কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে ২২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলেসহ তিন পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ও গতকাল রোববার কক্সবাজার শহরের সায়মন বিচ ও লাবণি বিচে পৃথক এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও বিচকর্মীদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বেলা ২টার দিকে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচে গোসলে নামেন শাহীনুর রহমান (৬০) ও তাঁর ছেলে মোহাম্মদ সিফাত (২০)। গোসলের একপর্যায়ে বাবা-ছেলে সাগরে ভেসে যান।
উদ্ধারকারী সিসিএফ লাইফগার্ডের সুপার ভাইজার সাইফুল্লাহ সিফাত আজকের পত্রিকাকে জানান, বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
এর আগে লাবণি পয়েন্টে গতকাল বিকেল ৪টার দিকে মো. রাজিব (৩০) নামের এক যুবক তাঁর পাঁচ বন্ধুর সঙ্গে গোসলে নামেন। একপর্যায়ে এক বন্ধু স্রোতের টানে ভেসে যেতে থাকলে তাঁকে উদ্ধারে এগিয়ে যান রাজিব। এ সময় স্রোতে রাজিবও তলিয়ে যান। প্রায় আট ঘণ্টা নিখোঁজ থাকার পর রাত ১২টার দিকে সৈকতের কবিতা চত্বর পয়েন্টে রাজিবের মরদেহ ভেসে ওঠে।
মোহাম্মদ রাজিব চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানহাট বড়পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লায় একটি দোকানে কাজ করতেন।
জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে সাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। সৈকতে পর্যটকদের সতর্ক করে লাল পতাকাও টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অনেকেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সৈকতে গোসলে নেমে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মারা যাওয়া বাবা-ছেলে রাজশাহী থেকে বেড়াতে এসেছিলেন। তাঁদের লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া অপর যুবক রাজিবের লাশও হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে ২২ ঘণ্টার ব্যবধানে বাবা-ছেলেসহ তিন পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার ও গতকাল রোববার কক্সবাজার শহরের সায়মন বিচ ও লাবণি বিচে পৃথক এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও বিচকর্মীদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বেলা ২টার দিকে সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচে গোসলে নামেন শাহীনুর রহমান (৬০) ও তাঁর ছেলে মোহাম্মদ সিফাত (২০)। গোসলের একপর্যায়ে বাবা-ছেলে সাগরে ভেসে যান।
উদ্ধারকারী সিসিএফ লাইফগার্ডের সুপার ভাইজার সাইফুল্লাহ সিফাত আজকের পত্রিকাকে জানান, বাবা-ছেলে একসঙ্গে ঢেউয়ের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দৃশ্য দেখে লাইফগার্ডের কর্মীরা উদ্ধার অভিযানে নামেন। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের অতিরিক্ত রক্ত বমি হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক বাবা-ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
এর আগে লাবণি পয়েন্টে গতকাল বিকেল ৪টার দিকে মো. রাজিব (৩০) নামের এক যুবক তাঁর পাঁচ বন্ধুর সঙ্গে গোসলে নামেন। একপর্যায়ে এক বন্ধু স্রোতের টানে ভেসে যেতে থাকলে তাঁকে উদ্ধারে এগিয়ে যান রাজিব। এ সময় স্রোতে রাজিবও তলিয়ে যান। প্রায় আট ঘণ্টা নিখোঁজ থাকার পর রাত ১২টার দিকে সৈকতের কবিতা চত্বর পয়েন্টে রাজিবের মরদেহ ভেসে ওঠে।
মোহাম্মদ রাজিব চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানহাট বড়পুকুরপাড় এলাকার বাসিন্দা। তিনি পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার ছিলেন। চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লায় একটি দোকানে কাজ করতেন।
জেলা প্রশাসনের বিচকর্মীদের সহকারী সুপারভাইজার বেলাল হোসেন বলেন, কয়েক দিন ধরে সাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। সৈকতে পর্যটকদের সতর্ক করে লাল পতাকাও টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অনেকেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সৈকতে গোসলে নেমে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মারা যাওয়া বাবা-ছেলে রাজশাহী থেকে বেড়াতে এসেছিলেন। তাঁদের লাশ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া অপর যুবক রাজিবের লাশও হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁদের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় সড়ক দুর্ঘটনা ও পানিতে ডুবে দুই শিশুসহ ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ৯টার মধ্যে এসব ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার কেন্দুয়া-আঠারো বাড়ি সড়কের শিমুলতলা এলাকায় বাস চাপায় মিন্টু মিয়া নামে এক যুবক নিহত হন।
২ মিনিট আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও ভুক্তভোগীদের বরাত দিয়ে জানা যায়, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চেয়ারম্যান পরিবহন রনগোপালদীর দিকে যাওয়ার সময় তানভীর নামের এক যুবক মোটরসাইকেলযোগে ৬–৭ জন সহযোগী নিয়ে বাসটিকে অনুসরণ করেন। পরে সিকদার বাড়ির সামনে পৌঁছালে রাস্তার মাঝে গাছ ফেলে বাসের গতিরোধ করেন তারা।
১ ঘণ্টা আগেমানিকছড়ি উপজেলায় ৪৬৫ হেক্টর বাগানে চলতি মৌসুমে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ হাজার মেট্রিক টন। উপজেলা কৃষি অফিস ও দক্ষিণ খাগড়াছড়ি ফলদ বাগান মালিক সমিতির তথ্যমতে, পাহাড়ি মাটি ও জলবায়ুর কারণে সব জাতের আম গাছে ফল আসার সময় ও পাকার সময় ভিন্ন হয়। ফলে পর্যায়ক্রমে হারভেস্ট চালানো যায়।
১ ঘণ্টা আগেইট-কাঠ-কংক্রিটে ঠাসা দমবন্ধ করা রাজধানী শহরে কিছুটা সময় পরিবারকে নিয়ে ঘুরে আসার এক জনপ্রিয় জায়গা সবুজে ঘেরা হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকা। তবে সেনাবাহিনীর হাতে গড়ে ওঠা একসময়ের চোখজুড়ানো সেই হাতিরঝিলের সৌন্দর্য ও স্বাচ্ছন্দ্য আর আগের মতো নেই। এখানে বেড়াতে আসা অনেকে ইদানীং হতাশা নিয়ে ফিরছেন।
৬ ঘণ্টা আগে