সবুর শুভ, চট্টগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর চট্টগ্রামের রাজনীতিতে পটপরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে চলে গেছেন। এই সুযোগে তাঁদের দখলে থাকা বিভিন্ন হাটবাজার, ঘাট ও প্রতিষ্ঠানে বিএনপির নেতা-কর্মী ও অনুসারীরা দখলে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
নেতা-কর্মীদের এই দখলবাজির সঙ্গে অন্তর্কোন্দলেরও অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিশেষ করে ব্যাংক লুটকারী চট্টগ্রামের শিল্প গ্রুপ এস আলমের ডেরা থেকে ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি সরিয়ে নিতে সহযোগিতা করায় দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির তিন প্রভাবশালী নেতাকে বহিষ্কার ও কমিটি স্থগিত করা হয়েছে। উচ্চপর্যায়ের নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে দলটিতে অস্বস্তি দেখা দিয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামের দলের অস্থিরতা নিয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপিও বেশ চিন্তিত। মহানগর বিএনপিতে নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে। যদিও সম্প্রতি মাত্র দুজনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে নগর বিএনপিতে। অপর দিকে এস আলমের ডেরা থেকে বিলাসবহুল গাড়ি বের করতে সহযোগিতা করায় দক্ষিণ জেলা বিএনপির পুরো কমিটিই স্থগিত করেছে কেন্দ্র। আর উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি থাকলেও কোন্দল এবং আহ্বায়কের বিরুদ্ধে যুবলীগ নেতার বাসায় যাওয়ায় মিরসরাই বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে তুমুল ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর আয়ের উৎস হিসেবে পরিচিত নগরীর বিভিন্ন ঘাট, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানা রাতারাতি পাল্টে যায়। আগে যেখানে আওয়ামী লীগ ছিল, সেখানে প্রতিস্থাপিত হয়েছে বিএনপি। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ইজারাদারেরা জানান, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. ওসমান ও তাঁর লোকজন সল্টগোলা, ৯ নম্বর বিওসি ঘাট, ১১ নম্বর মাতব্বর ঘাট ও ১২ নম্বর তিনটিংগা ঘাট দখল নিয়ে টাকা আদায় করছেন।
এসব ঘাট থেকে প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ টাকা আয় হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চট্টগ্রাম নগরীর ঘাটগুলো থেকে টাকা আদায়ের মুখও পরিবর্তন হয়েছে। নতুন মুখ হিসেবে দৃশ্যপটে এসেছে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এ বিষয়ে মো. ওসমান জানান, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার আগে তাঁদের দলের লোকজনই ঘাটগুলো ইজারা নিতেন। ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের ইজারাদারেরা পালিয়ে গেছেন। তাই ঘাট পরিচালনার ক্ষেত্রে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘাটগুলো পরিচালনার ক্ষেত্রে নিজের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলেও জানান বিএনপির এ নেতা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, সিটি করপোরেশনের আওতায় কর্ণফুলী নদী ও নগরীর বড় খালগুলোতে ১৯টি ঘাট রয়েছে। এর মধ্যে ১২টি ঘাট থেকে টাকা আদায়ের জন্য গত বছর ইজারা দেওয়া হয়। ইজাদারেরা প্রায় সবাই ছিল আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দৃশ্যপট বদলে যায়। এখন ঘাটগুলোর দখলে নেন স্থানীয় বিএনপির নেতারা। আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ইজারাদারেরা পালিয়ে যাওয়ার পর ঘাটগুলোতে পালাবদল ঘটে। দৃশ্যপটে আসে বিএনপি।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম জানান, ‘উল্লিখিত ঘাটগুলো সিটি করপোরেশনের নিয়ন্ত্রণাধীন। ঘাটগুলো থেকে টাকা আদায় করা নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে শুনেছি।’ এখন আইনি জটিলতা নিরসন করে ঘাটগুলো ইজারা দেওয়ার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
এদিকে আলোচিত এস আলম গ্রুপের ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি সরিয়ে নিতে সহযোগিতার অভিযোগে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়কসহ তিন প্রভাবশালী নেতার প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব ধরনের পদ দল থেকে স্থগিত করা হয়েছে। তাঁরা হলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম ও কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এস এম মামুন মিয়া। তাঁদের মধ্যে এনামুল হক এনাম ও এস এম মামুন মিয়া এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের ঘনিষ্ঠজন।
অন্যদিকে ১৭ আগস্ট দুপুরে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে চট্টগ্রাম থেকে রওনা হন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার। পথে বড়তাকিয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম ইউসুফের বাড়িতে যান। মনিরুল ইসলাম ইউসুফের ছেলে হলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। তাঁদের বাড়িতে যাওয়ার খবরে স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা দলে দলে জড়ো হয়ে বাড়িটি ঘেরাও করে বিক্ষোভ মিছিল করেন এবং বাড়ির পার্শ্ববর্তী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেন। ইউসুফের বাড়ির ভেতরে অবস্থান নেওয়া গোলাম আকবর খন্দকারের ওপরও চড়াও হওয়ার চেষ্টা করেন কয়েকজন বিএনপির নেতা। পরে সেনাবাহিনী এসে গোলাম আকবর খন্দকারকে উদ্ধার করে ওই বাড়ি থেকে।
অন্যদিকে চট্টগ্রামের রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে ১৭ আগস্ট। ওই দিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে স্থানীয় জিয়া বাজার এলাকায় বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারীরা মিছিল বের করলে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক সংসদ সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকারের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে উত্তর জেলা বিএনপিতেও অস্থিরতা বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব নাজিমুর রহমান বলেন, বিএনপির কেউ অনিয়ম ও অন্যায্য কোনো কিছুর সঙ্গে জড়িত হলেই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর চট্টগ্রামের রাজনীতিতে পটপরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে চলে গেছেন। এই সুযোগে তাঁদের দখলে থাকা বিভিন্ন হাটবাজার, ঘাট ও প্রতিষ্ঠানে বিএনপির নেতা-কর্মী ও অনুসারীরা দখলে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
নেতা-কর্মীদের এই দখলবাজির সঙ্গে অন্তর্কোন্দলেরও অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিশেষ করে ব্যাংক লুটকারী চট্টগ্রামের শিল্প গ্রুপ এস আলমের ডেরা থেকে ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি সরিয়ে নিতে সহযোগিতা করায় দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির তিন প্রভাবশালী নেতাকে বহিষ্কার ও কমিটি স্থগিত করা হয়েছে। উচ্চপর্যায়ের নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে দলটিতে অস্বস্তি দেখা দিয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামের দলের অস্থিরতা নিয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপিও বেশ চিন্তিত। মহানগর বিএনপিতে নেতৃত্বের দুর্বলতা রয়েছে। যদিও সম্প্রতি মাত্র দুজনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে নগর বিএনপিতে। অপর দিকে এস আলমের ডেরা থেকে বিলাসবহুল গাড়ি বের করতে সহযোগিতা করায় দক্ষিণ জেলা বিএনপির পুরো কমিটিই স্থগিত করেছে কেন্দ্র। আর উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি থাকলেও কোন্দল এবং আহ্বায়কের বিরুদ্ধে যুবলীগ নেতার বাসায় যাওয়ায় মিরসরাই বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে তুমুল ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে ক্ষমতার পটপরিবর্তনের পর আয়ের উৎস হিসেবে পরিচিত নগরীর বিভিন্ন ঘাট, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিকানা রাতারাতি পাল্টে যায়। আগে যেখানে আওয়ামী লীগ ছিল, সেখানে প্রতিস্থাপিত হয়েছে বিএনপি। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ইজারাদারেরা জানান, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. ওসমান ও তাঁর লোকজন সল্টগোলা, ৯ নম্বর বিওসি ঘাট, ১১ নম্বর মাতব্বর ঘাট ও ১২ নম্বর তিনটিংগা ঘাট দখল নিয়ে টাকা আদায় করছেন।
এসব ঘাট থেকে প্রতিদিন এক থেকে দেড় লাখ টাকা আয় হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চট্টগ্রাম নগরীর ঘাটগুলো থেকে টাকা আদায়ের মুখও পরিবর্তন হয়েছে। নতুন মুখ হিসেবে দৃশ্যপটে এসেছে বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
এ বিষয়ে মো. ওসমান জানান, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার আগে তাঁদের দলের লোকজনই ঘাটগুলো ইজারা নিতেন। ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের ইজারাদারেরা পালিয়ে গেছেন। তাই ঘাট পরিচালনার ক্ষেত্রে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘাটগুলো পরিচালনার ক্ষেত্রে নিজের কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলেও জানান বিএনপির এ নেতা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, সিটি করপোরেশনের আওতায় কর্ণফুলী নদী ও নগরীর বড় খালগুলোতে ১৯টি ঘাট রয়েছে। এর মধ্যে ১২টি ঘাট থেকে টাকা আদায়ের জন্য গত বছর ইজারা দেওয়া হয়। ইজাদারেরা প্রায় সবাই ছিল আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দৃশ্যপট বদলে যায়। এখন ঘাটগুলোর দখলে নেন স্থানীয় বিএনপির নেতারা। আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ইজারাদারেরা পালিয়ে যাওয়ার পর ঘাটগুলোতে পালাবদল ঘটে। দৃশ্যপটে আসে বিএনপি।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম জানান, ‘উল্লিখিত ঘাটগুলো সিটি করপোরেশনের নিয়ন্ত্রণাধীন। ঘাটগুলো থেকে টাকা আদায় করা নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে শুনেছি।’ এখন আইনি জটিলতা নিরসন করে ঘাটগুলো ইজারা দেওয়ার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
এদিকে আলোচিত এস আলম গ্রুপের ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি সরিয়ে নিতে সহযোগিতার অভিযোগে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়কসহ তিন প্রভাবশালী নেতার প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব ধরনের পদ দল থেকে স্থগিত করা হয়েছে। তাঁরা হলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, প্রথম যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম ও কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এস এম মামুন মিয়া। তাঁদের মধ্যে এনামুল হক এনাম ও এস এম মামুন মিয়া এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদের ঘনিষ্ঠজন।
অন্যদিকে ১৭ আগস্ট দুপুরে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে চট্টগ্রাম থেকে রওনা হন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার। পথে বড়তাকিয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম ইউসুফের বাড়িতে যান। মনিরুল ইসলাম ইউসুফের ছেলে হলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। তাঁদের বাড়িতে যাওয়ার খবরে স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা দলে দলে জড়ো হয়ে বাড়িটি ঘেরাও করে বিক্ষোভ মিছিল করেন এবং বাড়ির পার্শ্ববর্তী ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেন। ইউসুফের বাড়ির ভেতরে অবস্থান নেওয়া গোলাম আকবর খন্দকারের ওপরও চড়াও হওয়ার চেষ্টা করেন কয়েকজন বিএনপির নেতা। পরে সেনাবাহিনী এসে গোলাম আকবর খন্দকারকে উদ্ধার করে ওই বাড়ি থেকে।
অন্যদিকে চট্টগ্রামের রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে ১৭ আগস্ট। ওই দিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে স্থানীয় জিয়া বাজার এলাকায় বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারীরা মিছিল বের করলে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক সংসদ সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকারের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে উত্তর জেলা বিএনপিতেও অস্থিরতা বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব নাজিমুর রহমান বলেন, বিএনপির কেউ অনিয়ম ও অন্যায্য কোনো কিছুর সঙ্গে জড়িত হলেই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
৯ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
২১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেহত্যাসহ ১১ মামলার আসামি যশোরের
যশোর প্রতিনিধি

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
আজ শনিবার যশোর ডিবি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়। বিকেলে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আগে মিলন যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মিলন আত্মগোপনে ছিলেন।
যশোর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিলনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ রয়েছে। ডিবির একটি দল মিলনের অবস্থান শনাক্ত করে রাজধানীর রামপুরা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।’
ডিবি ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে দুবাই থেকে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে দেশে ফেরার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর তিনি জামিনে বের হন। ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মদ্যপ অবস্থায় তিনজন সহযোগীসহ ফের গ্রেপ্তার হয়ে আবারও কারাগার থেকে জামিনে বের হন।
মিলনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের বাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের তদন্তে তাঁর নাম আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে রয়েল কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ক্যাসিনোর (জুয়া) কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য তরিকুল ইসলামের বাড়িতে অন্তত ১০ বার ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মিলনের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দলটির নেতাদের অভিযোগ রয়েছে।

যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।
আজ শনিবার যশোর ডিবি বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়। বিকেলে পুলিশ মিলনকে আদালতে হাজির করলে বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছরের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আগে মিলন যশোর পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শহরে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণ, চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর মিলন আত্মগোপনে ছিলেন।
যশোর ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিলনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সেসব ঘটনায় মামলাও হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ রয়েছে। ডিবির একটি দল মিলনের অবস্থান শনাক্ত করে রাজধানীর রামপুরা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।’
ডিবি ও থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে দুবাই থেকে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে দেশে ফেরার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মিলনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এরপর তিনি জামিনে বের হন। ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মদ্যপ অবস্থায় তিনজন সহযোগীসহ ফের গ্রেপ্তার হয়ে আবারও কারাগার থেকে জামিনে বের হন।
মিলনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী শরিফুল ইসলাম সোহাগকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের বাড়িতে বোমা হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের তদন্তে তাঁর নাম আসে।
পুলিশ জানিয়েছে, যশোর শহরের পালবাড়ি মোড়ে রয়েল কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ক্যাসিনোর (জুয়া) কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগ রয়েছে মিলনের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য তরিকুল ইসলামের বাড়িতে অন্তত ১০ বার ককটেল হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় মিলনের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দলটির নেতাদের অভিযোগ রয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর চট্টগ্রামের রাজনীতিতে পটপরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে চলে গেছেন। এই সুযোগে তাঁদের দখলে থাকা বিভিন্ন হাটবাজার, ঘাট ও প্রতিষ্ঠানে বিএনপির নেতা-কর্মী ও অনুসারীরা দখলে নিচ্ছেন
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
৯ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
২১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর আজ বিকেলে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মী ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও সাধারণ ছাত্র জনতা। পরে বিকেল ৫ টার দিকে শাহবাগেও একই দাবি জানান আবদুল্লাহ আল জাবের।
সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী এবং পুরো চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টা (প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী) খোদা বখস চৌধুরী জনতার সম্মুখে এসে এই খুনের ব্যাপারে গত এক সপ্তাহে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জনসম্মুখে জানাতে হবে।’
জানাজার আগে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘যদি তাঁরা জানাতে না পারেন, তবে তাঁদের পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা ইনকিলাব মঞ্চ কোনোভাবেই ওসমান হাদির রক্ত বৃথা যেতে দেব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য এ জানাজায় দাঁড়িয়েছি। শরিফ ওসমান হাদিকে এক সপ্তাহ আগে গুলি করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত তার খুনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কি খুনিদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে আপনাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে? তারা (সরকার) কি আমাদের জানিয়েছে খুনি কোন জায়গায় রয়েছে?’ এ সময় উপস্থিত জনতা না বলে চিৎকার করেন।
জাবের বলেন, ‘এখানে খুনি একজন নয়, পুরো একটি খুনি চক্র কাজ করেছে। খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী এবং পুরো খুনি চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জাবের বলেন, সিভিল, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে হবে।
জাবের বলেন, এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের পাঁচ সদস্যদের (ভাই এবং বোন) যদি রক্ত লাগে তাঁরা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবুও এই খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
কারও প্রচারণায় পড়ে সহিংসতায় না জড়ানোর আহ্বান জানান ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানাব কখন, কি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধা ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় শরিফ ওসমান হাদির জানাজার আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এদিকে, ওসমান হাদির দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর আজ বিকেলে শাহবাগে জড়ো হতে থাকে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মী ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মী ও সাধারণ ছাত্র জনতা। পরে বিকেল ৫ টার দিকে শাহবাগেও একই দাবি জানান আবদুল্লাহ আল জাবের।
সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারী এবং পুরো চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টা (প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী) খোদা বখস চৌধুরী জনতার সম্মুখে এসে এই খুনের ব্যাপারে গত এক সপ্তাহে তাঁরা কী পদক্ষেপ নিয়েছেন তা জনসম্মুখে জানাতে হবে।’
জানাজার আগে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব বলেন, ‘যদি তাঁরা জানাতে না পারেন, তবে তাঁদের পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা ইনকিলাব মঞ্চ কোনোভাবেই ওসমান হাদির রক্ত বৃথা যেতে দেব না।’
ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের বলেন, ‘আমার ভাইয়ের রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য এ জানাজায় দাঁড়িয়েছি। শরিফ ওসমান হাদিকে এক সপ্তাহ আগে গুলি করা হয়েছে, এখন পর্যন্ত তার খুনিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কি খুনিদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে আপনাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে? তারা (সরকার) কি আমাদের জানিয়েছে খুনি কোন জায়গায় রয়েছে?’ এ সময় উপস্থিত জনতা না বলে চিৎকার করেন।
জাবের বলেন, ‘এখানে খুনি একজন নয়, পুরো একটি খুনি চক্র কাজ করেছে। খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী এবং পুরো খুনি চক্রকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।’
জাবের বলেন, সিভিল, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে বসে থাকা আওয়ামী লীগের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করতে হবে।
জাবের বলেন, এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের পাঁচ সদস্যদের (ভাই এবং বোন) যদি রক্ত লাগে তাঁরা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। তবুও এই খুনিদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
কারও প্রচারণায় পড়ে সহিংসতায় না জড়ানোর আহ্বান জানান ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে জানাব কখন, কি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর চট্টগ্রামের রাজনীতিতে পটপরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে চলে গেছেন। এই সুযোগে তাঁদের দখলে থাকা বিভিন্ন হাটবাজার, ঘাট ও প্রতিষ্ঠানে বিএনপির নেতা-কর্মী ও অনুসারীরা দখলে নিচ্ছেন
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
২ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
২১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেজগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের স্বজনশ্রী ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৫ দিন আগে রানীগঞ্জ পশ্চিম বাজার গাড়ি স্ট্যান্ডের লোকজন রানীগঞ্জ-বাউধরন রোডের গাড়ি ভাড়া ৩০ টাকা থেকে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৪০ টাকা করে। এ নিয়ে বাউধরন স্বজনশ্রী গ্রামের লোকদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। একপর্যায়ে চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দা সালেহ উদ্দিন আহমদ গাড়ি ভাড়া পুনরায় ৩০ টাকা নির্ধারণ করেন। এতে আবার উভয় গ্রামের অটোরিকশাচালকদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে বাউধরন গ্রামের মুজিব মার্কেটের সামনের স্ট্যান্ড থেকে স্বজনশ্রী গ্রামের অটোরিকশা বের করে দেওয়া হয়। এরই জের ধরে আজ শনিবার সকালে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে খাড়ারপার নামক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা বলেন, ‘সংঘর্ষে উভয় পক্ষের আহত ৩০ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনকে গুরুতর অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের স্বজনশ্রী ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এ সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৫ দিন আগে রানীগঞ্জ পশ্চিম বাজার গাড়ি স্ট্যান্ডের লোকজন রানীগঞ্জ-বাউধরন রোডের গাড়ি ভাড়া ৩০ টাকা থেকে ১০ টাকা বাড়িয়ে ৪০ টাকা করে। এ নিয়ে বাউধরন স্বজনশ্রী গ্রামের লোকদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয়। একপর্যায়ে চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য ও বাউধরন গ্রামের বাসিন্দা সালেহ উদ্দিন আহমদ গাড়ি ভাড়া পুনরায় ৩০ টাকা নির্ধারণ করেন। এতে আবার উভয় গ্রামের অটোরিকশাচালকদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে বাউধরন গ্রামের মুজিব মার্কেটের সামনের স্ট্যান্ড থেকে স্বজনশ্রী গ্রামের অটোরিকশা বের করে দেওয়া হয়। এরই জের ধরে আজ শনিবার সকালে উভয় গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে খাড়ারপার নামক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক বদরুদ্দোজা বলেন, ‘সংঘর্ষে উভয় পক্ষের আহত ৩০ জনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১২ জনকে গুরুতর অবস্থায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর চট্টগ্রামের রাজনীতিতে পটপরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে চলে গেছেন। এই সুযোগে তাঁদের দখলে থাকা বিভিন্ন হাটবাজার, ঘাট ও প্রতিষ্ঠানে বিএনপির নেতা-কর্মী ও অনুসারীরা দখলে নিচ্ছেন
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
৯ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেযশোর প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
শোকাবহ পরিবেশে দুপুর থেকেই ঈদগাহ ময়দানে ভিড় করতে শুরু করেন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ।
জোহরের নামাজ শেষে শত শত মুসল্লির উপস্থিতিতে দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাতে শরিফ ওসমান হাদির দেশপ্রেম, তাঁর আপসহীন অবদানের কথা স্মরণ করা হয়। তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি ও জান্নাতুল ফেরদাউস কামনা করা হয়। পাশাপাশি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, দেশের শান্তি ও ছাত্র-জনতার ঐক্য বজায় রাখার জন্যও দোয়া করা হয়।
দোয়া অনুষ্ঠানে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা রাশেদ খান, মারুফ হাসান সুকর্ণ, ফাহিম ফাত্তা, মোহাম্মদ আমানুল্লাহসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও জুলাই আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় যশোরে দোয়া মাহফিল হয়েছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বাদ জোহর যশোর শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে ‘ছাত্র-জনতার’ উদ্যোগে এই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়।
শোকাবহ পরিবেশে দুপুর থেকেই ঈদগাহ ময়দানে ভিড় করতে শুরু করেন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ।
জোহরের নামাজ শেষে শত শত মুসল্লির উপস্থিতিতে দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাতে শরিফ ওসমান হাদির দেশপ্রেম, তাঁর আপসহীন অবদানের কথা স্মরণ করা হয়। তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি ও জান্নাতুল ফেরদাউস কামনা করা হয়। পাশাপাশি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, দেশের শান্তি ও ছাত্র-জনতার ঐক্য বজায় রাখার জন্যও দোয়া করা হয়।
দোয়া অনুষ্ঠানে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা রাশেদ খান, মারুফ হাসান সুকর্ণ, ফাহিম ফাত্তা, মোহাম্মদ আমানুল্লাহসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও জুলাই আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর চট্টগ্রামের রাজনীতিতে পটপরিবর্তন এসেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আত্মগোপনে চলে গেছেন। এই সুযোগে তাঁদের দখলে থাকা বিভিন্ন হাটবাজার, ঘাট ও প্রতিষ্ঠানে বিএনপির নেতা-কর্মী ও অনুসারীরা দখলে নিচ্ছেন
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যশোর যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জাহিদ হোসেন মিলন ওরফে ‘টাক’ মিলনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শুক্রবার রাতে রাজধানীর রামপুরা থেকে যশোর ডিবির একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ বলছে, মিলন যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগে ১১টি
২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে তৎপরতা জানতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি। তা না হলে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন সংগঠনটির সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
৯ মিনিট আগে
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলায় অটোরিকশার স্ট্যান্ড বসানো ও ভাড়া নির্ধারণ কেন্দ্র করে দুটি গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। দেড় ঘণ্টাব্যাপী এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
২১ মিনিট আগে