে। রাজনৈতিক চাপে ষষ্ঠ গ্রেডের একজন প্রকৌশলীকে এমন পদে বসানো হয়েছে, যেখানে কমপক্ষে চতুর্থ গ্রেডের যোগ্যতা দরকার।
নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিতের লক্ষ্যে প্রায় ২ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ওই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এতে যৌথভাবে অর্থায়ন করছে বাংলাদেশ সরকার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। প্রশাসনিক অনুমোদন হয়েছে ৯ ডিসেম্বর। মেয়াদ ১ অক্টোবর ২০২৫ থেকে ৩০ জুন ২০৩০।
সূত্র বলছে, গত বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেত্রী নুসরাত তাবাস্সুম। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কয়েকজন ছাত্রনেতা। তাঁরা ষষ্ঠ গ্রেডের নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল ইসলামের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালককে চাপ দেন। তাঁরা চলে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে আসে নিয়োগের আদেশ। এতে বলা হয়, খুলনায় পঞ্চম গ্রেডের কর্মকর্তা না থাকায় রেজাউল ইসলাম প্রকল্প পরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিকল্পনা-৩ শাখার উপসচিব ইবাদত হোসেন স্বাক্ষরিত আদেশে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। অথচ বাস্তবে সেখানে পঞ্চম গ্রেডের কর্মকর্তা সেলিম আহমেদ রয়েছেন।
প্রকল্পে ফোকাল পার্সন হিসেবে আছেন নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কামাল হোসেন। তাঁকে ওই পদ থেকে অপসারণ না করেই নতুন পিডি করা হয়েছে রেজাউল ইসলামকে। ফলে তাঁদের দুজনের মধ্যে ঠান্ডা লড়াই শুরু হয়েছে। আর এতে জড়িয়ে পড়েছেন বোর্ড পরিচালক থেকে শুরু করে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সব মিলিয়ে খুলনা ওয়াসায় এখন হযবরল অবস্থা।
এই প্রকল্পে পিডির জন্য আবেদন করেছিলেন চারজন প্রকৌশলী। তাঁরা হলেন সেলিম আহমেদ, রেজাউল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন ও আরমান সিদ্দিকী। এর মধ্যে সেলিম আহমেদ পঞ্চম গ্রেডের। বাকিরা সবাই ষষ্ঠ গ্রেডের। অভিযোগ রয়েছে, নিয়োগ বোর্ডে অন্যদের না ডেকেই রেজাউল ইসলামকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, গত বুধবার বিকেলে খুলনা ওয়াসার নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান যোগদান করেন। তবে অফিস শুরু করেন পরদিন বৃহস্পতিবার সকাল থেকে। ওই দিন সকালে দপ্তরে হাজির হন ছাত্র প্রতিনিধি বোর্ড সদস্য ইব্রাহিম খলিল। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নুসরাত তাবাস্সুম, খুলনা-১ আসনে এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থী অহিদুজ্জামান, তাঁদের সহযোগী আলিফ, আরিয়ান, সাব্বির ও সাইম। এ সময় তাঁরা ওয়াসার ফেস-২ প্রকল্পের পিডি নিয়োগ নিয়ে এমডিকে চাপ দিতে থাকেন। তাঁকে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীর ফাইল প্রসেস করতে বলা হয়। তাঁরা ওয়াসা ভবন ত্যাগের কয়েক ঘণ্টা পর ওই প্রকৌশলীকে পিডি নিয়োগ দিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ আসে।
নুসরাত তাবাস্সুমসহ অন্যদের নিয়ে খুলনা ওয়াসায় যাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন খুলনা ওয়াসার বোর্ড সদস্য ও ছাত্র প্রতিনিধি ইব্রাহিম খলিল। তিনি বলেন, ‘এনসিপি নেতা অহিদুজ্জামানের নির্বাচনী এলাকায় ওয়াসার কার্যক্রম এবং এলাকাবাসীর কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া নিয়োগ-পদোন্নতি নিয়ে কিছু কথা হয়েছে। তবে ওই সময় আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম না।’
২০২৩ সালে প্রকল্পটির প্রাথমিক কাজ শুরু হওয়ার পর এডিবির সঙ্গে সমন্বয়ের দায়িত্ব পান মো. কামাল হোসেন। ২০২৪ সালের ৩০ মে তৎকালীন ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ স্বাক্ষরিত এক আদেশে মো. কামাল হোসেনকে প্রকল্পের ফোকাল পার্সন হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ওই আদেশে বলা হয়, এই দায়িত্ব পালনকালে তিনি অন্য কোনো প্রকল্পের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। ফলে তিনিই এখন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
