নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের একাধিকবার বলেছেন এ বছরের জুনেই পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকেও এমন কথাই বলা হয়েছে। তবে গতকাল বুধবার সংসদে প্রধানমন্ত্রী চলতি বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু উদ্বোধনের কথা বলেছেন। বিষয়টি নিয়ে পরে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। আজ বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবার বললেন, জুনেই চালু হবে পদ্মা সেতু।
ফলে পদ্মা সেতুতে আসলে কবে থেকে গাড়ি চলবে, এ নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে।
আজ বিকেলে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও অর্থনৈতিক বিষয়ক সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন এ বছরের শেষের দিকে পদ্মা সেতু চালু হবে। আমরা প্রত্যাশা করে আছি এ বছরের শেষ নাগাদ এটি চালু করতে পারব, এটা আমাদের প্রত্যাশা। আমাদের বছরটি শেষ হবে জুন মাসে। আমাদের ফিন্যান্সিয়াল (অর্থবছর) বছর যেটি জুনে শেষ হবে। আমরা বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আমরা এটি চালু করতে পারব।’
চলতি বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে দ্রুতগতিতে কাজ এগিয়ে চলছে বলে গতকাল বুধবার সংসদে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সাংসদ শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পের উভয় প্রান্তে অ্যাপ্রোচ রোড ও সার্ভিস এরিয়ার কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর ভৌত অগ্রগতি ৯৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। বর্তমানে সেতুতে কার্পেটিং, ভায়াডাক্ট কার্পেটিং, ওয়াটারপ্রুফ মেমব্রেন, মূল সেতু ও ভায়াডাক্টের মুভমেন্ট জয়েন্ট, ল্যাম্পপোস্ট, অ্যালুমিনিয়াম রেলিং, গ্যাসের পাইপলাইন, ৪০০ কেভিএ বিদ্যুৎ এবং রেললাইন নির্মাণের কাজ চলমান। ২০২২ সালের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে।’
পদ্মা সেতু প্রকল্পের সংশোধিত ব্যয় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে গত ৩ মার্চ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে উদ্ধৃত করে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছরের জুনে পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
পদ্মা সেতুর সর্বশেষ অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রকল্পের সার্বিক কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৯২ শতাংশ এবং নদীশাসনের কাজ শেষ হয়েছে ৯০ দশমিক ৫০ শতাংশ। মূল সেতুর কার্পেটিং কাজ হয়েছে ৬৬ শতাংশ। গ্যাস পাইপলাইনের কাজের অগ্রগতি ৯৯ শতাংশ এবং ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ লাইনের কাজের অগ্রগতি ৭৯ শতাংশ।
এ ছাড়া আগামী জুন মাসের মধ্যে পদ্মা বহুমুখী সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে বলে একাধিকবার জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর মুখে সেই সময়সীমা পেছানোর তথ্যের ব্যাখ্যা দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। উদ্বোধনের সময়সীমা পেছানোর বিষয়ে গতকাল বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বলেছি ৩০ জুনের মধ্যে পদ্মা সেতু ওপেন করে দেব।’
তবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে পদ্মা সেতু চালু হবে বলে প্রধানমন্ত্রী সংসদে জানিয়েছেন। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আসলে তো পদ্মা সেতু শেষ হওয়ার নির্ধারিত সময় ২০২২ এর ডিসেম্বর পর্যন্ত। আমরা চেষ্টা করছি যে, যদি সম্ভব হয়, দেখা যাক, আমি ওনার (প্রধানমন্ত্রী) সঙ্গেও কথা বলব যে উনি কী বলেন।’
সচিব আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘উনি (প্রধানমন্ত্রী) যে কথাটি বলেছেন তার একটি লজিক হলো, রিসেন্টলি কিছু মালামাল আসতে সমস্যা হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য। এই মালামালগুলো মার্চ মাসে আসার কথা ছিল, কিন্তু এখন কিছুটা অনিশ্চয়তা চলে এসেছে। এ জন্য আমার মনে হয়, আমাদের একটি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। আমাদের টাইম আছে ২০২২ এর ডিসেম্বর পর্যন্ত।’ খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে এসব মালামাল আসবে। কিছু কিছু মালামাল আছে যেগুলো পৃথিবীতে একটা বা দু’টো দেশই বানায়। এখন এমনিতেও কোভিডের জন্য আসতে দেরি হচ্ছিল, এখন যুদ্ধের কারণে দেরি হচ্ছে।’
এদিকে পদ্মা সেতুর টোল প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আজ অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে আমরা যে পরিমাণ খরচ করেছি, সেটা পূর্ণমাত্রায় টোল বাবদ আদায় করব। আমরা অন্য প্রজেক্টগুলো থেকেও কিন্তু টোল আদায় করছি। টোলের হার এখনো ঠিক হয়নি। হলে আপনারা জানতে পারবেন।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
শ্রীলঙ্কার সঙ্গে হঠাৎ করে বাংলাদেশের অর্থনীতির তুলনা করছেন অনেকে। এ নিয়ে অস্বস্তিবোধ করছেন কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ আলোচনা তো আমরা করিনি। কেউ যদি আলোচনা করে সেটি তারা করতে পারে। সেটি আমাদের জন্য প্রযোজ্য কি না তা আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পারছেন। এটি আমাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। আপনারা ভালোভাবেই জানেন আমাদের ফরেন এক্সচেঞ্জ (বৈদেশিক মুদ্রা) রিজার্ভও অনেক ওপরে আছে। আমাদের রেভিনিউ (রাজস্ব) বাড়ছে, রিজার্ভ বাড়ছে, ইনফ্লেশনও (মুদ্রাস্ফীতি) নিয়ন্ত্রিত। তাহলে সমস্যা কোথায়, আমাদের তো সমস্যা নাই। আমি মনে করি আমরা নিরাপদ।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের একাধিকবার বলেছেন এ বছরের জুনেই পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকেও এমন কথাই বলা হয়েছে। তবে গতকাল বুধবার সংসদে প্রধানমন্ত্রী চলতি বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু উদ্বোধনের কথা বলেছেন। বিষয়টি নিয়ে পরে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। আজ বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবার বললেন, জুনেই চালু হবে পদ্মা সেতু।
ফলে পদ্মা সেতুতে আসলে কবে থেকে গাড়ি চলবে, এ নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে।
আজ বিকেলে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও অর্থনৈতিক বিষয়ক সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন এ বছরের শেষের দিকে পদ্মা সেতু চালু হবে। আমরা প্রত্যাশা করে আছি এ বছরের শেষ নাগাদ এটি চালু করতে পারব, এটা আমাদের প্রত্যাশা। আমাদের বছরটি শেষ হবে জুন মাসে। আমাদের ফিন্যান্সিয়াল (অর্থবছর) বছর যেটি জুনে শেষ হবে। আমরা বিশ্বাস করি, এর মধ্যে আমরা এটি চালু করতে পারব।’
চলতি বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে দ্রুতগতিতে কাজ এগিয়ে চলছে বলে গতকাল বুধবার সংসদে জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সাংসদ শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পের উভয় প্রান্তে অ্যাপ্রোচ রোড ও সার্ভিস এরিয়ার কাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। মূল সেতুর ভৌত অগ্রগতি ৯৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। বর্তমানে সেতুতে কার্পেটিং, ভায়াডাক্ট কার্পেটিং, ওয়াটারপ্রুফ মেমব্রেন, মূল সেতু ও ভায়াডাক্টের মুভমেন্ট জয়েন্ট, ল্যাম্পপোস্ট, অ্যালুমিনিয়াম রেলিং, গ্যাসের পাইপলাইন, ৪০০ কেভিএ বিদ্যুৎ এবং রেললাইন নির্মাণের কাজ চলমান। ২০২২ সালের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে।’
পদ্মা সেতু প্রকল্পের সংশোধিত ব্যয় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে গত ৩ মার্চ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে উদ্ধৃত করে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছরের জুনে পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।
পদ্মা সেতুর সর্বশেষ অগ্রগতির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রকল্পের সার্বিক কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৯২ শতাংশ এবং নদীশাসনের কাজ শেষ হয়েছে ৯০ দশমিক ৫০ শতাংশ। মূল সেতুর কার্পেটিং কাজ হয়েছে ৬৬ শতাংশ। গ্যাস পাইপলাইনের কাজের অগ্রগতি ৯৯ শতাংশ এবং ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ লাইনের কাজের অগ্রগতি ৭৯ শতাংশ।
এ ছাড়া আগামী জুন মাসের মধ্যে পদ্মা বহুমুখী সেতু যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে বলে একাধিকবার জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর মুখে সেই সময়সীমা পেছানোর তথ্যের ব্যাখ্যা দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। উদ্বোধনের সময়সীমা পেছানোর বিষয়ে গতকাল বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক নিয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বলেছি ৩০ জুনের মধ্যে পদ্মা সেতু ওপেন করে দেব।’
তবে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে পদ্মা সেতু চালু হবে বলে প্রধানমন্ত্রী সংসদে জানিয়েছেন। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আসলে তো পদ্মা সেতু শেষ হওয়ার নির্ধারিত সময় ২০২২ এর ডিসেম্বর পর্যন্ত। আমরা চেষ্টা করছি যে, যদি সম্ভব হয়, দেখা যাক, আমি ওনার (প্রধানমন্ত্রী) সঙ্গেও কথা বলব যে উনি কী বলেন।’
সচিব আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘উনি (প্রধানমন্ত্রী) যে কথাটি বলেছেন তার একটি লজিক হলো, রিসেন্টলি কিছু মালামাল আসতে সমস্যা হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য। এই মালামালগুলো মার্চ মাসে আসার কথা ছিল, কিন্তু এখন কিছুটা অনিশ্চয়তা চলে এসেছে। এ জন্য আমার মনে হয়, আমাদের একটি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। আমাদের টাইম আছে ২০২২ এর ডিসেম্বর পর্যন্ত।’ খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে এসব মালামাল আসবে। কিছু কিছু মালামাল আছে যেগুলো পৃথিবীতে একটা বা দু’টো দেশই বানায়। এখন এমনিতেও কোভিডের জন্য আসতে দেরি হচ্ছিল, এখন যুদ্ধের কারণে দেরি হচ্ছে।’
এদিকে পদ্মা সেতুর টোল প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আজ অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে আমরা যে পরিমাণ খরচ করেছি, সেটা পূর্ণমাত্রায় টোল বাবদ আদায় করব। আমরা অন্য প্রজেক্টগুলো থেকেও কিন্তু টোল আদায় করছি। টোলের হার এখনো ঠিক হয়নি। হলে আপনারা জানতে পারবেন।’
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
শ্রীলঙ্কার সঙ্গে হঠাৎ করে বাংলাদেশের অর্থনীতির তুলনা করছেন অনেকে। এ নিয়ে অস্বস্তিবোধ করছেন কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ আলোচনা তো আমরা করিনি। কেউ যদি আলোচনা করে সেটি তারা করতে পারে। সেটি আমাদের জন্য প্রযোজ্য কি না তা আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পারছেন। এটি আমাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। আপনারা ভালোভাবেই জানেন আমাদের ফরেন এক্সচেঞ্জ (বৈদেশিক মুদ্রা) রিজার্ভও অনেক ওপরে আছে। আমাদের রেভিনিউ (রাজস্ব) বাড়ছে, রিজার্ভ বাড়ছে, ইনফ্লেশনও (মুদ্রাস্ফীতি) নিয়ন্ত্রিত। তাহলে সমস্যা কোথায়, আমাদের তো সমস্যা নাই। আমি মনে করি আমরা নিরাপদ।’
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
৪ ঘণ্টা আগে
পোস্টে প্রেস সচিব লিখেছেন, ‘শহীদ বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর পর থেকে আমার মনে হচ্ছে তিনি (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) ভীষণ একা হয়ে পড়েছেন। একত্রে এই দুই নেতা আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম এক সম্মানিত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদারিত্বের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। সহমর্মিতা এবং নীরবে ধৈর্য ধরার ক্ষমতার...
৫ ঘণ্টা আগে
জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু জানান, রাজধানীতে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
সদ্য সমাপ্ত ২০২৫ সালে সারা দেশে অন্তত ৪২৮টি গণপিটুনির ঘটনা ঘটেছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। ২০২৪ সালে গণপিটুনির ১৬৯টি ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৪৬ জন এবং আহত ছিল ১২৬ জন। আর ২০২৫ সালে গণপিটুনিতে ১৬৬ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে ৪৬০ জন। ২২০ জনকে আহতাবস্থায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। গণপিটুনির ঘটনায় আহত
৭ ঘণ্টা আগে