
যশোরের মনিরামপুরে প্রতিবছর বোরো ধান কাটার মৌসুমে বসে ‘জন বেচার হাট’। মূলত এই হাটে আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ধান কাটার শ্রমিকেরা ও জমির মালিকেরা এসে জড়ো হন। এরপর সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী দিন ও টাকার চুক্তিতে শ্রমিকদের একরকম কিনে নিয়ে যান জমির মালিকেরা।
আজ বুধবার ভোরেও মনিরামপুর উপজেলার পুলেরহাট-রাজগঞ্জ সড়কের হানুয়ার বটতলা মোড়ে বসেছে এ মৌসুমে শ্রমিকের হাট।
সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, ভোর থেকেই উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল এমনকি অন্য উপজেলা থেকে ধান কাটার সরঞ্জাম নিয়ে দলে দলে শ্রমিকেরা এখানে এসে জড়ো হয়েছেন। রাজগঞ্জ অঞ্চলসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকার ধানচাষি বা জমির মালিকেরা ভোর থেকে জড়ো হয়েছেন শ্রমিক কিনতে। চলছে দুই পক্ষের দর-কষাকষি। হিসাব মিললে খেতের মালিকেরা ভ্যান, অটোরিকশা বা মোটরসাইকেলে শ্রমিক তুলে নিয়ে রওনা হচ্ছেন মাঠে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হানুয়ার বটতলা মোড়ে শ্রমিক কেনাবেচার হাট বসে বহু বছর ধরে। স্থানীয়দের কাছে এটি ‘জন বেচার হাট’ নামে পরিচিত। মৌসুমে প্রতিদিন ভোরে এভাবে মানুষের কোলাহলে জমে ওঠে হানুয়ার বটতলার শ্রমিকের হাট। এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে বেচাকেনা শেষে ফাঁকা হয়ে যায় এই হাট।
জমিরা মালিক বা ধানচাষিরা বলেন, এখানকার শ্রমিকেরা বেশ শৌখিন। বেলা ১০টার পর আর কেউ কাজ করতে চান না। কাজ শেষে মালিকের বাড়িতে গরম ভাত খেয়ে মজুরি নিয়ে তাঁরা বেরিয়ে পড়েন। অনেক শ্রমিক আবার ডাল-তরকারি খেতে চান না। এ জন্য কাজে লাগার আগে তাঁরা মালিকের সঙ্গে মাংস ভাতের চুক্তি পাকা করে নেন।
হানুয়ার বটতলা মোড়ের সাইকেল গ্যারেজের প্রবীণ মিস্ত্রি আব্দুল মমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট্টকাল থেকে দেখছি এ মোড়ে জন কেনার হাট বসে। ধান কাটার সিজন (মৌসুম) আসলি আশপাশের শাহানুর, রত্নেশ্বরপুর, হায়াতপুর, নেংগুড়া, চালুয়াহাটি, রামপুর, রসুলপুর, হরিসপুর, শয়লা, মশ্মিমনগর, কাশিপুর এমনকি কেশবপুরসহ ১৫-২০ গ্রামের লোকজন কাজের জন্যি এখানে এসে ভিড় করে। ফজরের আজান দিলে লোক আসা শুরু হয়। এরপর আশপাশের খেতের মালিকেরা এমনকি পাঁচ-সাত মাইল দূর থেকে লোক এসে তাঁদের কিনে নেয়। গোয়ালদাহ, রোহিতা, খেদাপাড়া, খাটুরা, দশআনিকোলা, এনায়েতপুর থেকেও লোকজনকে শ্রমিক কেনার জন্য এখানে আসতে দেখেছি।’
ঝাঁপা গ্রামের ধানচাষি শাহিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন বিঘা জমির ধান কাটতে ঈদের আগে হানুয়ার মোড় থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা করে ছয়জন শ্রমিক কিনেছি। এলাকার লোক দিয়ে ১ হাজার ১০০ টাকা মজুরিতে সেই ধান বাঁধার কাজ করিয়েছি। পরে ধান বাড়ি নিতে এলাকায় শ্রমিক না পেয়ে গত রোববার ভোরে আবার হানুয়ার মোড়ে গিছি। সেখানে শ্রমিকের চেয়ে খেতের মালিক বেশি। শ্রমিক কিনতে না পেরে রাজগঞ্জ বাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা করে আটজন শ্রমিক কিনেছি। সকাল সাড়ে ৬টায় কাজে যোগ দিয়ে বেলা ১০টায় সবাই কাজ ছেড়ে দেছে। এরপর মাংস-ভাত খেয়ে টাকা নিয়ে তাঁরা চলে গেছে।’
শাহিনুর রহমান আরও বলেন, ‘এলাকার মাঠে ধান কাটার কাজ একসঙ্গে শুরু হওয়ায় বেশি দামে লোক কিনতে হয়েছে। অনেক শ্রমিক আবার ভালো থাকার আশায় বিদেশে চলে গেছে। এ জন্য শ্রমিকের সংকট দেখা দেছে। ঈদের পরের দিন রাত থেকে আকাশে মেঘ ছিল। ঝড়বৃষ্টির আশঙ্কায় দেড় হাজার টাকা হাজিরা দিয়ে কাটা ধান বাড়ি তুলেছি।’
বিল্লাল হোসেন নামে এক শ্রমিকের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেশবপুর মূলগ্রাম থেকে তিনজন এসেছি। ১২ কাঠা জমির ধান বওয়ার কাজ দুই হাজার টাকায় নিছি।’
কাশিপুর গ্রামের শ্রমিক রোস্তম হোসেন বলেন, ‘তিন দিন ধরে এখানে কাজের জন্যি আইছি। প্রথম দিন ৭৫০ টাকা, মাঝের দিন ৬৫০ টাকা হাজিরা পাইছি। আজ ৭০০ টাকায় কাজ ঠিক হয়েছে।’
দীঘিরপাড় গ্রামের চাষি রুবেল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক বিঘা ধান কাটার জন্য দুজন শ্রমিক নিছি। দুজনকে ১ হাজার ৪০০ টাকা দিতে হবে।’
এদিকে শয়লা গ্রামের নবম শ্রেণি পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থী হানুয়ার বটতলায় কাজের খোঁজে এসেছে বুধবার সকাল ৬টায়। এর আধঘণ্টা পর শ্রমিক কেনাবেচার হাট ভেঙে গেছে। তখনো এ দুই শিক্ষার্থী কাজ পায়নি।
উপজেলার দীঘিরপাড় গ্রামের আবু মুসা বলেন, ‘দুদিন আগে ১ হাজার টাকায় জন কিনে ধান কাটাইছি। আজ বান্ধার জন্যি লোক কিনতে আইছি। দামে না পড়ায় লোক নিতে পারিনি।’
গত দুই বছর ধরে রাজগঞ্জ বাজারের চৌরাস্তা মোড়েও শ্রমিক কেনাবেচার হাট বসছে। যাঁরা হানুয়ার মোড়ে শ্রমিক কিনতে ব্যর্থ হন তাঁরা রাজগঞ্জ মোড় থেকে শ্রমিক কেনেন। আমন ধান কাটার সময়ও কিছু শ্রমিক বাইরে থেকে এখানে আসেন। তবে বোরো মৌসুমে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
রাজগঞ্জ অঞ্চলে এবার শ্রমিকের দর খুব চড়া। ধান কাটার মৌসুমের শুরু থেকে এখানে ৬৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায় শ্রমিক বিক্রি হয়েছে। গত বোরো মৌসুমে শ্রমিকের দর ছিল সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা। একেক মালিক একেক দরে এখান থেকে শ্রমিক কেনেন। যেদিন শ্রমিক কম আসে, সেদিন দাম বেড়ে যায়। আবার অনেকে কাজ না পেয়ে বা শ্রমিক না পেয়ে ফিরে যান।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মমিন (৭০) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের পাশাপাশি নতুন করে দুই বছর হবে রাজগঞ্জ বাজারে শ্রমিক কেনার হাট বসছে। হানুয়ার মোড়ে ভোরবেলায় শ্রমিক ও মালিকপক্ষের এত ভিড় থাকে যে একটা মোটরসাইকেলও পার হতে পারে না।’

যশোরের মনিরামপুরে প্রতিবছর বোরো ধান কাটার মৌসুমে বসে ‘জন বেচার হাট’। মূলত এই হাটে আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ধান কাটার শ্রমিকেরা ও জমির মালিকেরা এসে জড়ো হন। এরপর সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী দিন ও টাকার চুক্তিতে শ্রমিকদের একরকম কিনে নিয়ে যান জমির মালিকেরা।
আজ বুধবার ভোরেও মনিরামপুর উপজেলার পুলেরহাট-রাজগঞ্জ সড়কের হানুয়ার বটতলা মোড়ে বসেছে এ মৌসুমে শ্রমিকের হাট।
সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, ভোর থেকেই উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল এমনকি অন্য উপজেলা থেকে ধান কাটার সরঞ্জাম নিয়ে দলে দলে শ্রমিকেরা এখানে এসে জড়ো হয়েছেন। রাজগঞ্জ অঞ্চলসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকার ধানচাষি বা জমির মালিকেরা ভোর থেকে জড়ো হয়েছেন শ্রমিক কিনতে। চলছে দুই পক্ষের দর-কষাকষি। হিসাব মিললে খেতের মালিকেরা ভ্যান, অটোরিকশা বা মোটরসাইকেলে শ্রমিক তুলে নিয়ে রওনা হচ্ছেন মাঠে।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হানুয়ার বটতলা মোড়ে শ্রমিক কেনাবেচার হাট বসে বহু বছর ধরে। স্থানীয়দের কাছে এটি ‘জন বেচার হাট’ নামে পরিচিত। মৌসুমে প্রতিদিন ভোরে এভাবে মানুষের কোলাহলে জমে ওঠে হানুয়ার বটতলার শ্রমিকের হাট। এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে বেচাকেনা শেষে ফাঁকা হয়ে যায় এই হাট।
জমিরা মালিক বা ধানচাষিরা বলেন, এখানকার শ্রমিকেরা বেশ শৌখিন। বেলা ১০টার পর আর কেউ কাজ করতে চান না। কাজ শেষে মালিকের বাড়িতে গরম ভাত খেয়ে মজুরি নিয়ে তাঁরা বেরিয়ে পড়েন। অনেক শ্রমিক আবার ডাল-তরকারি খেতে চান না। এ জন্য কাজে লাগার আগে তাঁরা মালিকের সঙ্গে মাংস ভাতের চুক্তি পাকা করে নেন।
হানুয়ার বটতলা মোড়ের সাইকেল গ্যারেজের প্রবীণ মিস্ত্রি আব্দুল মমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট্টকাল থেকে দেখছি এ মোড়ে জন কেনার হাট বসে। ধান কাটার সিজন (মৌসুম) আসলি আশপাশের শাহানুর, রত্নেশ্বরপুর, হায়াতপুর, নেংগুড়া, চালুয়াহাটি, রামপুর, রসুলপুর, হরিসপুর, শয়লা, মশ্মিমনগর, কাশিপুর এমনকি কেশবপুরসহ ১৫-২০ গ্রামের লোকজন কাজের জন্যি এখানে এসে ভিড় করে। ফজরের আজান দিলে লোক আসা শুরু হয়। এরপর আশপাশের খেতের মালিকেরা এমনকি পাঁচ-সাত মাইল দূর থেকে লোক এসে তাঁদের কিনে নেয়। গোয়ালদাহ, রোহিতা, খেদাপাড়া, খাটুরা, দশআনিকোলা, এনায়েতপুর থেকেও লোকজনকে শ্রমিক কেনার জন্য এখানে আসতে দেখেছি।’
ঝাঁপা গ্রামের ধানচাষি শাহিনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন বিঘা জমির ধান কাটতে ঈদের আগে হানুয়ার মোড় থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা করে ছয়জন শ্রমিক কিনেছি। এলাকার লোক দিয়ে ১ হাজার ১০০ টাকা মজুরিতে সেই ধান বাঁধার কাজ করিয়েছি। পরে ধান বাড়ি নিতে এলাকায় শ্রমিক না পেয়ে গত রোববার ভোরে আবার হানুয়ার মোড়ে গিছি। সেখানে শ্রমিকের চেয়ে খেতের মালিক বেশি। শ্রমিক কিনতে না পেরে রাজগঞ্জ বাজার থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা করে আটজন শ্রমিক কিনেছি। সকাল সাড়ে ৬টায় কাজে যোগ দিয়ে বেলা ১০টায় সবাই কাজ ছেড়ে দেছে। এরপর মাংস-ভাত খেয়ে টাকা নিয়ে তাঁরা চলে গেছে।’
শাহিনুর রহমান আরও বলেন, ‘এলাকার মাঠে ধান কাটার কাজ একসঙ্গে শুরু হওয়ায় বেশি দামে লোক কিনতে হয়েছে। অনেক শ্রমিক আবার ভালো থাকার আশায় বিদেশে চলে গেছে। এ জন্য শ্রমিকের সংকট দেখা দেছে। ঈদের পরের দিন রাত থেকে আকাশে মেঘ ছিল। ঝড়বৃষ্টির আশঙ্কায় দেড় হাজার টাকা হাজিরা দিয়ে কাটা ধান বাড়ি তুলেছি।’
বিল্লাল হোসেন নামে এক শ্রমিকের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেশবপুর মূলগ্রাম থেকে তিনজন এসেছি। ১২ কাঠা জমির ধান বওয়ার কাজ দুই হাজার টাকায় নিছি।’
কাশিপুর গ্রামের শ্রমিক রোস্তম হোসেন বলেন, ‘তিন দিন ধরে এখানে কাজের জন্যি আইছি। প্রথম দিন ৭৫০ টাকা, মাঝের দিন ৬৫০ টাকা হাজিরা পাইছি। আজ ৭০০ টাকায় কাজ ঠিক হয়েছে।’
দীঘিরপাড় গ্রামের চাষি রুবেল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক বিঘা ধান কাটার জন্য দুজন শ্রমিক নিছি। দুজনকে ১ হাজার ৪০০ টাকা দিতে হবে।’
এদিকে শয়লা গ্রামের নবম শ্রেণি পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থী হানুয়ার বটতলায় কাজের খোঁজে এসেছে বুধবার সকাল ৬টায়। এর আধঘণ্টা পর শ্রমিক কেনাবেচার হাট ভেঙে গেছে। তখনো এ দুই শিক্ষার্থী কাজ পায়নি।
উপজেলার দীঘিরপাড় গ্রামের আবু মুসা বলেন, ‘দুদিন আগে ১ হাজার টাকায় জন কিনে ধান কাটাইছি। আজ বান্ধার জন্যি লোক কিনতে আইছি। দামে না পড়ায় লোক নিতে পারিনি।’
গত দুই বছর ধরে রাজগঞ্জ বাজারের চৌরাস্তা মোড়েও শ্রমিক কেনাবেচার হাট বসছে। যাঁরা হানুয়ার মোড়ে শ্রমিক কিনতে ব্যর্থ হন তাঁরা রাজগঞ্জ মোড় থেকে শ্রমিক কেনেন। আমন ধান কাটার সময়ও কিছু শ্রমিক বাইরে থেকে এখানে আসেন। তবে বোরো মৌসুমে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
রাজগঞ্জ অঞ্চলে এবার শ্রমিকের দর খুব চড়া। ধান কাটার মৌসুমের শুরু থেকে এখানে ৬৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায় শ্রমিক বিক্রি হয়েছে। গত বোরো মৌসুমে শ্রমিকের দর ছিল সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা। একেক মালিক একেক দরে এখান থেকে শ্রমিক কেনেন। যেদিন শ্রমিক কম আসে, সেদিন দাম বেড়ে যায়। আবার অনেকে কাজ না পেয়ে বা শ্রমিক না পেয়ে ফিরে যান।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল মমিন (৭০) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের পাশাপাশি নতুন করে দুই বছর হবে রাজগঞ্জ বাজারে শ্রমিক কেনার হাট বসছে। হানুয়ার মোড়ে ভোরবেলায় শ্রমিক ও মালিকপক্ষের এত ভিড় থাকে যে একটা মোটরসাইকেলও পার হতে পারে না।’

‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
১ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
২২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজা আজ শনিবার বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এই জানাজাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) শরীফ ওসমান হাদীর মৃত্যুতে শোক ও প্রতিবাদ মিছিল করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিবাদ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাকসু, শাখা ছাত্রশিবির, শাখা ছাত্রশক্তি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে ‘আগামীকালকে (শুক্রবার) বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে’ বলে মন্তব্য করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
সমাবেশে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক লড়াই করে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব নয়। আমাদের লড়াই শুরু হবে শহীদ ওসমান হাদির ইনকিলাব মঞ্চের সাংস্কৃতিক লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে। আগামীকালকে বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর ধরে আমরা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। এই খুনি হাসিনার দল হাজার হাজার নিষ্পাপ বাংলাদেশের দামাল ছেলেদেরকে হত্যা করেও ওর রক্ত পিপাসা মেটেনি। বিদেশে বসে এখনো বিপ্লবীদের হত্যা করার ছক করছে। আমরা আজ এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই শহীদ ওসমান হাদির রক্তের ওপর দিয়ে, শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক থাকবে না। যে সমস্ত ভারতীয়রা বাংলাদেশে বৈধভাবে অবৈধভাবে বাংলাদেশে চাকরি করছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের ভারতে পুশব্যাক করতে হবে। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ওরা ওসমান হাদির খুনিকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করবে ততক্ষণ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
মোস্তাফিজুর রহমানের দেওয়া বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সমালোচনা।
এরপর আজ শুক্রবার দুপুরেও মোস্তাফিজুর রহমান তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে অ্যাকাউন্টে একই ধরনের বক্তব্য লিখে পোস্ট করেন। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, শুধু রাজনৈতিক লড়াইয়ে প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয় না। শহীদ ওসমান হাদি ভাই ইনকিলাব মঞ্চের মাধ্যমে ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী প্রক্সি উদীচী, ছায়ানটের কালচারাল হেজেমনির বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছিল সেই লড়াই জারি রাখতে হবে। তাদের সকল আধিপত্যবাদী বয়ানকে তছনছ করে দিতে হবে। ইট, পাথরের দেয়াল ভেঙে আধিপত্যবাদকে মোকাবিলা করা যায় না, সেটা হাদি আমাদের শিখিয়েছে।’
অন্য আরেকটি ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘গতকাল শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের মৃত্যু পরবর্তী প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশে প্রদত্ত আমার বক্তব্যের কিছু শব্দ নিয়ে এই স্পষ্টিকরণ প্রদান করছি। বক্তব্যে ব্যবহৃত “তছনছ” শব্দটির মাধ্যমে ভাঙচুরকে বোঝানো হয়নি। বরং এর অর্থ ছিল শহীদ হাদির যে স্বপ্ন নিয়মতান্ত্রিক ও প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে বিকল্প কাঠামো গড়ে তুলে, সর্বদা সচেতন থেকে ফ্যাসিবাদী বয়ানকে মোকাবিলা করা।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘এ প্রসঙ্গে আরও যুক্ত করা প্রয়োজন যে, উদীচীসহ উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানসমূহ বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের তল্পিবাহক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকা রেখে আসছে। তারা বাংলাদেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। তবে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক ভিত্তিকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিকভাবেই মোকাবিলা করব, ইনশা আল্লাহ।’

‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) শরীফ ওসমান হাদীর মৃত্যুতে শোক ও প্রতিবাদ মিছিল করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিবাদ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাকসু, শাখা ছাত্রশিবির, শাখা ছাত্রশক্তি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের (মার্ক্সবাদী) নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে ‘আগামীকালকে (শুক্রবার) বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে’ বলে মন্তব্য করেন মোস্তাফিজুর রহমান।
সমাবেশে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক লড়াই করে বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব নয়। আমাদের লড়াই শুরু হবে শহীদ ওসমান হাদির ইনকিলাব মঞ্চের সাংস্কৃতিক লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে। আগামীকালকে বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর ধরে আমরা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। এই খুনি হাসিনার দল হাজার হাজার নিষ্পাপ বাংলাদেশের দামাল ছেলেদেরকে হত্যা করেও ওর রক্ত পিপাসা মেটেনি। বিদেশে বসে এখনো বিপ্লবীদের হত্যা করার ছক করছে। আমরা আজ এই বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই শহীদ ওসমান হাদির রক্তের ওপর দিয়ে, শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক থাকবে না। যে সমস্ত ভারতীয়রা বাংলাদেশে বৈধভাবে অবৈধভাবে বাংলাদেশে চাকরি করছে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাদের ভারতে পুশব্যাক করতে হবে। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনাকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ওরা ওসমান হাদির খুনিকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করবে ততক্ষণ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের কোনো সম্পর্ক থাকতে পারে না।’
মোস্তাফিজুর রহমানের দেওয়া বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় সমালোচনা।
এরপর আজ শুক্রবার দুপুরেও মোস্তাফিজুর রহমান তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুকে অ্যাকাউন্টে একই ধরনের বক্তব্য লিখে পোস্ট করেন। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, শুধু রাজনৈতিক লড়াইয়ে প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয় না। শহীদ ওসমান হাদি ভাই ইনকিলাব মঞ্চের মাধ্যমে ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী প্রক্সি উদীচী, ছায়ানটের কালচারাল হেজেমনির বিরুদ্ধে যে লড়াই শুরু করেছিল সেই লড়াই জারি রাখতে হবে। তাদের সকল আধিপত্যবাদী বয়ানকে তছনছ করে দিতে হবে। ইট, পাথরের দেয়াল ভেঙে আধিপত্যবাদকে মোকাবিলা করা যায় না, সেটা হাদি আমাদের শিখিয়েছে।’
অন্য আরেকটি ফেসবুক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘গতকাল শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের মৃত্যু পরবর্তী প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশে প্রদত্ত আমার বক্তব্যের কিছু শব্দ নিয়ে এই স্পষ্টিকরণ প্রদান করছি। বক্তব্যে ব্যবহৃত “তছনছ” শব্দটির মাধ্যমে ভাঙচুরকে বোঝানো হয়নি। বরং এর অর্থ ছিল শহীদ হাদির যে স্বপ্ন নিয়মতান্ত্রিক ও প্রাতিষ্ঠানিক উপায়ে বিকল্প কাঠামো গড়ে তুলে, সর্বদা সচেতন থেকে ফ্যাসিবাদী বয়ানকে মোকাবিলা করা।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘এ প্রসঙ্গে আরও যুক্ত করা প্রয়োজন যে, উদীচীসহ উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানসমূহ বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদের তল্পিবাহক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকা রেখে আসছে। তারা বাংলাদেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। তবে ফ্যাসিবাদের আদর্শিক ভিত্তিকে আমরা প্রাতিষ্ঠানিক ও নিয়মতান্ত্রিকভাবেই মোকাবিলা করব, ইনশা আল্লাহ।’

যশোর মনিরামপুরে প্রতিবছর বোরো ধান কাটার মৌসুমে বসে ‘জন বেচার হাট’। মূলত এই হাটে আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ধান কাটার শ্রমিকেরা ও জমির মালিকেরা এসে জড়ো হন। এরপর সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী দিন ও টাকার চুক্তিতে শ্রমিকদের একরকম কিনে নিয়ে যান জমির মালিকেরা...
২৬ এপ্রিল ২০২৩
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
২২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজা আজ শনিবার বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এই জানাজাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সকালে ধোঁয়া দেখে আগুন লাগার বিষয়টি স্থানীয় বাসিন্দাদের নজরে আসে। পরে নির্বাচন অফিসের প্রহরী ও স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নেভান।
সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবু দাউদ জানান, আগুনে কিছু নথি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। স্টোররুমের পেছনের জানালার পাশ থেকে আগুন লাগানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
খবর পেয়ে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক ইকবাল হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোকনুজ জামানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করা হয়েছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, সকালে ধোঁয়া দেখে আগুন লাগার বিষয়টি স্থানীয় বাসিন্দাদের নজরে আসে। পরে নির্বাচন অফিসের প্রহরী ও স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নেভান।
সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান ও সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবু দাউদ জানান, আগুনে কিছু নথি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। স্টোররুমের পেছনের জানালার পাশ থেকে আগুন লাগানো হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
খবর পেয়ে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক ইকবাল হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোকনুজ জামানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন মাতুব্বর বলেন, এই ঘটনায় তদন্ত শুরু করা হয়েছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

যশোর মনিরামপুরে প্রতিবছর বোরো ধান কাটার মৌসুমে বসে ‘জন বেচার হাট’। মূলত এই হাটে আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ধান কাটার শ্রমিকেরা ও জমির মালিকেরা এসে জড়ো হন। এরপর সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী দিন ও টাকার চুক্তিতে শ্রমিকদের একরকম কিনে নিয়ে যান জমির মালিকেরা...
২৬ এপ্রিল ২০২৩
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
১ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
২২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজা আজ শনিবার বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এই জানাজাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের। ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদটির হিসাবরক্ষক কাম কম্পিউটার অপারেটর আবু সুফিয়ানের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নান্টু আলী নামের এক ব্যক্তি। অভিযোগের সপক্ষে ভিডিও প্রমাণও দাখিল করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, গ্রাম আদালতে দেওয়ানি মামলার ফি ২০ টাকা এবং ফৌজদারি মামলার ফি ১০ টাকা। অথচ ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, এখানে মামলা দায়ের থেকে শুরু করে হাজিরা পর্যন্ত ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হচ্ছে।
ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা জানান, স্বল্প সময়ে ও কম খরচে বিচার পাওয়ার আশায় তাঁরা গ্রাম আদালতে আসেন। কিন্তু এখানে এসেও তাঁদের অনেক টাকা খরচ হচ্ছে।
আল্লাহর দরগা বাজার এলাকার এক ঝালমুড়ি ও ফুচকা বিক্রেতা জানান, পারিবারিক কলহ-সংক্রান্ত মামলায় তাঁর কাছ থেকে ধাপে ধাপে ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মুন্না নামের অন্য এক ভুক্তভোগী জানান, একটি সাধারণ অভিযোগ দায়ের করতে তাঁকে ৪০০ টাকা দিতে হয়েছে।
অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে হিসাবরক্ষক আবু সুফিয়ান জানান, যোগদানের পর থেকেই তিনি এমনভাবে টাকা নিয়ে আসছেন।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও চেয়ারম্যান উভয়ে অতিরিক্ত ফি আদায়ের ব্যাপারে অবগত নন বলে দাবি করেছেন।
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিন্দ্য গুহ বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে এবং সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের। ইতিমধ্যে ইউনিয়ন পরিষদটির হিসাবরক্ষক কাম কম্পিউটার অপারেটর আবু সুফিয়ানের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নান্টু আলী নামের এক ব্যক্তি। অভিযোগের সপক্ষে ভিডিও প্রমাণও দাখিল করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী, গ্রাম আদালতে দেওয়ানি মামলার ফি ২০ টাকা এবং ফৌজদারি মামলার ফি ১০ টাকা। অথচ ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, এখানে মামলা দায়ের থেকে শুরু করে হাজিরা পর্যন্ত ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হচ্ছে।
ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা জানান, স্বল্প সময়ে ও কম খরচে বিচার পাওয়ার আশায় তাঁরা গ্রাম আদালতে আসেন। কিন্তু এখানে এসেও তাঁদের অনেক টাকা খরচ হচ্ছে।
আল্লাহর দরগা বাজার এলাকার এক ঝালমুড়ি ও ফুচকা বিক্রেতা জানান, পারিবারিক কলহ-সংক্রান্ত মামলায় তাঁর কাছ থেকে ধাপে ধাপে ১ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মুন্না নামের অন্য এক ভুক্তভোগী জানান, একটি সাধারণ অভিযোগ দায়ের করতে তাঁকে ৪০০ টাকা দিতে হয়েছে।
অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে হিসাবরক্ষক আবু সুফিয়ান জানান, যোগদানের পর থেকেই তিনি এমনভাবে টাকা নিয়ে আসছেন।
এদিকে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও চেয়ারম্যান উভয়ে অতিরিক্ত ফি আদায়ের ব্যাপারে অবগত নন বলে দাবি করেছেন।
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনিন্দ্য গুহ বলেন, অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে এবং সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

যশোর মনিরামপুরে প্রতিবছর বোরো ধান কাটার মৌসুমে বসে ‘জন বেচার হাট’। মূলত এই হাটে আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ধান কাটার শ্রমিকেরা ও জমির মালিকেরা এসে জড়ো হন। এরপর সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী দিন ও টাকার চুক্তিতে শ্রমিকদের একরকম কিনে নিয়ে যান জমির মালিকেরা...
২৬ এপ্রিল ২০২৩
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
১ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজা আজ শনিবার বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এই জানাজাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজা আজ শনিবার বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এই জানাজাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জানাজার সময় আধা ঘণ্টা এগিয়ে আনা হয়েছে। এর আগে বেলা আড়াইটায় জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তা আজ বেলা ২টায় নির্ধারিত হয়েছে।
জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে বিশেষ কিছু নির্দেশনা জারি করা হয়েছে:
ব্যাগ বহন নিষেধ: জানাজায় আসা মুসল্লিদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ: নিরাপত্তাঝুঁকি এড়াতে সংসদ ভবন ও এর সংলগ্ন এলাকায় যেকোনো ধরনের ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ওসমান হাদির জানাজায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হতে পারে বিবেচনা করে ট্রাফিক বিভাগ থেকেও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির জানাজা আজ শনিবার বেলা ২টায় অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত এই জানাজাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জানাজার সময় আধা ঘণ্টা এগিয়ে আনা হয়েছে। এর আগে বেলা আড়াইটায় জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তা আজ বেলা ২টায় নির্ধারিত হয়েছে।
জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজার বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন। পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
জানাজায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে বিশেষ কিছু নির্দেশনা জারি করা হয়েছে:
ব্যাগ বহন নিষেধ: জানাজায় আসা মুসল্লিদের কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ: নিরাপত্তাঝুঁকি এড়াতে সংসদ ভবন ও এর সংলগ্ন এলাকায় যেকোনো ধরনের ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ওসমান হাদির জানাজায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হতে পারে বিবেচনা করে ট্রাফিক বিভাগ থেকেও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।

যশোর মনিরামপুরে প্রতিবছর বোরো ধান কাটার মৌসুমে বসে ‘জন বেচার হাট’। মূলত এই হাটে আশপাশের বিভিন্ন উপজেলা থেকে ধান কাটার শ্রমিকেরা ও জমির মালিকেরা এসে জড়ো হন। এরপর সেখান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী দিন ও টাকার চুক্তিতে শ্রমিকদের একরকম কিনে নিয়ে যান জমির মালিকেরা...
২৬ এপ্রিল ২০২৩
‘আগামীকাল বাম, শাহবাগী, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন হবে’ এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার সেক্রেটারি মোস্তাফিজুর রহমান।
১ মিনিট আগে
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসের স্টোররুমে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে নিচতলার স্টোররুমে সংরক্ষিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে এই অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গ্রাম আদালতে সরকারি নামমাত্র ফি থাকলেও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের দাবি, উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার চাইতে বাড়তি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাঁদের।
২২ মিনিট আগে