সাইফুল আলম তুহিন, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)

সোহরাব-আমেনা দম্পতির ঘরে একে একে জন্ম নেয় চার কন্যাসন্তান। ছেলের অভাব পূরণ করতে বড় মেয়ের স্বামী হাফেজ আমিরুল ইসলাম রাজি হয়ে চলে আসেন ঘরজামাই হয়ে তাঁদের সংসারে। মা–বাবা হারা আমিরুল ক্রমেই ভরসা হয়ে উঠেন পরিবারটির। ৯ মাস আগে হঠাৎ হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান সোহরাব আলী। শ্বশুরের হঠাৎ মৃত্যুতে পরিবারের চরম বিপদের মুখে মেয়ের জামাই হিসেবে সংসারের হাল ধরেন তিনি।
চরম দুর্ভোগে পরিবারটির হাল ধরা সেই আমিরুল গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ঢাকার উত্তরা আজিমপুর এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারান। আমিরুল-তনজিন আক্তার দম্পতির ঘরে রয়েছে তিন শিশুসন্তান। দুই মেয়ের মধ্যে সবার বড় মেয়ের বয়স সাড়ে চার বছর। ছোট মেয়ের বয়স আড়াই বছর এবং সবার ছোট ছেলের বয়স দেড় বছর। পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে অভিভাবক শূন্য পরিবারটি এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে, হয়ে পড়েছে দিশেহারা।
অল্প বয়সে স্বামীকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ আমিরুলের স্ত্রী তনজিন আক্তার। নিজের এক প্রতিবন্ধী মেয়েসহ চার মেয়ে ও মেয়ের ঘরের তিন শিশুসহ মোট ৯ সদস্যের পরিবার নিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন আমিরুলের শাশুড়ি আমেনা খাতুন। এই শিশুসন্তানদের মানুষ করতে সরকারি সহযোগিতার আশায় দিন গুনছেন পরিবারটি।
জানা গেছে, ঘরজামাই থাকার শর্তে প্রায় ১০ বছর আগে ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ছলিমপুর পূর্বপাড়া গ্রামের মরহুম জাফর আলীর ছেলে আমিরুল ইসলাম পার্শ্ববর্তী উপজেলা ফুলবাড়িয়ার ধুরধুরিয়া গ্রামের সোহরাব-আমেনা দম্পতির বড় মেয়ে তনজিন আক্তারকে বিয়ে করেন।
শিশু বয়সেই মা–বাবা হারা আমিরুল সেই থেকেই শ্বশুরের সংসারে মিলেমিশে সুখে-শান্তিতে বসবাস করে আসছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সে ঢাকার উত্তরা আজমপুর এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে মারা যান।
সেখানকার স্থানীয় একটি মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ ফলের দোকান করতেন। শ্বশুর মারা যাওয়ার পর তাঁর আয়েই নিজের এবং শ্বশুরের পরিবারের লোকজন চলত। গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাওয়ার দিন দুপুরে গ্রামের বাড়ির নলকূপের মোটর ঠিক করাতে টাকা পাঠানোর বিষয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলেন। পরে বিকেলে আবার কল দেন। কথা বলতে চাইলে তখন আর কথা বলা সম্ভব হয়নি। পরে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। যোগাযোগের অনেক চেষ্টা করেও তাঁকে না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়ে তাঁর পরিবারের লোকজন।
অনেক খোঁজাখুঁজির তিন দিন পর স্থানীয় একটি হাসপাতালে তাঁর মৃতদেহের সন্ধান পাওয়া যায়। পরে ২২ জুলাই সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় তাঁর শ্বশুরবাড়ির কবরস্থানে শ্বশুরের কবরের পাশে তাঁকে সমাহিত করা হয়।
আমিরুল ইসলামের শাশুড়ি মোছা. আমেনা খাতুন আজকের পত্রিকাকে কেঁদে কেঁদে বলেন, ‘ছেলেসন্তানের অভাব পূরণ করতে বড় মেয়ের জামাইকে নিজের সংসারে আনছিলাম। সুখে–শান্তিতেই কাটছিল আমাদের জীবন। ৯ মাস আগে আমিরুলের শ্বশুর স্ট্রোক করে মারা যায়। আর এহন আন্দোলনে সেও মারা গেল। আমার জামাই বাবা আমাকে ছেলের অভাব কোনো সময় বুঝতে দেয়নি। এহন আমার সংসারে আর কোনো অভিভাবক রইল না। এহন কে দেখব এই এতিম শিশুদের। গুলিবিদ্ধ হওয়ার দিন বিকেলেও সে আমার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছে। বাড়িতে পানির মোটর ঠিক করতে মিস্ত্রি আসার খোঁজখবর নিয়ে বিকাশে টাকা পাঠানোর কথা বলেছে। সন্ধ্যার কিছু সময় আগে থেকে আর মোবাইল যোগাযোগ করে পাওয়া যাচ্ছিল না তাকে। পরের দিন পর্যন্তও মোবাইল বন্ধ থাকায় আমরা বেশি চিন্তায় পড়ি। অনেক খোঁজাখুঁজির তিন দিন পর ওইখানের একটি হাসপাতালে মরদেহের খোঁজ মেলে। হাসপাতালের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আরও এক দিন পরে আমার জামাই বাবার মরদেহ বাড়িতে নিয়ে এসে দাফন করা হয়। সরকার সহযোগিতা না করলে এই এতিম শিশুদের নিয়ে আমাদের মরা ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না।’
আমিরুলের চাচা শ্বশুর মো. আলী হোসেন বলেন, ‘আমিরুল অনেক ভালো ছিল। ওর মতো নম্র, ভদ্র ছেলে হয় না। আমার ভাইয়ের সঙ্গে তার বন্ধুর মতো সম্পর্ক ছিল। কেমনে কী হয়ে গেলো। তার বাড়ি ত্রিশালের ছলিমপুর হলেও সে আমাদের ধুরধুরিয়ার জামাই হওয়ার পর থেকে এখানেই স্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করে। তার পাঁচ বছরের কম বয়সী তিনটি শিশুর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ল। ওদের পাশে সকলের এগিয়ে আসা উচিত।’
আমিরুল ইসলামের জন্মভিটা ত্রিশালের ছলিমপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. দুলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমিরুল অনেক ভালো মনের মানুষ ছিলেন। শিশু বয়সেই তার মা–বাবা মারা গেছে। সে ঘরজামাই হয়ে পার্শ্ববর্তী উপজেলা ফুলবাড়িয়ার ধুরধুরিয়া গ্রামে প্রায় ১০ বছর ধরে থাকছে। শুনছি সে ঢাকার একটি মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করত। তার মৃত্যুতে আমরা অনেক কষ্ট পেয়েছি। আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুন।’

সোহরাব-আমেনা দম্পতির ঘরে একে একে জন্ম নেয় চার কন্যাসন্তান। ছেলের অভাব পূরণ করতে বড় মেয়ের স্বামী হাফেজ আমিরুল ইসলাম রাজি হয়ে চলে আসেন ঘরজামাই হয়ে তাঁদের সংসারে। মা–বাবা হারা আমিরুল ক্রমেই ভরসা হয়ে উঠেন পরিবারটির। ৯ মাস আগে হঠাৎ হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান সোহরাব আলী। শ্বশুরের হঠাৎ মৃত্যুতে পরিবারের চরম বিপদের মুখে মেয়ের জামাই হিসেবে সংসারের হাল ধরেন তিনি।
চরম দুর্ভোগে পরিবারটির হাল ধরা সেই আমিরুল গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ঢাকার উত্তরা আজিমপুর এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারান। আমিরুল-তনজিন আক্তার দম্পতির ঘরে রয়েছে তিন শিশুসন্তান। দুই মেয়ের মধ্যে সবার বড় মেয়ের বয়স সাড়ে চার বছর। ছোট মেয়ের বয়স আড়াই বছর এবং সবার ছোট ছেলের বয়স দেড় বছর। পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে অভিভাবক শূন্য পরিবারটি এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে, হয়ে পড়েছে দিশেহারা।
অল্প বয়সে স্বামীকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ আমিরুলের স্ত্রী তনজিন আক্তার। নিজের এক প্রতিবন্ধী মেয়েসহ চার মেয়ে ও মেয়ের ঘরের তিন শিশুসহ মোট ৯ সদস্যের পরিবার নিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন আমিরুলের শাশুড়ি আমেনা খাতুন। এই শিশুসন্তানদের মানুষ করতে সরকারি সহযোগিতার আশায় দিন গুনছেন পরিবারটি।
জানা গেছে, ঘরজামাই থাকার শর্তে প্রায় ১০ বছর আগে ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ছলিমপুর পূর্বপাড়া গ্রামের মরহুম জাফর আলীর ছেলে আমিরুল ইসলাম পার্শ্ববর্তী উপজেলা ফুলবাড়িয়ার ধুরধুরিয়া গ্রামের সোহরাব-আমেনা দম্পতির বড় মেয়ে তনজিন আক্তারকে বিয়ে করেন।
শিশু বয়সেই মা–বাবা হারা আমিরুল সেই থেকেই শ্বশুরের সংসারে মিলেমিশে সুখে-শান্তিতে বসবাস করে আসছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সে ঢাকার উত্তরা আজমপুর এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুলিতে মারা যান।
সেখানকার স্থানীয় একটি মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ ফলের দোকান করতেন। শ্বশুর মারা যাওয়ার পর তাঁর আয়েই নিজের এবং শ্বশুরের পরিবারের লোকজন চলত। গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাওয়ার দিন দুপুরে গ্রামের বাড়ির নলকূপের মোটর ঠিক করাতে টাকা পাঠানোর বিষয়ে মোবাইল ফোনে কথা বলেন। পরে বিকেলে আবার কল দেন। কথা বলতে চাইলে তখন আর কথা বলা সম্ভব হয়নি। পরে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। যোগাযোগের অনেক চেষ্টা করেও তাঁকে না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়ে তাঁর পরিবারের লোকজন।
অনেক খোঁজাখুঁজির তিন দিন পর স্থানীয় একটি হাসপাতালে তাঁর মৃতদেহের সন্ধান পাওয়া যায়। পরে ২২ জুলাই সোমবার রাত সাড়ে ৯টায় তাঁর শ্বশুরবাড়ির কবরস্থানে শ্বশুরের কবরের পাশে তাঁকে সমাহিত করা হয়।
আমিরুল ইসলামের শাশুড়ি মোছা. আমেনা খাতুন আজকের পত্রিকাকে কেঁদে কেঁদে বলেন, ‘ছেলেসন্তানের অভাব পূরণ করতে বড় মেয়ের জামাইকে নিজের সংসারে আনছিলাম। সুখে–শান্তিতেই কাটছিল আমাদের জীবন। ৯ মাস আগে আমিরুলের শ্বশুর স্ট্রোক করে মারা যায়। আর এহন আন্দোলনে সেও মারা গেল। আমার জামাই বাবা আমাকে ছেলের অভাব কোনো সময় বুঝতে দেয়নি। এহন আমার সংসারে আর কোনো অভিভাবক রইল না। এহন কে দেখব এই এতিম শিশুদের। গুলিবিদ্ধ হওয়ার দিন বিকেলেও সে আমার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেছে। বাড়িতে পানির মোটর ঠিক করতে মিস্ত্রি আসার খোঁজখবর নিয়ে বিকাশে টাকা পাঠানোর কথা বলেছে। সন্ধ্যার কিছু সময় আগে থেকে আর মোবাইল যোগাযোগ করে পাওয়া যাচ্ছিল না তাকে। পরের দিন পর্যন্তও মোবাইল বন্ধ থাকায় আমরা বেশি চিন্তায় পড়ি। অনেক খোঁজাখুঁজির তিন দিন পর ওইখানের একটি হাসপাতালে মরদেহের খোঁজ মেলে। হাসপাতালের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আরও এক দিন পরে আমার জামাই বাবার মরদেহ বাড়িতে নিয়ে এসে দাফন করা হয়। সরকার সহযোগিতা না করলে এই এতিম শিশুদের নিয়ে আমাদের মরা ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না।’
আমিরুলের চাচা শ্বশুর মো. আলী হোসেন বলেন, ‘আমিরুল অনেক ভালো ছিল। ওর মতো নম্র, ভদ্র ছেলে হয় না। আমার ভাইয়ের সঙ্গে তার বন্ধুর মতো সম্পর্ক ছিল। কেমনে কী হয়ে গেলো। তার বাড়ি ত্রিশালের ছলিমপুর হলেও সে আমাদের ধুরধুরিয়ার জামাই হওয়ার পর থেকে এখানেই স্থায়ীভাবে থাকতে শুরু করে। তার পাঁচ বছরের কম বয়সী তিনটি শিশুর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ল। ওদের পাশে সকলের এগিয়ে আসা উচিত।’
আমিরুল ইসলামের জন্মভিটা ত্রিশালের ছলিমপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. দুলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমিরুল অনেক ভালো মনের মানুষ ছিলেন। শিশু বয়সেই তার মা–বাবা মারা গেছে। সে ঘরজামাই হয়ে পার্শ্ববর্তী উপজেলা ফুলবাড়িয়ার ধুরধুরিয়া গ্রামে প্রায় ১০ বছর ধরে থাকছে। শুনছি সে ঢাকার একটি মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করত। তার মৃত্যুতে আমরা অনেক কষ্ট পেয়েছি। আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুন।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে