Ajker Patrika

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে দায়ী করে বিক্ষোভ

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
আপডেট : ১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৬: ২৪
লক্ষ্মীপুরে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা: স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে দায়ী করে বিক্ষোভ

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রলীগের চার নেতা-কর্মীকে গুলি ও কুপিয়ে জখমের প্রতিবাদে ও জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলসহ সড়ক অবরোধের চেষ্টা করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চন্দ্রগঞ্জ বাজারে এক প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ। তারপরই সড়ক অবরোধের চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়।

এ সময় চন্দ্রগঞ্জ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কাজী মামুনুর রশিদ বাবলুকে ঘটনার জন্য দায়ী করেন তাঁরা। তবে কাজী বাবলু এ ঘটনায় তাঁর জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। 

উল্লেখ্য, গতকাল রাত আড়াইটার দিকে চন্দ্রগঞ্জের পাঁচপাড়ার যদিরপুকুর পাড় এলাকায় ছাত্রলীগের চার নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে ও গুলি করে গুরুতর আহত করেছে দুর্বৃত্তরা। তাঁদের উদ্ধার করে প্রথমে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পর তিনজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 

আহতদের মধ্যে এম সজীব চন্দ্রগঞ্জ কফিল উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী। আহত অন্যরা হলেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী সাইফুল পাটওয়ারী, সাইফুল ইসলাম জয় ও রাফি। আহতরা চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। 

চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান মাসুদ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কাজী মামুনুর রশিদ বাবলুর সমর্থকদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দলীয় কোন্দল ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। সম্প্রতি কাজী মামুনুর রশিদ বাবলুর অনুসারী কফিল উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্রলীগের সভাপতি প্রার্থী আবদুর রহমান অনিককে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারে করে র‍্যাব। আবদুর রহমান অনিককে গ্রেপ্তারের পেছনে মাসুদুর রহমান মাসুদের অনুসারী সজীবের ইন্ধন রয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এই বিরোধকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটেছে বলে চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ দাবি করেছেন। 

এদিকে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান সাবের হোসেন, চন্দ্রগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আমিন, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন লিটন, থানা শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক  মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ। 

লক্ষ্মীপুরে ছাত্রলীগের চার নেতা-কর্মীর ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ। ছবি: আজকের পত্রিকাপরে প্রতিবাদ সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন নেতা-কর্মীরা। মিছিলটি শহরের গুরুত্বপর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে নিউমার্কেটের সামনে লক্ষ্মীপুর-ঢাকা সড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধের চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়। এ ঘটনার পর এলাকায় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কাজী মামুনুর রশিদ বাবলুকে দায়ী করেছেন চার ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর ওপর হামলা ও গুলির ঘটনার জন্য। তাদের দাবি একের পর এক হত্যা, হামলা-মামলা ও চাঁদাবাজি করলেও পুলিশ ব্যবস্থা নিচ্ছে না। তাই কাজী বাবলু ও তাঁর সহযোগীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। 

তবে চন্দ্রগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি কাজী বাবলু অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, এ ঘটনার সঙ্গে তিনি বা তাঁর কোনো সমর্থক জড়িত নন। চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান মাসুদের লোকদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। 

বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধের চেষ্টার বিষয় পুলিশের কোনো কর্মকর্তা ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি না হলেও চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদ হোসেন জানান, হামলা-মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে কয়েকজন আহত হয়েছে। তারা হাসপাতালে রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাজ করছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আবারও সেই ১৪ ভারতীয়কে পুশ ইনের চেষ্টা, দৌলতপুর সীমান্তে সতর্ক বিজিবি

দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
ভারতীয় ১৪ নাগরিক শূন্য লাইনে অবস্থান করছেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
ভারতীয় ১৪ নাগরিক শূন্য লাইনে অবস্থান করছেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ফের ১৪ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর অবস্থান ও সতর্ক পাহারার কারণে রোববার ভোরে এই নতুন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ভোরে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির অধীন চল্লিশপাড়া সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় ওই নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চালায় বিএসএফ।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে একই ব্যক্তিদের পুশ ইনের চেষ্টা করা হয়েছিল। শুক্রবার রাতে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্ত দিয়ে তাঁদের বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হলে পতাকা বৈঠকের পর পরিচয় নিশ্চিত হলে তাঁরা পুনরায় ভারতে ফেরত যান।

এরপরও বিএসএফ দৌলতপুর সীমান্ত ব্যবহার করে নতুন করে পুশ ইনের চেষ্টা চালায়। বিজিবির কঠোর তৎপরতায় এবারও সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। বর্তমানে ভুক্তভোগী ভারতীয় ওই নাগরিকেরা সীমান্তের শূন্য (জিরো) লাইনের আশপাশে অবস্থান করছেন।

শূন্য লাইনে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০)। শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।

ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা জানান, তাঁরা ভারতের ওডিশা রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা ও মুসলিম নাগরিক। ভারতীয় পুলিশ বাংলাদেশি সন্দেহে তাঁদের আটক করে কারাগারে পাঠায় এবং আধার কার্ড ও রেশন কার্ড জব্দ করে। পরে ওডিশার একটি কারাগারে তাঁরা এক মাস পাঁচ দিন আটক ছিলেন। দুই দিন আগে তাঁদের কলকাতায় নেওয়া হয় এবং সেখান থেকে নদীয়া জেলার গেঁদে সীমান্তে এনে মধ্যরাতের পর কাঁটাতারের গেট খুলে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা করা হয়। তাঁরা দাবি করেন, তাঁরা বাংলা ভাষা বুঝতে পারেন না।

এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মালবাহী জাহাজের সঙ্গে যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কা, আহত ৫

মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি 
ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ। ছবি: সংগৃহীত
ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা থেকে বরিশালের মুলাদী যাওয়ার পথে নোঙর করা মালবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় দুর্ঘটনায় পড়েছে যাত্রীবাহী লঞ্চ। ঘন কুয়াশার কারণে এমভি মহারাজ-৭ নামের লঞ্চটির বাঁ পাশের দোতলার অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে জিহাদ হোসেন নামের এক শিশুসহ কমপক্ষে পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কোদালপুর ইউনিয়ন এলাকায় পদ্মা নদীতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

লঞ্চের যাত্রী আবু বকর ছিদ্দিক জানান, সকাল ৯টার দিকে লঞ্চটি পদ্মা নদী দিয়ে কোদালপুর লঞ্চঘাট এলাকা পার হচ্ছিল। নদীর তীরের কাছাকাছি একটি মালবাহী জাহাজ নোঙর করা ছিল। ঘন কুয়াশা থাকায় লঞ্চচালক সেটি দেখতে না পাওয়ায় ধাক্কা লাগে। এতে লঞ্চের দোতলার পাশের প্রায় ৩০ ফুট অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

দুর্ঘটনায় জিহাদ হোসেনের মাথায় মারাত্মক আঘাত লাগে। এ ছাড়া আবুল কালাম, রহমতউল্লাহ, রাসেদ সরদারসহ পাঁচ যাত্রী আহত হয়। পরে দোতলায় থাকা যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে নিচতলায় নিরাপদ স্থানে চলে যায়। দুর্ঘটনার পর কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে লঞ্চটি মুলাদীর দিকে যাত্রা শুরু করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জীবননগরে সেনা-পুলিশের যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তলসহ যুবক গ্রেপ্তার

জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি 
আপডেট : ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ০৫
অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার যুবক। ছবি: সংগৃহীত
অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার যুবক। ছবি: সংগৃহীত

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলিসহ গাজী জাহিদ হাসান (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার গাজী জাহিদ হাসান পৌর এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তিনি মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।

আজ রোববার ভোর ৪টার দিকে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন সৌমিক আহমেদ অয়নের (৩৬ এডি) নেতৃত্বে জীবননগর মডেল মসজিদের পাশে গাজী জাহিদ হাসানের মালিকানাধীন সাইকেলের শোরুমে অভিযান চালানো হয়। এ সময় সেখান থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য আলামত উদ্ধার করা হয়।

উদ্ধার করা মালপত্রের মধ্যে রয়েছে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলি, একটি স্মার্টফোন, ১১টি সিমকার্ড এবং একটি ব্যাটন।

গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জীবননগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রিপন কুমার দাস বলেন, এই ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খুলনায় দুর্বৃত্তদের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত

খুলনা প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

খুলনায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার রাতে নগরীর লবণচরা থানাধীন আশিবিঘা ঢালাই সড়কে এই ঘটনা ঘটে।

আহত দুজন হলেন মো. রনি ও সজিব। তাঁদের দুজনকেই গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আশিবিঘা ঢালাই সড়কে রনি ও সজিবের ওপর ৮-১০ জনের একটি সশস্ত্র দল অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় রনির কপালের মাঝখানে এবং বাঁ হাত ও ডান হাতের বাহুতে ধারালো অস্ত্রের আঘাত লাগে।

এ সময় দুর্বৃত্তরা রনির সঙ্গে থাকা বন্ধু সজিবকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে তাঁর মাথা ফেটে যায়। তাঁদের চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় আহত দুজনকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

লবণচরা থানার ওসি (তদন্ত) মো. ইউসুফ আলী বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এই ঘটনায় এখনো আহত ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত