Ajker Patrika

কুড়িগ্রামের ধরলা: কাজ শেষ হওয়ার আগেই বাঁধে ধস, আতঙ্কে মানুষ

  • দর উপজেলার সারডোব গ্রামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ধস নেমেছে
  • গত শুক্রবার রাত থেকে ধস শুরু হয়, ভাঙন-আতঙ্কে স্থানীয়রা
  • ধস ঠেকাতে জিও ব্যাগ ফেলে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে পাউবো
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
আপডেট : ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭: ২৮
কুড়িগ্রামের সারডোব গ্রামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ধস মেরামতে জিও ব্যাগ ফেলছেন শ্রমিকেরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
কুড়িগ্রামের সারডোব গ্রামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ধস মেরামতে জিও ব্যাগ ফেলছেন শ্রমিকেরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার হলোখানা ইউনিয়নের সারডোব গ্রামে ধরলা নদীর বাম তীরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ধস নেমেছে। এতে হুমকিতে পড়েছে হাজারো পরিবার এবং কয়েক হাজার হেক্টর কৃষিজমি। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ধস ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, ডাম্পিং জোনে পর্যাপ্ত সিসি ব্লক ফেলা হয়নি। কাজে অনিয়ম আর ব্লকের স্বল্পতার কারণে বাঁধের ঢালের সিসি ব্লকে ধস নেমেছে। এতে করে ৩৫০ মিটার দীর্ঘ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধটির ঢালের ৩০ মিটার অংশের সিসি ব্লক একের পর এক ধসে যাচ্ছে। ধস ঠেকানো না গেলে দুর্যোগ নেমে আসার আশঙ্কা করেছে এলাকাবাসী।

পাউবো বলছে, ডাম্পিং জোনে ফেলা ব্লক কোনো কারণে সরে গিয়ে ধস শুরু হয়ে থাকতে পারে। বাঁধে ধস ঠেকাতে ইতিমধ্যেই বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে বাঁধ রক্ষার চেষ্টা চলছে।

সারডোব গ্রামের বাসিন্দারা জানান, ধস শুরু হওয়ার পর শুক্রবার রাত থেকে স্থানীয়রা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। একের পর এক সিসি ব্লক দেবে যেতে দেখে তারা ভাঙনের আশঙ্কা করছে।

সারডোব গ্রামের বাসিন্দা কৃষক সিরাজুল হক বলেন, ‘এই বাঁধ আমাদের গ্রামের হাজারো পরিবার আর কৃষিজমির রক্ষাকবচ। বাঁধ ধসে গেলে সব দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হবে। আগের বন্যার ক্ষতি আমরা এখনো সামলে উঠতে পারিনি। বড় ক্ষতি হওয়ার আগে জরুরি ভিত্তিতে বাঁধের স্থায়ী মেরামতের দাবি জানাই।’

স্থানীয় বাসিন্দা মমিনুল ইসলাম ও আব্দুল কাদেরের অভিযোগ, ‘বাঁধের কাজে অনিয়ম হয়েছে। পর্যাপ্ত সিসি ব্লক ডাম্পিং না করার কারণে সামান্য স্রোতের আঘাতে বাঁধে ধস নামছে। বাঁধটি যদি রক্ষা করা না হয়, গ্রামবাসী অনেকে নিঃস্ব হয়ে যাবে।’

পাউবো সূত্রে জানা গেছে, কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর তীর সংরক্ষণের জন্য ২০২০ সালে ৬২৯ কোটি টাকার ধরলা প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। এর আওতায় ২০ দশমিক ২৯ কিলোমিটার নদীতীর সংরক্ষণ, ১৭ দশমিক ৯ কিলোমিটার বিকল্প বাঁধ নির্মাণ এবং ১৪ দশমিক ৮৮৯ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ পুনরাকৃতিকরণ করা হয়েছে।

এই প্রকল্পের ফলে প্রায় ২২ হাজার ৪০০ পরিবার, ৫০টি হাট-বাজার, ৩০টি নৌঘাট এবং ১০ হাজার হেক্টর আবাদি জমি বন্যার কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে বলে জানিয়েছে পাউবো। ইতিমধ্যে প্রকল্পের ৯৭ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে বলে দাবি প্রতিষ্ঠানটির। প্রকল্পটির মেয়াদ ২০২৬ সাল পর্যন্ত। এদিকে কাজ শেষ হওয়ার আগেই সারডোব গ্রামে ধরলার বাম তীর সংরক্ষণ বাঁধে নতুন করে ধস দেখা দেওয়ায় প্রকল্পে কাজের মান ও স্থায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, ‘প্রায় ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে সারডোব অংশে বাম তীর সংরক্ষণ প্রকল্পটি এখনো হস্তান্তর করা হয়নি। বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হলে এর দায়ভার ঠিকাদারকে নিতে হবে। আমরা নজর রাখছি। আপাতত জিও ব্যাগ ফেলে ধস ঠেকিয়ে বাঁধ রক্ষার চেষ্টা করা হচ্ছে। পানি নেমে গেলে নিয়ম অনুযায়ী মেরামত করা হবে।’

ধসের কারণ প্রশ্নে এই পানি প্রকৌশলী বলেন, ‘সম্ভবত নিচে ডাম্পিং জোনে বড় গর্ত বা অন্য কোনো কারণে ব্লক সরে গিয়ে থাকতে পারে। এর ফলে বাঁধের ঢালেও ব্লক প্লেসিং ধসে গেছে। আমরা গুরুত্ব দিয়ে মেরামত কাজে নজর রাখছি। আশা করছি বড় কোনো বিপর্যয় হবে না।’

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এএইচ জেভির স্থানীয় প্রতিনিধি সফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ধারণা করছি, পানির স্রোতের ঘূর্ণির কারণে ডাম্পিং জোনের ব্লক সরে গিয়ে সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকতে পারে। আমরা মেরামতকাজ করছি। কাজটি এখনো চলমান। হস্তান্তরের আগে আমরা নিজ দায়িত্বে সবকিছু মেরামত করব। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চায়ের দোকানে চলে একটি বাতি-ফ্যান, বিদ্যুৎ বিল এল সাড়ে ৫৫ হাজার টাকা

টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি 
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’

এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’

বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’

টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাসার বাথরুমে পড়ে ছিল নারী প্রভাষকের লাশ, মাথায় আঘাতের চিহ্ন

বগুড়া প্রতিনিধি
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।

মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।

এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।

পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অটোরিকশাকে চাপা দিল বাস, প্রাণ গেল তিনজনের

ফরিদপুর প্রতিনিধি
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।

খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।  

হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাতিয়ায় ৫৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ, এতিমখানায় বিতরণ

­হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
কোস্ট গার্ডের অভিযানে জব্দ জাটকা ইলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
কোস্ট গার্ডের অভিযানে জব্দ জাটকা ইলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।

কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত