Ajker Patrika

ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী একই পরিবারের ৩ জন

লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধি
আপডেট : ১৯ মে ২০২২, ১৮: ৪১
ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী একই পরিবারের ৩ জন

অষ্টম ধাপে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোলার লালমোহনে স্বামী-স্ত্রী ও ভাইসহ একই পরিবারের তিনজন চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। প্রার্থীরা হলেন কালমা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনীত প্রার্থী মো. আকতার হোসেন, তাঁর স্ত্রী রেহানা বেগম লাইজু ও আকতার হোসেনের ভাই মো. ইকবাল হোসেন।

আজ বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের দিন তাদের মনোনয়ন বৈধ বলে ঘোষণা করেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা। 

একই পরিবারের তিনজনের প্রার্থী হওয়া নিয়ে কালমা ইউপিতে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তারা কি সত্যিই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন নাকি আওয়ামী লীগদলীয় প্রার্থী আকতার হোসেনের সাপোর্ট হিসেবে কাজ করবেন, এ নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে ইউনিয়নের সাধারণ জনগণসহ সচেতন মহলের।

এ বিষয়ে প্রার্থী আকতার হোসেন বলেন, যে যার মতো মনোনয়ন দাখিল করেছে। বাকিটা দলীয় সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে তারা নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত থাকবেন কি না।

এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন মো. জাকির হোসেন, ইসলামী আন্দোলনের লোকমান হোসেন ও জাতীয় পার্টির সিরাজুল ইসলাম। রমাগঞ্জ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী গোলাম মোস্তফার সঙ্গে স্বতন্ত্র হিসেবে লড়বেন অধ্যক্ষ জামাল উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন রাব্বী, মোসলেহ উদ্দিন লিটন, সফিউল আলম প্রিন্স ও ইসলামী যুব আন্দোলনের প্রার্থী মাও. ইমাম উদ্দিন শামিম।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার দুই ইউনিয়নে ১২ জন চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ৯৬ ও সংরক্ষিত নারী সদস্য ২২ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। যার মধ্যে মনোনয়ন যাচাই-বাছাইয়ের দিন কালমা ইউনিয়নের তিনজন ও রমাগঞ্জ ইউনিয়নের একজন সাধারণ সদস্যের মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। 

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আমির খসরু গাজী বলেন, ‘কালমা ইউনিয়নে একই পরিবারের তিনজন মনোনয়ন দাখিল করেছেন এবং তাঁদের মনোনয়ন বৈধও হয়েছে। তাঁরাসহ অন্য প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে যে জয়ী হবেন, তা সবাই মেনে নেবেন বলে আশা করছি।’ 

আমির খসরু গাজী আরও বলেন, যাঁদের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে তাঁদের আপিল করার সুযোগ রয়েছে। 

 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

রাজধানীতে চারটি ককটেল বিস্ফোরণ, নারী আহত

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ককটেল বিস্ফোরণে আহত নারী। ছবি: সংগৃহীত
ককটেল বিস্ফোরণে আহত নারী। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর শান্তিনগর ও মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে ককটেল নিক্ষেপ ও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন পথচারী নারী আহত হয়েছেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে বিষয়টি জানা গেছে।

সূত্র জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সোয়া ৪টা দিকে শান্তিনগর ক্রসিং পূর্ব সিগন্যালে ফ্লাইওভার থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এতে এক নারী কপালে আঘাতপ্রাপ্ত হন। আহত নারীকে ট্রাফিক পুলিশ দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করেন।

মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে রেইনবো ক্রসিং এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ছবি: সংগৃহীত
মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে রেইনবো ক্রসিং এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ছবি: সংগৃহীত

এর কিছুক্ষণ পর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মৌচাক ক্রসিংয়ে ফ্লাইওভারের ওপর থেকে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়। এ ঘটনায় কেউ আহত হননি।

এদিকে, বিকেল ৫টার দিকে মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে রেইনবো ক্রসিং এলাকায় একটি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এ বিস্ফোরণেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলগুলোতে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে এবং এ ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চিকিৎসকের অবহেলায় শিশুমৃত্যুর অভিযোগ, চা-শ্রমিকদের বিক্ষোভ

মৌলভীবাজার, প্রতিনিধি
আলীনগর চা-বাগানে শ্রমিকদের বিক্ষোভ। ছবি: আজকের পত্রিকা
আলীনগর চা-বাগানে শ্রমিকদের বিক্ষোভ। ছবি: আজকের পত্রিকা

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার চিকিৎসকের অবহেলায় এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেছেন চা-শ্রমিকেরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার আলীনগর ইউনিয়নের আলীনগর চা-বাগানে এ ঘটনা ঘটে। পরে চা-বাগানের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসককে প্রত্যাহার, তদন্ত কমিটি গঠন ও শিশুর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাসে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

জানা গেছে, আলীনগর চা-বাগানের দেওয়াল টিলার বাসিন্দা সুকুমার নায়েকের দুই মাস বয়সী শিশুকে গতকাল বুধবার ডানকান ব্রাদার্স পরিচালিত আলীনগর চা-বাগান হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। একপর্যায়ে শিশুটির অবস্থা অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ক্যামেলিয়া ডানকান হাসপাতালে নিতে চায় পরিবার। কিন্তু চিকিৎসক সুকর্ণা প্রীতি ঊষা কালক্ষেপণ করে শিশুটিকে ওই হাসপাতালে স্থানান্তর না করতে না দেওয়ায় রাত ৮টার দিকে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে বলে পরিবার অভিযোগ তুলেছে।

চিকিৎসকের অবহেলায় শিশুমৃত্যুর অভিযোগ তুলে আজ সকাল ৮টা থেকে আলীনগর চা-বাগানের শত শত চা-শ্রমিক প্রথমে চা-বাগান হাসপাতাল ঘেরাও করে। পরে বিক্ষোভ মিছিল করে বাগানের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেন। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ চা-শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নেন। বিষয়টি কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) অবহিত করা হয়। ইউএনওর নির্দেশে কমলগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। চা-শ্রমিকদের সঙ্গে বৈঠক বসে বাগান কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ। এ সময় বাগান কর্তৃপক্ষ, পুলিশ, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবুল হোসেন, চা-বাগান পঞ্চায়েত সভাপতি গণেশ পাত্র, সম্পাদক চন্দন ব্যক্তি, চা ছাত্র-যুব পরিষদ নেতা সজল কৈরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পরে আলীনগর চা-বাগানের প্রধান ব্যবস্থাপক এ জে এ রফিউল আলম দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসককে প্রত্যাহার, ঘটনার তদন্ত কমিটি গঠন ও শিশুর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ আশ্বাসে দিলে চা শ্রমিকেরা শান্ত হন।

এ ব্যাপারে মৃত শিশুটির বাবা সুকুমার নায়েক বলেন, ‘ঠান্ডাজনিত রোগে আমার বাচ্চাকে হাসপাতালে ভর্তি করি। কিন্তু চিকিৎসকের অবহেলার কারণে আমার বাচ্চা মারা গেছে।’

আলীনগর চা-বাগানের প্রধান ব্যবস্থাপক এ জে এ রফিউল আলম বলেন, ঘটনার পর চিকিৎসককে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনার তদন্ত কমিটি গঠন ও শিশুর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, দুই দফায় পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে হাদি, সিঙ্গাপুরে অস্ত্রোপচারে সম্মতি দিয়েছে পরিবার: ইনকিলাব মঞ্চ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮: ০৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। ফাইল ছবি
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি। ফাইল ছবি

সিঙ্গাপুরেই শরিফ ওসমান বিন হাদির জরুরি অস্ত্রোপচারের অনুমতি পরিবারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ইনকিলাব মঞ্চের এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

ওই পোস্টে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি বর্তমানে ‘জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে’ রয়েছেন।

জুলাই অভ্যুত্থান ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিচিতি পাওয়া হাদি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। গত শুক্রবার গণসংযোগের জন্য বিজয়নগর এলাকায় গেলে হাদির ওপর হামলা হয়। চলন্ত একটি রিকশায় থাকা অবস্থায় চলন্ত মোটরসাইকেলের পেছনে বসে থাকা এক আততায়ী তাঁকে গুলি করেন। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।

গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে গত সোমবার দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়।

সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে হাদিকে দেখে গতকাল বুধবার রাতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিভিয়ান বালাকৃষ্ণান প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে ফোন করে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে অবহিত করেন। ফোনালাপে তিনি জানান, হাদির অবস্থা ‘অত্যন্ত সংকটাপন্ন’।

আজ বিকেলে ইনকিলাব মঞ্চের ফেসবুক পেজে দেওয়া আরেকটি পোস্টে সবাইকে দোয়ার আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, ‘আল্লাহ যেন তাঁকে হায়াতে তাইয়্যেবাহ নসিব করেন। আর ওসমান হাদী যদি রবের ডাকে সাড়া দিয়ে শহীদের কাতারে শামিল হন, সেক্ষেত্রে পুরো বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী মজলুম জনতাকে সার্বভৌমত্ব নিশ্চিতকরণে শাহবাগে জড়ো হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।’

একই সঙ্গে ইনকিলাব মঞ্চ জানায়, হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত তারা শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে এবং প্রয়োজন হলে পুরো দেশ অচল করে দেওয়ার কর্মসূচি দেওয়া হবে।

পোস্টে আরও বলা হয়, হামলার সঙ্গে জড়িত কেউ ভারতে পালিয়ে গেলে ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে যেকোনো মূল্যে তাঁকে গ্রেপ্তার করে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করতে হবে।

এদিকে হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় পরিবারের সম্মতি নিয়ে গত রোববার রাতে পল্টন থানায় একটি মামলা করা হয়। ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের মামলাটি করেন।

মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে ফয়সাল করিম মাসুদকে। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী, বান্ধবী, শ্যালক, বাবা, মা ও হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক সন্দেহে একজন, সহযোগী কবির এবং ফয়সাল করিমকে পালাতে সহায়তার অভিযোগে সীমান্ত এলাকা থেকে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তবে প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সন্দেহ করছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খুলনায় আদালত প্রাঙ্গণে জোড়া খুনের ঘটনায় যুবক গ্রেপ্তার

খুলনা প্রতিনিধি
র‍্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার যুবক
র‍্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার যুবক

খুলনায় আদালত প্রাঙ্গণে জোড়া খুনের ঘটনায় মো. এজাজুল হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন র‍্যাব-৬-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নিস্তার আহমেদ।

গ্রেপ্তার এজাজুল রূপসা উপজেলার আইচগাতি এলাকার ফারুক হোসেনের ছেলে। গতকাল বুধবার বিকেলে আইচগাতি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

র‍্যাব কর্মকর্তা নিস্তার আহমেদ বলেন, গত ৩০ নভেম্বর খুলনা মহানগরীর আদালত চত্বরের প্রধান ফটকের সামনে ফজলে রাব্বী রাজন (৩০) ও হাসিব হাওলাদারকে (৪০) প্রকাশ্যে গুলি করে ও কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে র‍্যাব-৬-এর একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্তসমূহ সংগ্রহ করে এবং বিভিন্ন সিসিটিভি ফুটেজ ও মোবাইলে ধারণকৃত ভিডিও সংগ্রহ করে। বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টায় জোড়া হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত, মোবাইলে ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজে সরাসরি দৃশ্যমান এজাজুল হোসেন নামে এক অভিযুক্তকে রূপসার আইচগাতি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার এজাজুল জোড়া হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। একই সঙ্গে এই হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকা সাতজনের নাম প্রকাশ করেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত