শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
মাদারীপুরের শিবচরে সাপের দংশনে তানিয়া আক্তার (২৫) নামের এক অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের উত্তর বাঁশকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
তানিয়া বাঁশকান্দি ইউনিয়নের উত্তর বাঁশকান্দি গ্রামের সৌদিপ্রবাসী দিলু মল্লিকের স্ত্রী। তিনি এক সন্তানের মা এবং আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে জানিয়েছেন পরিবারের লোকজন। তানিয়ার মৃত্যুর তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আজিজুল হক খান।
পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার রাত ৮টার দিকে তানিয়া বসতঘরের দরজা খুলে বাইরে বের হচ্ছিলেন। এ সময় দরজার সিঁড়িতে পা ফেলতেই তাঁকে একটি বিষধর সাপে দংশন করে। পরে চিৎকার দিলে পরিবার ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় এক ওঝার কাছে নিয়ে যান।
ওঝার কাছে যাওয়ার পর তানিয়ার অবস্থার আরও অবনতি হয়। রাত পৌনে ১০টার দিকে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের শ্বশুর জহির উদ্দিন মল্লিক বলেন, ‘আমি বাড়ি ছিলাম না। সাপের দংশনের খবর পেয়ে বাড়ি যাই। এরপর তানিয়ার আক্রান্ত স্থানে দড়ি দিয়ে বেঁধে ওঝার কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ওঝা বিষ নামিয়ে বলেন বিষ নেমে গেছে। তার পরও যদি আপনাদের সন্দেহ হয় তাহলে হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে আসার পরে তার মৃত্যু হয়।’ এ বিষয়ে জানতে ওঝার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আজিজুল হক খান বলেন, ‘তানিয়াকে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে এখানে আনা হয়। পরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে না করতেই ৯টা ৫০ মিনিটে তাঁর মৃত্যু হয়।’
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত গোলদার বলেন, ‘ঘটনাটি শোনার পরে পুলিশ হাসপাতাল পরিদর্শন করেছে।’
মাদারীপুরের শিবচরে সাপের দংশনে তানিয়া আক্তার (২৫) নামের এক অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের উত্তর বাঁশকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
তানিয়া বাঁশকান্দি ইউনিয়নের উত্তর বাঁশকান্দি গ্রামের সৌদিপ্রবাসী দিলু মল্লিকের স্ত্রী। তিনি এক সন্তানের মা এবং আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে জানিয়েছেন পরিবারের লোকজন। তানিয়ার মৃত্যুর তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আজিজুল হক খান।
পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার রাত ৮টার দিকে তানিয়া বসতঘরের দরজা খুলে বাইরে বের হচ্ছিলেন। এ সময় দরজার সিঁড়িতে পা ফেলতেই তাঁকে একটি বিষধর সাপে দংশন করে। পরে চিৎকার দিলে পরিবার ও আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করে স্থানীয় এক ওঝার কাছে নিয়ে যান।
ওঝার কাছে যাওয়ার পর তানিয়ার অবস্থার আরও অবনতি হয়। রাত পৌনে ১০টার দিকে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের শ্বশুর জহির উদ্দিন মল্লিক বলেন, ‘আমি বাড়ি ছিলাম না। সাপের দংশনের খবর পেয়ে বাড়ি যাই। এরপর তানিয়ার আক্রান্ত স্থানে দড়ি দিয়ে বেঁধে ওঝার কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ওঝা বিষ নামিয়ে বলেন বিষ নেমে গেছে। তার পরও যদি আপনাদের সন্দেহ হয় তাহলে হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে আসার পরে তার মৃত্যু হয়।’ এ বিষয়ে জানতে ওঝার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আজিজুল হক খান বলেন, ‘তানিয়াকে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে এখানে আনা হয়। পরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে না করতেই ৯টা ৫০ মিনিটে তাঁর মৃত্যু হয়।’
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত গোলদার বলেন, ‘ঘটনাটি শোনার পরে পুলিশ হাসপাতাল পরিদর্শন করেছে।’
হাইমচরে বড় ভায়ের স্ত্রীকে হত্যার দায়ে দেবর রিপন গাজীকে (৪০) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আমিরুল ইসলাম এ রায় দেন। রায়ে নিহত গৃহবধূর শ্বশুর সিরাজুল ইসলাম গাজী ও শাশুড়ি শাহানারা বেগমকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২৫ মিনিট আগেঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (পঙ্গু হাসপাতাল) সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত শতাধিক ব্যক্তি মানববন্ধন করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত মানববন্ধন করেন। তাঁরা চিকিৎসা-সংকটে সহ্যশক্তি হারিয়ে হাসপাতালের সামনে জড়ো হন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই হুইলচেয়ার
২৭ মিনিট আগেসুষ্ঠু তদন্ত ছাড়া চাপের মুখে উপাচার্য ও সহ–উপাচার্যকে অব্যাহতির সিদ্ধান্তে ন্যায়বিচারের পরাজয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষক সমিতি।
১ ঘণ্টা আগেবাসার মালিক শহিদুর রহমান বলেন, ‘আমরা শুনেছি, প্রশিকার মদনের পাড়া শাখার ব্যবস্থাপক সুরেষ চন্দ্র বর্মণ গ্রাহকদের কোটি টাকা নিয়ে গত রোজার ঈদের সময় পালিয়েছেন। গ্রাহকেরা তাঁদের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য কর্মী হিরাসহ শাখা কর্তৃপক্ষকে চাপ দেন। গ্রাহকদের এই টাকার চাপে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
১ ঘণ্টা আগে