Ajker Patrika

মিয়ানমারে থেমে থেমে গোলাগুলি, অনুপ্রবেশের শঙ্কায় সীমান্তে কড়াকড়ি

বান্দরবান প্রতিনিধি
আপডেট : ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২, ২০: ৫৩
মিয়ানমারে থেমে থেমে গোলাগুলি, অনুপ্রবেশের শঙ্কায় সীমান্তে কড়াকড়ি

বান্দরবানের নাইক্ষ‍্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম-মিয়ানমার সীমান্তে বৃষ্টির কারণে সোমবার সকালের দিকে গোলাগুলির শব্দ শোনা না গেলেও বেলা বাড়ার পর ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে অভ‍্যন্তরে ফের গোলাগুলি শুরু হয়। সীমান্তের ওপারে হলেও নাইক্ষ‍্যংছড়ির ঘুমধুমের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা গোলাগুলির শব্দ শুনেছেন বলে জানিয়েছেন। 

এদিকে নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো জানায়, বাংলাদেশের ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের ওয়ালিডং পাহাড় এবং খ্য মং সেক পাহাড় থেকে সরকারি বাহিনী ও স্বাধীনতাকামী ‘আরাকান আর্মির’ গেরিলারা পরস্পরের দিকে মর্টার শেল ও ভারী গোলা ছুড়ছে। 

এ দুটি এলাকায় মিয়ানমারের উপজাতীয় কয়েকটি সম্প্রদায় বসবাস করে। যুদ্ধের কারণে তাদের পক্ষে সেখানে থাকা দিন দিন কঠিন হয়ে পড়েছে। ঘুমধুমের জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে মিয়ানমারের ওই সব উপজাতীয় সদস্য সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে। বাংলাদেশের অভ‍্যন্তরে যাতে মিয়ানমারের উপজাতি বা নতুন করে কোনো রোহিঙ্গা প্রবেশ না করতে পারে, সে জন্য নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে টেকনাফ পর্যন্ত দীর্ঘ সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। 

এ বিষয়ে নাইক্ষ‍্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস জানান, সীমান্তের পরিস্থিতি তাঁরা পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। তবে সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে গোলাগুলির বিষয়ে কোনো মন্তব্য না করে ইউএনও সাংবাদিকদের বলেন, সীমান্তের এপারের বাংলাদেশের লোকজন যেন আতঙ্কিত না হয় সে ব‍্যাপারে প্রশাসন ও সীমান্ত বাহিনী কাজ করছে। 

স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, গতকাল রোববার রাত থেকে টানা বৃষ্টিপাত চললেও বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ওপারে সোমবার মিয়ানমারের সরকার বাহিনী এবং বিদ্রোহী গেরিলাদের মধ্যকার গোলাগুলি অব্যাহত ছিল। 

ঘুমধুমের তমব্রু এলাকার বাসিন্দা এনামুল হক জানান, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম, তমব্রু, বাইশফাঁড়ি, ফাত্রাঝিরি, কোনারপাড়া থেকে সোমবার গোলাগুলির শব্দ অন্য দিনের তুলনায় অনেক কম শোনা গেছে। তবে কয়েক দিন আগে দুই দফায় সীমান্তের ওপার থেকে এপারে ঘুমধুমে মর্টার শেল এসে পড়া ও একদিন গুলির খোসা পাওয়ায় ঘুমধুম সীমান্ত বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। 

এর আগে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপির) চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ ও ২ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বার দিল মোহাম্মদ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার আবুল কালাম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার ঘুমধুমের সংলগ্নে মহড়া দেওয়ায় বাংলাদেশ সীমান্তের লোকজনের মধ‍্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সীমান্তসংলগ্ন এলাকা থেকে শ্রমিকেরা কাজ বন্ধ রেখে নিরাপদে সরে এসেছেন। সে আতঙ্ক সীমান্ত এলাকার লোকজনের মধ‍্যে এখনো রয়েছে। 

নাইক্ষ‍্যংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান মো. শফি উল্লাহ বলেন, ‘ঘুমধুম সীমান্তের বিভিন্ন এলাকায় মিয়ানমারে প্রায় এক মাস যাবৎ সরকারি বাহিনীর সঙ্গে স্বাধীনতাকামী আরাকান বাহিনীর সংঘর্ষ ও গোলাগুলি যেকোনো সময়ই হচ্ছে। সে দেশের নিক্ষিপ্ত মর্টারশেল ঘুমধুমের অভ‍্যন্তরে পড়ায় বাংলাদেশের ঘুমধুম সীমান্তের লোকজনের মধ্যে ভীতি কাজ করছে। অনেকে ভয়ে কাজে যাচ্ছেন না।’ 

এ বিষয়ে ঘুমধুম ইউপির চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ প্রথম দিকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বললেও এখন তিনি কথা বলতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছেন। 

উল্লেখ্য, বান্দরবান জেলা সদর থেকে ঘুমধুমের দূরত্ব প্রায় ১৭০ কিলোমিটার। ঘুমধুম সীমান্তরক্ষায় নিয়োজিত বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) কক্সবাজার বিজিবি সেক্টরের নিয়ন্ত্রণে হওয়ায় এবং কক্সবাজার বিজিবি কর্মকর্তাদের বক্তব্য না পাওয়ায় গণমাধ্যমগুলো স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, এলাকার বাসিন্দা এবং নিজস্ব সূত্রগুলোর (সোর্স) কাছে থেকেই সেখানকার পরিস্থিতি প্রকাশ করছে। বান্দরবানের সাংবাদিকেরাও জনপ্রতিনিধি ও এলাকার লোকজন থেকে তথ্য পাওয়ার ওপর নির্ভরশীল। 

এ বিষয়ে কয়েকজন সাংবাদিক বলেন, প্রশাসন কিংবা সরকারের পক্ষ থেকে সীমান্তের পরিস্থিতি জানানো হলে সঠিক তথ্য নিশ্চিত হওয়া যেত। অন‍্যথায় সীমান্ত নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদির ওপর গুলির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিএনপির বিক্ষোভ

গাইবান্ধা প্রতিনিধি
আজ দুপুরে গাইবান্ধা জেলা বিএনপির অফিসের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ দুপুরে গাইবান্ধা জেলা বিএনপির অফিসের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা বিএনপির উদ্যোগে এই বিক্ষোভ করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি জেলা বিএনপির অফিস থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে আবার সেখানেই সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।

এ সময় বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির গ্রাম সরকারবিষয়ক সম্পাদক আনিসুজ্জামান খান বাবু, গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক মইনুল হাসান সাদিক, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোশাররফ হোসেন বাবু, জেলা যুবদলের সভাপতি রাগীব হাসান চৌধুরী, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি খন্দকার জাকারিয়া আলম জীম।

বক্তারা বলেন, নিবার্চনকে বানচাল করতে হাদির ওপর গুলি করা হয়েছে। হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান তাঁরা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শীত নিবারণের আগুনে পুড়ে ঘুমন্ত বৃদ্ধার মৃত্যু

শরীয়তপুর প্রতিনিধি
পুড়ে যাওয়া ঘর। ছবি: আজকের পত্রিকা
পুড়ে যাওয়া ঘর। ছবি: আজকের পত্রিকা

শীত নিবারণের জন্য একটি মাটির পাত্রে কয়লার আগুন পোহাতেন বিধবা কামরুন নাহার (৭৫)। আর সেই আগুনেই একা ঘরে গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা যান তিনি। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ৩টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের ঢালীকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

মারা যাওয়া কামরুন নাহার ওই গ্রামের মৃত মোসলেম সরদারের স্ত্রী।

আজ সকালে পুলিশ তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কামরুন নাহারের স্বামী মোসলেম সরদার অনেক আগেই মারা গেছেন। তাঁর একমাত্র কন্যাসন্তান বিবাহিত ও অন্যত্র বসবাস করেন। ফলে তিনি একাই স্বামীর বসতভিটায় একটি জরাজীর্ণ টিনের ঘরে বসবাস করতেন এবং আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীদের দানে নিজেই রান্না করে খেতেন।

শীত নিবারণের জন্য কামরুন নাহার প্রায় সময় বিছানার পাশে মাটির তৈরি একটি পাত্রে জ্বালানো কয়লা রাখতেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই পাত্র থেকে আগুন বিছানায় পড়ে গিয়ে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এতে বিছানার ওপরে পুড়ে ঘটনাস্থলে তাঁর মৃত্যু হয়।

খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তবে এর আগেই স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বিছানার ওপর আগুনে পুড়ে যাওয়া মরদেহ উদ্ধার করে।

স্থানীয় বাসিন্দা ফরহাদ ঢালী বলেন, ‘রাত ৩টার দিকে আগুন লাগার খবর শুনে আমরা ছুটে গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি এবং ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিই। স্থানীয় জনগণ ও ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে ততক্ষণে পুরো ঘর পুড়ে যায়।’

পালং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ নিহত ব্যক্তির মেয়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আমরা প্রাইম টার্গেটকে খুঁজছি: ডিএমপি কমিশনার

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪: ২৩
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। ফাইল ছবি
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। ফাইল ছবি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধের ঘটনায় প্রাথমিক সন্দেহভাজনকে দ্রুতই ধরা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

আজ শনিবার রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের পুলিশ অডিটরিয়ামে আয়োজিত অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা কল্যাণ সমিতির ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার এসব কথা বলেন।

কমিশনার বলেন, ‘আমরা প্রাইম টার্গেটকে খুঁজছি। এখনো ২৪ ঘণ্টা পার হয়নি। হোপফুলি এটা আমরা ডিটেক্ট করতে পারব।’

কতজন এই চক্রের সঙ্গে আছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। আমরা টার্গেটকে খুঁজছি।’

আসামির নাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নাম এখনই বলা যাচ্ছে না। আমরা তাকে খুঁজছি। জনগণের সহযোগিতা চেয়েছি। হোপফুলি আমরা এটা ডিটেক্ট করে ফেলব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মতিঝিলে ছিনতাইকারীর কবলে ইডেনের ছাত্রী

ঢামেক প্রতিবেদক
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪: ৪৬
এআই দিয়ে তৈরি প্রতীকী ছবি
এআই দিয়ে তৈরি প্রতীকী ছবি

রাজধানীর মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশন এলাকায় ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে অর্পিতা মুখার্জি (২৪) নামের ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

অর্পিতাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা সহপাঠী প্রবিতা রায় ও ভুক্তভোগী নিজে জানান, ইডেন কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী তিনি। বর্তমানে আজিমপুরে সরকারি স্টাফ কোয়ার্টারে থাকেন। সকালে গ্রামের বাড়ি রংপুর যাওয়ার উদ্দেশে রিকশায় কমলাপুর স্টেশনে যাচ্ছিলেন। রিকশাটি মতিঝিল মেট্রোরেল রেলস্টেশনের নিচে এলে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় আসা ছিনতাইকারীরা তাঁর হাতে থাকা ভ্যানিটি ব্যাগ ধরে টান দেয়। এতে রিকশা থেকে ছিটকে পড়েন অর্পিতা। গুরুতর আঘাত পান তিনি।

পরে সহপাঠীদের ফোনকল করে খবর দিলে তাঁরা অর্পিতাকে উদ্ধার করে প্রথমে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তবে তাঁর কাছ থেকে ছিনতাইকারীরা কিছু নিতে পারেনি বলে জানান অর্পিতা।

ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, মতিঝিলে ছিনতাইকারীর কবলে পড়া ওই শিক্ষার্থীকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত