আজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানীর মিরপুর ১৪ নম্বরের পূর্ব ইব্রাহিমপুরে পোশাককর্মীদের সঙ্গে যৌথ বাহিনীর সংঘর্ষে নারীসহ দুই কর্মী গুলিবিদ্ধ ও এক সেনাসদস্য আহত হয়েছেন। শ্রমিকেরা সেনাবাহিনীর একটি ও পুলিশের একটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে।
গুলিবিদ্ধ দুজন হলেন- সেনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেডের সুইং অপারেটর আল-আমিন হোসেন (১৭) ও ঝুমা আক্তার (১৫)। আল আমিনের পিঠে ও ঝুমার ডান পায়ে গুলি লাগে। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে ঝুমাকে বাসায় নেওয়া হয়েছে। সংঘর্ষে গুরুতর আহত সেনাসদস্যকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও অন্যান্য সূত্র বলেছে, পূর্ব ইব্রাহিমপুরের কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে এই অশান্তি ছড়ায়। সংঘর্ষে ওই কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আশপাশের চার কারখানার শ্রমিকেরাও যোগ দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
মিরপুরের পোশাকশ্রমিকদের সহিংস বিক্ষোভের সূত্রপাত যেভাবে
শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভূইয়া প্লাজার পঞ্চম থেকে দশম তলা পর্যন্ত কিউটিভ ডিজাইনার্সের কারখানা। এই কারখানার লাইন চিফ কবির হোসেনের বিরুদ্ধে অক্টোবরের শুরুতে এক নারী কর্মীকে চুল ধরে মারধরের অভিযোগ ওঠে। এতে কবিরকে চাকরিচ্যুতির দাবি করেন শ্রমিকেরা। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ২৬ অক্টোবর রাতে ডেন্টাল কলেজের পাশে বহিরাগতদের নিয়ে শরীফ নামের এক প্রতিবাদকারীকে মারধর করেন।

এর প্রতিবাদে ও কবিরকে চাকরিচ্যুতির দাবিতে শ্রমিকেরা ২৭ অক্টোবর থেকে কাজ বন্ধ রাখেন। মালিকপক্ষ কবিরকে চাকরিচ্যুত করে এবং শরীফকে চিকিৎসার জন্য টাকা দেয়। কিন্তু শ্রমিকেরা বলছেন, কবিরকে তাঁদের হাতে তুলে না দিলে কাজে ফিরবেন না।
কিউটিভ ডিজাইনার্সের মানবসম্পদ বিভাগের ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাইরের কারও ইন্ধনে কারখানার ১৫-১৬ জন শ্রমিক এই ঝামেলা পাকিয়েছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে যৌথ বাহিনী কয়েকবার শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেও তাঁরা দাবিতে অনড়।
সূত্র বলেছে, এ পরিস্থিতিতে বুধবার রাতে মালিকপক্ষ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে। অভিযোগ রয়েছে, একটি কারখানার শ্রমিকদের দুই মাসের বেতন বকেয়া। কয়েকটি কারখানার শ্রমিকেরা বেতন বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছিলেন। এসব মিলেই আজকের ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে যৌথ বাহিনী সদস্যসংখ্যা বাড়িয়ে শ্রমিকদের ধাওয়া দেয়। গুলির ঘটনাও ঘটে। শ্রমিকেরা বিভিন্ন পোশাক কারখানার ছাদে উঠে যৌথ বাহিনীর দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরে যৌথ বাহিনী লাঠিপেটা করে কারখানা থেকে শ্রমিকদের বের করে দেয়। এ সময় দুজন গুলিবিদ্ধসহ কয়েক শ্রমিক আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, শ্রমিকদের সঙ্গে বহিরাগতরাও ছিলেন। আগুন দেওয়া হয়েছে দাহ্য পদার্থ দিয়ে, কারখানার ছাদ থেকে ককটেলও মারা হয়। এগুলো শ্রমিকদের কাজ নয়। অগ্নিসংযোগকারীদের আচরণও ছিল মারমুখী।

শিপা নামের একজন পোশাকশ্রমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের কিছু না জানিয়ে কিউটিভ কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। মালামালও মালিকপক্ষ সরিয়ে নিয়েছে। তাঁরা সকালে কারখানায় ঢুকতে চাইলে সেনাসদস্য ও পুলিশ বাধা দেয়। তাঁরা কোথায় যাবেন?
গুলিবিদ্ধ আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বুধবার রাতে বন্ধ করা কিউটিভ কারখানার শ্রমিকেরা সকালে কারখানার সামনে অবস্থান নিলে একপর্যায়ে আশপাশের সব কারখানায়ও ছুটি দেওয়া হয়। তখন সবাই একসঙ্গে রাস্তায় অবস্থান নিলে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে গুলি ছোড়া হলে তিনিসহ দুজন গুলিবিদ্ধ হন।
ভাষানটেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সকাল থেকে রাস্তায় ছিল। পোশাকশ্রমিকেরা হঠাৎ পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। একপর্যায়ে তাঁরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্ব ইব্রাহিমপুরে প্রধান সড়কে ছয়টি পোশাক কারখানা রয়েছে। এগুলো হলো কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড, নীলা ড্রেসার লিমিটেড, সুবর্ণ গার্মেন্টস, তামান্না, সিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড ও ডায়না গার্মেন্টস প্রাইভেট লিমিটেড। এর মধ্যে গতকাল পাঁচটি কারখানার শ্রমিকেরা সকাল ৭টার দিকে কাজে যোগ দিতে পারলেও ভূইয়া প্লাজায় অবস্থিত কিউটিভ ডিজাইনের ফটক ছিল বন্ধ। ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার নোটিশ টাঙানো দেখে কারখানার প্রায় ৪৫০ শ্রমিক উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন।
যৌথ বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলে সংঘর্ষ শুরু হয়। এখবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের কারখানাগুলোর চার-পাঁচ হাজার শ্রমিক এসে যোগ দেন এবং যৌথ বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। সেখানে যৌথ বাহিনীর ৮০-৯০ জন সদস্য ছিলেন। শ্রমিকদের ধাওয়ায় তাঁরা গাড়ি রেখে পিছু হটেন। শ্রমিকেরা সেনাবাহিনীর একটি জিপ ও পুলিশের একটি ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেন। তাঁরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ডিএমপির মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মাকসুদুর রহমান বলেন, পোশাকশ্রমিক নামধারী সন্ত্রাসীরা এই হামলা চালিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাজধানীর মিরপুর ১৪ নম্বরের পূর্ব ইব্রাহিমপুরে পোশাককর্মীদের সঙ্গে যৌথ বাহিনীর সংঘর্ষে নারীসহ দুই কর্মী গুলিবিদ্ধ ও এক সেনাসদস্য আহত হয়েছেন। শ্রমিকেরা সেনাবাহিনীর একটি ও পুলিশের একটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে।
গুলিবিদ্ধ দুজন হলেন- সেনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেডের সুইং অপারেটর আল-আমিন হোসেন (১৭) ও ঝুমা আক্তার (১৫)। আল আমিনের পিঠে ও ঝুমার ডান পায়ে গুলি লাগে। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে ঝুমাকে বাসায় নেওয়া হয়েছে। সংঘর্ষে গুরুতর আহত সেনাসদস্যকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও অন্যান্য সূত্র বলেছে, পূর্ব ইব্রাহিমপুরের কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে এই অশান্তি ছড়ায়। সংঘর্ষে ওই কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আশপাশের চার কারখানার শ্রমিকেরাও যোগ দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
মিরপুরের পোশাকশ্রমিকদের সহিংস বিক্ষোভের সূত্রপাত যেভাবে
শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভূইয়া প্লাজার পঞ্চম থেকে দশম তলা পর্যন্ত কিউটিভ ডিজাইনার্সের কারখানা। এই কারখানার লাইন চিফ কবির হোসেনের বিরুদ্ধে অক্টোবরের শুরুতে এক নারী কর্মীকে চুল ধরে মারধরের অভিযোগ ওঠে। এতে কবিরকে চাকরিচ্যুতির দাবি করেন শ্রমিকেরা। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ২৬ অক্টোবর রাতে ডেন্টাল কলেজের পাশে বহিরাগতদের নিয়ে শরীফ নামের এক প্রতিবাদকারীকে মারধর করেন।

এর প্রতিবাদে ও কবিরকে চাকরিচ্যুতির দাবিতে শ্রমিকেরা ২৭ অক্টোবর থেকে কাজ বন্ধ রাখেন। মালিকপক্ষ কবিরকে চাকরিচ্যুত করে এবং শরীফকে চিকিৎসার জন্য টাকা দেয়। কিন্তু শ্রমিকেরা বলছেন, কবিরকে তাঁদের হাতে তুলে না দিলে কাজে ফিরবেন না।
কিউটিভ ডিজাইনার্সের মানবসম্পদ বিভাগের ম্যানেজার জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাইরের কারও ইন্ধনে কারখানার ১৫-১৬ জন শ্রমিক এই ঝামেলা পাকিয়েছেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে যৌথ বাহিনী কয়েকবার শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেও তাঁরা দাবিতে অনড়।
সূত্র বলেছে, এ পরিস্থিতিতে বুধবার রাতে মালিকপক্ষ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে। অভিযোগ রয়েছে, একটি কারখানার শ্রমিকদের দুই মাসের বেতন বকেয়া। কয়েকটি কারখানার শ্রমিকেরা বেতন বাড়ানোর দাবি জানাচ্ছিলেন। এসব মিলেই আজকের ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে যৌথ বাহিনী সদস্যসংখ্যা বাড়িয়ে শ্রমিকদের ধাওয়া দেয়। গুলির ঘটনাও ঘটে। শ্রমিকেরা বিভিন্ন পোশাক কারখানার ছাদে উঠে যৌথ বাহিনীর দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরে যৌথ বাহিনী লাঠিপেটা করে কারখানা থেকে শ্রমিকদের বের করে দেয়। এ সময় দুজন গুলিবিদ্ধসহ কয়েক শ্রমিক আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, শ্রমিকদের সঙ্গে বহিরাগতরাও ছিলেন। আগুন দেওয়া হয়েছে দাহ্য পদার্থ দিয়ে, কারখানার ছাদ থেকে ককটেলও মারা হয়। এগুলো শ্রমিকদের কাজ নয়। অগ্নিসংযোগকারীদের আচরণও ছিল মারমুখী।

শিপা নামের একজন পোশাকশ্রমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের কিছু না জানিয়ে কিউটিভ কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। মালামালও মালিকপক্ষ সরিয়ে নিয়েছে। তাঁরা সকালে কারখানায় ঢুকতে চাইলে সেনাসদস্য ও পুলিশ বাধা দেয়। তাঁরা কোথায় যাবেন?
গুলিবিদ্ধ আল-আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত বুধবার রাতে বন্ধ করা কিউটিভ কারখানার শ্রমিকেরা সকালে কারখানার সামনে অবস্থান নিলে একপর্যায়ে আশপাশের সব কারখানায়ও ছুটি দেওয়া হয়। তখন সবাই একসঙ্গে রাস্তায় অবস্থান নিলে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে গুলি ছোড়া হলে তিনিসহ দুজন গুলিবিদ্ধ হন।
ভাষানটেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সকাল থেকে রাস্তায় ছিল। পোশাকশ্রমিকেরা হঠাৎ পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। একপর্যায়ে তাঁরা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্ব ইব্রাহিমপুরে প্রধান সড়কে ছয়টি পোশাক কারখানা রয়েছে। এগুলো হলো কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড, নীলা ড্রেসার লিমিটেড, সুবর্ণ গার্মেন্টস, তামান্না, সিনটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড ও ডায়না গার্মেন্টস প্রাইভেট লিমিটেড। এর মধ্যে গতকাল পাঁচটি কারখানার শ্রমিকেরা সকাল ৭টার দিকে কাজে যোগ দিতে পারলেও ভূইয়া প্লাজায় অবস্থিত কিউটিভ ডিজাইনের ফটক ছিল বন্ধ। ফটকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণার নোটিশ টাঙানো দেখে কারখানার প্রায় ৪৫০ শ্রমিক উত্তেজিত হয়ে পড়েন এবং ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন।
যৌথ বাহিনীর সদস্যরা তাঁদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলে সংঘর্ষ শুরু হয়। এখবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের কারখানাগুলোর চার-পাঁচ হাজার শ্রমিক এসে যোগ দেন এবং যৌথ বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। সেখানে যৌথ বাহিনীর ৮০-৯০ জন সদস্য ছিলেন। শ্রমিকদের ধাওয়ায় তাঁরা গাড়ি রেখে পিছু হটেন। শ্রমিকেরা সেনাবাহিনীর একটি জিপ ও পুলিশের একটি ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেন। তাঁরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করলে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ডিএমপির মিরপুর বিভাগের উপকমিশনার মাকসুদুর রহমান বলেন, পোশাকশ্রমিক নামধারী সন্ত্রাসীরা এই হামলা চালিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
২৪ মিনিট আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
এর আগে, সোমবার রাতে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের সামনে ওই তরুণীর মরদেহ রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত যুবক।
নিহত রাশেদার বড় বোন খালেদা আক্তার জানান, তাঁদের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার পুখুরিয়া গ্রামে। বাবার নাম মৃত আবু বক্কর সিদ্দিক। রাশেদা মাগুরার আলোকদিয়া অমরেশ বসু ডিগ্রি কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। কিছুদিন আগে খালেদা ঢাকায় মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্পে এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় এসে থাকতে শুরু করেন এবং মিরপুরে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। তাঁর দেখাদেখি ছোট বোন রাশেদাও উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর চলতি মাসের ৭ তারিখে মিরপুরে একই বাসায় এসে ওঠেন। এরপর তিনি গার্মেন্টসে চাকরি নেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
খালেদা আরও জানান, শনিবার রাশেদা গার্মেন্টসে যাননি। সারা দিন বাসাতেই ছিলেন। রাত ৮টার দিকে বাসা থেকে বের হন। এরপর আর বাসায় ফেরেননি। পরে তাঁরা জানতে পারেন, শনিবার রাতে নিজ গ্রামের পাশের বাড়ির মতিউর রহমানের ছেলে নয়ন ইসলাম ঢাকায় এসে মিরপুরের ওই বাসার সামনে রাশেদার সঙ্গে কথা বলছিলেন। একপর্যায়ে একটি দোকানের সামনে বসে দুজন তুমুল ঝগড়াও করেন। কিছুক্ষণ পর দুজনই সেখান থেকে চলে যান। এরপর আর কোনো খবর মিলছিল না রাশেদার। ফোনেও পাওয়া যাচ্ছিল না তাঁকে।
রাশেদার দুলাভাই মামুন বলেন, মঙ্গলবার সকালে গ্রাম থেকে একজন রাশেদার বড় বোন খালেদাকে ফোন করে জানায়, গ্রামের লোকজন বলাবলি করছে নয়ন রাশেদাকে মেরে ফেলেছে। নয়নের বাড়ির সবাই বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। রাশেদার লাশ ঢাকা মেডিকেল রয়েছে।
এই খবরের ভিত্তিতে বোন ও দুলাভাই ঢাকা মেডিকেলের মর্গে গিয়ে রাশেদার মরদেহ শনাক্ত করেন।
বোন খালেদা অভিযোগ করে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে নয়ন আমার বোনকে ডিস্টার্ব করত। ওর জন্য আমার বোন পড়তেও পারত না। ওই নয়নই আমার বোনকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। মরদেহ মেডিকেলে রেখে পালিয়েছে সে। নয়নের কঠিন বিচার চাই আমরা। এই ঘটনার সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে, তাদেরও বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আজম জানান, ওই তরুণীর স্বজনেরা মঙ্গলবার রাতে থানায় এসে অভিযোগ দিয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরবর্তীকালে বিস্তারিত বলা যাবে।

ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
এর আগে, সোমবার রাতে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগের সামনে ওই তরুণীর মরদেহ রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত যুবক।
নিহত রাশেদার বড় বোন খালেদা আক্তার জানান, তাঁদের বাড়ি মাগুরা সদর উপজেলার পুখুরিয়া গ্রামে। বাবার নাম মৃত আবু বক্কর সিদ্দিক। রাশেদা মাগুরার আলোকদিয়া অমরেশ বসু ডিগ্রি কলেজ থেকে এবার উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। কিছুদিন আগে খালেদা ঢাকায় মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্পে এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় এসে থাকতে শুরু করেন এবং মিরপুরে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। তাঁর দেখাদেখি ছোট বোন রাশেদাও উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর চলতি মাসের ৭ তারিখে মিরপুরে একই বাসায় এসে ওঠেন। এরপর তিনি গার্মেন্টসে চাকরি নেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
খালেদা আরও জানান, শনিবার রাশেদা গার্মেন্টসে যাননি। সারা দিন বাসাতেই ছিলেন। রাত ৮টার দিকে বাসা থেকে বের হন। এরপর আর বাসায় ফেরেননি। পরে তাঁরা জানতে পারেন, শনিবার রাতে নিজ গ্রামের পাশের বাড়ির মতিউর রহমানের ছেলে নয়ন ইসলাম ঢাকায় এসে মিরপুরের ওই বাসার সামনে রাশেদার সঙ্গে কথা বলছিলেন। একপর্যায়ে একটি দোকানের সামনে বসে দুজন তুমুল ঝগড়াও করেন। কিছুক্ষণ পর দুজনই সেখান থেকে চলে যান। এরপর আর কোনো খবর মিলছিল না রাশেদার। ফোনেও পাওয়া যাচ্ছিল না তাঁকে।
রাশেদার দুলাভাই মামুন বলেন, মঙ্গলবার সকালে গ্রাম থেকে একজন রাশেদার বড় বোন খালেদাকে ফোন করে জানায়, গ্রামের লোকজন বলাবলি করছে নয়ন রাশেদাকে মেরে ফেলেছে। নয়নের বাড়ির সবাই বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। রাশেদার লাশ ঢাকা মেডিকেল রয়েছে।
এই খবরের ভিত্তিতে বোন ও দুলাভাই ঢাকা মেডিকেলের মর্গে গিয়ে রাশেদার মরদেহ শনাক্ত করেন।
বোন খালেদা অভিযোগ করে বলেন, ‘অনেক দিন ধরে নয়ন আমার বোনকে ডিস্টার্ব করত। ওর জন্য আমার বোন পড়তেও পারত না। ওই নয়নই আমার বোনকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে। মরদেহ মেডিকেলে রেখে পালিয়েছে সে। নয়নের কঠিন বিচার চাই আমরা। এই ঘটনার সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে, তাদেরও বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম আজম জানান, ওই তরুণীর স্বজনেরা মঙ্গলবার রাতে থানায় এসে অভিযোগ দিয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। পরবর্তীকালে বিস্তারিত বলা যাবে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও অন্যান্য সূত্র বলেছে, পূর্ব ইব্রাহিমপুরের কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে এই অশান্তি ছড়ায়। সংঘর্ষে ওই কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আশপাশের চার কারখানার শ্রমিকেরাও যোগ দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
০১ নভেম্বর ২০২৪
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে বরিশাল প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘কোনো ধরনের তালিবালি নির্বাচন করার চেষ্টা করবেন না।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে বলেছেন, ‘বিতর্কিত নির্বাচন করায় সাবেক কয়েকজন সিইসি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) মবের শিকার হয়েছেন। আমরা চাই না ভবিষ্যতে কোনো সিইসি মবের আওতায় চলে আসুক।’
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে ফয়জুল করিম অভিযোগ করেন, ‘শক্তিশালী দল দাবি করা একটি দলের কর্মীরা বরিশালের নির্বাচনী মাঠে হুমকি-ধমকি দেওয়া শুরু করেছে।’
জামায়াতসহ আট দলের সঙ্গে সমঝোতার নির্বাচনে ফয়জুল বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) ও বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। বরিশাল-৫ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা আমার বাপ-দাদার জন্মভূমি। এ আসনটি অন্য কোনো দল দাবি করা ধৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ। আমরা তো জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের আসনটি গিয়ে দাবি করব না। তাদেরও উচিত না আমাদের আসনটি দাবি করা।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন নাইস, নির্বাহী সদস্য মো. হালিম, শ্রমিক আন্দোলনের মহানগর সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ কাওছার, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাফেজ মো. সানাউল্লাহ প্রমুখ।

আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে বরিশাল প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারকে সতর্ক করে সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘কোনো ধরনের তালিবালি নির্বাচন করার চেষ্টা করবেন না।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে বলেছেন, ‘বিতর্কিত নির্বাচন করায় সাবেক কয়েকজন সিইসি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার) মবের শিকার হয়েছেন। আমরা চাই না ভবিষ্যতে কোনো সিইসি মবের আওতায় চলে আসুক।’
বিএনপিকে ইঙ্গিত করে ফয়জুল করিম অভিযোগ করেন, ‘শক্তিশালী দল দাবি করা একটি দলের কর্মীরা বরিশালের নির্বাচনী মাঠে হুমকি-ধমকি দেওয়া শুরু করেছে।’
জামায়াতসহ আট দলের সঙ্গে সমঝোতার নির্বাচনে ফয়জুল বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) ও বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। বরিশাল-৫ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা আমার বাপ-দাদার জন্মভূমি। এ আসনটি অন্য কোনো দল দাবি করা ধৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ। আমরা তো জামায়াতের আমির শফিকুর রহমানের আসনটি গিয়ে দাবি করব না। তাদেরও উচিত না আমাদের আসনটি দাবি করা।’
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল মহানগরের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন নাইস, নির্বাহী সদস্য মো. হালিম, শ্রমিক আন্দোলনের মহানগর সভাপতি সৈয়দ নাসির আহমেদ কাওছার, ইসলামী যুব আন্দোলনের জেলা সভাপতি হাফেজ মো. সানাউল্লাহ প্রমুখ।

প্রত্যক্ষদর্শী ও অন্যান্য সূত্র বলেছে, পূর্ব ইব্রাহিমপুরের কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে এই অশান্তি ছড়ায়। সংঘর্ষে ওই কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আশপাশের চার কারখানার শ্রমিকেরাও যোগ দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
০১ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
২৪ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে দেশের সব কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে একযোগে আট দফা দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছেন। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ দুপুরে ঈশ্বরদীর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা শহরের আলহাজ্ব মোড়ে পূর্বঘোষিত অবরোধ ও বিক্ষোভ-মিছিল শুরু করেন। শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধের ফলে ঈশ্বরদী-পাবনা ও ঈশ্বরদী-কুষ্টিয়া সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের কর্মসূচিতে বাধা দেয়। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে গেলে তাঁদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। এ সময় শিক্ষার্থীরাও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পুলিশ বাঁশ ও লাঠি দিয়ে শিক্ষার্থীদের আঘাত করে।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ইশরাত জাহান বলেন, ‘দাবি জানানোর জন্য আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তায় বসেছিলাম। কিন্তু পুলিশ এসে আমাদের কর্মসূচি পণ্ড করে দিয়েছে।’
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কাউকে আঘাত করিনি। তবে আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীরা কয়েক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে গুরুত্বপূর্ণ সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় আন্দোলনকারীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাউকে আঘাত করা হয়নি।’
ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার জানান, কোনোভাবেই শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়নি। তবে সড়ক অবরোধের কারণে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে।

পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, কয়েক দিন ধরে দেশের সব কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে একযোগে আট দফা দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছেন। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ দুপুরে ঈশ্বরদীর কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা শহরের আলহাজ্ব মোড়ে পূর্বঘোষিত অবরোধ ও বিক্ষোভ-মিছিল শুরু করেন। শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধের ফলে ঈশ্বরদী-পাবনা ও ঈশ্বরদী-কুষ্টিয়া সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় পুলিশ শিক্ষার্থীদের কর্মসূচিতে বাধা দেয়। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে গেলে তাঁদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ। এ সময় শিক্ষার্থীরাও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পুলিশ বাঁশ ও লাঠি দিয়ে শিক্ষার্থীদের আঘাত করে।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ইশরাত জাহান বলেন, ‘দাবি জানানোর জন্য আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তায় বসেছিলাম। কিন্তু পুলিশ এসে আমাদের কর্মসূচি পণ্ড করে দিয়েছে।’
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কাউকে আঘাত করিনি। তবে আন্দোলনের নামে শিক্ষার্থীরা কয়েক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে গুরুত্বপূর্ণ সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় আন্দোলনকারীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাউকে আঘাত করা হয়নি।’
ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার জানান, কোনোভাবেই শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়নি। তবে সড়ক অবরোধের কারণে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও অন্যান্য সূত্র বলেছে, পূর্ব ইব্রাহিমপুরের কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে এই অশান্তি ছড়ায়। সংঘর্ষে ওই কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আশপাশের চার কারখানার শ্রমিকেরাও যোগ দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
০১ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
২৪ মিনিট আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
১ ঘণ্টা আগে
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার সোহাগ খান ঝিকরগাছার পুরন্দরপুর মহল্লার আব্দুল আজিজ খানের ছেলে। এলাকায় তিনি ‘ত্রাস সোহাগ’ হিসেবে পরিচিত।
পুলিশের মিডিয়া সেল জানায়, গত ১০ অক্টোবর ঝিকরগাছার কাউরিয়া এলাকায় সোহাগের হাঁসের খামারে অভিযান চালানো হয়। সেখানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চারজনকে আটক করে পুলিশ। সোহাগ তখন পালিয়ে যান। ওই খামার থেকে চায়নিজ কুড়াল, খেলনা পিস্তল, লোহার শাবল, ওয়াকিটকি, ওজন মাপার ডিজিটাল যন্ত্র, করাত, জ্যাকেটসহ ডাকাতিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করে পুলিশ। তখন থেকে পুলিশ সোহাগের খোঁজ করতে থাকে।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবুল বাশার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আজ বিকেলে সোহাগ খানকে প্যারিস রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগের বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি, মাদকসহ ১৯টি মামলা রয়েছে। তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার সোহাগ খান ঝিকরগাছার পুরন্দরপুর মহল্লার আব্দুল আজিজ খানের ছেলে। এলাকায় তিনি ‘ত্রাস সোহাগ’ হিসেবে পরিচিত।
পুলিশের মিডিয়া সেল জানায়, গত ১০ অক্টোবর ঝিকরগাছার কাউরিয়া এলাকায় সোহাগের হাঁসের খামারে অভিযান চালানো হয়। সেখানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চারজনকে আটক করে পুলিশ। সোহাগ তখন পালিয়ে যান। ওই খামার থেকে চায়নিজ কুড়াল, খেলনা পিস্তল, লোহার শাবল, ওয়াকিটকি, ওজন মাপার ডিজিটাল যন্ত্র, করাত, জ্যাকেটসহ ডাকাতিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করে পুলিশ। তখন থেকে পুলিশ সোহাগের খোঁজ করতে থাকে।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবুল বাশার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আজ বিকেলে সোহাগ খানকে প্যারিস রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগের বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি, মাদকসহ ১৯টি মামলা রয়েছে। তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও অন্যান্য সূত্র বলেছে, পূর্ব ইব্রাহিমপুরের কিউটিভ ডিজাইনার্স লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানা বন্ধ করাকে কেন্দ্র করে এই অশান্তি ছড়ায়। সংঘর্ষে ওই কারখানার শ্রমিকদের সঙ্গে আশপাশের চার কারখানার শ্রমিকেরাও যোগ দেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
০১ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা মেডিকেলে রেখে যাওয়া মরদেহের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাঁর নাম রাশেদা আক্তার (২২)। প্রতিবেশী নয়ন ইসলাম তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিহত রাশেদার পরিচয় শনাক্ত করেন তাঁর বড় বোন খালেদা আক্তার ও দুলাভাই মো. মামুন।
২৪ মিনিট আগে
আগামী নির্বাচনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। তিনি বলেছেন, দেশ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এ থেকে দেশকে তুলে আনতে হলে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে বাধা দিয়েছে পুলিশ। এ সময় দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৩২ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে শহরের আলহাজ্ব মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে