আব্দুল মান্নান, মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি)

হালদাপাড়ে তামাক চাষ, অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তামাক পোড়ানো ও মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য এখন হুমকির মুখে। তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে প্রান্তিক কৃষকদের বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া সত্ত্বেও কিছু মানুষ আবার তামাক চাষে জড়িয়ে পড়ছেন। হালদায় চলছে বেপরোয়া বালু উত্তোলনও।
হালদা নদীর উজানে তামাক চাষে উদ্বেগ জানিয়ে চট্টগ্রামের হালদা রিসার্চ সেন্টারের কো-অর্ডিনেটর ড. মো. মনজুরুল কিবরিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, হালদা হেরিটেজ আইনে হালদা অববাহিকায় তামাক নিষিদ্ধ সত্ত্বেও সম্প্রতি কিছু পরিবেশ বিনষ্টকারী মানুষের অজ্ঞতায় এবং তামাক কোম্পানির প্ররোচনায় তামাক চাষ হচ্ছে। ইতিমধ্যে হালদার জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকার তামাক চাষ বিষয়ে আইনে আরও কঠোরতা আনতে যাচ্ছে। তামাক চাষ বিষয়ে ইতিমধ্যে খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয়েছে। হালদা রক্ষায় প্রশাসন আরও কঠোর হবে।
হালদা বিশেষজ্ঞ মনজুরুল কিবরিয়া আরও বলেন, ‘হালদার উজানে তামাক চাষের ফলে তামাকের নিজস্ব বিষাক্ততা ও তামাক চাষে অত্যধিক মাত্রায় ব্যবহৃত কীটনাশক, রাসায়নিক সার হালদার পানিকে অতিরিক্ত মাত্রায় দূষিত করছে। এতে রুই, কাতলা, মৃগেল, কালিবাউশ, ডলফিনসহ মিঠাপানির সকল মাছের প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। হালদাকে বাঁচাতে না পারলে মৎস্য খাতে আমাদের বিশাল ক্ষতি হবে।’
উপজেলা কৃষি ও মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে প্রথমে হালদা নদীর উজান খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলার গোরখানা, কালাপানি, ছদরখীল, তুলাবিল, বড়বিল, যোগ্যাছোলা, গ্যাসফিল্ড, দক্ষিণ কালাপানি, দশবিল, ডাইনছড়ি, সালদা, বাটনাতলী এলাকায় শত শত হেক্টর জমিতে তামাক চাষ হয়।
এ সময় এলাকার প্রান্তিক কৃষকদের বেশির ভাগ তামাক চাষ নির্ভর হয়ে পড়ে। স্কুল-মাদ্রাসা ঘেঁষে তামাক চাষ, অবাধে গাছ কেটে চুল্লিতে তামাক পোড়ানো এবং তামাক পাতা থেকে নির্গত পানি হালদায় মিশে মিঠা পানির মাছের অবাধ বিচরণ বাধাগ্রস্ত হয়। তখন সংবাদমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারে তামাকের বিকল্প চাষাবাদে উদ্বুদ্ধ করতে এগিয়ে আসে প্রশাসন। ধীরে ধীরে কমতে থাকে তামাক চাষ। বিকল্প চাষাবাদে এগিয়ে আসে ৭০-৮০ শতাংশ কৃষক। কিন্তু অবশিষ্ট ২০-৩০ শতাংশ কৃষক অতিমুনাফার লোভে তামাক কোম্পানির প্রলোভনে তামাক চাষ অব্যাহত রাখে। চলতি মৌসুমেও ২০ একর জমিতে তামাক চাষ হয়েছে। একেবারে হালদা নদী ও এর উপশাখা ঘেঁষে লাগানো তামাক এখন দৃশ্যমান।
হালদার উৎপত্তি খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার পাতাছড়া ইউনিয়ন হাসুকপাড়া এলাকার হালদাচড়ায়। দীর্ঘ ৯৮ কিলোমিটার বয়ে চট্টগ্রাম শহরের কালুরঘাটে কর্ণফুলী নদীর মোহনায় গিয়ে মিশেছে। মানিকছড়ি উপজেলার সদর থেকে ৫-৬ কিলোমিটার পশ্চিমে হালদা নদীর উজান ও শাখাপ্রশাখার চরে সবুজ শাকসবজি চাষ হলেও কিছু কৃষক অধিক লোভে তামাক কোম্পানি থেকে অগ্রিম বীজ, সার, কীটনাশক নিয়ে বিষাক্ত তামাক চাষ করছেন।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে হালদার উজান গোরখানা, ছদরখীল এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, হালদা নদীঘেঁষা জমিতে তামাকের চারা মাথা উঁচু করে বেড়ে উঠছে। গোরখানায় ১ একর ২০ শতাংশ জমিতে তামাক চাষ করেছেন আছারতলীর চাষি মো. আবদুল মতিন। সবজি না করে তামাক চাষ কেন করছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হালদা খাল চরের মাটির উর্বরতা শক্তি কমায় শাকসবজি চাষে লোকসান গুনতে হয়। অতিরিক্ত রাসায়নিক সারে তামাক ভালো হয়। তামাক চাষের প্রয়োজনীয় সব সার, ওষুধ তামাক কোম্পানি আমাদের অগ্রিম দিয়ে সহযোগিতা করে। এতে পুঁজি নিয়ে চাষিকে টেনশন করতে হয় না। গত বছর প্রতি কেজি শুকনা তামাকপাতা ভালোমন্দ হিসেবে ১৮০-২১৬ টাকা দরে দিয়েছে কোম্পানি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জহির রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, হালদা নদী আমাদের অমূল্য সম্পদ। এই নদীর উজানে এক দশক আগে যে হারে তামাক চাষ করা হতো, এখন তা একেবারে নিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। আগের তামাকচাষিদের তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সম্পৃক্ত করতে কৃষি বিভাগ, মৎস্য বিভাগ ও আইডিএফ যার যার অবস্থান থেকে কাজ করছে। শাকসবজি চাষাবাদে জৈব সারের ওপর জোর দেওয়া এবং সরকারি প্রণোদনায় হালদাপাড়ের কৃষকদের অগ্রাধিকার দিয়ে তামাক নির্মূলে কাজ চলছে। জনসচেতনতা বাড়লে তামাক নির্মূল সহজ হয়। এই জন্য জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসা উচিত।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘তামাক চাষের ফলে ব্যবহৃত কীটনাশক ও তামাকের নির্যাস হালদা নদীর পানিতে মেশায় মাছের প্রজনন মৌসুমে প্রজননক্ষেত্র ব্যাপক পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মানিকছড়ি মৎস্য অফিস এ বিষয়ে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম চালানোর পাশাপাশি হালদার জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং মৎস্য উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে হালদাপাড়সংশ্লিষ্ট এলাকায় তামাকের বিকল্প চাষাবাদ যেমন পুকুরে উন্নত জাতের মাছ চাষে উৎসাহ দিচ্ছে। সরকারি পোনা বিতরণেও ওখানকার লোকজনকে অগ্রাধিকার দিয়ে মৎস্য অধিদপ্তর কাজ করছে। আগে হালদাপাড়ে তামাক চাষ বেশি হলেও এখন কমে আসছে। এবার ১১ জন চাষি ২০ একর জায়গায় তামাক লাগিয়েছেন। আশা করছি, ভবিষ্যতে আরও কমে আসবে।’

হালদাপাড়ে তামাক চাষ, অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তামাক পোড়ানো ও মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য এখন হুমকির মুখে। তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে প্রান্তিক কৃষকদের বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া সত্ত্বেও কিছু মানুষ আবার তামাক চাষে জড়িয়ে পড়ছেন। হালদায় চলছে বেপরোয়া বালু উত্তোলনও।
হালদা নদীর উজানে তামাক চাষে উদ্বেগ জানিয়ে চট্টগ্রামের হালদা রিসার্চ সেন্টারের কো-অর্ডিনেটর ড. মো. মনজুরুল কিবরিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, হালদা হেরিটেজ আইনে হালদা অববাহিকায় তামাক নিষিদ্ধ সত্ত্বেও সম্প্রতি কিছু পরিবেশ বিনষ্টকারী মানুষের অজ্ঞতায় এবং তামাক কোম্পানির প্ররোচনায় তামাক চাষ হচ্ছে। ইতিমধ্যে হালদার জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকার তামাক চাষ বিষয়ে আইনে আরও কঠোরতা আনতে যাচ্ছে। তামাক চাষ বিষয়ে ইতিমধ্যে খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয়েছে। হালদা রক্ষায় প্রশাসন আরও কঠোর হবে।
হালদা বিশেষজ্ঞ মনজুরুল কিবরিয়া আরও বলেন, ‘হালদার উজানে তামাক চাষের ফলে তামাকের নিজস্ব বিষাক্ততা ও তামাক চাষে অত্যধিক মাত্রায় ব্যবহৃত কীটনাশক, রাসায়নিক সার হালদার পানিকে অতিরিক্ত মাত্রায় দূষিত করছে। এতে রুই, কাতলা, মৃগেল, কালিবাউশ, ডলফিনসহ মিঠাপানির সকল মাছের প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। হালদাকে বাঁচাতে না পারলে মৎস্য খাতে আমাদের বিশাল ক্ষতি হবে।’
উপজেলা কৃষি ও মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালে প্রথমে হালদা নদীর উজান খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলার গোরখানা, কালাপানি, ছদরখীল, তুলাবিল, বড়বিল, যোগ্যাছোলা, গ্যাসফিল্ড, দক্ষিণ কালাপানি, দশবিল, ডাইনছড়ি, সালদা, বাটনাতলী এলাকায় শত শত হেক্টর জমিতে তামাক চাষ হয়।
এ সময় এলাকার প্রান্তিক কৃষকদের বেশির ভাগ তামাক চাষ নির্ভর হয়ে পড়ে। স্কুল-মাদ্রাসা ঘেঁষে তামাক চাষ, অবাধে গাছ কেটে চুল্লিতে তামাক পোড়ানো এবং তামাক পাতা থেকে নির্গত পানি হালদায় মিশে মিঠা পানির মাছের অবাধ বিচরণ বাধাগ্রস্ত হয়। তখন সংবাদমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারে তামাকের বিকল্প চাষাবাদে উদ্বুদ্ধ করতে এগিয়ে আসে প্রশাসন। ধীরে ধীরে কমতে থাকে তামাক চাষ। বিকল্প চাষাবাদে এগিয়ে আসে ৭০-৮০ শতাংশ কৃষক। কিন্তু অবশিষ্ট ২০-৩০ শতাংশ কৃষক অতিমুনাফার লোভে তামাক কোম্পানির প্রলোভনে তামাক চাষ অব্যাহত রাখে। চলতি মৌসুমেও ২০ একর জমিতে তামাক চাষ হয়েছে। একেবারে হালদা নদী ও এর উপশাখা ঘেঁষে লাগানো তামাক এখন দৃশ্যমান।
হালদার উৎপত্তি খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার পাতাছড়া ইউনিয়ন হাসুকপাড়া এলাকার হালদাচড়ায়। দীর্ঘ ৯৮ কিলোমিটার বয়ে চট্টগ্রাম শহরের কালুরঘাটে কর্ণফুলী নদীর মোহনায় গিয়ে মিশেছে। মানিকছড়ি উপজেলার সদর থেকে ৫-৬ কিলোমিটার পশ্চিমে হালদা নদীর উজান ও শাখাপ্রশাখার চরে সবুজ শাকসবজি চাষ হলেও কিছু কৃষক অধিক লোভে তামাক কোম্পানি থেকে অগ্রিম বীজ, সার, কীটনাশক নিয়ে বিষাক্ত তামাক চাষ করছেন।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে হালদার উজান গোরখানা, ছদরখীল এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, হালদা নদীঘেঁষা জমিতে তামাকের চারা মাথা উঁচু করে বেড়ে উঠছে। গোরখানায় ১ একর ২০ শতাংশ জমিতে তামাক চাষ করেছেন আছারতলীর চাষি মো. আবদুল মতিন। সবজি না করে তামাক চাষ কেন করছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘হালদা খাল চরের মাটির উর্বরতা শক্তি কমায় শাকসবজি চাষে লোকসান গুনতে হয়। অতিরিক্ত রাসায়নিক সারে তামাক ভালো হয়। তামাক চাষের প্রয়োজনীয় সব সার, ওষুধ তামাক কোম্পানি আমাদের অগ্রিম দিয়ে সহযোগিতা করে। এতে পুঁজি নিয়ে চাষিকে টেনশন করতে হয় না। গত বছর প্রতি কেজি শুকনা তামাকপাতা ভালোমন্দ হিসেবে ১৮০-২১৬ টাকা দরে দিয়েছে কোম্পানি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জহির রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, হালদা নদী আমাদের অমূল্য সম্পদ। এই নদীর উজানে এক দশক আগে যে হারে তামাক চাষ করা হতো, এখন তা একেবারে নিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। আগের তামাকচাষিদের তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সম্পৃক্ত করতে কৃষি বিভাগ, মৎস্য বিভাগ ও আইডিএফ যার যার অবস্থান থেকে কাজ করছে। শাকসবজি চাষাবাদে জৈব সারের ওপর জোর দেওয়া এবং সরকারি প্রণোদনায় হালদাপাড়ের কৃষকদের অগ্রাধিকার দিয়ে তামাক নির্মূলে কাজ চলছে। জনসচেতনতা বাড়লে তামাক নির্মূল সহজ হয়। এই জন্য জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসা উচিত।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘তামাক চাষের ফলে ব্যবহৃত কীটনাশক ও তামাকের নির্যাস হালদা নদীর পানিতে মেশায় মাছের প্রজনন মৌসুমে প্রজননক্ষেত্র ব্যাপক পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মানিকছড়ি মৎস্য অফিস এ বিষয়ে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম চালানোর পাশাপাশি হালদার জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং মৎস্য উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে হালদাপাড়সংশ্লিষ্ট এলাকায় তামাকের বিকল্প চাষাবাদ যেমন পুকুরে উন্নত জাতের মাছ চাষে উৎসাহ দিচ্ছে। সরকারি পোনা বিতরণেও ওখানকার লোকজনকে অগ্রাধিকার দিয়ে মৎস্য অধিদপ্তর কাজ করছে। আগে হালদাপাড়ে তামাক চাষ বেশি হলেও এখন কমে আসছে। এবার ১১ জন চাষি ২০ একর জায়গায় তামাক লাগিয়েছেন। আশা করছি, ভবিষ্যতে আরও কমে আসবে।’

মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য...
৮ মিনিট আগে
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
৩৭ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেমাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার

মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য না পাওয়ায় লোকসানে পড়ছেন তাঁরা।
কৃষকেরা জানান, চলতি আমন মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ধানের দাম অনেক কম। গত বছর বাজারে যেখানে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় প্রতি মণ ধান বিক্রি হয়েছে, এই বছর মাঝারি শুকনা ধান ৯০০ ও শুকনা ধান ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বীজতলা থেকে শুরু করে ফসল ঘরে তোলার আগপর্যন্ত অনেক শ্রম ও টাকা খরচ করতে হয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৯৮ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে আমন আবাদ করা হয়েছে। এর থেকে ৪ লাখ ৪১ হাজার ৯০ টন ধান উৎপাদন হবে। আর এই ধান থেকে ২ লাখ ৯৫ হাজার ৫৩০ মেট্রিক টন চাল পাওয়া যাবে। ইতিমধ্যে ৬৫ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। আমন ধানের শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকেরা।
বাজারে আমন ধানের দাম কম হলেও সরকারিভাবে ভালো দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, সরকারিভাবে প্রতি কেজি আমন ধান ৩৪ টাকা মূল্যে ৭৯০ টন, সেদ্ধ চাল ৫০ টাকা কেজি মূল্যে ২ হাজার ৬৭৭ টন ও আতপ চাল ৪৯ টাকা কেজি মূল্যে ৫ হাজার ৬৪৬ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
জেলার কমলগঞ্জ, রাজনগর, কুলাউড়া ও সদর উপজেলার আমনখেত ঘুরে দেখা যায়, কৃষকেরা পাকা আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত। অনেক এলাকায় দ্রুত সময়ে কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ একসঙ্গে সেরে নিচ্ছেন কৃষকেরা। এতে সময়, খরচ ও কষ্ট কম করতে হচ্ছে। আবার কেউ কাজের লোক এনে ধান কেটে ফসলের মাঠেই মাড়াই করে সেদ্ধ দিচ্ছেন। অনেক কৃষক মাঠের মধ্যে রাত জেগে ধান সেদ্ধ করছেন। তবে সবকিছু ঠিক থাকলেও ধানের দাম কম থাকায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন কৃষকেরা।
কমলগঞ্জ উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়ন কৃষক আনোয়ার খান বলেন, ‘গত বছর আমাদের ধান একেবারেই হয়নি। এ বছর অনেক ভালো ধান হয়েছে। প্রত্যাশার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে। তবে বাজারে ধানের দাম অনেক কম। প্রতি মণ ধান মাত্র ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কৃষিতে আগের চেয়ে অনেক বেশি খরচ বেড়েছে। সে তুলনায় ধানের দাম বাড়েনি।’
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মিলন কান্তি চাকমা বলেন, ‘আমাদের ধান-চাল সংগ্রহের কার্যক্রম ২০ নভেম্বর শুরু হয়েছে; চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সরকারিভাবে ধানের দাম গত বছরের তুলনায় কেজিপ্রতি ১ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। একটা সময় আমরা ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারতাম না; তবে এখন ধান-চালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়। আশা করি, চলতি মৌসুমে আমাদের লক্ষ্য পূরণ হবে।’
মৌলভীবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জালাল উদ্দীন বলেন, ‘জেলায় এ বছর খুব ভালো আমন ধান হয়েছে। কৃষকেরা অত্যন্ত উৎসাহ নিয়ে ধান ঘরে তুলছেন। আশা করি, আগামী সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান কাটা হয়ে যাবে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও দিনের বেলা কুয়াশা না থাকায় সহজে কৃষকেরা ধান কাটা, মাড়াই ও সেদ্ধ করতে পারছেন।’

মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য না পাওয়ায় লোকসানে পড়ছেন তাঁরা।
কৃষকেরা জানান, চলতি আমন মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলন অনেক ভালো হয়েছে। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ধানের দাম অনেক কম। গত বছর বাজারে যেখানে ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায় প্রতি মণ ধান বিক্রি হয়েছে, এই বছর মাঝারি শুকনা ধান ৯০০ ও শুকনা ধান ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বীজতলা থেকে শুরু করে ফসল ঘরে তোলার আগপর্যন্ত অনেক শ্রম ও টাকা খরচ করতে হয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে ৯৮ হাজার ২০ হেক্টর জমিতে আমন আবাদ করা হয়েছে। এর থেকে ৪ লাখ ৪১ হাজার ৯০ টন ধান উৎপাদন হবে। আর এই ধান থেকে ২ লাখ ৯৫ হাজার ৫৩০ মেট্রিক টন চাল পাওয়া যাবে। ইতিমধ্যে ৬৫ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। আমন ধানের শতভাগ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে। এক সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকেরা।
বাজারে আমন ধানের দাম কম হলেও সরকারিভাবে ভালো দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, সরকারিভাবে প্রতি কেজি আমন ধান ৩৪ টাকা মূল্যে ৭৯০ টন, সেদ্ধ চাল ৫০ টাকা কেজি মূল্যে ২ হাজার ৬৭৭ টন ও আতপ চাল ৪৯ টাকা কেজি মূল্যে ৫ হাজার ৬৪৬ টন চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
জেলার কমলগঞ্জ, রাজনগর, কুলাউড়া ও সদর উপজেলার আমনখেত ঘুরে দেখা যায়, কৃষকেরা পাকা আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত। অনেক এলাকায় দ্রুত সময়ে কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ একসঙ্গে সেরে নিচ্ছেন কৃষকেরা। এতে সময়, খরচ ও কষ্ট কম করতে হচ্ছে। আবার কেউ কাজের লোক এনে ধান কেটে ফসলের মাঠেই মাড়াই করে সেদ্ধ দিচ্ছেন। অনেক কৃষক মাঠের মধ্যে রাত জেগে ধান সেদ্ধ করছেন। তবে সবকিছু ঠিক থাকলেও ধানের দাম কম থাকায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন কৃষকেরা।
কমলগঞ্জ উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়ন কৃষক আনোয়ার খান বলেন, ‘গত বছর আমাদের ধান একেবারেই হয়নি। এ বছর অনেক ভালো ধান হয়েছে। প্রত্যাশার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে। তবে বাজারে ধানের দাম অনেক কম। প্রতি মণ ধান মাত্র ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কৃষিতে আগের চেয়ে অনেক বেশি খরচ বেড়েছে। সে তুলনায় ধানের দাম বাড়েনি।’
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মিলন কান্তি চাকমা বলেন, ‘আমাদের ধান-চাল সংগ্রহের কার্যক্রম ২০ নভেম্বর শুরু হয়েছে; চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সরকারিভাবে ধানের দাম গত বছরের তুলনায় কেজিপ্রতি ১ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। একটা সময় আমরা ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারতাম না; তবে এখন ধান-চালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়। আশা করি, চলতি মৌসুমে আমাদের লক্ষ্য পূরণ হবে।’
মৌলভীবাজার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. জালাল উদ্দীন বলেন, ‘জেলায় এ বছর খুব ভালো আমন ধান হয়েছে। কৃষকেরা অত্যন্ত উৎসাহ নিয়ে ধান ঘরে তুলছেন। আশা করি, আগামী সপ্তাহের মধ্যে শতভাগ ধান কাটা হয়ে যাবে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও দিনের বেলা কুয়াশা না থাকায় সহজে কৃষকেরা ধান কাটা, মাড়াই ও সেদ্ধ করতে পারছেন।’

হালদাপাড়ে তামাক চাষ, অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তামাক পোড়ানো ও মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য এখন হুমকির মুখে। তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে প্রান্তিক কৃষকদের বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া সত্ত্বেও কিছু মানুষ...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
৩৭ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
গত কয়েক দিন পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৩ ডিগ্রির ঘরে থাকছে। ফলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ শুক্রবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। সুনসান নীরবতায় গরম কাপড় পরে প্রয়োজনীয় কাজে বের হয়েছে লোকজন। কেউ কেউ মাঠে করছেন হালচাষ। এরই মধ্যে পূর্ব আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই প্রখর রোদ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা এলাকার গৃহবধূ নাজমা বেগম বলেন, ‘সকাল-বিকেল খুব ঠান্ডা পড়ে। ঘর থেকে বের হলেই যেন বাতাসে শরীর কেঁপে ওঠে। বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। ঠান্ডা লাগলে হাসপাতালে যেতে হয় বারবার।’
একই এলাকার দিনমজুর মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতে কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা জমে থাকে। ঠান্ডায় শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।’
স্কুলছাত্রী তানজিলা আক্তার বলে, ‘সকালে কলেজ ও প্রাইভেটে যেতে খুব সমস্যা হয়। ঠান্ডা এমন যে হাতে গ্লাভস ছাড়া সাইকেল চালানো যায় না। শীত যেমন বাড়ছে, তেমনি অসুস্থ হওয়ার ভয়ও বাড়ছে।’
জেলার আশপাশ এলাকায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগী। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও হঠাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, দিন-রাতের তাপমাত্রার এই বড় পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, শীত ধীরে ধীরে নামছে। আজ ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। সামনে শীত আরও তীব্র হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
গত কয়েক দিন পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৩ ডিগ্রির ঘরে থাকছে। ফলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ। আজ শুক্রবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, হালকা কুয়াশায় ঢাকা চারদিক। সুনসান নীরবতায় গরম কাপড় পরে প্রয়োজনীয় কাজে বের হয়েছে লোকজন। কেউ কেউ মাঠে করছেন হালচাষ। এরই মধ্যে পূর্ব আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই প্রখর রোদ।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার তালমা এলাকার গৃহবধূ নাজমা বেগম বলেন, ‘সকাল-বিকেল খুব ঠান্ডা পড়ে। ঘর থেকে বের হলেই যেন বাতাসে শরীর কেঁপে ওঠে। বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। ঠান্ডা লাগলে হাসপাতালে যেতে হয় বারবার।’
একই এলাকার দিনমজুর মিজানুর রহমান বলেন, ‘শীতে কাজ পাওয়া কষ্ট হয়ে গেছে। সকালে কুয়াশায় কিছু দেখা যায় না, হাত-পা জমে থাকে। ঠান্ডায় শরীর ঠিকমতো সাড়া না দেওয়ায় কাজের গতি কমে গেছে।’
স্কুলছাত্রী তানজিলা আক্তার বলে, ‘সকালে কলেজ ও প্রাইভেটে যেতে খুব সমস্যা হয়। ঠান্ডা এমন যে হাতে গ্লাভস ছাড়া সাইকেল চালানো যায় না। শীত যেমন বাড়ছে, তেমনি অসুস্থ হওয়ার ভয়ও বাড়ছে।’
জেলার আশপাশ এলাকায় বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগী। এতে শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট ও হঠাৎ তাপমাত্রা পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জিতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
চিকিৎসকেরা বলছেন, দিন-রাতের তাপমাত্রার এই বড় পার্থক্য শরীরের ওপর চাপ ফেলে। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন মানুষ বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ চিকিৎসকের।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় জানান, শীত ধীরে ধীরে নামছে। আজ ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে। সামনে শীত আরও তীব্র হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে।

হালদাপাড়ে তামাক চাষ, অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তামাক পোড়ানো ও মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য এখন হুমকির মুখে। তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে প্রান্তিক কৃষকদের বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া সত্ত্বেও কিছু মানুষ...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য...
৮ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণ, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত ওমর আলী কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার হাটবেলাটপুর গ্রামের ছাত্তার শেখের ছেলে।
বারোবাজারের ইসমাইল নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বারোবাজারে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিছুদিন আগে ওমর আলী নছিমন কিনেছে। সে বারোবাজারের মাছের ভাড়া টানে। সকালে তার মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হচ্ছিল না। পরে জানতে পারি, তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের কাটা দাগ রয়েছে। এ ছাড়া রশি দিয়ে তাঁর গলা পেঁচানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে।

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশের ধারণ, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহত ওমর আলী কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার হাটবেলাটপুর গ্রামের ছাত্তার শেখের ছেলে।
বারোবাজারের ইসমাইল নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বারোবাজারে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিছুদিন আগে ওমর আলী নছিমন কিনেছে। সে বারোবাজারের মাছের ভাড়া টানে। সকালে তার মোবাইলে ফোন দিলে রিসিভ হচ্ছিল না। পরে জানতে পারি, তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির গলায় ধারালো অস্ত্রের কাটা দাগ রয়েছে। এ ছাড়া রশি দিয়ে তাঁর গলা পেঁচানো। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে।

হালদাপাড়ে তামাক চাষ, অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তামাক পোড়ানো ও মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য এখন হুমকির মুখে। তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে প্রান্তিক কৃষকদের বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া সত্ত্বেও কিছু মানুষ...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য...
৮ মিনিট আগে
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
৩৭ মিনিট আগে
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেঝুলন দত্ত, কাপ্তাই ( রাঙামাটি)

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারকরণ’ প্রকল্পের আওতায় রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগের তত্ত্বাবধানে ভুট্টা চাষ করেছেন তিনি।
উপজেলার ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের রেশম বাগান ব্লকের বারঘোনিয়া তঞ্চঙ্গাপাড়ায় জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছেন কৃষক জয়নাল। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ৩৩ শতক কৃষি জমিতে ভুট্টার চাষ করেছেন। চলতি বছরের বোরো মৌসুমে কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ভুট্টার বীজ, সার ও সাইনবোর্ড পেয়েছেন। এ ছাড়াও একই জমিতে সাথি ফসল হিসেবে লালশাক, ফরাস শিম ও টমেটো চাষ করেছেন। বর্তমানে জমিতে ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। আগামী সপ্তাহে ভুট্টা বিক্রির আশা করছেন তিনি।
এদিন কাপ্তাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব রেশমবাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় কৃষক জয়নাল আবেদীনের ভুট্টা চাষ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পাহাড়ে ভুট্টা চাষ কম হলেও রেশম বাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় এলাকায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রকল্পের আওতায় কাপ্তাই উপজেলায় চারটি ভুট্টা প্রদর্শনীর মধ্যে একটি কৃষক জয়নাল আবেদীনকে দিয়েছিলাম। ভুট্টা চাষে উনার ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে। আশা করছি, উনি ভালো লাভ করতে পারবেন।’

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কৃষক জয়নাল আবেদীন এ বছর ৩৩ শতক জমিতে হাইব্রিড জাতের ভুট্টা চাষ করেছেন। ভালো ফলন পাওয়ায় তিনি লাভের আশা করছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে পুষ্টি ও খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারকরণ’ প্রকল্পের আওতায় রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগের তত্ত্বাবধানে ভুট্টা চাষ করেছেন তিনি।
উপজেলার ১ নম্বর চন্দ্রঘোনা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের রেশম বাগান ব্লকের বারঘোনিয়া তঞ্চঙ্গাপাড়ায় জমিতে ভুট্টা লাগিয়েছেন কৃষক জয়নাল। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, ৩৩ শতক কৃষি জমিতে ভুট্টার চাষ করেছেন। চলতি বছরের বোরো মৌসুমে কাপ্তাই উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে ভুট্টার বীজ, সার ও সাইনবোর্ড পেয়েছেন। এ ছাড়াও একই জমিতে সাথি ফসল হিসেবে লালশাক, ফরাস শিম ও টমেটো চাষ করেছেন। বর্তমানে জমিতে ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। আগামী সপ্তাহে ভুট্টা বিক্রির আশা করছেন তিনি।
এদিন কাপ্তাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আহসান হাবীব রেশমবাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় কৃষক জয়নাল আবেদীনের ভুট্টা চাষ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘পাহাড়ে ভুট্টা চাষ কম হলেও রেশম বাগান তঞ্চঙ্গাপাড়ায় এলাকায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রকল্পের আওতায় কাপ্তাই উপজেলায় চারটি ভুট্টা প্রদর্শনীর মধ্যে একটি কৃষক জয়নাল আবেদীনকে দিয়েছিলাম। ভুট্টা চাষে উনার ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে। আশা করছি, উনি ভালো লাভ করতে পারবেন।’

হালদাপাড়ে তামাক চাষ, অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তামাক পোড়ানো ও মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারের কারণে দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য এখন হুমকির মুখে। তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে প্রান্তিক কৃষকদের বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া সত্ত্বেও কিছু মানুষ...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
মৌলভীবাজারের চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফসল ঘরে তুলতে দিনরাত ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কৃষকেরা। তবে বাজারে ধানের দাম কম হওয়ায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন তাঁরা। কৃষকদের অভিযোগ, বাজারে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। তাই ফলন ভালো হওয়ার পরও বাজারে ধানের যথার্থ মূল্য...
৮ মিনিট আগে
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড়ে ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে তাপমাত্রার পারদ। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
৩৭ মিনিট আগে
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ওমর আলী শেখ (৫০) নামের এক নছিমনচালকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মোবারকগঞ্জ চিনিকল ফার্মের সড়কের ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের ধারণা, নছিমনচালককে কুপিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে