শিপুল ইসলাম, পঞ্চগড় থেকে

‘ক্যামন করি স্কুল যাব, কী দিয়া পড়া পড়ব। অ্যাসেম্বলিত ড্রেস ছাড়া কেমন করি দাঁড়াব। আমার যে সব আগুনে পুড়ে গেল।’ পুড়ে যাওয়া ঘরের বারান্দাতে পোড়া বাইসাইকেল হাতে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছিল সানি আহমদ। পঞ্চগড়ের ফুলতলা গ্রামে তার বাড়ি। সে নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
গতকাল শুক্রবার দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে পরিবারের সবকিছুর সঙ্গে তার পড়ার বই, স্কুলের পোশাক, একমাত্র বাইসাইকেলসহ সবকিছু পুড়ে গেছে।
সাইফুলের মা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘সব শ্যাষ। এক পোশাকে আছি। চিন্তাও করির পাওছি না, আইজ হামার কিছু নাই। সউগ ছাই। ছাওয়াটার কান্দোন থাকার পাওছি না। এই সাইকেল কোনাত চড়ি পাঁচ কিলোমিটার দূরত যায় প্রাইভেট পড়িছে। এ্যালা আর তাক পাবার নেয়। ওর বাপের সাইকেল কেনার সমর্থ্য নাই।’
সানির মতো ওই গ্রামের ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া তাসিফা আলী (১২) ও ৩য় শ্রেণিতে পড়ুয়া আলিফ আলীরও (৮) বই, খাতা, কাপড়সহ সবকিছু পুড়ে গেছে। পোড়া ঘরে মায়ের সঙ্গে বসে তাঁরা পুড়ে যাওয়া বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছিল।
তাসিফা আলী বলে, ‘মায়ের সঙ্গে জলসাত আছনো। আইজ সকালে আসি দেখি সউগ পোড়া গেইছে। তোমরা কন তো এ্যালা কেমন করি পড়া পড়মো। হামার বইগুলো কেনে পুড়ি দেইল কন তো?’
তাসিফার মা বলেন, ‘শুধু সন্তানদের বই না। ঘরে থাকা জমির দলিল, জাতীয় পরিচয়পত্র, কাপড়সহ ঘরের সব পুড়ে গেছে। এক কাপড়ে আছি। হঠাৎ ধরা আগুন টের পাইলে কিছু বাঁচা যায়, আর মাইনসে যদিক ইচ্ছা করি আগুন দেয় তাক রক্ষা কেমনে করমেন। যারা হামার ঘর পোড়াইছে তার হামরা বিচার চাই।’
শুধু সানি আহমদ ও তাসিফা আলী নয়, আহমদিয়া সম্প্রদায়ের সালানা জলসা বন্ধের দাবিতে শুক্রবার বিক্ষুব্ধ জনতা আহমদনগর, ফুলতলা, সালসিড়ি এলাকার প্রায় ১৬০টি পরিবারের ওপর হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায়। এতে অর্ধশতাধিক শিশুর বইখাতা পুড়ে গেছে। প্রায় কয়েক কোটি টাকার ক্ষতির শিকার হয়েছে পরিবারগুলো।
আজ শনিবার দুপুর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পঞ্চগড় সদরের চৌরঙ্গী মোড়, বকুলতলা, ধাক্কারমাড়ার মোড়, জালাসি মোড় এলাকা ঘুরে অন্তত ৩০ জন মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জলসা বন্ধের দাবিতে গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসককে যে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছিল, তা যদি আমলে নিয়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বসে জলসা বন্ধ করা যেত তাহলে আজ এই পরিস্থিতির হয়তো সৃষ্টি হতো না। প্রশাসনের অবহেলার ফলে এমনটি হয়েছে বলে তাঁরা দাবি করেন।
ফুলতলা গ্রামের গৃহবধূ তাজমহল বেগম বলেন, ‘পুলিশ থাকিও হামার ঘর পুড়িল। দেশের ভোটার হয়াও হামার নিরাপত্তা নাই। খুব ভয়ে আছি, ফির কখন হামলা চালায়, জানটা কাড়ি নেয়।’
বকুলতলা মোড়ে কথা হয় ফল ব্যবসায়ী জুলহাস রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘পুলিশতো জলসা বন্ধই করিল। তা এই জলসা গন্ডগোলের আগোত বন্ধ করলে কী হইল। এতে সংঘর্ষও হইল না হয়, নিরীহ মানুষগুলার বাড়ি-ঘরও ভাঙিল না হয়। এ্যালা সউগ সময় আতঙ্কে আছি, কখন কী হয়। ব্যবসা করির পাওছি না।’
এই দাবি শুধু শহরের ফল ব্যবসায়ী জুলহাসের নয়; সাধারণ ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মানুষেরও। আহমদনগরের বাসিন্দা আপন আহমদ (২৮) বলেন, ‘প্রশাসনের অবহেলার কারণে আজই এই দশা আমাদের। প্রশাসন অনুমতি দিয়েছে বলেই আমরা জলসা করেছি। অথচ পুলিশের সামনেই বাড়িঘর ভাঙল, আগুন লাগাল। ওদের একজন মারা গেছে, আমাদেরও একজন মারা গেছে। এখনো শঙ্কায় আছি কখন জানি হামলা করে।’
পঞ্চগড় সদর থানার ওসি আব্দুল লতিফ মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নিরাপত্তা জোড়দার করতে পুলিশি টহল বাড়িয়েছি। পাশাপাশি মাঠে বিজিবি ও র্যাব রয়েছে। সকাল থেকে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।’
গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের (কাদিয়ানি) জলসা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ ও মুসল্লিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, জুমার নামাজ শেষে বিভিন্ন মসজিদ থেকে মুসল্লিরা চৌরঙ্গী মোড়ে সমবেত হতে থাকেন। এরপর মিছিল বের করা হয়। আকস্মিকভাবে মিছিল থেকে ইটপাটকেল ছুড়লে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। চলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। এতে দুজন নিহত এবং তিন পুলিশ সদস্য ও দুজন সাংবাদিকসহ কমপক্ষে ২০ জন আহত হন।
একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা শহরের ধাক্কামারা এলাকায় গিয়ে ট্রাফিক পুলিশের কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করলে কার্যালয়টি ভস্মীভূত হয়ে যায়। তাঁরা পঞ্চগড় বাজারে আহমদিয়াদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা ও লুটপাট করেন এবং প্রতিষ্ঠানের মালামালে আগুন ধরিয়ে দেন।
আরও পড়ুন:

‘ক্যামন করি স্কুল যাব, কী দিয়া পড়া পড়ব। অ্যাসেম্বলিত ড্রেস ছাড়া কেমন করি দাঁড়াব। আমার যে সব আগুনে পুড়ে গেল।’ পুড়ে যাওয়া ঘরের বারান্দাতে পোড়া বাইসাইকেল হাতে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছিল সানি আহমদ। পঞ্চগড়ের ফুলতলা গ্রামে তার বাড়ি। সে নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
গতকাল শুক্রবার দুর্বৃত্তদের দেওয়া আগুনে পরিবারের সবকিছুর সঙ্গে তার পড়ার বই, স্কুলের পোশাক, একমাত্র বাইসাইকেলসহ সবকিছু পুড়ে গেছে।
সাইফুলের মা সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘সব শ্যাষ। এক পোশাকে আছি। চিন্তাও করির পাওছি না, আইজ হামার কিছু নাই। সউগ ছাই। ছাওয়াটার কান্দোন থাকার পাওছি না। এই সাইকেল কোনাত চড়ি পাঁচ কিলোমিটার দূরত যায় প্রাইভেট পড়িছে। এ্যালা আর তাক পাবার নেয়। ওর বাপের সাইকেল কেনার সমর্থ্য নাই।’
সানির মতো ওই গ্রামের ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া তাসিফা আলী (১২) ও ৩য় শ্রেণিতে পড়ুয়া আলিফ আলীরও (৮) বই, খাতা, কাপড়সহ সবকিছু পুড়ে গেছে। পোড়া ঘরে মায়ের সঙ্গে বসে তাঁরা পুড়ে যাওয়া বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছিল।
তাসিফা আলী বলে, ‘মায়ের সঙ্গে জলসাত আছনো। আইজ সকালে আসি দেখি সউগ পোড়া গেইছে। তোমরা কন তো এ্যালা কেমন করি পড়া পড়মো। হামার বইগুলো কেনে পুড়ি দেইল কন তো?’
তাসিফার মা বলেন, ‘শুধু সন্তানদের বই না। ঘরে থাকা জমির দলিল, জাতীয় পরিচয়পত্র, কাপড়সহ ঘরের সব পুড়ে গেছে। এক কাপড়ে আছি। হঠাৎ ধরা আগুন টের পাইলে কিছু বাঁচা যায়, আর মাইনসে যদিক ইচ্ছা করি আগুন দেয় তাক রক্ষা কেমনে করমেন। যারা হামার ঘর পোড়াইছে তার হামরা বিচার চাই।’
শুধু সানি আহমদ ও তাসিফা আলী নয়, আহমদিয়া সম্প্রদায়ের সালানা জলসা বন্ধের দাবিতে শুক্রবার বিক্ষুব্ধ জনতা আহমদনগর, ফুলতলা, সালসিড়ি এলাকার প্রায় ১৬০টি পরিবারের ওপর হামলা, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটায়। এতে অর্ধশতাধিক শিশুর বইখাতা পুড়ে গেছে। প্রায় কয়েক কোটি টাকার ক্ষতির শিকার হয়েছে পরিবারগুলো।
আজ শনিবার দুপুর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পঞ্চগড় সদরের চৌরঙ্গী মোড়, বকুলতলা, ধাক্কারমাড়ার মোড়, জালাসি মোড় এলাকা ঘুরে অন্তত ৩০ জন মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জলসা বন্ধের দাবিতে গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসককে যে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছিল, তা যদি আমলে নিয়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে বসে জলসা বন্ধ করা যেত তাহলে আজ এই পরিস্থিতির হয়তো সৃষ্টি হতো না। প্রশাসনের অবহেলার ফলে এমনটি হয়েছে বলে তাঁরা দাবি করেন।
ফুলতলা গ্রামের গৃহবধূ তাজমহল বেগম বলেন, ‘পুলিশ থাকিও হামার ঘর পুড়িল। দেশের ভোটার হয়াও হামার নিরাপত্তা নাই। খুব ভয়ে আছি, ফির কখন হামলা চালায়, জানটা কাড়ি নেয়।’
বকুলতলা মোড়ে কথা হয় ফল ব্যবসায়ী জুলহাস রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘পুলিশতো জলসা বন্ধই করিল। তা এই জলসা গন্ডগোলের আগোত বন্ধ করলে কী হইল। এতে সংঘর্ষও হইল না হয়, নিরীহ মানুষগুলার বাড়ি-ঘরও ভাঙিল না হয়। এ্যালা সউগ সময় আতঙ্কে আছি, কখন কী হয়। ব্যবসা করির পাওছি না।’
এই দাবি শুধু শহরের ফল ব্যবসায়ী জুলহাসের নয়; সাধারণ ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মানুষেরও। আহমদনগরের বাসিন্দা আপন আহমদ (২৮) বলেন, ‘প্রশাসনের অবহেলার কারণে আজই এই দশা আমাদের। প্রশাসন অনুমতি দিয়েছে বলেই আমরা জলসা করেছি। অথচ পুলিশের সামনেই বাড়িঘর ভাঙল, আগুন লাগাল। ওদের একজন মারা গেছে, আমাদেরও একজন মারা গেছে। এখনো শঙ্কায় আছি কখন জানি হামলা করে।’
পঞ্চগড় সদর থানার ওসি আব্দুল লতিফ মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নিরাপত্তা জোড়দার করতে পুলিশি টহল বাড়িয়েছি। পাশাপাশি মাঠে বিজিবি ও র্যাব রয়েছে। সকাল থেকে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।’
গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজের পর পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের (কাদিয়ানি) জলসা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশ ও মুসল্লিদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, জুমার নামাজ শেষে বিভিন্ন মসজিদ থেকে মুসল্লিরা চৌরঙ্গী মোড়ে সমবেত হতে থাকেন। এরপর মিছিল বের করা হয়। আকস্মিকভাবে মিছিল থেকে ইটপাটকেল ছুড়লে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। চলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। এতে দুজন নিহত এবং তিন পুলিশ সদস্য ও দুজন সাংবাদিকসহ কমপক্ষে ২০ জন আহত হন।
একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা শহরের ধাক্কামারা এলাকায় গিয়ে ট্রাফিক পুলিশের কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করলে কার্যালয়টি ভস্মীভূত হয়ে যায়। তাঁরা পঞ্চগড় বাজারে আহমদিয়াদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা ও লুটপাট করেন এবং প্রতিষ্ঠানের মালামালে আগুন ধরিয়ে দেন।
আরও পড়ুন:

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো।
১ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
২ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি ও চিরিরবন্দর সংবাদদাতা

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো। সেতুর অভাবে প্রতিদিনের যাতায়াতের মতো কৃষকের ন্যায্যমূল্যও আটকে আছে ইছামতীর তীরে। অন্যদিকে দীর্ঘ পথ ঘুরতে গিয়ে বেড়ে যাচ্ছে কৃষকের ফসল উৎপাদন খরচ।
জানা গেছে, এই সাঁকো দিয়েই উপজেলার সাতনালা ও আলোকডিহি ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার মানুষ প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। প্রতিটি নির্বাচনের আগে জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিলেও বাস্তবে তার কোনো অগ্রগতি হয়নি। তাই তো স্বাধীনতার ৫৫ বছর পেরিয়ে আজও বাঁশের সাঁকোর ভরসায় দুই ইউনিয়নের মানুষ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই সাঁকো ব্যবহার করে এলাকার মানুষ বেকিপুল বাজার, কিষ্টহরি বাজার, চাম্পাতলী বাজার, বিন্যাকুড়ির হাট, তারকশাহার হাট, ইছামতী ডিগ্রি কলেজ, ইছামতী ফাজিল মাদ্রাসা, মডেল স্কুল এবং রানীরবন্দর সুইয়ারী বাজারে যাতায়াত করেন। ব্যাংক লেনদেন, শিক্ষা কার্যক্রম, হাটবাজারে যাওয়াসহ প্রায় সব কাজে নদী পার হতে হয় এই সাঁকো দিয়ে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই জনপদের অধিকাংশ মানুষ কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল। অঞ্চলটি সবজি উৎপাদনের জন্য পরিচিত। তবে যোগাযোগব্যবস্থা দুর্বল হওয়ায় উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারে নিতে গিয়ে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে কৃষকদের। সাঁকোর ওপর দিয়ে ভ্যান বা অন্য কোনো যান চলাচল সম্ভব নয়। ফলে কৃষিপণ্য বহনের জন্য অনেককে চার-পাঁচ কিলোমিটার ঘুরে বিকল্প পথ ব্যবহার করতে হচ্ছে। এতে পরিবহন খরচ বেড়ে যাচ্ছে এবং ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষকেরা।
জোত সাতনালা গ্রামের কৃষক হাসান আলী জানান, নদীর ওপারে তাঁর বেশির ভাগ জমি। ধান কেটে সাঁকোর কারণে ভ্যানে করে বাড়ি আনতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে বেশি ভাড়া দিয়ে দূরের পথ ঘুরে ধান পরিবহন করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি নির্বাচনের আগে প্রার্থীরা এসে বলেন, ভোট দিলে এখানে সেতু হবে। কত নির্বাচন চলে গেল, কিন্তু আজও সেতু হলো না।’
জানতে চাইলে সাতনালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হক শাহ বলেন, সাঁকোটির দুই পাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাটবাজার থাকায় প্রতিদিন শত শত মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন। তিনি জানান, ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগ লাঘবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চিরিরবন্দর উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মাসুদার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইছামতী নদীর ওপর সেতু নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি।

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো। সেতুর অভাবে প্রতিদিনের যাতায়াতের মতো কৃষকের ন্যায্যমূল্যও আটকে আছে ইছামতীর তীরে। অন্যদিকে দীর্ঘ পথ ঘুরতে গিয়ে বেড়ে যাচ্ছে কৃষকের ফসল উৎপাদন খরচ।
জানা গেছে, এই সাঁকো দিয়েই উপজেলার সাতনালা ও আলোকডিহি ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার মানুষ প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। প্রতিটি নির্বাচনের আগে জনপ্রতিনিধিরা সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিলেও বাস্তবে তার কোনো অগ্রগতি হয়নি। তাই তো স্বাধীনতার ৫৫ বছর পেরিয়ে আজও বাঁশের সাঁকোর ভরসায় দুই ইউনিয়নের মানুষ।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই সাঁকো ব্যবহার করে এলাকার মানুষ বেকিপুল বাজার, কিষ্টহরি বাজার, চাম্পাতলী বাজার, বিন্যাকুড়ির হাট, তারকশাহার হাট, ইছামতী ডিগ্রি কলেজ, ইছামতী ফাজিল মাদ্রাসা, মডেল স্কুল এবং রানীরবন্দর সুইয়ারী বাজারে যাতায়াত করেন। ব্যাংক লেনদেন, শিক্ষা কার্যক্রম, হাটবাজারে যাওয়াসহ প্রায় সব কাজে নদী পার হতে হয় এই সাঁকো দিয়ে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই জনপদের অধিকাংশ মানুষ কৃষিকাজের ওপর নির্ভরশীল। অঞ্চলটি সবজি উৎপাদনের জন্য পরিচিত। তবে যোগাযোগব্যবস্থা দুর্বল হওয়ায় উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারে নিতে গিয়ে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে কৃষকদের। সাঁকোর ওপর দিয়ে ভ্যান বা অন্য কোনো যান চলাচল সম্ভব নয়। ফলে কৃষিপণ্য বহনের জন্য অনেককে চার-পাঁচ কিলোমিটার ঘুরে বিকল্প পথ ব্যবহার করতে হচ্ছে। এতে পরিবহন খরচ বেড়ে যাচ্ছে এবং ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কৃষকেরা।
জোত সাতনালা গ্রামের কৃষক হাসান আলী জানান, নদীর ওপারে তাঁর বেশির ভাগ জমি। ধান কেটে সাঁকোর কারণে ভ্যানে করে বাড়ি আনতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে বেশি ভাড়া দিয়ে দূরের পথ ঘুরে ধান পরিবহন করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি নির্বাচনের আগে প্রার্থীরা এসে বলেন, ভোট দিলে এখানে সেতু হবে। কত নির্বাচন চলে গেল, কিন্তু আজও সেতু হলো না।’
জানতে চাইলে সাতনালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হক শাহ বলেন, সাঁকোটির দুই পাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাটবাজার থাকায় প্রতিদিন শত শত মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন। তিনি জানান, ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগ লাঘবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চিরিরবন্দর উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মাসুদার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইছামতী নদীর ওপর সেতু নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পাওয়া যায়নি।

‘ক্যামন করি স্কুল যাব, কি দিয়া পড়া পড়ব। অ্যাসেম্বলিত ড্রেস ছাড়া কেমন করি দাঁড়াব। আমার যে সব আগুনে পুড়ে গেল।’ কান্না জড়িত কণ্ঠে পুড়ে যাওয়া ঘরের বারান্দাতে পোড়া বাইসাইকেল হাতে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছিল সানি আহমদ। পঞ্চগড়ের ফুলতলা গ্রামে তাঁর বাড়ি। সে নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
০৪ মার্চ ২০২৩
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
২ ঘণ্টা আগেসাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ

কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাচারিবাজার ব্রিজ থেকে বড়বাজার মাছমহল ব্রিজ পর্যন্ত দেখা যায়, নদের দুই পাশের বাউন্ডারির চার শতাধিক গ্রিল উধাও হয়ে গেছে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেওয়া নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১১০ কোটি টাকা। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভা যৌথভাবে কাজটি করে। প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০১৬ সালে। প্রকল্পের টাকা নিয়েও লুটপাটের অভিযোগ ছিল।
অন্যদিকে নরসুন্দা নদের পাড়ের ওয়াকওয়েতে অধিকাংশ সড়কবাতি না থাকায় সন্ধ্যার পর এখানে দেখা যায় ভুতুড়ে অন্ধকার। আলো না থাকার সুযোগে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। মাদকের আখড়া হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে স্থানটি। সন্ধ্যার পর লোকজন ভয়ে এ ওয়াকওয়ে দিয়ে যাতায়াত করেন না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
পৌরবাসী আজিজুল রিয়াদ ও সাকিবসহ কয়েকজন বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ পৌর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও পৌর কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে অবহেলার কারণে সরকারি সম্পদ উধাও হয়ে গেছে।’ তাঁরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি না থাকায় একটি সিন্ডিকেট নির্ভয়ে এসব চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিশোরগঞ্জ পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর এসব গ্রিল চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পৌর কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেয়নি। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও অবগত করেনি।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার সচিব সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। আমি কোনো কিছু জানি না।’
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্পটি এলজিইডি বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু আমাদের বুঝিয়ে দেয়নি। আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পৌর প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলব।’
কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ এনায়েত কবির বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব ছিল বাস্তবায়ন করে দেওয়ার, আমরা তা করেছি। এই প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের।’

কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
সরেজমিনে নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাচারিবাজার ব্রিজ থেকে বড়বাজার মাছমহল ব্রিজ পর্যন্ত দেখা যায়, নদের দুই পাশের বাউন্ডারির চার শতাধিক গ্রিল উধাও হয়ে গেছে।
জানা গেছে, ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেওয়া নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১১০ কোটি টাকা। জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভা যৌথভাবে কাজটি করে। প্রকল্পের কাজ শেষ হয় ২০১৬ সালে। প্রকল্পের টাকা নিয়েও লুটপাটের অভিযোগ ছিল।
অন্যদিকে নরসুন্দা নদের পাড়ের ওয়াকওয়েতে অধিকাংশ সড়কবাতি না থাকায় সন্ধ্যার পর এখানে দেখা যায় ভুতুড়ে অন্ধকার। আলো না থাকার সুযোগে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। মাদকের আখড়া হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছে স্থানটি। সন্ধ্যার পর লোকজন ভয়ে এ ওয়াকওয়ে দিয়ে যাতায়াত করেন না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
পৌরবাসী আজিজুল রিয়াদ ও সাকিবসহ কয়েকজন বলেন, ‘কিশোরগঞ্জ পৌর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও পৌর কর্মচারীদের কর্মক্ষেত্রে অবহেলার কারণে সরকারি সম্পদ উধাও হয়ে গেছে।’ তাঁরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারি না থাকায় একটি সিন্ডিকেট নির্ভয়ে এসব চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিশোরগঞ্জ পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা বলেন, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর এসব গ্রিল চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা। পৌর কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নেয়নি। এমনকি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকেও অবগত করেনি।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার সচিব সৈয়দ শফিকুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। আমি কোনো কিছু জানি না।’
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্পটি এলজিইডি বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু আমাদের বুঝিয়ে দেয়নি। আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পৌর প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলব।’
কিশোরগঞ্জ এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ এনায়েত কবির বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব ছিল বাস্তবায়ন করে দেওয়ার, আমরা তা করেছি। এই প্রকল্পের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের।’

‘ক্যামন করি স্কুল যাব, কি দিয়া পড়া পড়ব। অ্যাসেম্বলিত ড্রেস ছাড়া কেমন করি দাঁড়াব। আমার যে সব আগুনে পুড়ে গেল।’ কান্না জড়িত কণ্ঠে পুড়ে যাওয়া ঘরের বারান্দাতে পোড়া বাইসাইকেল হাতে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছিল সানি আহমদ। পঞ্চগড়ের ফুলতলা গ্রামে তাঁর বাড়ি। সে নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
০৪ মার্চ ২০২৩
দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো।
১ ঘণ্টা আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট ভবনের ভেতরে আগুন দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনাস্থলে রাত ৩টায় কোনো বিক্ষোভকারীর দেখা মেলেনি।
ভবনের সামনে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা নিরাপত্তা অবস্থান নিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানা গেছে।
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
এদিকে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার দীর্ঘ সময় পরও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ করছেন ইনকিলাব মঞ্চের কর্মী ও সমর্থকেরা। এই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে এর আগে রাত থেকেই বিক্ষুব্ধরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে তারা রাজধানীর রামপুরা, মিরপুর ও কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে।
রাত ১২টার দিকে কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর ও নথিপত্রে অগ্নিসংযোগও করে তারা। একপর্যায়ে তারা ডেইলি স্টার কার্যালয়ের দিকেও অগ্রসর হয় এবং সেখানেও আগুন ধরিয়ে দেয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডেইলি স্টার কার্যালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে দমকল কর্মীরা। সেখানে দমকল বাহিনীর অন্তত দুটি ইউনিট কাজ করছে।

রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট ভবনের ভেতরে আগুন দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনাস্থলে রাত ৩টায় কোনো বিক্ষোভকারীর দেখা মেলেনি।
ভবনের সামনে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা নিরাপত্তা অবস্থান নিয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানা গেছে।
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
এদিকে, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার দীর্ঘ সময় পরও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ করছেন ইনকিলাব মঞ্চের কর্মী ও সমর্থকেরা। এই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে এর আগে রাত থেকেই বিক্ষুব্ধরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পরে তারা রাজধানীর রামপুরা, মিরপুর ও কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে।
রাত ১২টার দিকে কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে ভাঙচুর ও নথিপত্রে অগ্নিসংযোগও করে তারা। একপর্যায়ে তারা ডেইলি স্টার কার্যালয়ের দিকেও অগ্রসর হয় এবং সেখানেও আগুন ধরিয়ে দেয়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডেইলি স্টার কার্যালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে দমকল কর্মীরা। সেখানে দমকল বাহিনীর অন্তত দুটি ইউনিট কাজ করছে।

‘ক্যামন করি স্কুল যাব, কি দিয়া পড়া পড়ব। অ্যাসেম্বলিত ড্রেস ছাড়া কেমন করি দাঁড়াব। আমার যে সব আগুনে পুড়ে গেল।’ কান্না জড়িত কণ্ঠে পুড়ে যাওয়া ঘরের বারান্দাতে পোড়া বাইসাইকেল হাতে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছিল সানি আহমদ। পঞ্চগড়ের ফুলতলা গ্রামে তাঁর বাড়ি। সে নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
০৪ মার্চ ২০২৩
দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো।
১ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে
নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)।
২ ঘণ্টা আগেনওগাঁ সংবাদদাতা

নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)। পরিবেশকর্মীরা বলছেন, সরকার যখন বজ্রপাত থেকে সুরক্ষায় তালগাছ রোপণের উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এভাবে পাতা কেটে গাছগুলো ন্যাড়া করা ঠিক হয়নি। বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব ছিল। এতে গাছ বাঁচত, পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা পেত।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি বিভিন্ন এলাকা থেকে তালের বীজ সংগ্রহ করে সড়কের দুই পাশে রোপণ করেছিলেন। এখন একেকটি গাছের বয়স ২০-৩০ বছর। এগুলোর কারণে সড়কটিও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে। কিন্তু এখন পাতা ছেঁটে ফেলায় কিছু গাছ মারা যেতে পারে। এর আগেও সড়ক সংস্কারের নামে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়েছিল।
এ বিষয়ে নেসকোর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কালাম বলেন, ‘বৈদুতিক লাইনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডাল ও মাথা কাটা হয়েছে। এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া।’
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের রামভদ্রপুর থেকে বটতলী বোয়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কয়েক হাজার তালগাছ। এগুলোর উচ্চতা ১০-১২ ফুট। সামান্য দূরত্বে বিদ্যুতের খুঁটি। এর মধ্যে দুই পাশে থাকা প্রায় ৭৫০টি তালগাছ ন্যাড়া অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল হোসেন বলেন, ‘দিন দিন তালগাছ হারিয়ে যাচ্ছে। এই গাছগুলো এক দিনে বড় হয়নি। বিদ্যুতের লাইন পরিষ্কারের নামে সমানে পাতা কাটা হয়েছে। তালগাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের খুঁটিগুলো দু-তিন হাত সরিয়ে নেওয়া যেত। কিন্তু তারা সেটি না করে গাছের ক্ষতি করল।’
স্থানীয় পরিবেশকর্মী নাইস পারভীন বলেন, ‘নওগাঁয় প্রতিবছর বজ্রপাতে অনেক মানুষ মারা যায়। বজ্রপাতের ক্ষতি এড়াতে তালগাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সরকার যেখানে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এগুলো ন্যাড়া করে দেওয়া পরিবেশবিধ্বংসী আচরণ।’

নওগাঁয় বাইপাস সড়কের দুই পাশে থাকা ৭৫০টি তালগাছের পাতা কেটে ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছে। এসব গাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের সরবরাহ লাইনের সুরক্ষা দিতে এই কাজ করেছে নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (নেসকো)। পরিবেশকর্মীরা বলছেন, সরকার যখন বজ্রপাত থেকে সুরক্ষায় তালগাছ রোপণের উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এভাবে পাতা কেটে গাছগুলো ন্যাড়া করা ঠিক হয়নি। বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব ছিল। এতে গাছ বাঁচত, পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা পেত।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি বিভিন্ন এলাকা থেকে তালের বীজ সংগ্রহ করে সড়কের দুই পাশে রোপণ করেছিলেন। এখন একেকটি গাছের বয়স ২০-৩০ বছর। এগুলোর কারণে সড়কটিও দৃষ্টিনন্দন হয়ে ওঠে। কিন্তু এখন পাতা ছেঁটে ফেলায় কিছু গাছ মারা যেতে পারে। এর আগেও সড়ক সংস্কারের নামে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়েছিল।
এ বিষয়ে নেসকোর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. কালাম বলেন, ‘বৈদুতিক লাইনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ঝুঁকিপূর্ণ গাছের ডাল ও মাথা কাটা হয়েছে। এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া।’
সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের রামভদ্রপুর থেকে বটতলী বোয়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কয়েক হাজার তালগাছ। এগুলোর উচ্চতা ১০-১২ ফুট। সামান্য দূরত্বে বিদ্যুতের খুঁটি। এর মধ্যে দুই পাশে থাকা প্রায় ৭৫০টি তালগাছ ন্যাড়া অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা বেলাল হোসেন বলেন, ‘দিন দিন তালগাছ হারিয়ে যাচ্ছে। এই গাছগুলো এক দিনে বড় হয়নি। বিদ্যুতের লাইন পরিষ্কারের নামে সমানে পাতা কাটা হয়েছে। তালগাছের ওপর দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের খুঁটিগুলো দু-তিন হাত সরিয়ে নেওয়া যেত। কিন্তু তারা সেটি না করে গাছের ক্ষতি করল।’
স্থানীয় পরিবেশকর্মী নাইস পারভীন বলেন, ‘নওগাঁয় প্রতিবছর বজ্রপাতে অনেক মানুষ মারা যায়। বজ্রপাতের ক্ষতি এড়াতে তালগাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সরকার যেখানে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিচ্ছে, সেখানে এগুলো ন্যাড়া করে দেওয়া পরিবেশবিধ্বংসী আচরণ।’

‘ক্যামন করি স্কুল যাব, কি দিয়া পড়া পড়ব। অ্যাসেম্বলিত ড্রেস ছাড়া কেমন করি দাঁড়াব। আমার যে সব আগুনে পুড়ে গেল।’ কান্না জড়িত কণ্ঠে পুড়ে যাওয়া ঘরের বারান্দাতে পোড়া বাইসাইকেল হাতে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছিল সানি আহমদ। পঞ্চগড়ের ফুলতলা গ্রামে তাঁর বাড়ি। সে নগর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
০৪ মার্চ ২০২৩
দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার সাতনালা ইউনিয়নের তারকশাহার হাট এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর একটি সেতুর অভাব দীর্ঘদিনের। নদী পারাপারে ভরসা ২৫০ ফুট দীর্ঘ একটি বাঁশের সাঁকো।
১ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের নরসুন্দা সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের বাউন্ডারিতে থাকা চার শতাধিক রডের গ্রিল উধাও হয়ে গেছে। যার আনুমানিক মূল্য ২০ লক্ষাধিক টাকা। এত গ্রিল উধাও হয়ে যাওয়ার পরও কর্তৃপক্ষকে এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগে
ধানমন্ডি মডেল থানার ডিউটি অফিসার মিঠুন সিংহ বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ জনতা ধানমন্ডিতে অবস্থিত ছায়ানট ভবন ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। আমরা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থলে আছে। আমাদের ঊর্ধ্বতন সেখানে আছেন।’
২ ঘণ্টা আগে