
উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানে রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ।

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কৃষিনির্ভর জনপদে ধান, পাট ও শাকসবজি চাষ করেন কৃষকেরা। এখানকার কৃষিতে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলেছে মাশরুম চাষ। উপজেলার কারখানা পাড়ের বাজার এলাকায় গড়ে উঠেছে ‘মিলন মাশরুম পল্লী’। এটি স্থানীয় কৃষকদের ভাগ্য বদলাতে এক অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে উঠেছে।

লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত, আমদানি বন্ধ ও মিলমালিকদের সিন্ডিকেট বন্ধ করার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন লবণচাষিরা। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় তাঁরা এই মানববন্ধন করেন।

চট্টগ্রামের পটিয়ার কচুয়াই গ্রামের কৃষক আব্দুল জব্বার। এ বছর ছয় বিঘা জমিতে আদা চাষ করেছেন তিনি। জমি থেকে ৪০০ মণের বেশি আদা ওঠানোর আশা করছেন তিনি। বাজারদর অনুসারে ৪০০ মণ আদার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১২ লাখ টাকা, যেখানে উৎপাদন খরচ হয়েছে ৫ লাখ টাকার মতো। ইতিমধ্যে তিনি বাজারে আদা সরবরাহ শুরু করছেন।