আমদানি

ল্যাবে রাসায়নিক পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে চালান জব্দের কথা জানায় এনবিআর। এ নিয়ে তিন মাসের ব্যবধানে ঘনচিনির তিনটি চালান জব্দ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে তিনটি চালানে ১০৪ টন ঘনচিনি রয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়, বিডার বৈদেশিক ঋণ কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই এই শিল্পবান্ধব ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। আগে কেবল নতুন যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে এই দীর্ঘমেয়াদি ক্রেডিট সুবিধা পাওয়া যেত। এখন থেকে জাহাজ, বিভিন্ন সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতিসহ নানা ধরনের মূলধনি পণ্য তিন বছর মেয়াদি কিস্তিতে আমদানি

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) শিল্প বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং দেশের মোট রপ্তানি আয় ও জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। তবে তুলা আমদানিতে এই নির্ভরতা দীর্ঘদিন ভারতের ওপর থাকলেও সম্প্রতি বড় পরিবর্তন দেখা গেছে।

কৃষি আমদানির ওপর নতুন শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরই সঙ্গে তিনি জানান, মার্কিন কৃষকদের জন্য ১২ বিলিয়ন ডলারের ভর্তুকিও রেখেছেন তিনি। দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে দিয়েছেন, তিনি কৃষি আমদানির ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারেন। বিশেষ করে ভারত থেকে চাল আমদানি এবং কানাডা থেকে সার আমদানির ওপর। কারণ, উভয় দেশের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ছাড়াই চলছে।

দেশের বাজারে দাম বাড়তে থাকায় পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেয় সরকার। সেই অনুমোদনের পরদিনই গতকাল রোববার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। আমদানির খবরে পাইকারি বাজারে এক রাতের মধ্যে কেজিপ্রতি ২৫ টাকা পর্যন্ত কমেছে পেঁয়াজের দাম।

ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের জন্য স্বস্তি এনে দিল বাংলাদেশ। আজ রোববার থেকে দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়ানোর পর সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

দেশে পোশাকশিল্প এখনো রপ্তানি আয়ের প্রধান ভিত্তি; অথচ সেই শিল্পের কাঁচামাল তুলার প্রায় ২ শতাংশ উৎপাদিত হয় দেশে। বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় মাত্র ২ লাখ বেল, ফলে বাকি চাহিদা আমদানির ওপরই নির্ভরশীল।

এই উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বৈঠকের পর আমাদের আইপি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মোট ৫০ জন আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। প্রতিজন ৩০ টন করে আমদানি করতে পারবে। সাধারণত আমদানি করতে তিন মাস সময় পাওয়া যায়।’

ভারতীয় রুপি ডলারের বিপরীতে আজ বুধবার ৯০–এর ঘর পার করেছে। একসময় যা বহুদূর বলে মনে হতো, চার দশকের দীর্ঘ সময়ের পতনের ইতিহাস ধরে তা এখন বাস্তবতা। দুর্বল পুঁজি প্রবাহ, আমদানিকারকদের লাগাতার চাহিদা এবং মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কায় থাকা কোম্পানিগুলোর নতুন করে হেজিংয়ের চাপের ফলেই রুপির এই পতন।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি করবে সরকার। দরপত্র ছাড়া সরকার বনাম সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে এ গম কেনা হবে। এবার প্রতি টনের মূল্য পড়ছে ৪০৯ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার, যা সর্বমোট ৯ কোটি ৯০ হাজার ডলার। টাকার হিসাবে ২০১ কোটি ১৪ লাখের বেশি।