আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে বড় জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসে ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে (জিটুজি) চুক্তির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি প্রায় ১০ মাস আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বুঝে নেয়। কিন্তু ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং উইথ ডাবল পাইপলাইন’ (এসপিএম) নামের এ প্রকল্প পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। কার মাধ্যমে এ কাজ করা হবে, এটি ঠিক না হওয়ায় এক বছর ধরে অলস পড়ে রয়েছে বড় বাজেটের প্রকল্পটি। এতে দামি যন্ত্রপাতিগুলো নষ্ট হচ্ছে।
বড় জাহাজ থেকে প্রথাগত লাইটারেজ (ছোট) জাহাজের জ্বালানি সরবরাহের বদলে এ প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হয়েছে পাইপলাইন। আমদানি করা জ্বালানি তেল গভীর সমুদ্র থেকে ১১০ কিলোমিটার করে দুটি সমান্তরাল পাইপলাইনের মাধ্যমে যাবে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। এতে পরিবহনের সময় ১০-১২ দিনের বদলে নেমে আসবে ৪৮ ঘণ্টায়। বছরে সাশ্রয় হবে ৮০০ কোটি টাকা।
২০১৫ সালে ডিপিপি তৈরির পর ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এসপিএম বাস্তবায়নের প্রাথমিক লক্ষ্য থাকলেও পরে দফায় দফায় বাড়ে প্রকল্পের মেয়াদ; ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়ায় দ্বিগুণ, প্রায় সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা।
প্রথম দফায় ২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর জাহাজ থেকে সাগরের তলদেশে পাইপলাইনের মাধ্যমে এই অপরিশোধিত জ্বালানি তেল কক্সবাজারের মহেশখালীর কালারমারছড়ায় ট্যাংক টার্মিনালে নেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে সাগরের তলদেশে ও স্থলপথে ১১০ কিলোমিটার পাইপলাইনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু হয়। প্রথম দফায় ৪০ হাজার টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আনা হয় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। এর আগে ১ মার্চ আরেকটি পাইপলাইনে ৩০ হাজার টন ডিজেল পরিবহন করে পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে আনা হয়েছিল।
গত বছরের মার্চে সফলভাবে সম্পন্ন হয় এসপিএমের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম ও কমিশনিং। আগস্টে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রকল্পটি বুঝে নেয় বিপিসি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে বিদেশি অপারেটর নিয়োগে দেরির কারণেই এখনো অধরা এসপিএমের সুফল।
চায়না পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন ইঞ্জিনিয়ারিং নির্মাণকাজ শেষ করলেও চুক্তিতে অপারেশনাল প্রশিক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ অন্তর্ভুক্ত ছিল না। সাধারণত যে কোম্পানি এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করে, তারাই এটি পরিচালনা করে ও স্থানীয় জনবলকে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, মহেশখালীর ট্যাংক টার্মিনাল থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল পরিবহন করা হয়েছে। অর্থাৎ দুটি পাইপলাইনে তেল পরিবহনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম হয়েছে।
প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, কমিশনিংয়ের বছর পার হলেও শুরু হয়নি এসপিএমের বাণিজ্যিক ব্যবহার। কারণ প্রকল্পে অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স কে করবেন, তা ছিল না। ফলে নির্মাণকাজ শেষ হলেও বাণিজ্যিক অপারেশনে যাওয়া যাচ্ছে না। এতে এক বছর ধরে অলস পড়ে রয়েছে গোটা প্রকল্প। ফলে প্রতি মাসেই রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
বিপিসির মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, যাঁরা আগে এ কাজটি করেছেন, বিশেষ আইনে তাঁদের দিয়েই করানোর পরিকল্পনা ছিল। তবে বিশেষ আইন যেহেতু এখন আর নেই, তাই নতুন করে আবার টেন্ডার করতে হচ্ছে। গত ৩০ এপ্রিল টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এতে কিছুটা সময় লাগছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আগস্টের দিকে চুক্তি হলে আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বর থেকে বাণিজ্যিক অপারেশনে যাওয়া যাবে।
এসপিএম প্রকল্পের আওতায় বছরে সঞ্চালন করা যাবে ৪৫ লাখ টন ডিজেল, আর একই পরিমাণ অপরিশোধিত জ্বালানি তেল। বিপরীতে দেশে এখন বার্ষিক পরিশোধন সক্ষমতা রয়েছে কেবল ১৫ লাখ টনের।
আরও খবর পড়ুন:

বঙ্গোপসাগরে বড় জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসে ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে (জিটুজি) চুক্তির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি প্রায় ১০ মাস আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বুঝে নেয়। কিন্তু ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং উইথ ডাবল পাইপলাইন’ (এসপিএম) নামের এ প্রকল্প পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। কার মাধ্যমে এ কাজ করা হবে, এটি ঠিক না হওয়ায় এক বছর ধরে অলস পড়ে রয়েছে বড় বাজেটের প্রকল্পটি। এতে দামি যন্ত্রপাতিগুলো নষ্ট হচ্ছে।
বড় জাহাজ থেকে প্রথাগত লাইটারেজ (ছোট) জাহাজের জ্বালানি সরবরাহের বদলে এ প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হয়েছে পাইপলাইন। আমদানি করা জ্বালানি তেল গভীর সমুদ্র থেকে ১১০ কিলোমিটার করে দুটি সমান্তরাল পাইপলাইনের মাধ্যমে যাবে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। এতে পরিবহনের সময় ১০-১২ দিনের বদলে নেমে আসবে ৪৮ ঘণ্টায়। বছরে সাশ্রয় হবে ৮০০ কোটি টাকা।
২০১৫ সালে ডিপিপি তৈরির পর ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এসপিএম বাস্তবায়নের প্রাথমিক লক্ষ্য থাকলেও পরে দফায় দফায় বাড়ে প্রকল্পের মেয়াদ; ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়ায় দ্বিগুণ, প্রায় সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা।
প্রথম দফায় ২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর জাহাজ থেকে সাগরের তলদেশে পাইপলাইনের মাধ্যমে এই অপরিশোধিত জ্বালানি তেল কক্সবাজারের মহেশখালীর কালারমারছড়ায় ট্যাংক টার্মিনালে নেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে সাগরের তলদেশে ও স্থলপথে ১১০ কিলোমিটার পাইপলাইনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু হয়। প্রথম দফায় ৪০ হাজার টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আনা হয় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। এর আগে ১ মার্চ আরেকটি পাইপলাইনে ৩০ হাজার টন ডিজেল পরিবহন করে পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে আনা হয়েছিল।
গত বছরের মার্চে সফলভাবে সম্পন্ন হয় এসপিএমের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম ও কমিশনিং। আগস্টে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রকল্পটি বুঝে নেয় বিপিসি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে বিদেশি অপারেটর নিয়োগে দেরির কারণেই এখনো অধরা এসপিএমের সুফল।
চায়না পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন ইঞ্জিনিয়ারিং নির্মাণকাজ শেষ করলেও চুক্তিতে অপারেশনাল প্রশিক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ অন্তর্ভুক্ত ছিল না। সাধারণত যে কোম্পানি এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করে, তারাই এটি পরিচালনা করে ও স্থানীয় জনবলকে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, মহেশখালীর ট্যাংক টার্মিনাল থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল পরিবহন করা হয়েছে। অর্থাৎ দুটি পাইপলাইনে তেল পরিবহনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম হয়েছে।
প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, কমিশনিংয়ের বছর পার হলেও শুরু হয়নি এসপিএমের বাণিজ্যিক ব্যবহার। কারণ প্রকল্পে অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স কে করবেন, তা ছিল না। ফলে নির্মাণকাজ শেষ হলেও বাণিজ্যিক অপারেশনে যাওয়া যাচ্ছে না। এতে এক বছর ধরে অলস পড়ে রয়েছে গোটা প্রকল্প। ফলে প্রতি মাসেই রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
বিপিসির মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, যাঁরা আগে এ কাজটি করেছেন, বিশেষ আইনে তাঁদের দিয়েই করানোর পরিকল্পনা ছিল। তবে বিশেষ আইন যেহেতু এখন আর নেই, তাই নতুন করে আবার টেন্ডার করতে হচ্ছে। গত ৩০ এপ্রিল টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এতে কিছুটা সময় লাগছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আগস্টের দিকে চুক্তি হলে আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বর থেকে বাণিজ্যিক অপারেশনে যাওয়া যাবে।
এসপিএম প্রকল্পের আওতায় বছরে সঞ্চালন করা যাবে ৪৫ লাখ টন ডিজেল, আর একই পরিমাণ অপরিশোধিত জ্বালানি তেল। বিপরীতে দেশে এখন বার্ষিক পরিশোধন সক্ষমতা রয়েছে কেবল ১৫ লাখ টনের।
আরও খবর পড়ুন:
আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে বড় জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসে ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে (জিটুজি) চুক্তির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি প্রায় ১০ মাস আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বুঝে নেয়। কিন্তু ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং উইথ ডাবল পাইপলাইন’ (এসপিএম) নামের এ প্রকল্প পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। কার মাধ্যমে এ কাজ করা হবে, এটি ঠিক না হওয়ায় এক বছর ধরে অলস পড়ে রয়েছে বড় বাজেটের প্রকল্পটি। এতে দামি যন্ত্রপাতিগুলো নষ্ট হচ্ছে।
বড় জাহাজ থেকে প্রথাগত লাইটারেজ (ছোট) জাহাজের জ্বালানি সরবরাহের বদলে এ প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হয়েছে পাইপলাইন। আমদানি করা জ্বালানি তেল গভীর সমুদ্র থেকে ১১০ কিলোমিটার করে দুটি সমান্তরাল পাইপলাইনের মাধ্যমে যাবে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। এতে পরিবহনের সময় ১০-১২ দিনের বদলে নেমে আসবে ৪৮ ঘণ্টায়। বছরে সাশ্রয় হবে ৮০০ কোটি টাকা।
২০১৫ সালে ডিপিপি তৈরির পর ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এসপিএম বাস্তবায়নের প্রাথমিক লক্ষ্য থাকলেও পরে দফায় দফায় বাড়ে প্রকল্পের মেয়াদ; ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়ায় দ্বিগুণ, প্রায় সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা।
প্রথম দফায় ২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর জাহাজ থেকে সাগরের তলদেশে পাইপলাইনের মাধ্যমে এই অপরিশোধিত জ্বালানি তেল কক্সবাজারের মহেশখালীর কালারমারছড়ায় ট্যাংক টার্মিনালে নেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে সাগরের তলদেশে ও স্থলপথে ১১০ কিলোমিটার পাইপলাইনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু হয়। প্রথম দফায় ৪০ হাজার টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আনা হয় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। এর আগে ১ মার্চ আরেকটি পাইপলাইনে ৩০ হাজার টন ডিজেল পরিবহন করে পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে আনা হয়েছিল।
গত বছরের মার্চে সফলভাবে সম্পন্ন হয় এসপিএমের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম ও কমিশনিং। আগস্টে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রকল্পটি বুঝে নেয় বিপিসি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে বিদেশি অপারেটর নিয়োগে দেরির কারণেই এখনো অধরা এসপিএমের সুফল।
চায়না পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন ইঞ্জিনিয়ারিং নির্মাণকাজ শেষ করলেও চুক্তিতে অপারেশনাল প্রশিক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ অন্তর্ভুক্ত ছিল না। সাধারণত যে কোম্পানি এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করে, তারাই এটি পরিচালনা করে ও স্থানীয় জনবলকে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, মহেশখালীর ট্যাংক টার্মিনাল থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল পরিবহন করা হয়েছে। অর্থাৎ দুটি পাইপলাইনে তেল পরিবহনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম হয়েছে।
প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, কমিশনিংয়ের বছর পার হলেও শুরু হয়নি এসপিএমের বাণিজ্যিক ব্যবহার। কারণ প্রকল্পে অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স কে করবেন, তা ছিল না। ফলে নির্মাণকাজ শেষ হলেও বাণিজ্যিক অপারেশনে যাওয়া যাচ্ছে না। এতে এক বছর ধরে অলস পড়ে রয়েছে গোটা প্রকল্প। ফলে প্রতি মাসেই রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
বিপিসির মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, যাঁরা আগে এ কাজটি করেছেন, বিশেষ আইনে তাঁদের দিয়েই করানোর পরিকল্পনা ছিল। তবে বিশেষ আইন যেহেতু এখন আর নেই, তাই নতুন করে আবার টেন্ডার করতে হচ্ছে। গত ৩০ এপ্রিল টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এতে কিছুটা সময় লাগছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আগস্টের দিকে চুক্তি হলে আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বর থেকে বাণিজ্যিক অপারেশনে যাওয়া যাবে।
এসপিএম প্রকল্পের আওতায় বছরে সঞ্চালন করা যাবে ৪৫ লাখ টন ডিজেল, আর একই পরিমাণ অপরিশোধিত জ্বালানি তেল। বিপরীতে দেশে এখন বার্ষিক পরিশোধন সক্ষমতা রয়েছে কেবল ১৫ লাখ টনের।
আরও খবর পড়ুন:

বঙ্গোপসাগরে বড় জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসে ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে (জিটুজি) চুক্তির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি প্রায় ১০ মাস আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বুঝে নেয়। কিন্তু ‘সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং উইথ ডাবল পাইপলাইন’ (এসপিএম) নামের এ প্রকল্প পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। কার মাধ্যমে এ কাজ করা হবে, এটি ঠিক না হওয়ায় এক বছর ধরে অলস পড়ে রয়েছে বড় বাজেটের প্রকল্পটি। এতে দামি যন্ত্রপাতিগুলো নষ্ট হচ্ছে।
বড় জাহাজ থেকে প্রথাগত লাইটারেজ (ছোট) জাহাজের জ্বালানি সরবরাহের বদলে এ প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা হয়েছে পাইপলাইন। আমদানি করা জ্বালানি তেল গভীর সমুদ্র থেকে ১১০ কিলোমিটার করে দুটি সমান্তরাল পাইপলাইনের মাধ্যমে যাবে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। এতে পরিবহনের সময় ১০-১২ দিনের বদলে নেমে আসবে ৪৮ ঘণ্টায়। বছরে সাশ্রয় হবে ৮০০ কোটি টাকা।
২০১৫ সালে ডিপিপি তৈরির পর ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এসপিএম বাস্তবায়নের প্রাথমিক লক্ষ্য থাকলেও পরে দফায় দফায় বাড়ে প্রকল্পের মেয়াদ; ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়ায় দ্বিগুণ, প্রায় সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা।
প্রথম দফায় ২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর জাহাজ থেকে সাগরের তলদেশে পাইপলাইনের মাধ্যমে এই অপরিশোধিত জ্বালানি তেল কক্সবাজারের মহেশখালীর কালারমারছড়ায় ট্যাংক টার্মিনালে নেওয়া হয়েছিল। এর মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে সাগরের তলদেশে ও স্থলপথে ১১০ কিলোমিটার পাইপলাইনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু হয়। প্রথম দফায় ৪০ হাজার টন অপরিশোধিত জ্বালানি তেল আনা হয় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে। এর আগে ১ মার্চ আরেকটি পাইপলাইনে ৩০ হাজার টন ডিজেল পরিবহন করে পতেঙ্গায় ইস্টার্ন রিফাইনারিতে আনা হয়েছিল।
গত বছরের মার্চে সফলভাবে সম্পন্ন হয় এসপিএমের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম ও কমিশনিং। আগস্টে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে প্রকল্পটি বুঝে নেয় বিপিসি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে বিদেশি অপারেটর নিয়োগে দেরির কারণেই এখনো অধরা এসপিএমের সুফল।
চায়না পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন ইঞ্জিনিয়ারিং নির্মাণকাজ শেষ করলেও চুক্তিতে অপারেশনাল প্রশিক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ অন্তর্ভুক্ত ছিল না। সাধারণত যে কোম্পানি এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করে, তারাই এটি পরিচালনা করে ও স্থানীয় জনবলকে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, মহেশখালীর ট্যাংক টার্মিনাল থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল পরিবহন করা হয়েছে। অর্থাৎ দুটি পাইপলাইনে তেল পরিবহনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম হয়েছে।
প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, কমিশনিংয়ের বছর পার হলেও শুরু হয়নি এসপিএমের বাণিজ্যিক ব্যবহার। কারণ প্রকল্পে অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স কে করবেন, তা ছিল না। ফলে নির্মাণকাজ শেষ হলেও বাণিজ্যিক অপারেশনে যাওয়া যাচ্ছে না। এতে এক বছর ধরে অলস পড়ে রয়েছে গোটা প্রকল্প। ফলে প্রতি মাসেই রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
বিপিসির মহাব্যবস্থাপক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মাসুদ করিম বলেন, যাঁরা আগে এ কাজটি করেছেন, বিশেষ আইনে তাঁদের দিয়েই করানোর পরিকল্পনা ছিল। তবে বিশেষ আইন যেহেতু এখন আর নেই, তাই নতুন করে আবার টেন্ডার করতে হচ্ছে। গত ৩০ এপ্রিল টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। এতে কিছুটা সময় লাগছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, আগস্টের দিকে চুক্তি হলে আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বর থেকে বাণিজ্যিক অপারেশনে যাওয়া যাবে।
এসপিএম প্রকল্পের আওতায় বছরে সঞ্চালন করা যাবে ৪৫ লাখ টন ডিজেল, আর একই পরিমাণ অপরিশোধিত জ্বালানি তেল। বিপরীতে দেশে এখন বার্ষিক পরিশোধন সক্ষমতা রয়েছে কেবল ১৫ লাখ টনের।
আরও খবর পড়ুন:

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে পাকিস্তান সরকারের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় পা রাখেন দেশটির জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রেস কাউন্সিলর ফাসিহ উল্লাহ খান জানান, বিমানবন্দরে স্পিকারকে স্বাগত জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিমানবন্দরের মুখপাত্র ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাসুদ নিশ্চিত করেছেন যে, স্পিকারকে বহনকারী ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়েই অবতরণ করে।
এর কিছুক্ষণ আগে, বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছান ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর। তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ভারতের পক্ষ থেকে এই উচ্চপর্যায়ের জানাজায় অংশগ্রহণকে দক্ষিণ এশিয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ভুটান সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছান দেশটির পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী লিয়নপো ডি. এন. ধুংগেল। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক এস এম সামাদ জানান, বিমানবন্দরে ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
আজ দুপুর ২টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে দেশি-বিদেশি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক এবং দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজার হাজার সাধারণ মানুষের সমাগম শুরু হয়েছে। বিদেশি প্রতিনিধিরা জানাজায় উপস্থিত থেকে কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই রাষ্ট্রীয় জানাজাকে কেন্দ্র করে মানিক মিয়া এভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন। পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকার, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা খালেদা জিয়ার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন।
আজ বুধবার বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে পাকিস্তান সরকারের বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে ঢাকায় পা রাখেন দেশটির জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক। ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রেস কাউন্সিলর ফাসিহ উল্লাহ খান জানান, বিমানবন্দরে স্পিকারকে স্বাগত জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিমানবন্দরের মুখপাত্র ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাসুদ নিশ্চিত করেছেন যে, স্পিকারকে বহনকারী ফ্লাইটটি নির্ধারিত সময়েই অবতরণ করে।
এর কিছুক্ষণ আগে, বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছান ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর। তাঁকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ভারতের পক্ষ থেকে এই উচ্চপর্যায়ের জানাজায় অংশগ্রহণকে দক্ষিণ এশিয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
ভুটান সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছান দেশটির পররাষ্ট্র ও বৈদেশিক বাণিজ্য মন্ত্রী লিয়নপো ডি. এন. ধুংগেল। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক এস এম সামাদ জানান, বিমানবন্দরে ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা স্বাগত জানান।
আজ দুপুর ২টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বেগম খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই জানাজায় অংশ নিতে ইতিমধ্যে দেশি-বিদেশি রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক এবং দেশের দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজার হাজার সাধারণ মানুষের সমাগম শুরু হয়েছে। বিদেশি প্রতিনিধিরা জানাজায় উপস্থিত থেকে কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের এই রাষ্ট্রীয় জানাজাকে কেন্দ্র করে মানিক মিয়া এভিনিউ ও আশপাশের এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে বড় জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসে ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে (জিটুজি) চুক্তির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি প্রায় ১০ মাস আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বুঝে নেয়।
১৮ মে ২০২৫
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত হবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা।

জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়াও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদেরও। কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারছেন না, কেউ নীরবে বসে আছেন মন ভার করে। পুরো এলাকা জুড়ে শোক আর নীরবতার আবহ।
লালবাগ থেকে আসা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা আজ একজন রাজনৈতিক অভিভাবককে হারালাম। এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। দোয়া করি, তারেক রহমান যেন দেশের হাল ধরতে পারেন।’

সাভার থেকে আসা দুই বন্ধু স্বপন শেখ ও মো. রিয়াজ বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে এই মুহূর্তে এভাবে বিদায় দিতে হবে, ভাবিনি। তিনি জীবনে এত ত্যাগ করেছেন, অথচ কিছুই সঙ্গে নিয়ে যেতে পারলেন না। তাঁর একমাত্র প্রাপ্তি—বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা।’
বগুড়া থেকে জানাজায় অংশ নিতে আসা মনোয়ার হোসেন মামুন বলেন, ‘এ দেশ যাঁরা শাসন করেছেন, তাঁদের সবার গায়েই কোনো না কোনো কলঙ্ক আছে। কেবল বেগম খালেদা জিয়ার কোনো কলঙ্ক নেই। তিনি ক্ষমতার লোভ করেননি। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত সাধারণ মানুষের পাশেই ছিলেন। ”
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শেখ হাসিনা তিলে তিলে এমন একজন মানুষকে মেরে ফেলেছে। এর বিচার জনসম্মুখে হতে হবে—যে সরকারই আসুক।’
জানাজা শেষে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহিদ রাষ্ট্রপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের পাশে বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিএনপি মনোনীত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।
দাফনকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকবে। দাফনকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যান এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচল সীমিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়েই জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। জানাজাকে ঘিরে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সব রাষ্ট্রীয় দপ্তর যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণ নির্বিঘ্ন করতে আশপাশের সড়কগুলোতেও অবস্থানের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত হবে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা।

জানাজায় অংশ নিতে সকাল থেকেই সংসদ ভবন এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন সাধারণ মানুষ। এছাড়াও বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীদেরও। কেউ চোখের পানি ধরে রাখতে পারছেন না, কেউ নীরবে বসে আছেন মন ভার করে। পুরো এলাকা জুড়ে শোক আর নীরবতার আবহ।
লালবাগ থেকে আসা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা আজ একজন রাজনৈতিক অভিভাবককে হারালাম। এই শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়। দোয়া করি, তারেক রহমান যেন দেশের হাল ধরতে পারেন।’

সাভার থেকে আসা দুই বন্ধু স্বপন শেখ ও মো. রিয়াজ বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে এই মুহূর্তে এভাবে বিদায় দিতে হবে, ভাবিনি। তিনি জীবনে এত ত্যাগ করেছেন, অথচ কিছুই সঙ্গে নিয়ে যেতে পারলেন না। তাঁর একমাত্র প্রাপ্তি—বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা।’
বগুড়া থেকে জানাজায় অংশ নিতে আসা মনোয়ার হোসেন মামুন বলেন, ‘এ দেশ যাঁরা শাসন করেছেন, তাঁদের সবার গায়েই কোনো না কোনো কলঙ্ক আছে। কেবল বেগম খালেদা জিয়ার কোনো কলঙ্ক নেই। তিনি ক্ষমতার লোভ করেননি। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত সাধারণ মানুষের পাশেই ছিলেন। ”
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘শেখ হাসিনা তিলে তিলে এমন একজন মানুষকে মেরে ফেলেছে। এর বিচার জনসম্মুখে হতে হবে—যে সরকারই আসুক।’
জানাজা শেষে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহিদ রাষ্ট্রপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের পাশে বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হবে। এ সময় পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিএনপি মনোনীত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকবেন।
দাফনকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নির্ধারিত ব্যক্তিবর্গ ছাড়া অন্য কারও প্রবেশ নিষিদ্ধ থাকবে। দাফনকাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত শেরেবাংলা নগরের জিয়া উদ্যান এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচল সীমিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার পরিবর্তে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম প্রান্তে কফিন রাখা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং পুরো মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ জুড়েই জানাজার আয়োজন করা হয়েছে। জানাজাকে ঘিরে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সব রাষ্ট্রীয় দপ্তর যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। জনসাধারণের অংশগ্রহণ নির্বিঘ্ন করতে আশপাশের সড়কগুলোতেও অবস্থানের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

বঙ্গোপসাগরে বড় জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসে ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে (জিটুজি) চুক্তির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি প্রায় ১০ মাস আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বুঝে নেয়।
১৮ মে ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।
তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন।
তাঁর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে জানিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
তিনি কী কারণে পদত্যাগ করেছেন সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কিছু জানানো হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
গত বছরের ১০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী পদে নিয়োগ পান সায়েদুর রহমান। একই সঙ্গে তাঁকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ক্ষমতা অর্পণ করা হয়।

বঙ্গোপসাগরে বড় জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসে ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে (জিটুজি) চুক্তির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি প্রায় ১০ মাস আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বুঝে নেয়।
১৮ মে ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগে
সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা-সংলগ্ন মাঠ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে জানাজা সম্পন্ন হওয়ার পর খালেদা জিয়াকে নিয়ে যাওয়া হবে শেরেবাংলা নগরে। সেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা



বঙ্গোপসাগরে বড় জাহাজ থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল খালাসে ৮ হাজার ২৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে (জিটুজি) চুক্তির ভিত্তিতে বাস্তবায়িত প্রকল্পটি প্রায় ১০ মাস আগে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বুঝে নেয়।
১৮ মে ২০২৫
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শেষ বিদায়ে অংশ নিতে এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অনুষ্ঠেয় জানাজায় যোগ দিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি ও কূটনীতিকেরা। আজ বুধবার সকাল থেকেই বিদেশি অতিথিরা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করতে শুরু করেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রিত্বের ভার বহন করেছিলেন তিনবার। গণতন্ত্রের আন্দোলনে ছিলেন আপোসহীন নেত্রী। তাঁর শেষ বিদায়ে আজ দেশ শোকাহত। আর শোক ধারণ করে হাজারো মানুষের ভিড় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। যেখানে আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর আনুমানিক বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত...
২ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমানের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে