Ajker Patrika

নাটোরে পেটের অসুখের রোগী বেড়ে ২৬০: পানির নমুনায় মেলেনি জীবাণু

নাটোর প্রতিনিধি 
নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের ভিড়। ছবি: আজকের পত্রিকা
নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের ভিড়। ছবি: আজকের পত্রিকা

নাটোর পৌরসভার সরবরাহ করা (সাপ্লাই) পানিতে পানিবাহিত কোনো রোগের জীবাণু পাওয়া যায়নি। জনস্বাস্থ্য ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের বগুড়া জোনাল ল্যাবে পানির নমুনা পরীক্ষা শেষে এ তথ্য জানিয়েছে সরকারি দপ্তরটি। এ পানি পানের পরই নাটোর পৌরসভার একটি ওয়ার্ডের দুই শতাধিক মানুষ হঠাৎ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে এ ঘটনার জন্য গৃহস্থালির সংযুক্ত পাইপলাইনকে দায়ী করছে নাটোর পৌর কর্তৃপক্ষ।

আজ বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের বগুড়া জোনাল ল্যাবে পানির নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদন প্রকাশ করে নাটোর জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর।

এদিকে আজ বৃহস্পতিবারও নতুন করে শতাধিক রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আজ দুপুর পর্যন্ত নাটোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে ২৬০ জন রোগী। এর আগে গতকাল বুধবার ভর্তি ছিল ১৪৭ জন।

এর আগে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর নাটোর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের ঝাউতলা এলাকার বিভিন্ন বাসাবাড়ির প্রায় ৩০ জন বাসিন্দার কেউ কেউ হঠাৎ ডায়রিয়া, পেটে ব্যথা ও বমি ভাব অনুভব করে। প্রাথমিক অবস্থায় তারা স্যালাইন, পেটব্যথা কমানোর সহজপ্রাপ্য ওষুধসহ বেশ কয়েক ধরনের ওষুধ সেবন করে। কিন্ত তাতে কাজ না হওয়ায় মধ্যরাত থেকে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি হতে শুরু করে। এরপর সকাল থেকে একই ওয়ার্ডের কাঁঠালবাড়ি, ঘোড়াগাছা ও ডোমপাড়া এলাকার শতাধিক মানুষ একই সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। গতকাল জেলা সদর হাসপাতালে ওই ওয়ার্ডের মোট ১৪৭ জন পেটের অসুখের রোগী জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয় বলে জানা যায়। তাদের মধ্যে ৬৬ জন পুরুষ, ৫৫ নারী ও ২৬টি শিশু ছিল।

রোগী ও স্বজনদের অভিযোগ, মঙ্গলবার বিকেলের পর পৌরসভার সরবরাহ পানি পানের পর তারা হঠাৎ পেটে ব্যথা অনুভব করে। এর পর থেকে ডায়রিয়া, শরীরের রগ ও পেশিতে টানসহ বিভিন্ন সমস্যা অনুভব করতে থাকে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল নাটোর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের ঝাউতলা পাম্পসংলগ্ন এলাকা, পটুয়াপাড়া গুচ্ছগ্রামসংলগ্ন এলাকা ও ঝাউতলা বস্তি এলাকা থেকে পৌরসভার সাপ্লাই লাইনের পানির নমুনা সংগ্রহ করে নাটোর পৌরসভা ও নাটোর জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। এ তিন এলাকা থেকে বেশি রোগী ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়। সংগৃহীত নমুনা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের বগুড়া জোনাল ল্যাবের সিনিয়র কেমিস্ট বরাবর পাঠায় নাটোর পৌরসভা। বগুড়া ল্যাবে পানিতে ফেকাল কলিফর্মের মাত্রা পরীক্ষা করেন জুনিয়র কেমিস্ট আলাউদ্দিন আল ফারুক ও স্যাম্পল এনালাইজার হাফিজুর রহমান। নমুনা পানিতে এই উপাদানের মাত্রা শূন্য পাওয়া গেছে।

বগুড়া জোনাল ল্যাবের সিনিয়র কেমিস্ট আব্দুল জব্বার জানান, ফেকাল কলিফর্ম হলো একধরনের কলিফর্ম ব্যাকটেরিয়া, যা মানুষ ও উষ্ণ রক্তের প্রাণীর মলে পাওয়া যায় এবং এটি মলদূষণের একটি সূচক হিসেবে কাজ করে। ল্যাবে পরীক্ষিত নমুনার এ ধরনের কিছু পাওয়া যায়নি।

নাটোর পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল হক বলেন, ‘পৌরসভার সাপ্লাই পানিতে কোনো দূষণ বা জীবাণু না থাকার বিষয়টি আমরা আগেই বলেছিলাম। তারপরও পৌরবাসীর স্বাস্থ্যগত দিক বিবেচনা করে পানির নমুনা পাঠানো হয় এবং পানি দূষণমুক্ত হিসেবে প্রতীয়মান হয়েছে। আমরা ধারণা করছি, পৌরসভার সাপ্লাই লাইনের শেষপ্রান্ত থেকে যে সার্ভিস লাইন গৃহস্থালি বাসাবাড়ি পর্যন্ত টেনে নেওয়া হয়েছে, সেই লাইন ত্রুটিপূর্ণ। আমরা পৌরসভার সমস্ত লাইন ও বাই লাইনগুলো ইতিমধ্যে পরীক্ষা করেছি, যেখানে কোনো ত্রুটি বা লিকেজ পাইনি।’

নাটোর জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল কবীর ভূঁইয়া বলেন, ‘পৌরসভার আক্রান্ত ওয়ার্ডটিতে ইতিমধ্যে ২০ হাজার পিস পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে। আরও ৪০ হাজার পিস ট্যাবলেট মজুত আছে। আশা করছি, কোনো সংকট হবে না।’

জেলা সিভিল সার্জন মুক্তাদির আরেফিন বলন, ‘পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য আজ সন্ধ্যায় ঢাকা থেকে আইসিডিডিআরবির একটি প্রতিনিধিদলের নাটোরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। রোগীদের যথাযথ সেবা দিতে আমরা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চায়ের দোকানে চলে একটি বাতি-ফ্যান, বিদ্যুৎ বিল এল সাড়ে ৫৫ হাজার টাকা

টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি 
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিদ্যুৎ বিলের কাগজ হাতে লিটুখান বাজারের দুই দোকানদার। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাজারে ছোট একটি চায়ের দোকান চালান বাদশা ব্যাপারী। দোকানে কেবল একটি বাতি ও একটি ফ্যান চালানো হয়। সাধারণত তাঁর মাসিক বিল ২০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে আসে। কিন্তু চলতি মাসে তাঁর হাতে এসেছে ৫৫ হাজার ৫৫০ টাকার বিদ্যুৎ বিল। বিল হাতে পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তিনি।

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘিরপাড় ইউনিয়নের লিটুখান বাজারের দোকানদার বাদশা ব্যাপারী। বিদ্যুৎ বিলের ব্যাপারে বাদশা বলেন, ‘এটা অসম্ভব। আমার দোকানে এত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগই নেই। বিলের নম্বরে ফোন করলে শুধু অফিসে যেতে বলে।’

এমন ‘ভুতুড়ে’ বিদ্যুৎ বিল পেয়েছেন লিটুখান বাজারের আরেক দোকানদার শহীদ খান। বাজারে খাবারের দোকান রয়েছে তাঁর। দোকানে দুটি বাতি, একটি ফ্যান ও একটি ছোট ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। প্রতি মাসে যেখানে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা বিল দিতেন, সেখানে এবার বিল এসেছে ২৪ হাজার ২১৬ টাকা। শহীদ বলেন, ‘বিলটা দেখে দাঁড়াতেই পারছিলাম না। এমন বিল হলে দোকান চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।’

বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, কয়েক মাস ধরে এলাকায় এমন অস্বাভাবিক বিল আসছে। তাঁদের ধারণা, মিটার রিডিং অথবা বিলিং পদ্ধতিতে গুরুতর ত্রুটি রয়েছে। দ্রুত তদন্ত করে সঠিক হিসাব ঠিক করার পাশাপাশি দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

বিল প্রস্তুতকারী কর্মী সুমি রানী দাস বলেন, সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অফিসে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তারা অফিসে এলে আমরা সরেজমিন যাচাই করে বিল পুনরায় বিবেচনা করব।’

টঙ্গিবাড়ী পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের ডিজিএম মো. আব্দুস ছালাম বলেন, ‘মিটার রিডিং বা বিলিং সিস্টেমে ত্রুটি থাকতে পারে। আমরা সরেজমিন যাচাই করে দ্রুত সমাধানের পদক্ষেপ নেব। ভোক্তাদের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাসার বাথরুমে পড়ে ছিল নারী প্রভাষকের লাশ, মাথায় আঘাতের চিহ্ন

বগুড়া প্রতিনিধি
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত
ফাবিয়া তাসনিম সিধি। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার এক বাসা থেকে ফাবিয়া তাসনিম সিধি (২৯) নামের এক প্রভাষকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ভাড়া বাসা থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।

মৃত ফাবিয়া বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক। বছর দেড়েক আগে তিনি কলেজটিতে যোগদান করেন।

এই তথ্য নিশ্চিত করে বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান জানান, ফাবিয়া অবিবাহিত। তিনি বগুড়া শহরের চক ফরিদ এলাকায় ডা. রাশেদুল হাসানের বাড়ির তিনতলায় ভাড়া বাসায় তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকতেন। কয়েক দিন আগে তাঁর মা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যান। গতকাল দুপুরের পর থেকে মেয়েকে ফোনে না পাওয়ায় তাঁর মা রাত ১০টার দিকে বগুড়া আসেন। অনেক ডাকাডাকি করে দরজা না খোলায় পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে বাসার বাথরুমে ফাবিয়ার লাশ দেখতে পায়।

পুলিশ জানায়, মৃত ব্যক্তির নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং মাথার পেছনে আঘাতের চিহ্ন ছাড়াও জিবে দাঁত দিয়ে কামড় দেওয়া ছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অটোরিকশাকে চাপা দিল বাস, প্রাণ গেল তিনজনের

ফরিদপুর প্রতিনিধি
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাসচাপায় অটোরিকশাটি ভেঙেচুরে গেছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় বাসের চাপায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় শিশুসহ আরও চারজন আহত হয়। আজ শুক্রবার বেলা পৌনে ১২টার দিকে ফরিদপুর-ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়কের কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহেল মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী ও একজন পুরুষ। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।

খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার অভিযান চালান। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে।  

হাইওয়ে থানার এসআই সোহেল মিয়া বলেন, অটোরিকশাটি ভাঙ্গা থেকে টেকেরহাটের উদ্দেশে যাচ্ছিল। কৈডুবী সদরদি রেলক্রসিং এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা নিউ মডার্ন পরিবহনের একটি বাস অটোরিকশাটিকে চাপা দেয়। এই ঘটনায় বাসটি আটক করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাতিয়ায় ৫৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ, এতিমখানায় বিতরণ

­হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
কোস্ট গার্ডের অভিযানে জব্দ জাটকা ইলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
কোস্ট গার্ডের অভিযানে জব্দ জাটকা ইলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

নোয়াখালীর হাতিয়ার জাগলার চর এলাকার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়েছে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় আটক কয়েকজন মাঝিমাল্লার কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে কোস্ট গার্ড হাতিয়ার একটি দল এই অভিযান চালায়। জব্দ করা জাটকাগুলোর মূল্য প্রায় ২৮ লাখ টাকা।

কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট মো. আবুল কাশেম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেঘনা নদীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। অভিযানে মেঘনা নদীর জাগলার চর এলাকায় একটি কাঠের নৌকায় তল্লাশি করা হয়। ওই নৌকা থেকে ৫ হাজার ৬০০ কেজি জাটকা জব্দ করা হয়। এ সময় মাঝিদের মুচলেকা নিয়ে নৌকা ছেড়ে দেওয়া হয়। জব্দ মাছগুলো মৎস্য কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে এতিমখানা ও দুস্থ ব্যক্তিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত