ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় গড়ে উঠেছে এক ধরনের ব্যতিক্রমী সমিতি। মাসে মাসে সঞ্চয় করে বছর শেষে ঈদুল ফিতরের আগে পশু কিনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেন সমিতির সদস্যরা। এতে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের আর্থিক চাপ যেমন একদিকে কমে, তেমনি ঈদের আগে পরিবারের সদস্যদের মুখে তুলে দিতে পারেন গোশত। এসব সমিতি ‘মাংস সমিতি’ নামেই পরিচিত।
সারা দিন মুদিদোকান করে ৭ সদস্যের ঘানি টানেন সিংজুরী গ্রামের আলাল মিয়া। সঙ্গে দুই সন্তানের লেখাপড়ার খরচ; রয়েছে এনজিওর কিস্তি; নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। তবুও আসে ঈদ। কষ্ট হলেও সবার কাপড়চোপড় আর তেল-সেমাই-চিনি কিনতেই হয়। তার মধ্যে ছেলেমেয়েরা যখন ঈদের দিন মাংস খাওয়ার বায়না ধরে, অসচ্ছল বাবার সাধ্যে তখন আর কুলায় না।
গত ঈদুল ফিতরে সন্তানদের মাংসের বায়না পূরণ করতে পারেননি। এবার এলাকায় গোশত সমিতির সদস্য হয়েছেন তিনি। মাসে ৩০০ টাকা করে সমিতিতে দিয়েছেন চাঁদা। গতকাল মঙ্গলবার গরু কেনা হয়েছে। জবাই করে মাংস ভাগাভাগি করে নিয়েছেন সমিতির ৪০ জন সদস্য। এবার তাঁর সন্তানদের বায়না পূরণ হবে। সেটা ভাবতেই ভালো লাগছে আলালের।
তিনি বলেন, ‘সব জিনিসপত্রের দাম বেশি, মাংস কেনা আমার মতো দরিদ্র মানুষের কষ্টকর। একসঙ্গে পাঁচ কেজি মাংস পেয়ে আমার সন্তানদের মুখে হাসি ফুটেছে।’
শুধু আলাল নন, উপজেলার বালিয়াখোড়া, সিংজুরী, বানিয়াজুরী, নালি, বড়টিয়া, পয়লা ও ঘিওর সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে এ ধরনের সমিতি। প্রতিবছর বাড়ছে সমিতি ও সদস্য সংখ্যা। এ বছর ঘিওরের ৭টি ইউনিয়নের ১৮৫টি গ্রামে রয়েছে তিন শতাধিক মাংস সমিতি। ঈদুল ফিতরের ঈদকে ঘিরে এই ‘গোশত সমিতি’ এখন ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক সমিতির সদস্যরা গরু, মহিষ কিনে মাংস ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার একাধিক সমিতির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বছর ছয়-সাত আগে উপজেলায় হাতে গোনা কয়েকটি এলাকায় এ ধরনের সমিতি চালু হয়। এরপর সমিতির সংখ্যা বাড়তে থাকে। দিনমজুর, গার্মেন্টস শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ গাঁয়ের গৃহবধূরা তৈরি করেন এমন সমিতি। সাধারণত সদস্য থাকে ২০ থেকে ৬০ জন। থাকেন একজন সভাপতি ও একজন কোষাধ্যক্ষ।
প্রতি মাসে নির্ধারিত হারে চাঁদা জমা দেন। পরে জমা করা টাকায় ঈদের এক সপ্তাহ আগে থেকে গরু, মহিষ বা ছাগল কিনে এনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেন তাঁরা। শুরুতে শুধু নিম্নবিত্তের লোকেরা এ ধরনের সমিতি করলেও এখন মধ্যবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্তের সংখ্যাও অনেক। নারীদের অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি।
বানিয়াজুরী ইউনিয়নে ১৬টি সমিতি রয়েছে। এ ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামের ৩৬ জন গৃহবধূদের গোশত সমিতি ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনে মাংস ভাগ করে নিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, সব সদস্য খুশি মনে সুশৃঙ্খলভাবে গোশত ভাগ করে বিলি করছেন। সমিতির সভাপতি মর্জিনা বেগম বলেন, গত বছর সমিতিতে সদস্য সংখ্যা ছিল ২৫। এবার ৩৬ সদস্য, চাঁদা মাসে জনপ্রতি ৩০০ টাকা করে। একটি গরু কিনে এনে সমিতির সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকের ভাগে ৫ কেজি করে মাংস পড়েছে। সঞ্চয়ের টাকায় একসঙ্গে এতখানি মাংস পেয়ে খুশি।
ব্যালট গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী আক্কাছ আলী বলেন, ‘ঈদের আগে নানা কিছু কেনাকাটায় টাকা শেষ হয়ে যায়। এ সময় তাঁদের মতো নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে গরুর মাংস কেনা অসম্ভব হয়ে পড়ে। সমিতি করে ৬ কেজি মাংস পেয়েছি। ঈদের আনন্দ বেড়ে গেছে।’
পয়লা ইউনিয়নের চর বাইলজুরী গ্রামের এক সমিতির সভাপতি মামুন বলেন, ‘সমিতিতে সদস্যসংখ্যা ৫০ । মাসিক চাঁদা ৫০০ টাকা। এই টাকা দিয়ে ১টি গরু ও ১টি মহিষ কিনেছি। আগামী বৃহস্পতিবার সদস্যদের মধ্যে মাংস ভাগ করে দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, তাঁদের ইউনিয়নে এমন অন্তত ২০টির মতো সমিতি আছে।
বানিয়াজুরী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস আর আনসারি বিল্টু বলেন, ‘এলাকায় গোশত সমিতি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দিন দিন এ সমিতির সংখ্যা বাড়ছে। সারা বছর একটু একটু সঞ্চয় করে ঈদের আগে পশু কিনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে তাঁরা বাড়তি আনন্দ পেয়ে থাকেন। এতে সংসারের চাপও অনেক কমে যায়।’

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় গড়ে উঠেছে এক ধরনের ব্যতিক্রমী সমিতি। মাসে মাসে সঞ্চয় করে বছর শেষে ঈদুল ফিতরের আগে পশু কিনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেন সমিতির সদস্যরা। এতে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের আর্থিক চাপ যেমন একদিকে কমে, তেমনি ঈদের আগে পরিবারের সদস্যদের মুখে তুলে দিতে পারেন গোশত। এসব সমিতি ‘মাংস সমিতি’ নামেই পরিচিত।
সারা দিন মুদিদোকান করে ৭ সদস্যের ঘানি টানেন সিংজুরী গ্রামের আলাল মিয়া। সঙ্গে দুই সন্তানের লেখাপড়ার খরচ; রয়েছে এনজিওর কিস্তি; নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। তবুও আসে ঈদ। কষ্ট হলেও সবার কাপড়চোপড় আর তেল-সেমাই-চিনি কিনতেই হয়। তার মধ্যে ছেলেমেয়েরা যখন ঈদের দিন মাংস খাওয়ার বায়না ধরে, অসচ্ছল বাবার সাধ্যে তখন আর কুলায় না।
গত ঈদুল ফিতরে সন্তানদের মাংসের বায়না পূরণ করতে পারেননি। এবার এলাকায় গোশত সমিতির সদস্য হয়েছেন তিনি। মাসে ৩০০ টাকা করে সমিতিতে দিয়েছেন চাঁদা। গতকাল মঙ্গলবার গরু কেনা হয়েছে। জবাই করে মাংস ভাগাভাগি করে নিয়েছেন সমিতির ৪০ জন সদস্য। এবার তাঁর সন্তানদের বায়না পূরণ হবে। সেটা ভাবতেই ভালো লাগছে আলালের।
তিনি বলেন, ‘সব জিনিসপত্রের দাম বেশি, মাংস কেনা আমার মতো দরিদ্র মানুষের কষ্টকর। একসঙ্গে পাঁচ কেজি মাংস পেয়ে আমার সন্তানদের মুখে হাসি ফুটেছে।’
শুধু আলাল নন, উপজেলার বালিয়াখোড়া, সিংজুরী, বানিয়াজুরী, নালি, বড়টিয়া, পয়লা ও ঘিওর সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে এ ধরনের সমিতি। প্রতিবছর বাড়ছে সমিতি ও সদস্য সংখ্যা। এ বছর ঘিওরের ৭টি ইউনিয়নের ১৮৫টি গ্রামে রয়েছে তিন শতাধিক মাংস সমিতি। ঈদুল ফিতরের ঈদকে ঘিরে এই ‘গোশত সমিতি’ এখন ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক সমিতির সদস্যরা গরু, মহিষ কিনে মাংস ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার একাধিক সমিতির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বছর ছয়-সাত আগে উপজেলায় হাতে গোনা কয়েকটি এলাকায় এ ধরনের সমিতি চালু হয়। এরপর সমিতির সংখ্যা বাড়তে থাকে। দিনমজুর, গার্মেন্টস শ্রমিক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ গাঁয়ের গৃহবধূরা তৈরি করেন এমন সমিতি। সাধারণত সদস্য থাকে ২০ থেকে ৬০ জন। থাকেন একজন সভাপতি ও একজন কোষাধ্যক্ষ।
প্রতি মাসে নির্ধারিত হারে চাঁদা জমা দেন। পরে জমা করা টাকায় ঈদের এক সপ্তাহ আগে থেকে গরু, মহিষ বা ছাগল কিনে এনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেন তাঁরা। শুরুতে শুধু নিম্নবিত্তের লোকেরা এ ধরনের সমিতি করলেও এখন মধ্যবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্তের সংখ্যাও অনেক। নারীদের অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি।
বানিয়াজুরী ইউনিয়নে ১৬টি সমিতি রয়েছে। এ ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামের ৩৬ জন গৃহবধূদের গোশত সমিতি ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা দিয়ে গরু কিনে মাংস ভাগ করে নিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, সব সদস্য খুশি মনে সুশৃঙ্খলভাবে গোশত ভাগ করে বিলি করছেন। সমিতির সভাপতি মর্জিনা বেগম বলেন, গত বছর সমিতিতে সদস্য সংখ্যা ছিল ২৫। এবার ৩৬ সদস্য, চাঁদা মাসে জনপ্রতি ৩০০ টাকা করে। একটি গরু কিনে এনে সমিতির সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকের ভাগে ৫ কেজি করে মাংস পড়েছে। সঞ্চয়ের টাকায় একসঙ্গে এতখানি মাংস পেয়ে খুশি।
ব্যালট গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী আক্কাছ আলী বলেন, ‘ঈদের আগে নানা কিছু কেনাকাটায় টাকা শেষ হয়ে যায়। এ সময় তাঁদের মতো নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে গরুর মাংস কেনা অসম্ভব হয়ে পড়ে। সমিতি করে ৬ কেজি মাংস পেয়েছি। ঈদের আনন্দ বেড়ে গেছে।’
পয়লা ইউনিয়নের চর বাইলজুরী গ্রামের এক সমিতির সভাপতি মামুন বলেন, ‘সমিতিতে সদস্যসংখ্যা ৫০ । মাসিক চাঁদা ৫০০ টাকা। এই টাকা দিয়ে ১টি গরু ও ১টি মহিষ কিনেছি। আগামী বৃহস্পতিবার সদস্যদের মধ্যে মাংস ভাগ করে দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, তাঁদের ইউনিয়নে এমন অন্তত ২০টির মতো সমিতি আছে।
বানিয়াজুরী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস আর আনসারি বিল্টু বলেন, ‘এলাকায় গোশত সমিতি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। দিন দিন এ সমিতির সংখ্যা বাড়ছে। সারা বছর একটু একটু সঞ্চয় করে ঈদের আগে পশু কিনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে তাঁরা বাড়তি আনন্দ পেয়ে থাকেন। এতে সংসারের চাপও অনেক কমে যায়।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
৮ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
২৫ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগে
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী হতে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার রেজাউল করিম। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রও দাখিল করেছেন। তাঁর জমা দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তিনি স্বাক্ষর দেননি। এমনকি নির্ধারিত ছকে টিপসইও নেই।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি কেন্দ্রকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টিকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলো জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের ছবি পুলিশ প্রশাসনের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলায় মোট ভোটারসংখ্যা ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে (শাহজাদপুর উপজেলা)। এই আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪১২ জন ও নারী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের তিনজন।
সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে (কাজীপুর ও সদর উপজেলার একাংশ)। এখানে ভোটারসংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ২৪ জন। এখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৬ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন চারজন।
সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৪৮ ও নারী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের চারজন।
রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ও নারী ২ লাখ ২১ হাজার ৬৮৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাতজন।
উল্লাপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ১২৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৬ জন।
বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ ও নারী ২ লাখ ৭ হাজার ৬৫৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. সাইফুল ইসলাম সানতু আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সব কেন্দ্র পরিদর্শন শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে—এ প্রশ্নের জবাবে এসপি বলেন, এ বিষয়েও পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘জেলার ছয়টি আসনে মোট ভোটার ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা আমরা করি না। এটা করে পুলিশের ডিএসবি শাখা। তবে আমাদের কাছে সব কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি কেন্দ্রকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টিকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলো জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের ছবি পুলিশ প্রশাসনের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলায় মোট ভোটারসংখ্যা ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে (শাহজাদপুর উপজেলা)। এই আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪১২ জন ও নারী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের তিনজন।
সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে (কাজীপুর ও সদর উপজেলার একাংশ)। এখানে ভোটারসংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ২৪ জন। এখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৬ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন চারজন।
সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৪৮ ও নারী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের চারজন।
রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ও নারী ২ লাখ ২১ হাজার ৬৮৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাতজন।
উল্লাপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ১২৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৬ জন।
বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ ও নারী ২ লাখ ৭ হাজার ৬৫৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. সাইফুল ইসলাম সানতু আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সব কেন্দ্র পরিদর্শন শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে—এ প্রশ্নের জবাবে এসপি বলেন, এ বিষয়েও পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘জেলার ছয়টি আসনে মোট ভোটার ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা আমরা করি না। এটা করে পুলিশের ডিএসবি শাখা। তবে আমাদের কাছে সব কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ।’

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় গড়ে উঠেছে এক ধরনের ব্যতিক্রমী সমিতি। মাসে মাসে সঞ্চয় করে বছর শেষে ঈদুল ফিতরের আগে পশু কিনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেন সমিতির সদস্যরা। এতে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের আর্থিক চাপ একদিকে কমে, তেমনি ঈদের আগে পরিবারের সদস্যদের মুখে তুলে দিতে পারেন গোশত। এসব
১৮ এপ্রিল ২০২৩
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
২৫ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগে
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী হতে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার রেজাউল করিম। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রও দাখিল করেছেন। তাঁর জমা দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তিনি স্বাক্ষর দেননি। এমনকি নির্ধারিত ছকে টিপসইও নেই।
১ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
নিহত মো. ফরিদ সরকার (৩৫) উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গোসিঙ্গা ইউনিয়ন জাসাসের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গ্রেপ্তার আবু তাহের ওরফে তারা ডাকাত (৪০) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়ণপুর গ্রামের মৃত বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান বলেন, ২৩ ডিসেম্বর রাতে খুনিরা ফরিদ সরকারকে মোবাইল ফোনে লতিফপুর গ্রামের কেবিএম ইটভাটায় ডেকে নেন। ডেকে নিয়ে গভীর রাতে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ফেলে যান।
এ ঘটনায় নিহত ফরিদের বড় ভাই ফারুক হোসেন বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
নিহত মো. ফরিদ সরকার (৩৫) উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গোসিঙ্গা ইউনিয়ন জাসাসের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গ্রেপ্তার আবু তাহের ওরফে তারা ডাকাত (৪০) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়ণপুর গ্রামের মৃত বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান বলেন, ২৩ ডিসেম্বর রাতে খুনিরা ফরিদ সরকারকে মোবাইল ফোনে লতিফপুর গ্রামের কেবিএম ইটভাটায় ডেকে নেন। ডেকে নিয়ে গভীর রাতে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ফেলে যান।
এ ঘটনায় নিহত ফরিদের বড় ভাই ফারুক হোসেন বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় গড়ে উঠেছে এক ধরনের ব্যতিক্রমী সমিতি। মাসে মাসে সঞ্চয় করে বছর শেষে ঈদুল ফিতরের আগে পশু কিনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেন সমিতির সদস্যরা। এতে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের আর্থিক চাপ একদিকে কমে, তেমনি ঈদের আগে পরিবারের সদস্যদের মুখে তুলে দিতে পারেন গোশত। এসব
১৮ এপ্রিল ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
৮ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগে
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী হতে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার রেজাউল করিম। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রও দাখিল করেছেন। তাঁর জমা দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তিনি স্বাক্ষর দেননি। এমনকি নির্ধারিত ছকে টিপসইও নেই।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার যুবক হলেন নিবির ইসলাম অনিক (২০)। তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা (মধ্য ভাটিবাড়ি) গ্রামের মো. কালিমুল্লাহর ছেলে।
তিনি ভালুকার একটি ফ্যাক্টরিতে নিটিং অপারেটর হিসেবে কাজ করেন।
১৮ ডিসেম্বর দীপুকে হত্যার পর রশি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়, সাদা শার্ট পরিহিত এক যুবক দীপুর নিথর দেহ রশি দিয়ে টেনে গাছের ওপর তুলছেন। প্রযুক্তির সহায়তায় সেই যুবককে অনিক হিসেবে শনাক্ত করে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনিক পলাতক ছিলেন। তাঁকে ধরতে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। সর্বশেষ ঢাকার বনানী ও গাজীপুরের চেরাগআলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে তদন্তকারী দল।
ময়মনসিংহ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, অনিক যে ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন, ঘটনার পর থেকে তিনি সেখানে অনুপস্থিত ছিলেন। এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার যুবক হলেন নিবির ইসলাম অনিক (২০)। তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা (মধ্য ভাটিবাড়ি) গ্রামের মো. কালিমুল্লাহর ছেলে।
তিনি ভালুকার একটি ফ্যাক্টরিতে নিটিং অপারেটর হিসেবে কাজ করেন।
১৮ ডিসেম্বর দীপুকে হত্যার পর রশি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়, সাদা শার্ট পরিহিত এক যুবক দীপুর নিথর দেহ রশি দিয়ে টেনে গাছের ওপর তুলছেন। প্রযুক্তির সহায়তায় সেই যুবককে অনিক হিসেবে শনাক্ত করে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনিক পলাতক ছিলেন। তাঁকে ধরতে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। সর্বশেষ ঢাকার বনানী ও গাজীপুরের চেরাগআলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে তদন্তকারী দল।
ময়মনসিংহ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, অনিক যে ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন, ঘটনার পর থেকে তিনি সেখানে অনুপস্থিত ছিলেন। এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় গড়ে উঠেছে এক ধরনের ব্যতিক্রমী সমিতি। মাসে মাসে সঞ্চয় করে বছর শেষে ঈদুল ফিতরের আগে পশু কিনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেন সমিতির সদস্যরা। এতে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের আর্থিক চাপ একদিকে কমে, তেমনি ঈদের আগে পরিবারের সদস্যদের মুখে তুলে দিতে পারেন গোশত। এসব
১৮ এপ্রিল ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
৮ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
২৫ মিনিট আগে
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী হতে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার রেজাউল করিম। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রও দাখিল করেছেন। তাঁর জমা দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তিনি স্বাক্ষর দেননি। এমনকি নির্ধারিত ছকে টিপসইও নেই।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী হতে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার রেজাউল করিম। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রও দাখিল করেছেন। তাঁর জমা দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তিনি স্বাক্ষর দেননি, এমনকি নির্ধারিত ছকে টিপসইও নেই।
তবে তিনি একা নন, রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৩৮ প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন হলফনামায় স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেননি।
রেজাউল করিম লন্ডন জিয়া পরিষদের নেতা। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর দুর্গাপুরে। তিনি ওই আসনে বিএনপির মনোনয়ন চেয়েছিলেন। মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
হলফনামার তথ্যমতে, তিনি যুক্তরাজ্যের নাগরিক ছিলেন। নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেন ২২ ডিসেম্বর। তারিখটিকে তিনি নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের দিন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তাঁর হাতে আছে নগদ ৮০ লাখ ৩৭ হাজার ৩৯৫ টাকা।
হলফনামায় স্বাক্ষর না দেওয়ার বিষয়ে কথা বলতে রেজাউল করিমের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সংযোগ না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।
অপর দিকে আরও যে চার প্রার্থী হলফনামায় স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেননি, তাঁরা হলেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের আমজনতার দল মনোনীত প্রার্থী সাঈদ পারভেজ, একই আসনের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী ফজলুর রহমান, রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী তাজুল ইসলাম খান ও রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) মনোনীত প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোল্লা।
হলফনামায় স্বাক্ষর না দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সাঈদ পারভেজ বলেন, ‘তড়িঘড়ি করে বিষয়টা এ রকম হয়ে গেছে। এখন কী হবে, বুঝতে পারছি না। মনোনয়নপত্র বাতিল হলে আপিল করব।’
এ বিষয়ে রাজশাহীর রিটার্নিং কর্মকর্তা আফিয়া আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হলফনামায় যদি স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেওয়ার স্থান থাকে, তাহলে সেটি না দিলে তো অনিয়ম। তবে আমি এখনো সবগুলো হলফনামা দেখিনি। তাই এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করছি না।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে প্রার্থী হতে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার রেজাউল করিম। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রও দাখিল করেছেন। তাঁর জমা দেওয়া হলফনামায় দেখা গেছে, তিনি স্বাক্ষর দেননি, এমনকি নির্ধারিত ছকে টিপসইও নেই।
তবে তিনি একা নন, রাজশাহীর ছয়টি সংসদীয় আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৩৮ প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন হলফনামায় স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেননি।
রেজাউল করিম লন্ডন জিয়া পরিষদের নেতা। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর দুর্গাপুরে। তিনি ওই আসনে বিএনপির মনোনয়ন চেয়েছিলেন। মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
হলফনামার তথ্যমতে, তিনি যুক্তরাজ্যের নাগরিক ছিলেন। নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের আবেদন করেন ২২ ডিসেম্বর। তারিখটিকে তিনি নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের দিন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তাঁর হাতে আছে নগদ ৮০ লাখ ৩৭ হাজার ৩৯৫ টাকা।
হলফনামায় স্বাক্ষর না দেওয়ার বিষয়ে কথা বলতে রেজাউল করিমের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সংযোগ না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।
অপর দিকে আরও যে চার প্রার্থী হলফনামায় স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেননি, তাঁরা হলেন রাজশাহী-৩ (পবা-মোহনপুর) আসনের আমজনতার দল মনোনীত প্রার্থী সাঈদ পারভেজ, একই আসনের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী ফজলুর রহমান, রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী তাজুল ইসলাম খান ও রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) মনোনীত প্রার্থী আলতাফ হোসেন মোল্লা।
হলফনামায় স্বাক্ষর না দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সাঈদ পারভেজ বলেন, ‘তড়িঘড়ি করে বিষয়টা এ রকম হয়ে গেছে। এখন কী হবে, বুঝতে পারছি না। মনোনয়নপত্র বাতিল হলে আপিল করব।’
এ বিষয়ে রাজশাহীর রিটার্নিং কর্মকর্তা আফিয়া আখতার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হলফনামায় যদি স্বাক্ষর কিংবা টিপসই দেওয়ার স্থান থাকে, তাহলে সেটি না দিলে তো অনিয়ম। তবে আমি এখনো সবগুলো হলফনামা দেখিনি। তাই এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করছি না।’

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় গড়ে উঠেছে এক ধরনের ব্যতিক্রমী সমিতি। মাসে মাসে সঞ্চয় করে বছর শেষে ঈদুল ফিতরের আগে পশু কিনে জবাই করে মাংস ভাগ করে নেন সমিতির সদস্যরা। এতে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের আর্থিক চাপ একদিকে কমে, তেমনি ঈদের আগে পরিবারের সদস্যদের মুখে তুলে দিতে পারেন গোশত। এসব
১৮ এপ্রিল ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
৮ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
২৫ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগে