খুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় আদালত চত্বরের প্রধান ফটকের সামনে হাসিব হাওলাদার (৪০) ও ফজলে রাব্বি রাজন (৩৫) নামের দুই ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সহযোগী বলে জানা গেছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আরেক সন্ত্রাসী গ্রুপ গ্রেনেড বাবুর সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আদালতের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি অবিস্ফোরিত গুলি, একটি মোটরসাইকেলসহ কিছু আলামত উদ্ধার করেছে। এ ঘটনার পর আদালতপাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
হাসিব হাওলাদার নতুনবাজার লঞ্চঘাট এলাকার মান্নাফের ছেলে। ফজলে রাব্বি রাজন নগরীর বাগমারা আব্দুর রবের মোড় এলাকার এজাজ শেখের ছেলে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আজ সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। ওই মামলায় হাসিব হাওলাদার এবং তাঁর সহযোগী ফজলে রাব্বি রাজন আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তাঁরা দুজন খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনের কেডি ঘোষ রোডে একটি মোটরসাইকেলে বসে কথা বলছিলেন। এ সময় হাসিব ও রাজনের ওপর প্রতিপক্ষের সদস্যরা হামলা চালায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানায়, এ সময় সার্কিট হাউসের সামনের দক্ষিণ পাশ দিয়ে চার-পাঁচটি মোটরসাইকেলে এসে ছয়জন যুবক হাসিব ও রাজনকে ঘিরে ফেলে। ঘাতক চারজনের কাছে অস্ত্র ছিল। এদের মধ্যে দুজন খুব কাছ থেকে হাসিব ও রাজনের মাথায় গুলি করে। তাঁরা মাটিতে লুটিয়ে পড়লে অপর দুজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়। এতে ঘটনাস্থলেই হাসিব হাওলাদার নিহত হন। আর ফজলে রাব্বি রাজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
অপর এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, খুলনা জেলা রেঞ্জ ডিআইজির বাস ভবনের সামনে একটি কালো রঙের মাইক্রোবাস দাঁড়িয়ে ছিল। ওই দুই যুবককে গুলি এবং কুপিয়ে রেখে যাওয়ার পর সংঘবদ্ধ ওই দুর্বৃত্তের মোটরসাইকেলের বহরের সঙ্গে মাইক্রোবাসটি খুলনা জিলা স্কুলের সামনে দিয়ে কাস্টমঘাট এলাকার দিকে চলে যায়। এ সময় আদালতপাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন মামলায় হাজিরা দিতে আসা এবং আইনজীবীরা দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করে নিরাপদে আশ্রয় নেন।
সূত্রটি আরও জানায়, ঘটনাস্থলে নিহত হাসিব হাওলাদারের লাশ তাঁর সহযোগীরা হাসপাতালে না নিয়ে সরাসরি বাড়ি নিয়ে যান। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যাওয়া হয়।
সূত্র জানায়, হাসিব ও রাজন খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য। তাঁদের দুজনের নামে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৩০ মার্চ রাতে সেনাবাহিনীর হাতে সন্ত্রাসী পলাশের সঙ্গে গ্রেপ্তার হন রাজন ও হাসিব। পরে তাঁরা আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান। আজ সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। সকালে তাঁরা আদালতে হাজিরা দিয়ে বের হওয়ার সময় দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হন। খুলনার অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবু এ ঘটনাটি ঘটিয়েছেন বলে সূত্রটি দাবি করে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শামীম হাসান বলেন, প্রথমে রাজনকে এবং পরে হাসিবের লাশ হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি ও কোপের আঘাত রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
জানতে চাইলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত খুলনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হাই বলেন, ‘সন্ত্রাসীরা হাসিব ও রাজনের মাথা লক্ষ্য করে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থলে হাসিবের মৃত্যু হয়। রাজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁর সহযোগীরা প্রথমে খুলনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, রাজন মারা গেছেন। হাসিবের লাশ তাঁর সহযোগীরা বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
খুলনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছি। এ ছাড়া ঘটনাস্থল লাল ফিতা দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। সিআইডি, গোয়েন্দা সংস্থা, ডিবি ও পিবিআইয়ের টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। হাসিব হাওলাদার নতুনবাজার লঞ্চঘাট এলাকার মান্নাফের ছেলে। ফজলে রাব্বি রাজন নগরীর বাগমারা আব্দুর রবের মোড় এলাকার এজাজ শেখের ছেলে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।’
জানতে চাইলে খুলনা মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) ত ম রোকনুজ্জামান বলেন, ‘নিহত দুজন খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য বলে জানা যাচ্ছে। এই ডাবল মার্ডারের সঙ্গে অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর সম্পৃক্ততা থাকার বিষয়টি আমরা উড়িয়ে দিচ্ছি না। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হতে পারে।’

খুলনায় আদালত চত্বরের প্রধান ফটকের সামনে হাসিব হাওলাদার (৪০) ও ফজলে রাব্বি রাজন (৩৫) নামের দুই ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সহযোগী বলে জানা গেছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আরেক সন্ত্রাসী গ্রুপ গ্রেনেড বাবুর সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আদালতের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি অবিস্ফোরিত গুলি, একটি মোটরসাইকেলসহ কিছু আলামত উদ্ধার করেছে। এ ঘটনার পর আদালতপাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
হাসিব হাওলাদার নতুনবাজার লঞ্চঘাট এলাকার মান্নাফের ছেলে। ফজলে রাব্বি রাজন নগরীর বাগমারা আব্দুর রবের মোড় এলাকার এজাজ শেখের ছেলে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আজ সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। ওই মামলায় হাসিব হাওলাদার এবং তাঁর সহযোগী ফজলে রাব্বি রাজন আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তাঁরা দুজন খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনের কেডি ঘোষ রোডে একটি মোটরসাইকেলে বসে কথা বলছিলেন। এ সময় হাসিব ও রাজনের ওপর প্রতিপক্ষের সদস্যরা হামলা চালায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানায়, এ সময় সার্কিট হাউসের সামনের দক্ষিণ পাশ দিয়ে চার-পাঁচটি মোটরসাইকেলে এসে ছয়জন যুবক হাসিব ও রাজনকে ঘিরে ফেলে। ঘাতক চারজনের কাছে অস্ত্র ছিল। এদের মধ্যে দুজন খুব কাছ থেকে হাসিব ও রাজনের মাথায় গুলি করে। তাঁরা মাটিতে লুটিয়ে পড়লে অপর দুজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়। এতে ঘটনাস্থলেই হাসিব হাওলাদার নিহত হন। আর ফজলে রাব্বি রাজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
অপর এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, খুলনা জেলা রেঞ্জ ডিআইজির বাস ভবনের সামনে একটি কালো রঙের মাইক্রোবাস দাঁড়িয়ে ছিল। ওই দুই যুবককে গুলি এবং কুপিয়ে রেখে যাওয়ার পর সংঘবদ্ধ ওই দুর্বৃত্তের মোটরসাইকেলের বহরের সঙ্গে মাইক্রোবাসটি খুলনা জিলা স্কুলের সামনে দিয়ে কাস্টমঘাট এলাকার দিকে চলে যায়। এ সময় আদালতপাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন মামলায় হাজিরা দিতে আসা এবং আইনজীবীরা দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করে নিরাপদে আশ্রয় নেন।
সূত্রটি আরও জানায়, ঘটনাস্থলে নিহত হাসিব হাওলাদারের লাশ তাঁর সহযোগীরা হাসপাতালে না নিয়ে সরাসরি বাড়ি নিয়ে যান। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যাওয়া হয়।
সূত্র জানায়, হাসিব ও রাজন খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য। তাঁদের দুজনের নামে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৩০ মার্চ রাতে সেনাবাহিনীর হাতে সন্ত্রাসী পলাশের সঙ্গে গ্রেপ্তার হন রাজন ও হাসিব। পরে তাঁরা আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান। আজ সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। সকালে তাঁরা আদালতে হাজিরা দিয়ে বের হওয়ার সময় দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হন। খুলনার অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবু এ ঘটনাটি ঘটিয়েছেন বলে সূত্রটি দাবি করে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শামীম হাসান বলেন, প্রথমে রাজনকে এবং পরে হাসিবের লাশ হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি ও কোপের আঘাত রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
জানতে চাইলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত খুলনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হাই বলেন, ‘সন্ত্রাসীরা হাসিব ও রাজনের মাথা লক্ষ্য করে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থলে হাসিবের মৃত্যু হয়। রাজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁর সহযোগীরা প্রথমে খুলনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, রাজন মারা গেছেন। হাসিবের লাশ তাঁর সহযোগীরা বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
খুলনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছি। এ ছাড়া ঘটনাস্থল লাল ফিতা দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। সিআইডি, গোয়েন্দা সংস্থা, ডিবি ও পিবিআইয়ের টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। হাসিব হাওলাদার নতুনবাজার লঞ্চঘাট এলাকার মান্নাফের ছেলে। ফজলে রাব্বি রাজন নগরীর বাগমারা আব্দুর রবের মোড় এলাকার এজাজ শেখের ছেলে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।’
জানতে চাইলে খুলনা মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) ত ম রোকনুজ্জামান বলেন, ‘নিহত দুজন খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য বলে জানা যাচ্ছে। এই ডাবল মার্ডারের সঙ্গে অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর সম্পৃক্ততা থাকার বিষয়টি আমরা উড়িয়ে দিচ্ছি না। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হতে পারে।’
খুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় আদালত চত্বরের প্রধান ফটকের সামনে হাসিব হাওলাদার (৪০) ও ফজলে রাব্বি রাজন (৩৫) নামের দুই ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সহযোগী বলে জানা গেছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আরেক সন্ত্রাসী গ্রুপ গ্রেনেড বাবুর সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আদালতের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি অবিস্ফোরিত গুলি, একটি মোটরসাইকেলসহ কিছু আলামত উদ্ধার করেছে। এ ঘটনার পর আদালতপাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
হাসিব হাওলাদার নতুনবাজার লঞ্চঘাট এলাকার মান্নাফের ছেলে। ফজলে রাব্বি রাজন নগরীর বাগমারা আব্দুর রবের মোড় এলাকার এজাজ শেখের ছেলে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আজ সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। ওই মামলায় হাসিব হাওলাদার এবং তাঁর সহযোগী ফজলে রাব্বি রাজন আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তাঁরা দুজন খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনের কেডি ঘোষ রোডে একটি মোটরসাইকেলে বসে কথা বলছিলেন। এ সময় হাসিব ও রাজনের ওপর প্রতিপক্ষের সদস্যরা হামলা চালায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানায়, এ সময় সার্কিট হাউসের সামনের দক্ষিণ পাশ দিয়ে চার-পাঁচটি মোটরসাইকেলে এসে ছয়জন যুবক হাসিব ও রাজনকে ঘিরে ফেলে। ঘাতক চারজনের কাছে অস্ত্র ছিল। এদের মধ্যে দুজন খুব কাছ থেকে হাসিব ও রাজনের মাথায় গুলি করে। তাঁরা মাটিতে লুটিয়ে পড়লে অপর দুজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়। এতে ঘটনাস্থলেই হাসিব হাওলাদার নিহত হন। আর ফজলে রাব্বি রাজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
অপর এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, খুলনা জেলা রেঞ্জ ডিআইজির বাস ভবনের সামনে একটি কালো রঙের মাইক্রোবাস দাঁড়িয়ে ছিল। ওই দুই যুবককে গুলি এবং কুপিয়ে রেখে যাওয়ার পর সংঘবদ্ধ ওই দুর্বৃত্তের মোটরসাইকেলের বহরের সঙ্গে মাইক্রোবাসটি খুলনা জিলা স্কুলের সামনে দিয়ে কাস্টমঘাট এলাকার দিকে চলে যায়। এ সময় আদালতপাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন মামলায় হাজিরা দিতে আসা এবং আইনজীবীরা দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করে নিরাপদে আশ্রয় নেন।
সূত্রটি আরও জানায়, ঘটনাস্থলে নিহত হাসিব হাওলাদারের লাশ তাঁর সহযোগীরা হাসপাতালে না নিয়ে সরাসরি বাড়ি নিয়ে যান। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যাওয়া হয়।
সূত্র জানায়, হাসিব ও রাজন খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য। তাঁদের দুজনের নামে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৩০ মার্চ রাতে সেনাবাহিনীর হাতে সন্ত্রাসী পলাশের সঙ্গে গ্রেপ্তার হন রাজন ও হাসিব। পরে তাঁরা আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান। আজ সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। সকালে তাঁরা আদালতে হাজিরা দিয়ে বের হওয়ার সময় দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হন। খুলনার অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবু এ ঘটনাটি ঘটিয়েছেন বলে সূত্রটি দাবি করে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শামীম হাসান বলেন, প্রথমে রাজনকে এবং পরে হাসিবের লাশ হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি ও কোপের আঘাত রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
জানতে চাইলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত খুলনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হাই বলেন, ‘সন্ত্রাসীরা হাসিব ও রাজনের মাথা লক্ষ্য করে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থলে হাসিবের মৃত্যু হয়। রাজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁর সহযোগীরা প্রথমে খুলনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, রাজন মারা গেছেন। হাসিবের লাশ তাঁর সহযোগীরা বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
খুলনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছি। এ ছাড়া ঘটনাস্থল লাল ফিতা দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। সিআইডি, গোয়েন্দা সংস্থা, ডিবি ও পিবিআইয়ের টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। হাসিব হাওলাদার নতুনবাজার লঞ্চঘাট এলাকার মান্নাফের ছেলে। ফজলে রাব্বি রাজন নগরীর বাগমারা আব্দুর রবের মোড় এলাকার এজাজ শেখের ছেলে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।’
জানতে চাইলে খুলনা মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) ত ম রোকনুজ্জামান বলেন, ‘নিহত দুজন খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য বলে জানা যাচ্ছে। এই ডাবল মার্ডারের সঙ্গে অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর সম্পৃক্ততা থাকার বিষয়টি আমরা উড়িয়ে দিচ্ছি না। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হতে পারে।’

খুলনায় আদালত চত্বরের প্রধান ফটকের সামনে হাসিব হাওলাদার (৪০) ও ফজলে রাব্বি রাজন (৩৫) নামের দুই ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সহযোগী বলে জানা গেছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আরেক সন্ত্রাসী গ্রুপ গ্রেনেড বাবুর সদস্যরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটায় বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আদালতের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি অবিস্ফোরিত গুলি, একটি মোটরসাইকেলসহ কিছু আলামত উদ্ধার করেছে। এ ঘটনার পর আদালতপাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
হাসিব হাওলাদার নতুনবাজার লঞ্চঘাট এলাকার মান্নাফের ছেলে। ফজলে রাব্বি রাজন নগরীর বাগমারা আব্দুর রবের মোড় এলাকার এজাজ শেখের ছেলে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আজ সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। ওই মামলায় হাসিব হাওলাদার এবং তাঁর সহযোগী ফজলে রাব্বি রাজন আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তাঁরা দুজন খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনের কেডি ঘোষ রোডে একটি মোটরসাইকেলে বসে কথা বলছিলেন। এ সময় হাসিব ও রাজনের ওপর প্রতিপক্ষের সদস্যরা হামলা চালায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানায়, এ সময় সার্কিট হাউসের সামনের দক্ষিণ পাশ দিয়ে চার-পাঁচটি মোটরসাইকেলে এসে ছয়জন যুবক হাসিব ও রাজনকে ঘিরে ফেলে। ঘাতক চারজনের কাছে অস্ত্র ছিল। এদের মধ্যে দুজন খুব কাছ থেকে হাসিব ও রাজনের মাথায় গুলি করে। তাঁরা মাটিতে লুটিয়ে পড়লে অপর দুজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপায়। এতে ঘটনাস্থলেই হাসিব হাওলাদার নিহত হন। আর ফজলে রাব্বি রাজনকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
অপর এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, খুলনা জেলা রেঞ্জ ডিআইজির বাস ভবনের সামনে একটি কালো রঙের মাইক্রোবাস দাঁড়িয়ে ছিল। ওই দুই যুবককে গুলি এবং কুপিয়ে রেখে যাওয়ার পর সংঘবদ্ধ ওই দুর্বৃত্তের মোটরসাইকেলের বহরের সঙ্গে মাইক্রোবাসটি খুলনা জিলা স্কুলের সামনে দিয়ে কাস্টমঘাট এলাকার দিকে চলে যায়। এ সময় আদালতপাড়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন মামলায় হাজিরা দিতে আসা এবং আইনজীবীরা দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করে নিরাপদে আশ্রয় নেন।
সূত্রটি আরও জানায়, ঘটনাস্থলে নিহত হাসিব হাওলাদারের লাশ তাঁর সহযোগীরা হাসপাতালে না নিয়ে সরাসরি বাড়ি নিয়ে যান। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নিয়ে যাওয়া হয়।
সূত্র জানায়, হাসিব ও রাজন খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য। তাঁদের দুজনের নামে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৩০ মার্চ রাতে সেনাবাহিনীর হাতে সন্ত্রাসী পলাশের সঙ্গে গ্রেপ্তার হন রাজন ও হাসিব। পরে তাঁরা আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পান। আজ সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। সকালে তাঁরা আদালতে হাজিরা দিয়ে বের হওয়ার সময় দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত হন। খুলনার অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবু এ ঘটনাটি ঘটিয়েছেন বলে সূত্রটি দাবি করে।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শামীম হাসান বলেন, প্রথমে রাজনকে এবং পরে হাসিবের লাশ হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি ও কোপের আঘাত রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
জানতে চাইলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত খুলনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল হাই বলেন, ‘সন্ত্রাসীরা হাসিব ও রাজনের মাথা লক্ষ্য করে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনাস্থলে হাসিবের মৃত্যু হয়। রাজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁর সহযোগীরা প্রথমে খুলনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, রাজন মারা গেছেন। হাসিবের লাশ তাঁর সহযোগীরা বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
খুলনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছি। এ ছাড়া ঘটনাস্থল লাল ফিতা দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। সিআইডি, গোয়েন্দা সংস্থা, ডিবি ও পিবিআইয়ের টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। হাসিব হাওলাদার নতুনবাজার লঞ্চঘাট এলাকার মান্নাফের ছেলে। ফজলে রাব্বি রাজন নগরীর বাগমারা আব্দুর রবের মোড় এলাকার এজাজ শেখের ছেলে। তাঁদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।’
জানতে চাইলে খুলনা মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) ত ম রোকনুজ্জামান বলেন, ‘নিহত দুজন খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী পলাশ গ্রুপের সক্রিয় সদস্য বলে জানা যাচ্ছে। এই ডাবল মার্ডারের সঙ্গে অপর শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর সম্পৃক্ততা থাকার বিষয়টি আমরা উড়িয়ে দিচ্ছি না। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হতে পারে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। ওই মামলায় হাসিব হাওলাদার এবং তাঁর সহযোগী ফজলে রাব্বি রাজন আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তাঁরা দুজন খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনের কেডি ঘোষ রোডে একটি মোটরসাইকেলে বসে কথা বলছিলেন।
৫ দিন আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। ওই মামলায় হাসিব হাওলাদার এবং তাঁর সহযোগী ফজলে রাব্বি রাজন আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তাঁরা দুজন খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনের কেডি ঘোষ রোডে একটি মোটরসাইকেলে বসে কথা বলছিলেন।
৫ দিন আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।
হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। ওই মামলায় হাসিব হাওলাদার এবং তাঁর সহযোগী ফজলে রাব্বি রাজন আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তাঁরা দুজন খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনের কেডি ঘোষ রোডে একটি মোটরসাইকেলে বসে কথা বলছিলেন।
৫ দিন আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে
নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।
কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

সোনাডাঙ্গা থানার একটি অস্ত্র মামলায় আদালতে হাজিরার দিন ধার্য ছিল। ওই মামলায় হাসিব হাওলাদার এবং তাঁর সহযোগী ফজলে রাব্বি রাজন আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তাঁরা দুজন খুলনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রধান ফটকের সামনের কেডি ঘোষ রোডে একটি মোটরসাইকেলে বসে কথা বলছিলেন।
৫ দিন আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
১৬ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
৩৭ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে