Ajker Patrika

ধর্ষকের ফাঁসির দাবিতে ঢাবির রোকেয়া হলের ছাত্রীদের মশাল মিছিল

ঢাবি সংবাদদাতা
আপডেট : ০৮ মার্চ ২০২৫, ২১: ১৪
শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ঢাবি রোকেয়া হলের ফটক থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ভিসি চত্বর ঘুরে পুনরায় হলের ফটকে শেষ হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ঢাবি রোকেয়া হলের ফটক থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ভিসি চত্বর ঘুরে পুনরায় হলের ফটকে শেষ হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

সাম্প্রতিক সময়ে দেশে অব্যাহত নারী ও শিশু ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে প্রকাশ্যে ফাঁসির দাবিতে মশাল মিছিল করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বেগম রোকেয়া হলের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় রোকেয়া হলের ফটক থেকে থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর ঘুরে পুনরায় হলের ফটকে এসে শেষ হয়।

মিছিলে শিক্ষার্থীরা-‘একটা-একটা ধর্ষক ধর, ধইরা-ধইরা জবাই কর’, ‘হ্যাঙ দ্যা রেপিস্ট, উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘ধর্ষকদের ফাঁসি, দিতে হবে-দিয়ে দাও’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। স্লোগানমুখর প্রতিবাদ মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা ধর্ষণের শিকার নারী এবং শিশুদের স্মরণে ১ মিনিট মৌন মিছিল করেন।

শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ঢাবি রোকেয়া হলের ফটক থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ভিসি চত্বর ঘুরে পুনরায় হলের ফটকে শেষ হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ঢাবি রোকেয়া হলের ফটক থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ভিসি চত্বর ঘুরে পুনরায় হলের ফটকে শেষ হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঢাবি রোকেয়া হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ফারজানা আক্তার আরজু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে প্রতিনিয়ত কত ধর্ষণ হচ্ছে! আমরা কোনো ধর্ষকের বিচার করতে দেখি না। ধর্ষণ করে ধর্ষক উন্মুক্ত ঘুরে বেড়ায়।’

ধর্ষকদের ফাঁসি দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা ধর্ষকদের প্রকাশ্যে ফাঁসি চাই। আমরা শুধু পুরুষের শাস্তি চাই না, ধর্ষণে সহযোগী নারীরও ফাঁসি চাই। কেবল গ্রেপ্তারের নাটক আর দেখতে চাই না।’

শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ঢাবি রোকেয়া হলের ফটক থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ভিসি চত্বর ঘুরে পুনরায় হলের ফটকে শেষ হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় ঢাবি রোকেয়া হলের ফটক থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে ভিসি চত্বর ঘুরে পুনরায় হলের ফটকে শেষ হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

‘ধর্ষণ প্রতিরোধে কঠোর আইন প্রণয়ন এবং তাঁর বাস্তবায়ন করতে হবে। ধর্ষকের প্রকাশ্য শাস্তি না হলে আমরা থামব না।’ বলে উল্লেখ করেন ফারজানা আক্তার।

মিছিলে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আদিবা সায়মা খান বলেন, ‘আমরা ধর্ষকের প্রকাশ্য শাস্তি চাই। এটিই হবে ধর্ষণের স্থায়ী শাস্তি। সরকার যদি এটি নিশ্চিত না করতে পারে, তবে তারা ব্যর্থ। এমন শাস্তি দিতে হবে যেন কেউ ধর্ষণের কথা ভাবতে ভয় পায়। যাদের ধর্ষণ করার অভিযোগের প্রমাণ মিলবে, তাদেরকে প্রকাশ্যে শাস্তি দিতে হবে।’

আরও পড়ুন:–

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত