Ajker Patrika

৫ হাজার মানুষকে আপ্যায়ন করালেন বরিশালের নবনির্বাচিত মেয়র, দাওয়াত পাননি সাদিক

খান রফিক, বরিশাল
আপডেট : ০২ জুলাই ২০২৩, ০৯: ৩৭
৫ হাজার মানুষকে আপ্যায়ন করালেন বরিশালের নবনির্বাচিত মেয়র, দাওয়াত পাননি সাদিক

ঈদুল আজহায় বরিশাল নগরে চাচা-ভাতিজার পাল্টাপাল্টি রাজনীতি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। চাচা নবনির্বাচিত মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত ঈদের দিন শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার মানুষকে আপ্যায়ন করান। তাতে মন্ত্রী, এমপি থেকে শুরু করে নানা শ্রেণির মানুষ অংশ নেন। তবে ওই অনুষ্ঠানে দাওয়াত পাননি ভাতিজা মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ। তাঁর অনুসারী নেতারাও সেখানে অনুপস্থিত ছিলেন। 

এর জবাবে মেয়র সাদিক ও তাঁর অনুসারীদের ঈদের রাতে ভূরিভোজ করান আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম। মাহবুব উদ্দিন স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারকে গার্ড অব অনার দেওয়া দলনেতা। তিনি ১৯৯৬ সালে বরিশাল সদর আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি প্রার্থী ছিলেন।  

জানা গেছে, ঈদের দিন গত বৃহস্পতিবার দুপুরে বরিশাল ক্লাবে নবনির্বাচিত মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাত শুভেচ্ছা বিনিময়ের আয়োজন করেন। ওই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাড়ে ৫ হাজার মানুষের দাওয়াত ছিল। তাঁদের বিরিয়ানি ও রোস্ট দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। কিন্তু ওই অনুষ্ঠানে ভাতিজা মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ ও তাঁর অনুসারীদের দেখা যায়নি। যদিও সেখানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামিমসহ রাজনীতিক, সমাজসেবক ও বিভিন্ন ধর্মের লোক ছিলেন। 

এর আগে সকালে কেন্দ্রীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজে ক্ষণিকের জন্য চাচা-ভাতিজা কোলাকুলি করলেও তাঁদের মধ্যে কোনো কথা হয়নি। সে সময় মেয়র সাদিকের পাশে তাঁর ছেলেও ছিলেন। 

জানতে চাইলে বরিশাল নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আনোয়ার হোসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মেয়র সাদিক ঈদের দিন বিকেলে তাঁর সামনে বলছেন যে তাঁকে চাচা খোকন সেরনিয়াবাত দাওয়াত দেননি। মেয়র আরও বলছেন, ঈদের জামাতে তাঁর ছেলেকে একটু আদর করতে পারতেন দাদা খোকন সেরনিয়াবাত।’

সহসভাপতি আনোয়ার বলেন, তাঁর স্ত্রী সংরক্ষিত কাউন্সিলর শিলাকে দাওয়াত দিয়েছেন অন্য একজন কাউন্সিলর। তিনি বলেন, ‘কাউন্সিলরদের দাওয়াত তো দিবেন নবনির্বাচিত মেয়র নিজে। এমনকি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব ভাইকে দাওয়াত দিয়েছেন অন্য একজন। ওই ঘটনার পর মাহবুব ভাই মেয়র সাদিকসহ মহানগর আওয়ামী লীগের সব নেতাকে ঈদের রাতে বাসায় দাওয়াত করে খাইয়েছেন।’ 

জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের নেতা মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নবনির্বাচিত মেয়র খোকন সেরনিয়াবাত আমাকে দাওয়াতই দেননি, কী করে যাব! অন্য কেউ দাওয়াত দিলে কি হবে বলেন?’ তিনি আরও বলেন, ঝোঁকের মধ্যে মেয়র সাদিককে ঈদে দাওয়াত করে খাওয়ানো হয়েছে। হঠাৎ দুপুরে সিদ্ধান্ত হয় যে মেয়র সাদিক তাঁর বাসায় যাবেন। রাতে নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদকসহ প্রায় ৩০০ লোক সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে ঈদের দাওয়াতে অংশ নেন। মাহবুব বলেন, সদর আসনের এমপি মনোনয়ন পেলে তিনি সবাইকে নিয়েই রাজনীতি করবেন। 

এ প্রসঙ্গে নবনির্বাচিত মেয়র খোকনের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত লস্কর নুরুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ব্যক্তিগতভাবে কাউকে আমন্ত্রণ করিনি। সংগঠনভিত্তিক প্রায় সাড়ে ৫ হাজার মানুষ অংশ নিয়েছেন। তবে মেয়র সাদিক ও নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গিরকে দাওয়াত দেওয়ার দায়িত্বে ছিলেন নবনির্বাচিত মেয়র খোকন। তিনি দাওয়াত দিয়েছেন কি না, তা জানা নেই।’

এ ব্যাপারে শহর আওয়ামী লীগের সাবেক আহ্বায়ক ও খোকন সেরনিয়াবাতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য মীর আমিন উদ্দিন মোহন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগে উপদল সৃষ্টি করতে প্রতিনিয়ত মেয়র সাদিক ব্যস্ত। তিনি এখন মাহবুব ভাইয়ের ওপর ভর করছেন। পাল্টাপাল্টি এমন আয়োজনে চাচা-ভাতিজার দূরত্ব ফুটে উঠল।’

আওয়ামী লীগ নেতা মোহন বলেন, ‘এসব অনুষ্ঠানে আবার দাওয়াত দেওয়া লাগবে কেন? ভাতিজা সাদিক তো বলে বেড়াচ্ছেন যে আমার চাচায় মেয়র হয়েছেন। তাহলে চাচার কর্মসূচিতে স্বপ্রণোদিত হয়ে আসা উচিত ছিল ভাতিজার।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি যুবকের

নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি 
দুলাল মিয়া। ছবি: সংগৃহীত
দুলাল মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামে তৃতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

গ্রেপ্তার আসামির নাম দুলাল মিয়া (২৮)। তিনি ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করে গতকাল বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিচারক আশরাফুল আলম আসামির জবানবন্দি নথিভুক্ত করেন। পরে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।

নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকছুদ আহাম্মদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আসামির জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ জানান, গত মঙ্গলবার রাতে দুলাল মিয়া আট বছরের ওই শিশুকে ঘর থেকে ডেকে নেন। এরপর তাকে বাড়ির পাশের একটি পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এ সময় শিশুটি চিৎকার করলে শ্বাস রোধ করে তাকে হত্যা করেন দুলাল।

মাকছুদ আহাম্মদ জানান, এদিকে ওই রাতেই শিশুকে না পেয়ে তার পরিবার খোঁজাখুঁজি শুরু করে। সে সময় সন্ধান চেয়ে মাইকে প্রচারও করা হয়। তখন দুলাল মিয়াও শিশুটির বাবার সঙ্গে খোঁজাখুঁজিতে যোগ দেন। পরদিন গত বুধবার সকালে বাড়ির পাশে পরিত্যক্ত একটি ঘর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় দুলাল মিয়া ভিন্ন ভিন্ন তথ্য দিয়ে পুলিশ সদস্যদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন।

জবানবন্দির বরাতে ওসি মাকছুদ আহাম্মদ বলেন, ‘লাশ উদ্ধারের সময় দুলাল মিয়ার আচরণে আমাদের সন্দেহ হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশ সুপার মো. আব্দুর রউফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আল সরকারের সঙ্গে কথা হয়। পরে বুধবার রাতে শিশুটির বাবা অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেন। মামলার পরই দ্রুত তদন্ত শুরু করে ঘটনাস্থলসংলগ্ন বিভিন্ন আলামত পর্যালোচনা শেষে ওই রাতেই দুলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শিশুটির লাশের ময়নাতদন্ত শেষে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মামলা ষড়যন্ত্রমূলক দাবি করে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন

চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি 
পাবনার চাটমোহরে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা
পাবনার চাটমোহরে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা

পাবনার চাটমোহর উপজেলায় অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনের একটি মামলাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তাঁদের অভিযোগ, মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানো হয়েছে। পুনঃতদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদ্‌ঘাটন ও অভিযুক্তদের খালাস দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

আজ শুক্রবার সকালে চাটমোহর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন মামলার ১ নম্বর বিবাদী, ছাইকোলা ইউনিয়নের কুবড়াগাড়ি গ্রামের শফিকুল ইসলামের স্ত্রী সুমাইয়া খাতুন।

জানা গেছে, গত ৪ জুলাই রাত আড়াইটার দিকে কুবড়াগাড়ি গ্রামের আব্দুর রহিম (৬৫) নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। ওই সময় দুর্বৃত্তরা তাঁকে ঘর থেকে বাইরে ডেকে শরীরে দাহ্য পদার্থ ঢেলে দেয়। এতে তিনি দগ্ধ হন। প্রথমে তাঁকে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে ঢাকায় চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। এ ঘটনায় আব্দুর রহিমের ভাই আব্দুল আজিজ বাদী হয়ে প্রতিবেশী সাতজনকে বিবাদী করে অ্যাসিড অপরাধ দমন আইনে মামলা করেন। মামলার ছয়জন জামিন পেলেও ১ নম্বর বিবাদী শফিকুল ইসলাম এখনো কারাগারে।

সংবাদ সম্মেলনে সুমাইয়া খাতুন দাবি করেন, ঘটনার দিন ওই সময়ে তাঁর স্বামী চাটমোহরে ছিলেন না। তাঁরা দুজনই সেদিন চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ছিলেন, যেখানে তাঁরা ফুটপাতে বিরিয়ানি বিক্রি করেন। তা সত্ত্বেও তাঁর স্বামীকে মামলার ১ নম্বর বিবাদী করা হয়েছে। এ ছাড়া শফিকুলের পিতা শহিদ সরদারসহ আরও দুই ভাইকে মামলায় জড়ানো হয়েছে।

সুমাইয়ার ভাষ্য, ‘আমার স্বামী গ্রামে থাকেন না। আমরা তিন সন্তান নিয়ে হাটহাজারীতেই থাকি। প্রতিপক্ষ আমাদের ফাঁসানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা মামলা করেছে। প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করা হয়নি। আমরা অন্যায়ের শিকার।’ তিনি অভিযোগ করেন, মামলার তদন্তে গাফিলতি থাকায় তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে হয়রানির শিকার। তিন সন্তানসহ মানবেতর জীবন যাপন করছেন বলেও দাবি করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে মামলাটি পুনঃতদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করা এবং আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান পরিবারের সদস্যরা। সেখানে শফিকুল ইসলামের পিতা শহিদ সরদার, তাঁর মা ও অন্যান্য স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গুলশানে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ জব্দ, গ্রেপ্তার ১

উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি 
র‍্যাবের হাতে জব্দ হওয়া ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ। ছবি: র‍্যাব
র‍্যাবের হাতে জব্দ হওয়া ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ। ছবি: র‍্যাব

রাজধানীর গুলশানে মদের চালানসহ এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ ও মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করা হয়।

আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।

গ্রেপ্তার রবিউল ইসলাম (২১) নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার ভিটি গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে।

এ বিষয়ে র‍্যাব-১-এর কর্মকর্তা মো. রাকিব হাসান বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুলশানে অভিযান চালিয়ে ৫৪০ বোতল বিদেশি মদ, মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যানসহ রবিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কর্ণফুলীতে অস্ত্রসহ যুবক আটক

কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি 
অস্ত্রসহ আটক যুবক। ছবি: সংগৃহীত
অস্ত্রসহ আটক যুবক। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে অস্ত্র, কার্তুজসহ রাশেদ নুর প্রকাশ রাশু (৩৮) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোর চারটার দিকে বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।

আটক যুবক ওই এলাকার রাজ্জাক নুর প্রকাশ রজ্জক নুরের ছেলে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে দেশীয় তৈরি ১টি এলজি এবং ৩টি কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কর্ণফুলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত