Ajker Patrika

খুলনা নগরীতে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায় বাড়ছে অপরাধ

  • গত ১১ মাসে ৩০ হত্যাসহ ১ হাজার ৬৯৩টি অপরাধ সংঘটিত।
  • নগরীতে খুনখারাবি বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক।
  • ৫ আগস্টের পর পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে অপরাধীরা।
খুলনা প্রতিনিধি
আপডেট : ২১ আগস্ট ২০২৫, ১১: ৪৪
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। এ সময়ে নগরীতে ৪৭টি ধর্ষণ, ১৩৩টি নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন অপরাধে ১ হাজার ৬৯৩টি মামলা হয়েছে।

এদিকে নগরীতে অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। স্থানীয়রা বলছেন, পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে অপরাধীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ৫ আগস্টের পর পুলিশ নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। এই সুযোগে অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, দাগি আসামি ও তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীরা জেল থেকে বেরিয়ে আবার অপরাধজগতে ফিরে গেছে।

কেএমপি সদর দপ্তর সূত্র বলেছে, খুলনার আট থানায় গত বছরের সেপ্টেম্বরে একটি হত্যা, পাঁচটি ধর্ষণসহ মোট ১২১টি মামলা হয়েছে। অক্টোবরে নগরীতে দুই খুন, সাতটি ধর্ষণসহ ১৬৫টি মামলা হয়। নভেম্বরে চার খুন, পাঁচটি ধর্ষণসহ ১৫৩টি মামলা হয়। ডিসেম্বরে ছয়টি হত্যাকাণ্ড, দুটি ধর্ষণসহ ১৪৭টি মামলা হয়। গত জানুয়ারিতে দুটি হত্যা, পাঁচটি ধর্ষণসহ মামলা হয় ১৭৮টি। ফেব্রুয়ারিতে একটি হত্যা, একটি ধর্ষণসহ ১৪৮টি মামলা হয়। মার্চে একটি হত্যা, দুটি ধর্ষণসহ ১৭০টি মামলা হয়। এপ্রিলে হয় দুটি হত্যা, ছয়টি ধর্ষণসহ ১৫৫টি মামলা। মে মাসে হয়েছে পাঁচটি হত্যা, পাঁচটি ধর্ষণসহ ১৭৫টি মামলা। জুনে তিনটি হত্যা, চারটি ধর্ষণসহ মামলা হয়েছে ১৪১টি। আর গত জুলাইয়ে দুটি হত্যা, পাঁচটি ধর্ষণসহ ১৪০টি মামলা হয়েছে।

গত ১১ মাসে নগরীতে অপরাধ প্রবণতা বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে কেএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) খন্দকার হোসেন আহাদ বলেন, বেশির ভাগ হত্যার মোটিভ উদ্‌ঘাটন এবং আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে যেসব টার্গেট কিলিং হয়েছে, সেগুলো উদ্‌ঘাটন করতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে। তবে আগের চেয়ে পুলিশের মনোবল অনেকটাই ফিরে এসেছে।

খন্দকার হোসেন আহাদ আরও বলেন, ছিনতাই ও চুরির ঘটনায় যেসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হচ্ছে, সেসব ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। পুলিশ প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্‌ঘাটন করছে। তবে টার্গেট কিলিং মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। এসব হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে পুলিশ বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। রাতে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় টহল জোরদার, নগরীর প্রবেশমুখে চেকপোস্ট এবং গোয়েন্দা নজরদারি ব্যাপক আকারে বাড়ানো হয়েছে।

সহকারী পুলিশ কমিশনার খন্দকার হোসেন আহাদ আরও বলেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছিল। এসব ঘটনায় পুলিশের মনোবল দুর্বল হয়ে পড়ে। বর্তমানে কর্মকর্তারা প্রতিনিয়ত কাউন্সেলিংয়ের মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের মনোবল ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে। পুলিশ এখন শক্ত অবস্থানে থেকে সাহসিকতার সঙ্গে অপরাধ মোকাবিলা করছে। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার থাকায় এখন প্রশাসনের ওপর দলীয় কোনো চাপও নেই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে এখন অনেকটাই ভালো।

আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির জন্য শিগগির বিশেষ অভিযান শুরু করা হবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কর্ণফুলীতে অস্ত্রসহ যুবক আটক

কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি 
অস্ত্রসহ আটক যুবক। ছবি: সংগৃহীত
অস্ত্রসহ আটক যুবক। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।

আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

‘চাঁদা না দিলে এই চরে আর তরমুজ চাষ করতে পারবি না’

দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি 
অভিযুক্ত যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম মোল্লা। ছবি: সংগৃহীত
অভিযুক্ত যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম মোল্লা। ছবি: সংগৃহীত

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় যুবদলের এক নেতার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি, ঘর ভাঙচুর, টাকা ছিনতাই ও হত্যার হুমকির অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। ভুক্তভোগী তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিন হাওলাদার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর উত্তর বাঁশবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, যুবদল নেতা নজরুল বেশ কিছুদিন ধরে তরমুজ চাষি ফরিদ উদ্দিনের কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নজরুলসহ ৯-১০ জন চর ফাতেমায় গিয়ে ফরিদ উদ্দিনের তরমুজের ২০ হাজার চারা নষ্ট করে দেন। ফরিদ উদ্দিন চারা নষ্টের বিষয়ে জানতে চাইলে নজরুল বলেন, ‘চাঁদা না দিলে এই চরে আর তরমুজ চাষ করতে পারবি না।’ পরে হত্যার হুমকি দিয়ে নজরুল চলে যান।

এরপর গতকাল রাত ১০টার দিকে নজরুল তাঁর দলবল নিয়ে ফরিদের ঘরে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। একপর্যায়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ফরিদকে মারধর করেন তাঁরা। ডাকচিৎকার শুনে এলাকার লোকজন দৌড়ে এলে নজরুল তাঁর বাহিনী নিয়ে চলে যান।

প্রত্যক্ষদর্শী মোশারেফ চৌকিদার বলেন, ‘আমি ভাত খেয়ে শুইতে যাওয়ার সময় বাড়ির পূর্ব পাশে পিটাপিটির শব্দ পাই। তখন লোকজন নিয়ে এসে দেখি, ১০-১২ জন লোক মুখোশ পরা, প্রত্যেকের হাতে রাম দা। দূরে দাঁড়িয়ে ঘরের মধ্যে চিৎকার শুনি। তখন আমরা কয়েকজন ডাকাত পড়ছে বলে ডাকাডাকি করতে থাকি। এরপর দক্ষিণ দিকে তারা দৌড়ে চলে যায়।’ তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে চিনি না। তবে যাওয়ার সময় বলেছে, ‘‘চরে তোরে খাইয়া দিমু’’।’

প্রতিবেশী আলেয়া ও সাহিনুর বলেন, ‘রাত ১০টায় ঘর পেটানোর শব্দ পাই। আমরা দৌড়ে আসি ফরিদ হাওলাদারের ঘরের সামনে। দেখি ১০-১২ জন রাম দা নিয়া দাঁড়াইয়া আছে। তাদের হাতে রাম দা দেখে কেউই সামনে যাইনি। পরে আরও লোকজন আসলে নজরুল, আল আমিনসহ তারা সবাই চলে যায়। আমরা ঘরে গিয়ে দেখি, ফরিদ হাওলাদার ঘরের মেঝেতে পড়ে আছে।’

তরমুজ চাষি ফরিদ হাওলাদার বলেন, ‘আমি রাতে আমার ঘেরের ঘরে শুয়ে ছিলাম। রাত ১০টায় আমার ঘরে পেটানোর শব্দ পেয়ে উঠে বসি। দেখি, নজরুল, আল আমিনসহ ৮-৯ জন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। আমাকে চৌকির ওপর শোয়াইয়া পিটায়, পাড়ায় এবং জবাই করার জন্য গলায় রাম দা রেখে বলে ‘‘টাকা কই? টাকা না দিলে জবাই করব।’’ পরে আমার ঘরের মালামাল ভাঙচুর করে, মালপত্র এলোমেলো করে ফেলে। আমার তোশকের নিচে রাখা দেড় লাখ টাকা নিয়ে যায়। আমার ডাকচিৎকারে এলাকার লোকজন ছুটে আসলে সবাই চলে যায়। আমি থানায় জানিয়েছি। আমি আইনের আশ্রয় নিব।’

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমি গতকাল চর ফাতেমায় গিয়াছিলাম। তবে দিনে তরমুজের চারা নষ্ট ও রাতে ফরিদের ঘরে প্রবেশ করে ভাঙচুর, টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা মিথ্যা। এর সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নাই।’

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল আলীম বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে দুপুরে অবহিত হয়েছি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কৃষকের ঘরে ১২ ফুট লম্বা গাঁজার গাছ, আটক

বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি 
দিনাজপুরের বিরামপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ব্যক্তি। ছবি: আজকের পত্রিকা
দিনাজপুরের বিরামপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ব্যক্তি। ছবি: আজকের পত্রিকা

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলায় ১২ ফুট উচ্চতার একটি গাঁজার গাছসহ এক কৃষককে আটক করেছে পুলিশ। পরে আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।

বিরামপুর থানার জ্যেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) সাজিদুল ইসলাম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জোতবাণী ইউনিয়নের চাকুল গ্রামে অভিযান চালানো হয়। এ সময় মৃত দছির উদ্দিনের ছেলে আজিজার রহমানের (৪৫) বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে গাঁজার গাছটি জব্দ করা হয়।

পরে আজিজার রহমানকে আটক করা হয়। পুলিশ জানায়, গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুট, ওজন ১০ কেজি এবং আনুমানিক মূল্য এক লাখ টাকা।

এ বিষয়ে বিরামপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতাউর রহমান জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। আজ আসামিকে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিস্ফোরক মামলায় আওয়ামী ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জেলে

চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি 
গ্রেপ্তার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নবীর উদ্দিন মোল্লা ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মনোয়ার হোসেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
গ্রেপ্তার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নবীর উদ্দিন মোল্লা ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মনোয়ার হোসেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

পাবনার চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে চাটমোহর থানার পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ও রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ শুক্রবার দুপুরে বিস্ফোরক আইনে করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেপ্তার দুজন হলেন উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নবীর উদ্দিন মোল্লা (৭০) এবং উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও পৌর সদরের মধ্য শালিখা মহল্লার বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন (৫৪)।

চাটমোহর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুরুল আলম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার ডিবিগ্রাম ইউনিয়নের বামনগ্রাম নিজ বাড়ি থেকে আওয়ামী লীগ নেতা নবীর উদ্দিন মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ ছাড়া একই দিন রাতে মধ্য শালিখা মহল্লার নিজ বাড়ি থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মনোয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই দুজনের বিরুদ্ধে চাটমোহর থানায় বিস্ফোরক মামলা রয়েছে। আজ সকালে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত