কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতে ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। এ সময় খেপে গিয়ে তিনি ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কুড়িগ্রামের চিলমারী ও গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের বিষয়ে তথ্য নেওয়ার সময় দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম সাদ্দামকে ওই হুমকি দেন এসপি। ভুক্তভোগী সাংবাদিক সাদ্দাম এই অভিযোগ করেছেন।
এর আগে গতকাল সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে জেলা সদরের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এসপি। জেলায় যোগদানের প্রায় সাত মাস পর তিনি প্রথম সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের পারস্পরিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
সাংবাদিক সাদ্দাম জানান, চিলমারী উপজেলার রমনা ইউনিয়নের একটি গ্রামের লোকদের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি গ্রামের লোকদের সংঘর্ষ হয়েছিল। পুলিশ-প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর সক্রিয় সহায়তায় তা নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন কুড়িগ্রামের এসপি মাহফুজুর রহমান।
সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করে সাংবাদিক সাদ্দাম বলেন, ‘উপজেলার রমনা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমিও ঘটনাস্থলে যাই। সে সময় চিলমারী থানার ওসিসহ পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমি আমার মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি ও ভিডিও ধারণ করছিলাম। হঠাৎ এসপি জিজ্ঞাসা করেন, ‘‘এই, তুমি কে?’’ আমি নিজেকে মিডিয়াকর্মী পরিচয় দিই। সঙ্গে সঙ্গে এসপি খেপে যান। তাঁর গানম্যানকে বলেন, ‘‘ওর মোবাইল কেড়ে নাও। মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’’ এরপর তাঁর গানম্যান আমার মোবাইল নিয়ে ছবি ও ভিডিও ডিলিট করে দেন।’
ভুক্তভোগী সাংবাদিক আরও বলেন, ‘তাঁর (এসপি) এমন আচরণে আমি বাক্রুদ্ধ হয়ে পড়ি। একজন পুলিশ কর্মকর্তার আচরণ কেন এমন হবে? উনার আপত্তি থাকলে উনি আমাকে ছবি তুলতে বারণ করতে পারতেন। আমি তুলতাম না।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত রমনা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম আশেক আকা বলেন, ‘সাদ্দামের মন খারাপ দেখে কারণ জিজ্ঞাসা করি। তখন সে আমাকে ঘটনা জানায়। এর বেশি কিছু জানি না।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহিম বলেন, ‘ঠিক ক্ষিপ্ত না। স্যার তো কাউকে চেনেন না। স্যার জিজ্ঞাসা করছিলেন, কে ভিডিও করে। তখন বলেছেন, রাতে ভিডিও করো না, এটুকুই। আর তো কিছু হয়নি।’
এদিকে এসপির এমন আচরণের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জেলার সাংবাদিকেরা। তাঁরা এ ধরনের আচরণ ও মন্তব্যের কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে এসপিকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
চিলমারী সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সাওরাত হোসেন সোহেল বলেন, ‘এসপির এমন আচরণ সব গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের অপমানের শামিল। আমরা এ নিয়ে ফোরামের পক্ষ থেকে মিটিং করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছি।’
কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজার রহমান টিউটর বলেন, ‘সরকারের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার এমন আচরণ শুভকর নয়। সাংবাদিক তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই স্বাভাবিক। তিনি (এসপি) কার টাকায় বেতন পান? সাংবাদিক কিংবা জনগণের সঙ্গে তাঁর এমন আচরণ করার অধিকার নেই। এ জন্য তাঁকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে এসপি মাহফুজুর রহমানকে একাধিকবার কল দিলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ফোন ও খুদে বার্তা দিলেও তিনি কোনো জবাব দেননি।
আরও খবর পড়ুন:

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতে ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। এ সময় খেপে গিয়ে তিনি ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কুড়িগ্রামের চিলমারী ও গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের বিষয়ে তথ্য নেওয়ার সময় দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম সাদ্দামকে ওই হুমকি দেন এসপি। ভুক্তভোগী সাংবাদিক সাদ্দাম এই অভিযোগ করেছেন।
এর আগে গতকাল সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে জেলা সদরের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এসপি। জেলায় যোগদানের প্রায় সাত মাস পর তিনি প্রথম সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের পারস্পরিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
সাংবাদিক সাদ্দাম জানান, চিলমারী উপজেলার রমনা ইউনিয়নের একটি গ্রামের লোকদের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি গ্রামের লোকদের সংঘর্ষ হয়েছিল। পুলিশ-প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর সক্রিয় সহায়তায় তা নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন কুড়িগ্রামের এসপি মাহফুজুর রহমান।
সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করে সাংবাদিক সাদ্দাম বলেন, ‘উপজেলার রমনা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমিও ঘটনাস্থলে যাই। সে সময় চিলমারী থানার ওসিসহ পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমি আমার মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি ও ভিডিও ধারণ করছিলাম। হঠাৎ এসপি জিজ্ঞাসা করেন, ‘‘এই, তুমি কে?’’ আমি নিজেকে মিডিয়াকর্মী পরিচয় দিই। সঙ্গে সঙ্গে এসপি খেপে যান। তাঁর গানম্যানকে বলেন, ‘‘ওর মোবাইল কেড়ে নাও। মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’’ এরপর তাঁর গানম্যান আমার মোবাইল নিয়ে ছবি ও ভিডিও ডিলিট করে দেন।’
ভুক্তভোগী সাংবাদিক আরও বলেন, ‘তাঁর (এসপি) এমন আচরণে আমি বাক্রুদ্ধ হয়ে পড়ি। একজন পুলিশ কর্মকর্তার আচরণ কেন এমন হবে? উনার আপত্তি থাকলে উনি আমাকে ছবি তুলতে বারণ করতে পারতেন। আমি তুলতাম না।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত রমনা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম আশেক আকা বলেন, ‘সাদ্দামের মন খারাপ দেখে কারণ জিজ্ঞাসা করি। তখন সে আমাকে ঘটনা জানায়। এর বেশি কিছু জানি না।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহিম বলেন, ‘ঠিক ক্ষিপ্ত না। স্যার তো কাউকে চেনেন না। স্যার জিজ্ঞাসা করছিলেন, কে ভিডিও করে। তখন বলেছেন, রাতে ভিডিও করো না, এটুকুই। আর তো কিছু হয়নি।’
এদিকে এসপির এমন আচরণের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জেলার সাংবাদিকেরা। তাঁরা এ ধরনের আচরণ ও মন্তব্যের কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে এসপিকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
চিলমারী সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সাওরাত হোসেন সোহেল বলেন, ‘এসপির এমন আচরণ সব গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের অপমানের শামিল। আমরা এ নিয়ে ফোরামের পক্ষ থেকে মিটিং করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছি।’
কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজার রহমান টিউটর বলেন, ‘সরকারের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার এমন আচরণ শুভকর নয়। সাংবাদিক তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই স্বাভাবিক। তিনি (এসপি) কার টাকায় বেতন পান? সাংবাদিক কিংবা জনগণের সঙ্গে তাঁর এমন আচরণ করার অধিকার নেই। এ জন্য তাঁকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে এসপি মাহফুজুর রহমানকে একাধিকবার কল দিলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ফোন ও খুদে বার্তা দিলেও তিনি কোনো জবাব দেননি।
আরও খবর পড়ুন:
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতে ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। এ সময় খেপে গিয়ে তিনি ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কুড়িগ্রামের চিলমারী ও গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের বিষয়ে তথ্য নেওয়ার সময় দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম সাদ্দামকে ওই হুমকি দেন এসপি। ভুক্তভোগী সাংবাদিক সাদ্দাম এই অভিযোগ করেছেন।
এর আগে গতকাল সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে জেলা সদরের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এসপি। জেলায় যোগদানের প্রায় সাত মাস পর তিনি প্রথম সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের পারস্পরিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
সাংবাদিক সাদ্দাম জানান, চিলমারী উপজেলার রমনা ইউনিয়নের একটি গ্রামের লোকদের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি গ্রামের লোকদের সংঘর্ষ হয়েছিল। পুলিশ-প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর সক্রিয় সহায়তায় তা নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন কুড়িগ্রামের এসপি মাহফুজুর রহমান।
সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করে সাংবাদিক সাদ্দাম বলেন, ‘উপজেলার রমনা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমিও ঘটনাস্থলে যাই। সে সময় চিলমারী থানার ওসিসহ পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমি আমার মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি ও ভিডিও ধারণ করছিলাম। হঠাৎ এসপি জিজ্ঞাসা করেন, ‘‘এই, তুমি কে?’’ আমি নিজেকে মিডিয়াকর্মী পরিচয় দিই। সঙ্গে সঙ্গে এসপি খেপে যান। তাঁর গানম্যানকে বলেন, ‘‘ওর মোবাইল কেড়ে নাও। মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’’ এরপর তাঁর গানম্যান আমার মোবাইল নিয়ে ছবি ও ভিডিও ডিলিট করে দেন।’
ভুক্তভোগী সাংবাদিক আরও বলেন, ‘তাঁর (এসপি) এমন আচরণে আমি বাক্রুদ্ধ হয়ে পড়ি। একজন পুলিশ কর্মকর্তার আচরণ কেন এমন হবে? উনার আপত্তি থাকলে উনি আমাকে ছবি তুলতে বারণ করতে পারতেন। আমি তুলতাম না।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত রমনা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম আশেক আকা বলেন, ‘সাদ্দামের মন খারাপ দেখে কারণ জিজ্ঞাসা করি। তখন সে আমাকে ঘটনা জানায়। এর বেশি কিছু জানি না।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহিম বলেন, ‘ঠিক ক্ষিপ্ত না। স্যার তো কাউকে চেনেন না। স্যার জিজ্ঞাসা করছিলেন, কে ভিডিও করে। তখন বলেছেন, রাতে ভিডিও করো না, এটুকুই। আর তো কিছু হয়নি।’
এদিকে এসপির এমন আচরণের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জেলার সাংবাদিকেরা। তাঁরা এ ধরনের আচরণ ও মন্তব্যের কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে এসপিকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
চিলমারী সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সাওরাত হোসেন সোহেল বলেন, ‘এসপির এমন আচরণ সব গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের অপমানের শামিল। আমরা এ নিয়ে ফোরামের পক্ষ থেকে মিটিং করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছি।’
কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজার রহমান টিউটর বলেন, ‘সরকারের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার এমন আচরণ শুভকর নয়। সাংবাদিক তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই স্বাভাবিক। তিনি (এসপি) কার টাকায় বেতন পান? সাংবাদিক কিংবা জনগণের সঙ্গে তাঁর এমন আচরণ করার অধিকার নেই। এ জন্য তাঁকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে এসপি মাহফুজুর রহমানকে একাধিকবার কল দিলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ফোন ও খুদে বার্তা দিলেও তিনি কোনো জবাব দেননি।
আরও খবর পড়ুন:

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতে ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। এ সময় খেপে গিয়ে তিনি ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কুড়িগ্রামের চিলমারী ও গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের বিষয়ে তথ্য নেওয়ার সময় দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম সাদ্দামকে ওই হুমকি দেন এসপি। ভুক্তভোগী সাংবাদিক সাদ্দাম এই অভিযোগ করেছেন।
এর আগে গতকাল সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে জেলা সদরের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এসপি। জেলায় যোগদানের প্রায় সাত মাস পর তিনি প্রথম সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। ওই সময় তিনি সাংবাদিকদের পারস্পরিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
সাংবাদিক সাদ্দাম জানান, চিলমারী উপজেলার রমনা ইউনিয়নের একটি গ্রামের লোকদের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার একটি গ্রামের লোকদের সংঘর্ষ হয়েছিল। পুলিশ-প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর সক্রিয় সহায়তায় তা নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন কুড়িগ্রামের এসপি মাহফুজুর রহমান।
সীমান্তবর্তী দুই এলাকার লোকজনের সংঘর্ষের ঘটনা উল্লেখ করে সাংবাদিক সাদ্দাম বলেন, ‘উপজেলার রমনা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমিও ঘটনাস্থলে যাই। সে সময় চিলমারী থানার ওসিসহ পুলিশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমি আমার মোবাইল ফোন দিয়ে ছবি ও ভিডিও ধারণ করছিলাম। হঠাৎ এসপি জিজ্ঞাসা করেন, ‘‘এই, তুমি কে?’’ আমি নিজেকে মিডিয়াকর্মী পরিচয় দিই। সঙ্গে সঙ্গে এসপি খেপে যান। তাঁর গানম্যানকে বলেন, ‘‘ওর মোবাইল কেড়ে নাও। মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’’ এরপর তাঁর গানম্যান আমার মোবাইল নিয়ে ছবি ও ভিডিও ডিলিট করে দেন।’
ভুক্তভোগী সাংবাদিক আরও বলেন, ‘তাঁর (এসপি) এমন আচরণে আমি বাক্রুদ্ধ হয়ে পড়ি। একজন পুলিশ কর্মকর্তার আচরণ কেন এমন হবে? উনার আপত্তি থাকলে উনি আমাকে ছবি তুলতে বারণ করতে পারতেন। আমি তুলতাম না।’
ঘটনাস্থলে উপস্থিত রমনা ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম আশেক আকা বলেন, ‘সাদ্দামের মন খারাপ দেখে কারণ জিজ্ঞাসা করি। তখন সে আমাকে ঘটনা জানায়। এর বেশি কিছু জানি না।’
ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে চিলমারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহিম বলেন, ‘ঠিক ক্ষিপ্ত না। স্যার তো কাউকে চেনেন না। স্যার জিজ্ঞাসা করছিলেন, কে ভিডিও করে। তখন বলেছেন, রাতে ভিডিও করো না, এটুকুই। আর তো কিছু হয়নি।’
এদিকে এসপির এমন আচরণের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জেলার সাংবাদিকেরা। তাঁরা এ ধরনের আচরণ ও মন্তব্যের কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে এসপিকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
চিলমারী সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সাওরাত হোসেন সোহেল বলেন, ‘এসপির এমন আচরণ সব গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের অপমানের শামিল। আমরা এ নিয়ে ফোরামের পক্ষ থেকে মিটিং করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছি।’
কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজার রহমান টিউটর বলেন, ‘সরকারের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার এমন আচরণ শুভকর নয়। সাংবাদিক তাঁর দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই স্বাভাবিক। তিনি (এসপি) কার টাকায় বেতন পান? সাংবাদিক কিংবা জনগণের সঙ্গে তাঁর এমন আচরণ করার অধিকার নেই। এ জন্য তাঁকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।’
সার্বিক বিষয়ে জানতে এসপি মাহফুজুর রহমানকে একাধিকবার কল দিলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ফোন ও খুদে বার্তা দিলেও তিনি কোনো জবাব দেননি।
আরও খবর পড়ুন:

‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায়...
১৫ মিনিট আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
৪২ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চার যাত্রী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি

‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠানটি হয়।
আজ সকাল সাড়ে ৯টায় চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও বেলুন উড়িয়ে নির্বাচনী অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান মিয়া। নতুন ভোটারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি, গণতন্ত্রের মূল্যবোধ, স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, সুশাসন ইত্যাদি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ হয়েছে। সুজনের সহযোগিতায় এই আয়োজন অবশ্যই অংশগ্রহণকারীদের অনেক সমৃদ্ধ করবে এবং সচেতন নাগরিক তৈরি হবে।’
পরে কলেজের অডিটরিয়ামে ৫০টি এমসিকিউ পদ্ধতির প্রশ্নের মাধ্যমে ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ১০ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তাঁদের মধ্য থেকে প্রথম থেকে তৃতীয় স্থান অর্জনকারী তিনজন জাতীয় নির্বাচনী অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সনদ দেওয়া হয়।
পরীক্ষা শেষে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য ও বিজয়ীদের হাতে সনদ তুলে দেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. নাজমুল ইসলাম সরকার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুজন চাঁদপুরের সভাপতি অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন। সঞ্চালনায় ছিলেন সুজনের আঞ্চলিক সমন্বয়ক নাছির উদ্দিন।
সুজন চাঁদপুর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রহিব বাদশা, শিক্ষক ওমর ফারুক, সংগঠক সালাউদ্দিন, কর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সাংবাদিক আলম পলাশ, জাকির হোসেন, শোভন আল-ইমরান, মোরশেদ আলম রোকন, মো. মাসুদ আলম, শরীফুল ইসলামসহ সুজন জেলা কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠানটি হয়।
আজ সকাল সাড়ে ৯টায় চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও বেলুন উড়িয়ে নির্বাচনী অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান মিয়া। নতুন ভোটারদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘এই অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধি, গণতন্ত্রের মূল্যবোধ, স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, সুশাসন ইত্যাদি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ হয়েছে। সুজনের সহযোগিতায় এই আয়োজন অবশ্যই অংশগ্রহণকারীদের অনেক সমৃদ্ধ করবে এবং সচেতন নাগরিক তৈরি হবে।’
পরে কলেজের অডিটরিয়ামে ৫০টি এমসিকিউ পদ্ধতির প্রশ্নের মাধ্যমে ৩০ মিনিটের পরীক্ষা হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত ১০ জনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। তাঁদের মধ্য থেকে প্রথম থেকে তৃতীয় স্থান অর্জনকারী তিনজন জাতীয় নির্বাচনী অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের সনদ দেওয়া হয়।
পরীক্ষা শেষে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য ও বিজয়ীদের হাতে সনদ তুলে দেন চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. নাজমুল ইসলাম সরকার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুজন চাঁদপুরের সভাপতি অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেন। সঞ্চালনায় ছিলেন সুজনের আঞ্চলিক সমন্বয়ক নাছির উদ্দিন।
সুজন চাঁদপুর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রহিব বাদশা, শিক্ষক ওমর ফারুক, সংগঠক সালাউদ্দিন, কর আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সাংবাদিক আলম পলাশ, জাকির হোসেন, শোভন আল-ইমরান, মোরশেদ আলম রোকন, মো. মাসুদ আলম, শরীফুল ইসলামসহ সুজন জেলা কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতেই ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। খেপে গিয়ে ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’
১১ এপ্রিল ২০২৫
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
৪২ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চার যাত্রী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেটঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’
এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’
বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’
টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতেই ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। খেপে গিয়ে ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’
১১ এপ্রিল ২০২৫
‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায়...
১৫ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চার যাত্রী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।
এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।
পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতেই ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। খেপে গিয়ে ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’
১১ এপ্রিল ২০২৫
‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায়...
১৫ মিনিট আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
৪২ মিনিট আগে
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চার যাত্রী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চার যাত্রী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে দুজন নারী, একজন পুরুষ ও তিন বছর বয়সী এক শিশু রয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় জানা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। বাসচাপায় ঘটনাস্থলে তিনজন মারা যান। আহত চারজনকে উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক শিশুর মৃত্যু হয়।
ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে তিনজন মারা যান। পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফ হোসেন।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চার যাত্রী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে দুজন নারী, একজন পুরুষ ও তিন বছর বয়সী এক শিশু রয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় জানা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। বাসচাপায় ঘটনাস্থলে তিনজন মারা যান। আহত চারজনকে উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক শিশুর মৃত্যু হয়।
ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে তিনজন মারা যান। পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেন ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফ হোসেন।

সন্ধ্যায় নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সহযোগিতার আশ্বাস দেন কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার (এসপি) মাহফুজুর রহমান। পরে রাতেই ছবি তোলার কারণে এক সাংবাদিকের মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। খেপে গিয়ে ওই সাংবাদিককে বলেন, ‘মিডিয়া ছুটায় দেব, চেনো আমাদের!’
১১ এপ্রিল ২০২৫
‘গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ’ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে চাঁদপুরে শতাধিক নতুন ভোটারের অংশগ্রহণে ‘নির্বাচনী অলিম্পিয়াড’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশের আয়োজনে এবং সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চাঁদপুর জেলা কমিটির সহযোগিতায়...
১৫ মিনিট আগে
বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।
৪২ মিনিট আগে
বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে