
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় পৌনে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতু নির্মাণ করা হলেও সংযোগ সড়ক না থাকায় স্থানীয় লোকজনকে প্রতিদিন চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের ১৪টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ সেতুর দুই পাশে ২০-২৫ ফুট দৈর্ঘ্যের সাঁকো বেয়ে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছে।

টাঙ্গাইলের সখীপুরে স্থানীয় বাসিন্দাদের তৈরি একটি কাঠের সাঁকো দিয়ে চলছে ঝুঁকিপূর্ণ পারাপার। উপজেলার বাঘবেড়-গজারিয়া সড়কের গোহালিয়া খালের ওপর আগে নড়বড়ে বাঁশের সাঁকো ছিল। সড়কটি গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এলাকাবাসী নিজেদের উদ্যোগে কাঠ দিয়ে সাঁকো তৈরি করে চলাচল করছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে...

টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ভাদ্রা ইউনিয়নের মেঘনা বনগ্রাম বাজার থেকে কাওনহোলা হয়ে ধুবড়িয়া ইউনিয়নের সেহরাইল সড়কে কাওনহোলা খালের ওপর বাঁশের সাকোটি। এটি টাঙ্গাইলের নাগরপুর ও মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার সংযোগস্থলও বটে। কয়েক বছর আগে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মিত ২৬০ ফুট লম্বা এ সাকো বর্তমানে অত্যন্ত...

কাঁচা এই সড়ক বানিয়ারি গ্রাম হয়ে পাশের কালীগঞ্জসহ পাঁচ থেকে সাতটি গ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত। প্রতিদিন হাজারও মানুষ এই সড়ক ব্যবহার করেন। বর্ষা মৌসুমে কাদা ও পানির কারণে সড়কটিতে চলাচল হয়ে পড়ে অত্যন্ত দুর্বিষহ।