নিয়োগ বোর্ডে ডাকা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘আমাকে ডাকা হয়নি। মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত কোনো চিঠি পাইনি।’ অপর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রকল্পে ফোকাল পার্সন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। ওই পদ ছাড়ার কোনো আদেশ পাইনি। আদেশ পেলে দায়িত্ব ছেড়ে দেব।’
অপর প্রকৌশলী সেলিম আহমেদ বলেন, ‘খুলনা থেকে চারজন আবেদন করেছিলাম। কিন্তু নিয়োগ বোর্ডে আমাকে ডাকা হয়নি।’ তবে নতুন পিডি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া মো. রেজাউল ইসলামের দাবি, নিয়োগ বোর্ডে সবার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার পূর্ণ কর্মদিবস অফিস করেছেন। তাহলে নিয়োগের সাক্ষাৎকার কীভাবে দিলেন? এমন প্রশ্নের মুখে তিনি ফোন রেখে দেন।
খুলনা ওয়াসার এমডি মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমি নতুন যোগ দিয়েছি। প্রকল্প সম্পর্কে কিছু জানা নেই।’

খুলনা ওয়াসায় ‘খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্পের (ফেজ-২)’ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) নিয়োগ নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড ঘটেছে। রাজনৈতিক চাপে ষষ্ঠ গ্রেডের একজন প্রকৌশলীকে এমন পদে বসানো হয়েছে, যেখানে কমপক্ষে চতুর্থ গ্রেডের যোগ্যতা দরকার।
নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিতের লক্ষ্যে প্রায় ২ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ওই প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এতে যৌথভাবে অর্থায়ন করছে বাংলাদেশ সরকার ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। প্রশাসনিক অনুমোদন হয়েছে ৯ ডিসেম্বর। মেয়াদ ১ অক্টোবর ২০২৫ থেকে ৩০ জুন ২০৩০।
সূত্র বলছে, গত বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেত্রী নুসরাত তাবাস্সুম। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কয়েকজন ছাত্রনেতা। তাঁরা ষষ্ঠ গ্রেডের নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল ইসলামের পক্ষে অবস্থান নিয়ে ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালককে চাপ দেন। তাঁরা চলে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে আসে নিয়োগের আদেশ। এতে বলা হয়, খুলনায় পঞ্চম গ্রেডের কর্মকর্তা না থাকায় রেজাউল ইসলাম প্রকল্প পরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিকল্পনা-৩ শাখার উপসচিব ইবাদত হোসেন স্বাক্ষরিত আদেশে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। অথচ বাস্তবে সেখানে পঞ্চম গ্রেডের কর্মকর্তা সেলিম আহমেদ রয়েছেন।
প্রকল্পে ফোকাল পার্সন হিসেবে আছেন নির্বাহী প্রকৌশলী মো. কামাল হোসেন। তাঁকে ওই পদ থেকে অপসারণ না করেই নতুন পিডি করা হয়েছে রেজাউল ইসলামকে। ফলে তাঁদের দুজনের মধ্যে ঠান্ডা লড়াই শুরু হয়েছে। আর এতে জড়িয়ে পড়েছেন বোর্ড পরিচালক থেকে শুরু করে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সব মিলিয়ে খুলনা ওয়াসায় এখন হযবরল অবস্থা।
এই প্রকল্পে পিডির জন্য আবেদন করেছিলেন চারজন প্রকৌশলী। তাঁরা হলেন সেলিম আহমেদ, রেজাউল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন ও আরমান সিদ্দিকী। এর মধ্যে সেলিম আহমেদ পঞ্চম গ্রেডের। বাকিরা সবাই ষষ্ঠ গ্রেডের। অভিযোগ রয়েছে, নিয়োগ বোর্ডে অন্যদের না ডেকেই রেজাউল ইসলামকে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, গত বুধবার বিকেলে খুলনা ওয়াসার নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান যোগদান করেন। তবে অফিস শুরু করেন পরদিন বৃহস্পতিবার সকাল থেকে। ওই দিন সকালে দপ্তরে হাজির হন ছাত্র প্রতিনিধি বোর্ড সদস্য ইব্রাহিম খলিল। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নুসরাত তাবাস্সুম, খুলনা-১ আসনে এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থী অহিদুজ্জামান, তাঁদের সহযোগী আলিফ, আরিয়ান, সাব্বির ও সাইম। এ সময় তাঁরা ওয়াসার ফেস-২ প্রকল্পের পিডি নিয়োগ নিয়ে এমডিকে চাপ দিতে থাকেন। তাঁকে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীর ফাইল প্রসেস করতে বলা হয়। তাঁরা ওয়াসা ভবন ত্যাগের কয়েক ঘণ্টা পর ওই প্রকৌশলীকে পিডি নিয়োগ দিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে আদেশ আসে।
নুসরাত তাবাস্সুমসহ অন্যদের নিয়ে খুলনা ওয়াসায় যাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন খুলনা ওয়াসার বোর্ড সদস্য ও ছাত্র প্রতিনিধি ইব্রাহিম খলিল। তিনি বলেন, ‘এনসিপি নেতা অহিদুজ্জামানের নির্বাচনী এলাকায় ওয়াসার কার্যক্রম এবং এলাকাবাসীর কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া নিয়োগ-পদোন্নতি নিয়ে কিছু কথা হয়েছে। তবে ওই সময় আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম না।’
২০২৩ সালে প্রকল্পটির প্রাথমিক কাজ শুরু হওয়ার পর এডিবির সঙ্গে সমন্বয়ের দায়িত্ব পান মো. কামাল হোসেন। ২০২৪ সালের ৩০ মে তৎকালীন ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ স্বাক্ষরিত এক আদেশে মো. কামাল হোসেনকে প্রকল্পের ফোকাল পার্সন হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ওই আদেশে বলা হয়, এই দায়িত্ব পালনকালে তিনি অন্য কোনো প্রকল্পের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। ফলে তিনিই এখন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
নিয়োগ বোর্ডে ডাকা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘আমাকে ডাকা হয়নি। মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত কোনো চিঠি পাইনি।’ অপর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রকল্পে ফোকাল পার্সন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। ওই পদ ছাড়ার কোনো আদেশ পাইনি। আদেশ পেলে দায়িত্ব ছেড়ে দেব।’
অপর প্রকৌশলী সেলিম আহমেদ বলেন, ‘খুলনা থেকে চারজন আবেদন করেছিলাম। কিন্তু নিয়োগ বোর্ডে আমাকে ডাকা হয়নি।’ তবে নতুন পিডি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া মো. রেজাউল ইসলামের দাবি, নিয়োগ বোর্ডে সবার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার পূর্ণ কর্মদিবস অফিস করেছেন। তাহলে নিয়োগের সাক্ষাৎকার কীভাবে দিলেন? এমন প্রশ্নের মুখে তিনি ফোন রেখে দেন।
খুলনা ওয়াসার এমডি মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমি নতুন যোগ দিয়েছি। প্রকল্প সম্পর্কে কিছু জানা নেই।’

বরগুনার তালতলীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের স্ত্রীর নামে দুস্থদের ভিজিডি কার্ড হয়েছে। সচ্ছল এই পরিবার প্রতি মাসে ভিজিডির ৩০ কেজি করে চাল তুলে নিচ্ছেন। আর এতে বঞ্চিত হচ্ছেন অসহায় ও দুস্থরা। হতদরিদ্র-দুস্থদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি ভিজিডি কার্ড বিতরণে এমন অনিয়ম ও দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বড়বগী ইউন
০৫ এপ্রিল ২০২৩
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
১৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
১ ঘণ্টা আগে
ময়মনসিংহ শহরের গুলকীবাড়িতে ২০ তলা ভবনের পাইলিং কাজ করার সময় হেলে পড়েছে পাশের ৫ তলা ভবন। আতঙ্কে বাসা ছেড়েছেন মালিক ও ভাড়াটেরা। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ শহরের গুলকীবাড়িতে ২০ তলা ভবনের পাইলিং কাজের সময় হেলে পড়েছে পাশের ৫ তলা ভবন। আতঙ্কে বাসা ছেড়েছেন মালিক ও ভাড়াটেরা। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
রাত সাড়ে ৯টার দিকে গিয়ে দেখা যায়, গ্রিনল্যান্ড ডেভেলপার প্রাইভেট লিমিটেড ২০ তলা কাজীবাড়ি ভবনের নির্মাণকাজ করছে। পাইলিং করার সময় পাঁচতলা ভবন হেলে পড়ে। ভবনের সামনের এবং পাশের অংশে ফাটল দেখা দিয়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে ভাড়াটে ও মালিক বাসা ছেড়েছেন। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ভবন হেলে পড়া ঠেকাতে ডেভেলপার কোম্পানিকে সরিয়ে নেওয়া মাটি ভরাটের নির্দেশ দেন।
পাঁচতলা ভবনের ভাড়াটে শিলা রানী বলেন, ভবনটি হঠাৎ হেলে পড়ায় আতঙ্কে প্রশাসনের নির্দেশে আমরা বাসা ছেড়ে দিয়েছি। এখন বাড়ি চলে যাচ্ছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আসব।
বাসার মালিকের ভাই রফিকুল ইসলাম লিটন বলেন, বেশ কয়েক মাস ডেভেলপার কোম্পানি অপরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। যার কারণে আমাদের পাঁচতলা ভবনটি হেলে পড়ে। ভবনের সামনে এবং পাশে ফাটল ধরে ফাঁকা হয়েছে। যেকোনো সময় পুরো ভবন হেলে পড়তে পারে।
কোতোয়ালি মডেল থানার এএসআই লাল মিয়া বলেন, একটি ২০ তলা ভবনের পাইলিং কাজ করার কারণে পাশের ৫ তলা একটি ভবন হেলে পড়েছে। পরে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গ্রিনল্যান্ড ডেভেলপার প্রাইভেট লিমিটেডের প্রকৌশলী আবু সাঈদ বলেন, পাইলিং করার কারণে ভবন হেলে পড়েনি। এটি অন্য কোনো কারণে হেলে পড়েছে। দায় আমাদের ওপর চাপানো হচ্ছে। তারপরও প্রশাসনের নির্দেশে ভবনটি হেলে পড়া ঠেকাতে মাটি দিয়ে সাপোর্ট দেওয়ার চেষ্টা করছি।

ময়মনসিংহ শহরের গুলকীবাড়িতে ২০ তলা ভবনের পাইলিং কাজের সময় হেলে পড়েছে পাশের ৫ তলা ভবন। আতঙ্কে বাসা ছেড়েছেন মালিক ও ভাড়াটেরা। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
রাত সাড়ে ৯টার দিকে গিয়ে দেখা যায়, গ্রিনল্যান্ড ডেভেলপার প্রাইভেট লিমিটেড ২০ তলা কাজীবাড়ি ভবনের নির্মাণকাজ করছে। পাইলিং করার সময় পাঁচতলা ভবন হেলে পড়ে। ভবনের সামনের এবং পাশের অংশে ফাটল দেখা দিয়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে ভাড়াটে ও মালিক বাসা ছেড়েছেন। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ভবন হেলে পড়া ঠেকাতে ডেভেলপার কোম্পানিকে সরিয়ে নেওয়া মাটি ভরাটের নির্দেশ দেন।
পাঁচতলা ভবনের ভাড়াটে শিলা রানী বলেন, ভবনটি হঠাৎ হেলে পড়ায় আতঙ্কে প্রশাসনের নির্দেশে আমরা বাসা ছেড়ে দিয়েছি। এখন বাড়ি চলে যাচ্ছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আসব।
বাসার মালিকের ভাই রফিকুল ইসলাম লিটন বলেন, বেশ কয়েক মাস ডেভেলপার কোম্পানি অপরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। যার কারণে আমাদের পাঁচতলা ভবনটি হেলে পড়ে। ভবনের সামনে এবং পাশে ফাটল ধরে ফাঁকা হয়েছে। যেকোনো সময় পুরো ভবন হেলে পড়তে পারে।
কোতোয়ালি মডেল থানার এএসআই লাল মিয়া বলেন, একটি ২০ তলা ভবনের পাইলিং কাজ করার কারণে পাশের ৫ তলা একটি ভবন হেলে পড়েছে। পরে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
গ্রিনল্যান্ড ডেভেলপার প্রাইভেট লিমিটেডের প্রকৌশলী আবু সাঈদ বলেন, পাইলিং করার কারণে ভবন হেলে পড়েনি। এটি অন্য কোনো কারণে হেলে পড়েছে। দায় আমাদের ওপর চাপানো হচ্ছে। তারপরও প্রশাসনের নির্দেশে ভবনটি হেলে পড়া ঠেকাতে মাটি দিয়ে সাপোর্ট দেওয়ার চেষ্টা করছি।

বরগুনার তালতলীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের স্ত্রীর নামে দুস্থদের ভিজিডি কার্ড হয়েছে। সচ্ছল এই পরিবার প্রতি মাসে ভিজিডির ৩০ কেজি করে চাল তুলে নিচ্ছেন। আর এতে বঞ্চিত হচ্ছেন অসহায় ও দুস্থরা। হতদরিদ্র-দুস্থদের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি ভিজিডি কার্ড বিতরণে এমন অনিয়ম ও দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বড়বগী ইউন
০৫ এপ্রিল ২০২৩
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
১৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
১ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসায় ‘খুলনা পানি সরবরাহ প্রকল্পের (ফেজ-২)’ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) নিয়োগ নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড ঘটেছে। রাজনৈতিক চাপে ষষ্ঠ গ্রেডের একজন প্রকৌশলীকে এমন পদে বসানো হয়েছে, যেখানে কমপক্ষে চতুর্থ গ্রেডের যোগ্যতা দরকার।
১ ঘণ্টা আগে